যেন বড় কোন হুমকি
আমরা একসময় ছিলাম কায়ায়-মায়ায়, সভ্যতা-ভব্যতায় বিশ্বের গর্ব। কিন্তু শুধু নেতৃত্বের দুর্বলতায় আমরা কেন যেন সব দিক থেকে পিছিয়ে পড়ছি।
স্বাধীনতাত্তোরকালে ১৯৭২-৭৫ সালে বাকশাল শাসনামলে রক্ষীবাহিনী অত্যাচার-নির্যাতনের এক বিভীষিকা সৃষ্টি করেছিল। সেই রক্ষীবাহিনীও ছিল হিটলারের গেস্টাপো বাহিনীর মতো একটি বাহিনী। বর্তমানে আইনশৃংখলা বাহিনীর পরেই ক্ষমতাসীনদের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের বেআইনী তৎপরতা।
১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর ছাত্রলীগেরই একটি অংশ জাসদ গঠনের মাধ্যমে ক্ষমতাসীন সরকারকে বেকায়দায় ফেলে দিয়েছিল। জাসদের আদর্শ প্রচারক গণবাহিনীর মুখ্য কাজই ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সরকারকে উৎখাত করে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র কায়েম করা। জাসদ সে জন্য যা করা দরকার তা তারা করতে পিছপা হননি। বাড়িঘরে, পাটের গুদামে, পোস্ট অফিসে, থানায় আগুন দেওয়া, সরকারি অস্ত্র লুট করা, প্রকাশ্য ঈদের জামায়াতে এমপি হত্যা কোনো কিছু বাদ যায়নি। জাসদ সৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধা আর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নিহত হতে থাকে।
স্বাধীনতাত্তোরকালে ১৯৭২-৭৫ সালে বাকশাল শাসনামলে রক্ষীবাহিনী অত্যাচার-নির্যাতনের এক বিভীষিকা সৃষ্টি করেছিল। সেই রক্ষীবাহিনীও ছিল হিটলারের গেস্টাপো বাহিনীর মতো একটি বাহিনী। বর্তমানে আইনশৃংখলা বাহিনীর পরেই ক্ষমতাসীনদের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের বেআইনী তৎপরতা।
১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর ছাত্রলীগেরই একটি অংশ জাসদ গঠনের মাধ্যমে ক্ষমতাসীন সরকারকে বেকায়দায় ফেলে দিয়েছিল। জাসদের আদর্শ প্রচারক গণবাহিনীর মুখ্য কাজই ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সরকারকে উৎখাত করে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র কায়েম করা। জাসদ সে জন্য যা করা দরকার তা তারা করতে পিছপা হননি। বাড়িঘরে, পাটের গুদামে, পোস্ট অফিসে, থানায় আগুন দেওয়া, সরকারি অস্ত্র লুট করা, প্রকাশ্য ঈদের জামায়াতে এমপি হত্যা কোনো কিছু বাদ যায়নি। জাসদ সৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধা আর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা নিহত হতে থাকে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।