পোপ এর বাংলাদেশ সফরে
পোপ বাংলাদেশ সফর করছেন, রোহিঙ্গা সহ অনেকেই খুশি। কিন্তু বিরোধী জোঠের উপর সরকারের অত্যাচার কমেনি। আর এ বিষয়ে আমি কোন কারো সাড়া দেখিনা। বর্তমান স্বঘোষিত সরকার দেশব্যাপী বিরোধী নেতাকর্মীদের পাইকারি হারে গ্রেফতার, ধরপাকড় এবং মামলা হত্যা, গুম খুন করছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা সরকারের এমন আচরণে বলছেন, আগাম জাতীয় নির্বাচন ছাড়া এসব বন্ধ হবেনা। ক্ষমতাশীলরা নানা টালবাহানায় নির্বাচন এড়িয়ে যাচ্ছে। যদিও প্রশাসন, বিচার বিভাগের প্রতি
নগ্ন হস্তক্ষেপের পর সত্ত্বর জাতীয় নির্বাচন দেয়ার জন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বিরোধী দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের গ্রেফতার, মামলা দিয়ে হয়রানি এবং পাইকারি হারে গ্রেফতার করে নির্বাচনের মাঠ পরিষ্কার করছে। তারা চাচ্ছে, যারা নির্বাচনে প্রার্থী হবেন তারা যেন মামলা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন অথবা পালিয়ে থাকে। এছাড়া যারা নির্বাচনে দলের পক্ষে মাঠে কাজ করবে সেসব ত্যাগী কর্মীদের গণহারে গ্রেফতারের করে ভীতির সঞ্চার করা। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, দেশে কোনো ধরনের আন্দোলন বা রাজনৈতিক তৎপরতা নেই। অথচ সরকার বিরোধী নেতাকর্মীদের যেভাবে গ্রেফতার, মামলা দিয়ে হয়রানি এবং নাজেহাল করছে তাতে সবার মনে প্রশ্ন জাগছে যে, এ সরকার আসলে নির্বাচন চায় কিনা। যদি তাই হয়, তাহলে সরকারের এতে খুশি হবার কারণ নেই। কারণ ক্ষমতাসীনরা যে কৌশল নিয়েছে সেটি অনেক পুরনো। অনেক রক্তচক্ষু বাংলার মানুষ দেখেছে। এবং স্বসস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানকে যেখানে ভেঙ্গে ফেলতে পেরেছে, সেখানে এসব কূঠ, কৌশল বেশ দীর্ঘস্থায়ী হবেনা। দেশে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে হলে অবশ্যই বিরোধী নেতাকর্মীদের প্রচারণার সুযোগ দিতে হবে। সম্ভাব্য প্রার্থীদের অবাধে প্রচারণার সুযোগ থাকতে হবে। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার অথবা স্থগিত করতে হবে। অন্যথায় দেশে কোনো নির্বাচন হবে না।
নগ্ন হস্তক্ষেপের পর সত্ত্বর জাতীয় নির্বাচন দেয়ার জন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বিরোধী দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের গ্রেফতার, মামলা দিয়ে হয়রানি এবং পাইকারি হারে গ্রেফতার করে নির্বাচনের মাঠ পরিষ্কার করছে। তারা চাচ্ছে, যারা নির্বাচনে প্রার্থী হবেন তারা যেন মামলা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন অথবা পালিয়ে থাকে। এছাড়া যারা নির্বাচনে দলের পক্ষে মাঠে কাজ করবে সেসব ত্যাগী কর্মীদের গণহারে গ্রেফতারের করে ভীতির সঞ্চার করা। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, দেশে কোনো ধরনের আন্দোলন বা রাজনৈতিক তৎপরতা নেই। অথচ সরকার বিরোধী নেতাকর্মীদের যেভাবে গ্রেফতার, মামলা দিয়ে হয়রানি এবং নাজেহাল করছে তাতে সবার মনে প্রশ্ন জাগছে যে, এ সরকার আসলে নির্বাচন চায় কিনা। যদি তাই হয়, তাহলে সরকারের এতে খুশি হবার কারণ নেই। কারণ ক্ষমতাসীনরা যে কৌশল নিয়েছে সেটি অনেক পুরনো। অনেক রক্তচক্ষু বাংলার মানুষ দেখেছে। এবং স্বসস্ত্র যুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানকে যেখানে ভেঙ্গে ফেলতে পেরেছে, সেখানে এসব কূঠ, কৌশল বেশ দীর্ঘস্থায়ী হবেনা। দেশে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিতে হলে অবশ্যই বিরোধী নেতাকর্মীদের প্রচারণার সুযোগ দিতে হবে। সম্ভাব্য প্রার্থীদের অবাধে প্রচারণার সুযোগ থাকতে হবে। মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার অথবা স্থগিত করতে হবে। অন্যথায় দেশে কোনো নির্বাচন হবে না।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মধু মঙ্গল সিনহা ০৩/১২/২০১৭দুঃখ জনক।