নূর হোসেনরা গুম হয়ে যায়
আজ নূর হোসেন দিবস। স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে নূর হোসেন হয়ে উঠেছিলেন জীবন্ত পোস্টার।দিয়েছিরেন আত্মাহুতি। এর ফলে ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ বুকে পিঠে লেখা এই স্লোগান গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলনকে বেগবান করেছিল। অব্যাহত লড়াই-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের পতন ঘটে। এরপর থেকেই ১০ নভেম্বর পালন করা হয় শহীদ নূর হোসেন দিবস।
স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে নূর হোসেন তার বুকে ও পিঠে ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ স্লোগান লিখে ১৯৮৭ সালের এই দিনে ১৫-দলীয় ঐক্যজোটের মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন। মিছিলটি যখন জিরো পয়েন্টে পৌছে, তখন স্বৈরাচার সরকারের নির্দেশে মিছিল লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করা হয়। গুলিতে নূর হোসেনের বুক ঝাঁঝরা হয়ে যায়। এ ছাড়া নূরুল হুদা ও কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরের ক্ষেতমজুর নেতা আমিনুল হুদা টিটো শহীদ হন। তাদের এ আত্মত্যাগ তৎকালীন স্বৈরশাসক এরশাদরেদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলনকে বেগবান করে এবং অবশেষে স্বৈরশাসক এরশাদের পতন হয়।
তিন দশক পর শহীদ নূর হোসেনর বুকে-পিঠে লেখা ''স্বৈরাচার নিপাত যাক'' সেই পোষ্টারের আবেদন আজও অত্যন্ত অমলিন। আজও নূর হোসেনরা মরে গুম হয়ে যায়, তাহলে গণতন্ত্র কোথায়।
স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে নূর হোসেন তার বুকে ও পিঠে ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ স্লোগান লিখে ১৯৮৭ সালের এই দিনে ১৫-দলীয় ঐক্যজোটের মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন। মিছিলটি যখন জিরো পয়েন্টে পৌছে, তখন স্বৈরাচার সরকারের নির্দেশে মিছিল লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করা হয়। গুলিতে নূর হোসেনের বুক ঝাঁঝরা হয়ে যায়। এ ছাড়া নূরুল হুদা ও কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরের ক্ষেতমজুর নেতা আমিনুল হুদা টিটো শহীদ হন। তাদের এ আত্মত্যাগ তৎকালীন স্বৈরশাসক এরশাদরেদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলনকে বেগবান করে এবং অবশেষে স্বৈরশাসক এরশাদের পতন হয়।
তিন দশক পর শহীদ নূর হোসেনর বুকে-পিঠে লেখা ''স্বৈরাচার নিপাত যাক'' সেই পোষ্টারের আবেদন আজও অত্যন্ত অমলিন। আজও নূর হোসেনরা মরে গুম হয়ে যায়, তাহলে গণতন্ত্র কোথায়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোহন দাস (বিষাক্ত কবি) ০৬/০৩/২০২০ভালো
-
তনুর ভাই ১৬/১১/২০১৭নুর হোসেন না আসলে, শৈরাচার আজও থাকতো তার রুপে
-
সোলাইমান ১১/১১/২০১৭অপূর্ব সুন্দর
খুব ভালো লাগলো।।।।।।