অবৈধ্যদের অত্যাচার
১/১১ এর জরুরী সরকারের সময় দুইজন নেত্রীকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করতে চেয়েছিলেন মিলিটারি কন্ট্রোলড সরকার। মঈনুদ্দিন, ফখরুদ্দিনের সরকার মুখে মাইনাস টুর কথা বললেও সেটি ছিলো আসলে মাইনাস ওয়ান ফর্মূলা বাস্তবায়নের চক্রান্ত। সেই মাইনাস ওয়ান বলতে সেদিন ওদের মনে ছিল বেগম খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার চক্রান্ত। একজনকে মাইনাস করলে জনগণ সেটি গ্রহণ করবে না । তাই মাইনাস টুর আড়ালে মাইনাস ওয়ান অর্থাৎ বেগম জিয়াকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করাই ছিল আসল উদ্দেশ্য। জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য শেখ হাসিনাকে মাইনাসের কথা বলা হলেও ইন্দো-মার্কিন যৌথ প্রকল্পের অধীনে শেখ হাসিনার প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সেই মাইনাস টু ফর্মূলার আপাত অবসান হয়।
৯ বছর ৪ মাস পর সেই মাইনাস টু ফর্মুলা বাস্তবায়নের ফর্মুলা জোরদার হয়েছে। এবারও টার্গেট দুইজন । শেখ হাসিনার স্থলে এবার টার্গেট হলেন বিএনপির অস্থায়ী চেয়ার পার্সন তারেক রহমান। আওয়ামী লীগের মাইনাস টু’র মধ্যে রয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া এবং তার জ্যৈষ্ঠ পুত্র বিএনপির অস্থায়ী চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এই ফর্মুলা মোতাবেক বেগম জিয়াকে ইতোমধ্যেই জেলে ঢুকানো হয়েছে। ৫ বছরের সাজা বহাল রেখে তাকে নির্বাচনের অযোগ্য বলে ঘোষণা করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখন উচ্চ আদালত কর্তৃক ৫ বছরের সাজা বহাল রাখতে পারলেই কেল্লা ফতে। অর্থাৎ বেগম জিয়া আগামী নির্বাচন এবং রাজনীতি থেকে আউট হয়ে যান। আওয়ামী লীগের নিজস্ব হিসাব এই যে বেগম জিয়াকে মোটামুটি মাইনাস করা গেছে। তাকে স্থায়ীভাবে মাইনাস করা সময়ের ব্যাপার। তাই এখন মাইনাস টু’র ২ নম্বর টার্গেটকে ধরা হয়েছে। আর এই ২ নম্বর টার্গেট হলেন তারেক রহমান। তাকে একেবারে নাগরিকত্ব অর্থাৎ বাংলাদেশের নাগরিক থেকেই খারিজ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বাজারে অতীতে গুজব ছিল যে, মামলা মোকদ্দমার কারণে তারেক রহমান যদি ইলেকশন করতে না পারেন তাহলে তার স্ত্রী ড. জোবায়দা রহমান ইলেকশন করবেন। এখন দেখা যাচ্ছে জোবায়দা রহমান এবং কন্যা জায়মা রহমানসহ তারেক রহমানের পুরো গোষ্ঠীকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার ফর্মুলা রচনা করা হচ্ছে।
এবার ফর্মুলার হাতিয়ার হলো তারেক রহমানের পাসপোর্ট বিতর্ক এবং নাগরিকত্ব ইস্যু। বিশাল সফরসঙ্গী নিয়ে প্রধান মন্ত্রী লন্ডন সফরে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি ব্রিটিশ প্রধান মন্ত্রীর সাথে দেখা করেছেন এবং তারেক রহমানকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর জন্য ব্রিটিশ প্রধান মন্ত্রীকে অনুরোধ করেছেন। সকলেই জানেন যে , ঐ অনুরোধে কোনো কাজ হবে না। তাই এখন তার পাসপোর্ট নিয়ে লেগে পড়েছে এই সরকার। বাংলাদেশ হাই কমিশন তো সরকারের অধীনে। সেই হাই কমিশন থেকে তারেক রহমানের পাসপোর্টের কয়েকটি পাতা ফটোকপি করে মিডিয়াতে ছেড়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। পাসপোর্টের ঐ কয়েকটি পৃষ্ঠা গণমাধ্যমে ছেড়ে দিয়ে তিনি প্রমাণ করতে চেষ্টা করেছেন যে, তারেক রহমান তার বাংলাদেশী নাগরিত্ব বিসর্জন দিয়েছেন।
৯ বছর ৪ মাস পর সেই মাইনাস টু ফর্মুলা বাস্তবায়নের ফর্মুলা জোরদার হয়েছে। এবারও টার্গেট দুইজন । শেখ হাসিনার স্থলে এবার টার্গেট হলেন বিএনপির অস্থায়ী চেয়ার পার্সন তারেক রহমান। আওয়ামী লীগের মাইনাস টু’র মধ্যে রয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া এবং তার জ্যৈষ্ঠ পুত্র বিএনপির অস্থায়ী চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এই ফর্মুলা মোতাবেক বেগম জিয়াকে ইতোমধ্যেই জেলে ঢুকানো হয়েছে। ৫ বছরের সাজা বহাল রেখে তাকে নির্বাচনের অযোগ্য বলে ঘোষণা করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখন উচ্চ আদালত কর্তৃক ৫ বছরের সাজা বহাল রাখতে পারলেই কেল্লা ফতে। অর্থাৎ বেগম জিয়া আগামী নির্বাচন এবং রাজনীতি থেকে আউট হয়ে যান। আওয়ামী লীগের নিজস্ব হিসাব এই যে বেগম জিয়াকে মোটামুটি মাইনাস করা গেছে। তাকে স্থায়ীভাবে মাইনাস করা সময়ের ব্যাপার। তাই এখন মাইনাস টু’র ২ নম্বর টার্গেটকে ধরা হয়েছে। আর এই ২ নম্বর টার্গেট হলেন তারেক রহমান। তাকে একেবারে নাগরিকত্ব অর্থাৎ বাংলাদেশের নাগরিক থেকেই খারিজ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বাজারে অতীতে গুজব ছিল যে, মামলা মোকদ্দমার কারণে তারেক রহমান যদি ইলেকশন করতে না পারেন তাহলে তার স্ত্রী ড. জোবায়দা রহমান ইলেকশন করবেন। এখন দেখা যাচ্ছে জোবায়দা রহমান এবং কন্যা জায়মা রহমানসহ তারেক রহমানের পুরো গোষ্ঠীকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার ফর্মুলা রচনা করা হচ্ছে।
এবার ফর্মুলার হাতিয়ার হলো তারেক রহমানের পাসপোর্ট বিতর্ক এবং নাগরিকত্ব ইস্যু। বিশাল সফরসঙ্গী নিয়ে প্রধান মন্ত্রী লন্ডন সফরে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি ব্রিটিশ প্রধান মন্ত্রীর সাথে দেখা করেছেন এবং তারেক রহমানকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর জন্য ব্রিটিশ প্রধান মন্ত্রীকে অনুরোধ করেছেন। সকলেই জানেন যে , ঐ অনুরোধে কোনো কাজ হবে না। তাই এখন তার পাসপোর্ট নিয়ে লেগে পড়েছে এই সরকার। বাংলাদেশ হাই কমিশন তো সরকারের অধীনে। সেই হাই কমিশন থেকে তারেক রহমানের পাসপোর্টের কয়েকটি পাতা ফটোকপি করে মিডিয়াতে ছেড়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। পাসপোর্টের ঐ কয়েকটি পৃষ্ঠা গণমাধ্যমে ছেড়ে দিয়ে তিনি প্রমাণ করতে চেষ্টা করেছেন যে, তারেক রহমান তার বাংলাদেশী নাগরিত্ব বিসর্জন দিয়েছেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সেলিম রেজা সাগর ০৭/০৬/২০১৮অসাধারণ লিখনশৈলী।
-
পবিত্র চক্রবর্তী ০৪/০৫/২০১৮ভালো লাগলো
-
আবুল খায়ের ০৩/০৫/২০১৮darun
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ০১/০৫/২০১৮হয়তো।