২৮ অক্টোবর
২৮ অক্টোবর একটি রাজনৈতিক কালো অধ্যায়ের দিন। কলঙ্ক সংযোজনের দিন। এ দিন মানবতা বিরোধী জঘন্য অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। প্রতিবছরই এ দিন মানবাধিকার ভূলুন্ঠিত দিবস, লগি-বৈঠার তান্ডব দিবস, আওয়ামী বর্বরতার দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র পল্টন ময়দানে আওয়ামী-বামরা প্রকাশ্য দিবালোকে লগি-বৈঠা দিয়ে যে পৈশাচিক কায়দায় জীবন্ত মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। লাশের উপর নৃত্য করার ইতিহাস বিশ্বের ইতিহাসে বিরল!
পৃথিবীর ইতিহাসের কালো অধ্যায় জুড়ে রয়েছে ক্ষমতার লিপ্সা, ভূমি দখল, সম্পদ আহরণ। বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর উপর আধিপত্যকে কেন্দ্র করে বিশ্বযুদ্ধ, ক্রুসেড (ত্রিপলী), চায়না বিপ্লব, বোসনিয়া/চেচনিয়া, ইরাক, আফগান মুসলিম গণহত্যা, লেলিন বিপ্লব, স্ট্যালিন বিপ্লব, হিরোশিমা নাগাসাকি, ২৫ মার্চের গণহত্যা, এপ্রিল ফুল দিবস, ফেব্রুয়ারি ’০৯ সালে বিডিআর হত্যাযজ্ঞ সমূহ মানবতাকে কলঙ্কিত করেছে। ক্ষমতার মোহে হিটলার, মুসোলিনী, চেঙ্গিস খান, হালাকু খান, তৈমুর লং, কুবসাই খান, খেসারু হত্যা এবং সর্বশেষ মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিম গণহত্যার ঘটনা আমাদের স্মৃতিতে এক বীভৎস চিত্র ভেসে ওঠে। পৃথিবীর এমন অনেক জঘন্য ঘটনার সাথে ২৮ অক্টোবরও স্থান করে নিয়েছে। সেই অসভ্য, বর্বর, পৈশাচিক ও রক্তাক্ত জঙ্গীপনার অগ্রনায়ক আজকের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরে পল্টনে আওয়ামী লীগ লগি-বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যার দৃশ্য স্মরণ করলে এখনো শিউরে উঠে মানুষের শরীর, বাকরুদ্ধ হয় বিবেক। পৈশাচিক ও অমানবিকভাবে মানুষ হত্যার দৃশ্য এখনো কাঁদায় প্রতিটি মানুষকে। বিশ্বমানবতা শতাব্দীর পর শতাব্দী খুনীদের প্রতি ঘৃণা ও অভিশাপ দিতে থাকবে। ২৮ অক্টোবর আওয়ামী জঙ্গীপনার এক রক্তাক্ত দলীল হিসেবে ইতিহাসে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। Terrorism এর সংজ্ঞায় Britannica R.R. ENCYCLOPEDIA-তে বলা হয়েছে-Terrorism Systematic use of violence to create a general climate of fear in a population and thereby to bring about a particular political objective. অসভ্য, বর্বর, পৈশাচিক ও জঙ্গিপনার পুরো প্রতিফলন হয়েছে ২৮ অক্টোবর।
পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর পল্টনে। মানুষ হত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে একদিন অবশ্যই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। এই হামলা চালানো হয়েছে পরিকল্পিতভাবে। অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় এ জমিন থেকে ইসলামী আন্দোলন নিশ্চিহ্ন করে ও নেতৃত্বকে হত্যা করাই ছিল মূল উদ্দেশ্য। সে ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযম, সাবেক আমীর সাবেক সফল মন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীসহ পাঁচজনকে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দিয়েছে। তিন শীর্ষ নেতা আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, মাওলানা আব্দুস সোবহান, এটিএম আজহারুল ইসলাম কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে জুলুমের শিকার হয়ে বন্দী।
পৃথিবীর ইতিহাসের কালো অধ্যায় জুড়ে রয়েছে ক্ষমতার লিপ্সা, ভূমি দখল, সম্পদ আহরণ। বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর উপর আধিপত্যকে কেন্দ্র করে বিশ্বযুদ্ধ, ক্রুসেড (ত্রিপলী), চায়না বিপ্লব, বোসনিয়া/চেচনিয়া, ইরাক, আফগান মুসলিম গণহত্যা, লেলিন বিপ্লব, স্ট্যালিন বিপ্লব, হিরোশিমা নাগাসাকি, ২৫ মার্চের গণহত্যা, এপ্রিল ফুল দিবস, ফেব্রুয়ারি ’০৯ সালে বিডিআর হত্যাযজ্ঞ সমূহ মানবতাকে কলঙ্কিত করেছে। ক্ষমতার মোহে হিটলার, মুসোলিনী, চেঙ্গিস খান, হালাকু খান, তৈমুর লং, কুবসাই খান, খেসারু হত্যা এবং সর্বশেষ মিয়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিম গণহত্যার ঘটনা আমাদের স্মৃতিতে এক বীভৎস চিত্র ভেসে ওঠে। পৃথিবীর এমন অনেক জঘন্য ঘটনার সাথে ২৮ অক্টোবরও স্থান করে নিয়েছে। সেই অসভ্য, বর্বর, পৈশাচিক ও রক্তাক্ত জঙ্গীপনার অগ্রনায়ক আজকের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরে পল্টনে আওয়ামী লীগ লগি-বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যার দৃশ্য স্মরণ করলে এখনো শিউরে উঠে মানুষের শরীর, বাকরুদ্ধ হয় বিবেক। পৈশাচিক ও অমানবিকভাবে মানুষ হত্যার দৃশ্য এখনো কাঁদায় প্রতিটি মানুষকে। বিশ্বমানবতা শতাব্দীর পর শতাব্দী খুনীদের প্রতি ঘৃণা ও অভিশাপ দিতে থাকবে। ২৮ অক্টোবর আওয়ামী জঙ্গীপনার এক রক্তাক্ত দলীল হিসেবে ইতিহাসে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। Terrorism এর সংজ্ঞায় Britannica R.R. ENCYCLOPEDIA-তে বলা হয়েছে-Terrorism Systematic use of violence to create a general climate of fear in a population and thereby to bring about a particular political objective. অসভ্য, বর্বর, পৈশাচিক ও জঙ্গিপনার পুরো প্রতিফলন হয়েছে ২৮ অক্টোবর।
পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর পল্টনে। মানুষ হত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে একদিন অবশ্যই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। এই হামলা চালানো হয়েছে পরিকল্পিতভাবে। অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় এ জমিন থেকে ইসলামী আন্দোলন নিশ্চিহ্ন করে ও নেতৃত্বকে হত্যা করাই ছিল মূল উদ্দেশ্য। সে ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় আওয়ামী লীগ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযম, সাবেক আমীর সাবেক সফল মন্ত্রী মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীসহ পাঁচজনকে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলিয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দিয়েছে। তিন শীর্ষ নেতা আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, মাওলানা আব্দুস সোবহান, এটিএম আজহারুল ইসলাম কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে জুলুমের শিকার হয়ে বন্দী।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কামরুজ্জামান সাদ ৩০/১০/২০১৭হৃদয়বিদারক
-
সোলাইমান ৩০/১০/২০১৭অপূর্ব অপূর্ব কবিবর। । শুভকামনা জানাই।।।
-
আজাদ আলী ৩০/১০/২০১৭Fine