খাদ্য সহায়তা
মিয়ানমারে জাতিগত নির্মূল অভিযানে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য জরুরি সহায়তা হিসেবে আগামী ছয় মাসে সাড়ে ৭ কোটি ডলার প্রয়োজন জানিয়ে দাতাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ব খাদ্য সংস্থা।
রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় কেন্দ্র ঘুরে দেখার পর জাতিসংঘের এ সংস্থার নির্বাহী পরিচালক ডেভিড বিসলি সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা মাত্র কয়েক বিলিয়ন ডলার পেলেই বিশ্ব থেকে ক্ষুধার অবসান ঘটাতে পারি। দাতাদের আমি বলছি, আপনারা যদি আমাদের ওই টাকা দিতে না পারেন, তাহলে যুদ্ধ বন্ধ করুন।”
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনা অভিযানের মুখে গত ২৫ অগাস্টের পর থেকে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গার সংখ্যা পাঁচ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। এই বিপুল সংখ্যক শরণার্থীকে জন্য জরুরি মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ত্রাণকাজে থাকা সাহায্য সংস্থাগুলোর কর্মীদের।
শরণার্থী ক্যাম্প ঘুরে দেখার অভিজ্ঞতা জানিয়ে ডেভিড বিসলি বলেন, “এটা ভয়াবহ এক পরিস্থিতি। এর চেয়ে খারাপ আর কিছু হতে পারে না। আগামী ছয় মাসে আমাদের দরকার অন্তত ৭৫ মিলিয়ন ডলার।”
গত ৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ জানিয়েছিল, ওই সময় পর্যন্ত মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গার জন্য সমন্বিত ত্রাণ তৎপরতায় প্রাথমিক হিসাবেই অন্তত ৭ কোটি ৭০ লাখ ডলার প্রয়োজন।
এর মধ্যে ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩ লাখ ৬৪ হাজার ডলার জোগাড় করা সম্ভব হয়েছে, যা প্রাথমিক পরিকল্পনার ৪৭ শতাংশ।
কিন্তু এই সময়ের মধ্যে নতুন আসা রোহিঙ্গাদের মিলিয়ে শরণার্থীর সংখ্যা পাঁচ লাখ ছাড়িয়ে গেছে এবং সে অনুযায়ী বেড়ে গেছে চাহিদাও।
এই বিপুল জরুরি সহায়তার চাহিদা মেটাতে এখন অন্তত ২০ কোটি ডলার প্রয়োজন বলে দাতাদের জানিয়েছে জাতিসংঘ
রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় কেন্দ্র ঘুরে দেখার পর জাতিসংঘের এ সংস্থার নির্বাহী পরিচালক ডেভিড বিসলি সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা মাত্র কয়েক বিলিয়ন ডলার পেলেই বিশ্ব থেকে ক্ষুধার অবসান ঘটাতে পারি। দাতাদের আমি বলছি, আপনারা যদি আমাদের ওই টাকা দিতে না পারেন, তাহলে যুদ্ধ বন্ধ করুন।”
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনা অভিযানের মুখে গত ২৫ অগাস্টের পর থেকে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গার সংখ্যা পাঁচ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। এই বিপুল সংখ্যক শরণার্থীকে জন্য জরুরি মানবিক সহায়তা পৌঁছে দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে ত্রাণকাজে থাকা সাহায্য সংস্থাগুলোর কর্মীদের।
শরণার্থী ক্যাম্প ঘুরে দেখার অভিজ্ঞতা জানিয়ে ডেভিড বিসলি বলেন, “এটা ভয়াবহ এক পরিস্থিতি। এর চেয়ে খারাপ আর কিছু হতে পারে না। আগামী ছয় মাসে আমাদের দরকার অন্তত ৭৫ মিলিয়ন ডলার।”
গত ৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ জানিয়েছিল, ওই সময় পর্যন্ত মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গার জন্য সমন্বিত ত্রাণ তৎপরতায় প্রাথমিক হিসাবেই অন্তত ৭ কোটি ৭০ লাখ ডলার প্রয়োজন।
এর মধ্যে ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩ লাখ ৬৪ হাজার ডলার জোগাড় করা সম্ভব হয়েছে, যা প্রাথমিক পরিকল্পনার ৪৭ শতাংশ।
কিন্তু এই সময়ের মধ্যে নতুন আসা রোহিঙ্গাদের মিলিয়ে শরণার্থীর সংখ্যা পাঁচ লাখ ছাড়িয়ে গেছে এবং সে অনুযায়ী বেড়ে গেছে চাহিদাও।
এই বিপুল জরুরি সহায়তার চাহিদা মেটাতে এখন অন্তত ২০ কোটি ডলার প্রয়োজন বলে দাতাদের জানিয়েছে জাতিসংঘ
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
টি এম আমান উল্লাহ ০৮/১০/২০১৭ছয় মাস পরে কী আবার নতুন সময়সীমা নিয়ে পরিকল্পনা করতে হবে?
-
আজাদ আলী ০৩/১০/২০১৭লেখক কে অনেক অনেক শুভেচ্ছা
-
কামরুজ্জামান সাদ ০৩/১০/২০১৭শুভেচ্ছা
-
মধু মঙ্গল সিনহা ০৩/১০/২০১৭শুভকামনা রইল।
-
Tanju H ০২/১০/২০১৭সুন্দর লেখনী ।প্রিয় লেখক শুভেচ্ছা।।