ওদের বিচার হয় কিন্তু আমাদের দেশে হয়না
আমেরিকার ভার্জিনিয়া রাজ্যের বার্কের লেক ব্র্যাডক সেকেন্ডারি স্কুলের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে মুসলিম ছাত্রীর হিজাব খুলে নেয়ার অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ আমলে নিয়ে তদন্ত চলার সময় ওই শিক্ষককে ছুটিতে রেখেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।
এই ঘটনায় গেলো বৃহস্পতিবার ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টি পাবলিক স্কুলস (এফসিপিএস) ওই ছাত্রী ও শিক্ষকের নাম প্রকাশ না করে একটি বিবৃতি দেয়।
এতে বলা হয়, ওই শিক্ষক যা করেছেন, তা অনুপযুক্ত ও অগ্রহণযোগ্য। এই ঘটনার জন্য ওই ছাত্রী ও তার পরিবারের কাছে ক্ষমা চেয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। এফসিপিএস ঘটনাটি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে এবং তদন্ত চলার সময়ে ওই শিক্ষককে ছুটিতে রাখা হয়েছে।
আমেরিকার মুসলিম নাগরিক অধিকারে সবচেয়ে বৃহত্তম সংস্থা ‘দ্য কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশন্স’ অভিযুক্ত শিক্ষককে ছুটিতে রাখায় এবং ওই ছাত্রী ও তার পরিবারের কাছে ক্ষমা চাওয়ায় স্কুল কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।
সংস্থাটি আরো বলেছে, ধর্ম অথবা নিজেদের বিশ্বাসের জন্য কোনো শিক্ষার্থীর ওপর হামলা চালানো ঠিক নয়। শিক্ষকদের উচিত শিক্ষার্থীদের সমর্থন করা। যেকোনো কারণে তাদের বিরক্ত অথবা ভয় দেখানো ঠিক নয়।
তবে ইয়াসমেমী নামের ওই স্কুলছাত্রী গত বুধবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তার টুইটারে বেশ কয়েকটি স্ট্যাটাস দেন।
এসব স্ট্যাটাসে তিনি বলেন, বন্ধুদের সঙ্গে আমি কথা বলছিলাম। তিনি পেছন থেকে এসে আমার হিজাব খুলে দেন। তারপর তিনি বললেন যে তোমার চুল কি সুন্দর এবং আমার চুল নিয়ে মজা করতে লাগলেন। আমি এর বিচার চাই। যত ভালো মানের শিক্ষকই হন না কেন, আমাকে স্পর্শ করার অধিকার নেই তার।
এই ঘটনায় গেলো বৃহস্পতিবার ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টি পাবলিক স্কুলস (এফসিপিএস) ওই ছাত্রী ও শিক্ষকের নাম প্রকাশ না করে একটি বিবৃতি দেয়।
এতে বলা হয়, ওই শিক্ষক যা করেছেন, তা অনুপযুক্ত ও অগ্রহণযোগ্য। এই ঘটনার জন্য ওই ছাত্রী ও তার পরিবারের কাছে ক্ষমা চেয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। এফসিপিএস ঘটনাটি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে এবং তদন্ত চলার সময়ে ওই শিক্ষককে ছুটিতে রাখা হয়েছে।
আমেরিকার মুসলিম নাগরিক অধিকারে সবচেয়ে বৃহত্তম সংস্থা ‘দ্য কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশন্স’ অভিযুক্ত শিক্ষককে ছুটিতে রাখায় এবং ওই ছাত্রী ও তার পরিবারের কাছে ক্ষমা চাওয়ায় স্কুল কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।
সংস্থাটি আরো বলেছে, ধর্ম অথবা নিজেদের বিশ্বাসের জন্য কোনো শিক্ষার্থীর ওপর হামলা চালানো ঠিক নয়। শিক্ষকদের উচিত শিক্ষার্থীদের সমর্থন করা। যেকোনো কারণে তাদের বিরক্ত অথবা ভয় দেখানো ঠিক নয়।
তবে ইয়াসমেমী নামের ওই স্কুলছাত্রী গত বুধবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তার টুইটারে বেশ কয়েকটি স্ট্যাটাস দেন।
এসব স্ট্যাটাসে তিনি বলেন, বন্ধুদের সঙ্গে আমি কথা বলছিলাম। তিনি পেছন থেকে এসে আমার হিজাব খুলে দেন। তারপর তিনি বললেন যে তোমার চুল কি সুন্দর এবং আমার চুল নিয়ে মজা করতে লাগলেন। আমি এর বিচার চাই। যত ভালো মানের শিক্ষকই হন না কেন, আমাকে স্পর্শ করার অধিকার নেই তার।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মধু মঙ্গল সিনহা ২০/১১/২০১৭খুব ভালো লাগলো।
-
সোলাইমান ২০/১১/২০১৭' চমৎকার উপস্থাপনা। শুভেচ্ছা রইল কবি।