সড়ক দুর্ঘটনা
জাতিসংঘে বাংলাদেশসহ সদস্য দেশগুলো অঙ্গীকার করেছিল ২০১১ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনা অর্ধেকে নামিয়ে আনার। কিন্তু বাংলাদেশে উল্টো দুর্ঘটনা ও হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে। সড়ক দুর্ঘটনা অর্ধেকে নামিয়ে আনতে জাতিসংঘের যে লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে বাংলাদেশ সই করেছে। বাংলাদেশে সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতের দায়িত্ব সড়ক পরিবহন, স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য, স্থানীয় সরকারসহ কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের। এসব মন্ত্রণালয় কোন বছর কত সড়ক দুর্ঘটনা কমানো হবে, এর কোনো কর্মপরিকল্পনা হয়নি। কিছু সড়কের বাঁক সোজা করা এবং মাঝেমধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা ছাড়া সরকারের দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ নেই। যার ফলে সড়ক দুর্ঘটনা কমছে না বরঞ্চ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত বিভিন্ন সংস্থার তথ্য থেকে জানা যায়, বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির হিসেবে ২০১৬ সালে সারা দেশে দুই হাজার ৩১৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ১৪৪ জন প্রাণ হারিয়েছেন। দিনে গড়ে ২৪ জন মারা গেছেন। এসব দুর্ঘটনায় আহত হন পাঁচ হাজার ২২৫ জন।
২০১৫ সালে সারা দেশে ৬ হাজার ৫৮১টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এসব দুর্ঘটনায় মারা গেছেন ৮ হাজার ৬৪২ জন। আহত হন ২১ হাজার ৮৫৫ জন।
২০১৪ সালে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছিল ৫ হাজার ৯২৮টি। এসব দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ৮ হাজার ৫৮৯ জন। আর আহত হয়েছিলেন ১৭ হাজার ৫২৪ জন।
পুলিশ সদর দপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০১৬ সালে ২ হাজার ৫৬৬টি দুর্ঘটনায় ২ হাজার ৪৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে ২ হাজার ১৩৪ জন। ২০০৯ সালের হিসাবে ৩ হাজার ৩৮১টি দুর্ঘটনায় ২ হাজার ৯৫৮ জন নিহত ও ২ হাজার ৬৮৬ জন আহত হয়।
সরকারি হিসাব মতে, ১৯৯৯ সালে ৪ হাজার ৯১৬ জন, ২০০০ সালে ৪ হাজার ৩৫৭ জন, ২০০১ সালে ৪ হাজার ৯১জন, ২০০২ সালে ৪ হাজার ৯১৮জন, ২০০৩ সালে ৪ হাজার ৭৪৯ জন, ২০০৪ সালে ৩ হাজার ৮২৮ জন, ২০০৫ সালে ৩ হাজার ৯৫৪ জন, ২০০৬ সালে ৩ হাজার ৭৯৪ জন, ২০০৭ সালে ৪ হাজার ৮৬৯ জন, ২০০৮ সালে ৪ হাজার ৪২৬ জন, ২০০৯ সালে ৪ হাজার ২৯৭জন, ২০১০ সালে ৫ হাজার ৮০৩ জন, ২০১১ সালে ৩ হাজার ৬৮৮ জন, ২০১২ সালে ৫ হাজার ৯১১ জন, ২০১৩ সালে ৪ হাজার ৮৬৫ জন, ২০১৪ সালে ৩ হাজার ৯৫৭ জন, ২০১৫ সালে ৩ হাজার ৮৬২ জন, ২০১৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত দু হাজারেরও বেশি মানুষ সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে।
নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির জরিপে বলা হয়, চলতি বছরে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়েছে। ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩০ এপ্রিল সারা দেশে মোট ১হাজার ৩শ’ ৭২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪২১ নারী-শিশুসহ কমপক্ষে ১৫৫২ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৩৮৩২ জন। বিভিন্ন সড়ক, মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে এসব দুর্ঘটনা ঘটে।
মে মাসে সারা দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪১০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। তাদের মধ্যে ৫২ জন নারী ও ৫৮ জন শিশু রয়েছে। ১ মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত বিভিন্ন সড়ক, মহাসড়ক, জাতীয় সড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে এসব প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা ঘটে। এপ্রিল মাসে সংঘটিত ৩৪৬টি দুর্ঘটনায় আহত হন ১ হাজার ১৬ জন। সে হিসাবে সড়ক দুর্ঘটনায় মে মাসে দৈনিক ১৩ জন নিহত ও ৩৩ জন আহত হয়েছেন। এপ্রিল মাসে প্রতিদিন দুর্ঘটনা ঘটেছে ১১টি। হিসেবে বলছে, সড়ক দুর্ঘটনা ও হতাহতের হার এপ্রিল মাসের তুলনায় মে মাসে বেড়েছে।
২০১৬ সালের একই সময় সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে ১২৩৬টি। এতে ৩৮৩ নারী-শিশুসহ ১৩১৪ জন নিহত ও ৩৩৯৩ জন আহত হন। এই হিসেবে সড়ক দুর্ঘটনার হার গত বছরের তুলনায় এ বছর ১১ শতাংশ বেড়েছে। আর নিহত ও আহতের হার বেড়েছে যথাক্রমে ১৫ দশমিক ৮২ শতাংশ ও ১২ দশমিক ৯৩ শতাংশ। ২২টি বাংলা ও ইংরেজি জাতীয় দৈনিক, ১০টি আঞ্চলিক সংবাদপত্র এবং আটটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও সংবাদ সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে এই পরিসংখ্যান তৈরি করা হয়েছে।
বিশেষ করে সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পায় ঈদের ছুটির দিনগুলোতে, এবার ঈদুল ফিতরে ১৯ জুন থেকে ১ জুলাই পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক, রেল ও নৌ পথে সম্মিলিতভাবে ২৪০টি দুর্ঘটনায় ৩১১ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৮৬২ জন। ঈদে ২০৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৭৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৮৪৮ জন। গত বছরের চেয়ে এবার সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা বেড়ে গেছে। গত বছর একই সময়ে ১২১টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৮৬ জন নিহত হয়েছিলেন, আহত হয়েছিলেন ৭৪৬ জন। সেই হিসাবে এবার সড়কে গতবারের চেয়ে ৮৮ জন বেশি মারা গেছেন। আহতের সংখ্যা বেশি ১০২ জন। এবারের ঈদযাত্রা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে স্বস্তিদায়ক ছিল বলে সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের দাবির মধ্যে সম্প্রতি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে এই পরিসংখ্যান তুলে ধরেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী। সড়ক দুর্ঘটনার প্রতিবেদন তৈরিতে দেশের ২২টি জাতীয় এবং ৬টি আঞ্চলিক দৈনিক, ১০ অনলাইন সংবাদ মাধ্যমের সহায়তা নেয়া হয়েছে বলে উল্লোখ করেন।
এক গবেষণায় দেখা যায় নানা কারণে দেশে প্রতি ১০ হাজার মোটরযানে ১০০টির বেশে দুর্ঘটনা ঘটছে। উন্নত দেশের পরিসংখ্যননুযায়ী এক হাজার মোটরযানে দুর্ঘটনা ঘটে সর্বোচ্চ তিন দশমিক পাঁচভাগ। অন্যদিকে আমাদের দেশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এক হাজার যানবাহনে ১৬৩ জন দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। বুয়েটের এক্সিডেন্ট রিসোর্স ইনস্টিটিউট (এআরআই) পরিচালনা গভেষনায় দেখা গেছে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিবছর বার হাজারের বেশি মানুষ নিহত হচ্ছে।
বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত বিভিন্ন সংস্থার তথ্য থেকে জানা যায়, বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির হিসেবে ২০১৬ সালে সারা দেশে দুই হাজার ৩১৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ১৪৪ জন প্রাণ হারিয়েছেন। দিনে গড়ে ২৪ জন মারা গেছেন। এসব দুর্ঘটনায় আহত হন পাঁচ হাজার ২২৫ জন।
২০১৫ সালে সারা দেশে ৬ হাজার ৫৮১টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এসব দুর্ঘটনায় মারা গেছেন ৮ হাজার ৬৪২ জন। আহত হন ২১ হাজার ৮৫৫ জন।
২০১৪ সালে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছিল ৫ হাজার ৯২৮টি। এসব দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ৮ হাজার ৫৮৯ জন। আর আহত হয়েছিলেন ১৭ হাজার ৫২৪ জন।
পুলিশ সদর দপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০১৬ সালে ২ হাজার ৫৬৬টি দুর্ঘটনায় ২ হাজার ৪৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে ২ হাজার ১৩৪ জন। ২০০৯ সালের হিসাবে ৩ হাজার ৩৮১টি দুর্ঘটনায় ২ হাজার ৯৫৮ জন নিহত ও ২ হাজার ৬৮৬ জন আহত হয়।
সরকারি হিসাব মতে, ১৯৯৯ সালে ৪ হাজার ৯১৬ জন, ২০০০ সালে ৪ হাজার ৩৫৭ জন, ২০০১ সালে ৪ হাজার ৯১জন, ২০০২ সালে ৪ হাজার ৯১৮জন, ২০০৩ সালে ৪ হাজার ৭৪৯ জন, ২০০৪ সালে ৩ হাজার ৮২৮ জন, ২০০৫ সালে ৩ হাজার ৯৫৪ জন, ২০০৬ সালে ৩ হাজার ৭৯৪ জন, ২০০৭ সালে ৪ হাজার ৮৬৯ জন, ২০০৮ সালে ৪ হাজার ৪২৬ জন, ২০০৯ সালে ৪ হাজার ২৯৭জন, ২০১০ সালে ৫ হাজার ৮০৩ জন, ২০১১ সালে ৩ হাজার ৬৮৮ জন, ২০১২ সালে ৫ হাজার ৯১১ জন, ২০১৩ সালে ৪ হাজার ৮৬৫ জন, ২০১৪ সালে ৩ হাজার ৯৫৭ জন, ২০১৫ সালে ৩ হাজার ৮৬২ জন, ২০১৬ সালের আগস্ট পর্যন্ত দু হাজারেরও বেশি মানুষ সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছে।
নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির জরিপে বলা হয়, চলতি বছরে সড়ক দুর্ঘটনা বেড়েছে। ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩০ এপ্রিল সারা দেশে মোট ১হাজার ৩শ’ ৭২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪২১ নারী-শিশুসহ কমপক্ষে ১৫৫২ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৩৮৩২ জন। বিভিন্ন সড়ক, মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে এসব দুর্ঘটনা ঘটে।
মে মাসে সারা দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪১০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। তাদের মধ্যে ৫২ জন নারী ও ৫৮ জন শিশু রয়েছে। ১ মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত বিভিন্ন সড়ক, মহাসড়ক, জাতীয় সড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে এসব প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা ঘটে। এপ্রিল মাসে সংঘটিত ৩৪৬টি দুর্ঘটনায় আহত হন ১ হাজার ১৬ জন। সে হিসাবে সড়ক দুর্ঘটনায় মে মাসে দৈনিক ১৩ জন নিহত ও ৩৩ জন আহত হয়েছেন। এপ্রিল মাসে প্রতিদিন দুর্ঘটনা ঘটেছে ১১টি। হিসেবে বলছে, সড়ক দুর্ঘটনা ও হতাহতের হার এপ্রিল মাসের তুলনায় মে মাসে বেড়েছে।
২০১৬ সালের একই সময় সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে ১২৩৬টি। এতে ৩৮৩ নারী-শিশুসহ ১৩১৪ জন নিহত ও ৩৩৯৩ জন আহত হন। এই হিসেবে সড়ক দুর্ঘটনার হার গত বছরের তুলনায় এ বছর ১১ শতাংশ বেড়েছে। আর নিহত ও আহতের হার বেড়েছে যথাক্রমে ১৫ দশমিক ৮২ শতাংশ ও ১২ দশমিক ৯৩ শতাংশ। ২২টি বাংলা ও ইংরেজি জাতীয় দৈনিক, ১০টি আঞ্চলিক সংবাদপত্র এবং আটটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও সংবাদ সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে এই পরিসংখ্যান তৈরি করা হয়েছে।
বিশেষ করে সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পায় ঈদের ছুটির দিনগুলোতে, এবার ঈদুল ফিতরে ১৯ জুন থেকে ১ জুলাই পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক, রেল ও নৌ পথে সম্মিলিতভাবে ২৪০টি দুর্ঘটনায় ৩১১ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৮৬২ জন। ঈদে ২০৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৭৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৮৪৮ জন। গত বছরের চেয়ে এবার সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা বেড়ে গেছে। গত বছর একই সময়ে ১২১টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৮৬ জন নিহত হয়েছিলেন, আহত হয়েছিলেন ৭৪৬ জন। সেই হিসাবে এবার সড়কে গতবারের চেয়ে ৮৮ জন বেশি মারা গেছেন। আহতের সংখ্যা বেশি ১০২ জন। এবারের ঈদযাত্রা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে স্বস্তিদায়ক ছিল বলে সড়কমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের দাবির মধ্যে সম্প্রতি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে এই পরিসংখ্যান তুলে ধরেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী। সড়ক দুর্ঘটনার প্রতিবেদন তৈরিতে দেশের ২২টি জাতীয় এবং ৬টি আঞ্চলিক দৈনিক, ১০ অনলাইন সংবাদ মাধ্যমের সহায়তা নেয়া হয়েছে বলে উল্লোখ করেন।
এক গবেষণায় দেখা যায় নানা কারণে দেশে প্রতি ১০ হাজার মোটরযানে ১০০টির বেশে দুর্ঘটনা ঘটছে। উন্নত দেশের পরিসংখ্যননুযায়ী এক হাজার মোটরযানে দুর্ঘটনা ঘটে সর্বোচ্চ তিন দশমিক পাঁচভাগ। অন্যদিকে আমাদের দেশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এক হাজার যানবাহনে ১৬৩ জন দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। বুয়েটের এক্সিডেন্ট রিসোর্স ইনস্টিটিউট (এআরআই) পরিচালনা গভেষনায় দেখা গেছে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিবছর বার হাজারের বেশি মানুষ নিহত হচ্ছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ডা. মুহাম্মদ হেলাল উদ্দিন ০৫/০৫/২০১৮এই অভিশাপ থেকে মুক্তি চাই।
-
পবিত্র চক্রবর্তী ২৪/০৪/২০১৮সুন্দর উপস্থাপন