রাজনৈতিক অপরাধী
মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে গাইবান্ধার সাবেক এমপি ও জামায়াত নেতা আবু সালেহ মুহাম্মদ আব্দুল আজিজ মিয়া ওরফে ‘ঘোড়ামারা আজিজ’সহ ৬ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া অন্য ৫ জন হলেন মো. রুহুল আমিন ওরফে মঞ্জু (৬১), মো. আব্দুল লতিফ (৬১), আবু মুসলিম মোহাম্মদ আলী (৫৯), মো. নাজমুল হুদা (৬০) ও মো. আব্দুর রহিম মিঞা (৬২)। ৬ আসামীর মধ্যে লতিফ ছাড়া সবাই পলাতক।
বিচারপতি শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বধীন তিন বিচারপতির আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বুধবার এই রায়ের ঘোষণা করেন।
তথা কথিত এ মানবতাবিরধী অপরাধের বিচারের জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেয়া এটি ২৯তম রায়। প্রধান বিচারপতি অপসারনের মধ্য দিয়ে এ সরকার প্রমাণ করেছে, বিচার বিভাগের সব রায়ই তাদে নিয়ন্ত্রণে।
প্রসিকিউশন ও আসামিপক্ষের দ্বিতীয় দফা যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে গত ২৩ অক্টোবর এই মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখা হয় এবং গত মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনাল এই মামলার রায়ের জন্য বুধবার দিন ধার্য করেন।
আব্দুল আজিজসহ গাইবান্ধার এই ছয় জনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের তদন্ত শুরু হয় ২০১৪ সালের ২৬ অক্টোবর। এরপর তদন্ত সংস্থা ২০১৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর তদন্ত প্রতিবেদন চূড়ান্ত করলে প্রসিকিউশন শাখা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে।
২০১৬ সালের ২৮ জুন অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এই ছয় আসামীর মানবতাবিরধী অপরাধের বিচার শুরু হয়।-চ্যানেল আই নিউজ
মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া অন্য ৫ জন হলেন মো. রুহুল আমিন ওরফে মঞ্জু (৬১), মো. আব্দুল লতিফ (৬১), আবু মুসলিম মোহাম্মদ আলী (৫৯), মো. নাজমুল হুদা (৬০) ও মো. আব্দুর রহিম মিঞা (৬২)। ৬ আসামীর মধ্যে লতিফ ছাড়া সবাই পলাতক।
বিচারপতি শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বধীন তিন বিচারপতির আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বুধবার এই রায়ের ঘোষণা করেন।
তথা কথিত এ মানবতাবিরধী অপরাধের বিচারের জন্য গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেয়া এটি ২৯তম রায়। প্রধান বিচারপতি অপসারনের মধ্য দিয়ে এ সরকার প্রমাণ করেছে, বিচার বিভাগের সব রায়ই তাদে নিয়ন্ত্রণে।
প্রসিকিউশন ও আসামিপক্ষের দ্বিতীয় দফা যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে গত ২৩ অক্টোবর এই মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখা হয় এবং গত মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনাল এই মামলার রায়ের জন্য বুধবার দিন ধার্য করেন।
আব্দুল আজিজসহ গাইবান্ধার এই ছয় জনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের তদন্ত শুরু হয় ২০১৪ সালের ২৬ অক্টোবর। এরপর তদন্ত সংস্থা ২০১৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর তদন্ত প্রতিবেদন চূড়ান্ত করলে প্রসিকিউশন শাখা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করে।
২০১৬ সালের ২৮ জুন অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এই ছয় আসামীর মানবতাবিরধী অপরাধের বিচার শুরু হয়।-চ্যানেল আই নিউজ
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কামরুজ্জামান সাদ ২৩/১১/২০১৭বিচার বিভাগ নিয়ে কিছুটা শঙ্কিত..
-
সোলাইমান ২২/১১/২০১৭সুন্দর লিখেছেন।
শুভেচ্ছা জানবেন নিরন্তর।।।।।