একমাত্র সরকারী মানসিক হাসপাতালের অমানসিক অবস্থা
বিশেষায়িত বলা হলেও সব কিছুতেই তীব্র সংকট নিয়ে চলছে পাবনা মানসিক হাসপাতাল। পাঁচশো রোগীর জন্য কমপক্ষে ৫০ জন চিকিৎসকের প্রয়োজন হলেও, আছে মাত্র ৬ জন। কাগজে কলমে বিশেষায়িত বলা হলেও নেই কোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। এছাড়া, সিট সংকটের কারণে বেশীর ভাগ রোগীকেই বিদায় নিতে হচ্ছে বহির্বিভাগ থেকেই।
মানসিক ভারসাম্যহীন মো. হেলালকে অনেক বুঝিয়ে শুনিয়ে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে এসেছেন তার ভাই। ৩ ঘন্টা পেরিয়ে গেলেও হাসপাতালের বহির্বিভাগে কোন চিকিৎসক না আসায় হেলালকে নিয়ে তার ভাই বেশ বিপাকেই পড়েছেন।
দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরও চিকিৎসক এলেন না। এ অবস্থায় বিশেষ প্রয়োজনের কথা বলে গাড়ি থেকে নেমে সবাইকে ফাঁকি দিয়ে দৌড়ে পালিয়ে যায় হেলাল।
এমন নানা সংকট আর ভোগান্তির মধ্যেই প্রতিদিন বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসেন ২৫০ থেকে ৩০০ রোগী। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, মাত্র দুইজন মেডিকেল অফিসার বহির্বিভাগে রোগী দেখেন।
তাও আবার মাত্র এক থেকে দেড় ঘণ্টা। ভর্তি করিয়ে চিকিৎসার প্রয়োজন হলেও বেশীর ভাগ রোগীকেই ওষুধ দিয়েই ছেড়ে দেয়া হয় বলেও অভিযোগ আছে।
জনবল সংকটকে দায়ী করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছেন, কমপক্ষে ৫০ জন চিকিৎসকের প্রয়োজন হলেও আছেন মাত্র ৬জন। এর মধ্যে মানসিক রোগের চিকিৎসক মাত্র একজন। আর মানসিক বিশেষজ্ঞের ৩টি পদই ফাঁকা।
মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসকরা যেতে চান না. স্বাস্থ্যমন্ত্রী এমন যুক্তি দিলেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর মাধ্যমে মূলত অসহায় মানসিক রোগীদের প্রতি কর্তৃপক্ষের অবজ্ঞা ফুটে উঠেছে।
মানসিক ভারসাম্যহীন মো. হেলালকে অনেক বুঝিয়ে শুনিয়ে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে এসেছেন তার ভাই। ৩ ঘন্টা পেরিয়ে গেলেও হাসপাতালের বহির্বিভাগে কোন চিকিৎসক না আসায় হেলালকে নিয়ে তার ভাই বেশ বিপাকেই পড়েছেন।
দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরও চিকিৎসক এলেন না। এ অবস্থায় বিশেষ প্রয়োজনের কথা বলে গাড়ি থেকে নেমে সবাইকে ফাঁকি দিয়ে দৌড়ে পালিয়ে যায় হেলাল।
এমন নানা সংকট আর ভোগান্তির মধ্যেই প্রতিদিন বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসেন ২৫০ থেকে ৩০০ রোগী। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, মাত্র দুইজন মেডিকেল অফিসার বহির্বিভাগে রোগী দেখেন।
তাও আবার মাত্র এক থেকে দেড় ঘণ্টা। ভর্তি করিয়ে চিকিৎসার প্রয়োজন হলেও বেশীর ভাগ রোগীকেই ওষুধ দিয়েই ছেড়ে দেয়া হয় বলেও অভিযোগ আছে।
জনবল সংকটকে দায়ী করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছেন, কমপক্ষে ৫০ জন চিকিৎসকের প্রয়োজন হলেও আছেন মাত্র ৬জন। এর মধ্যে মানসিক রোগের চিকিৎসক মাত্র একজন। আর মানসিক বিশেষজ্ঞের ৩টি পদই ফাঁকা।
মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসকরা যেতে চান না. স্বাস্থ্যমন্ত্রী এমন যুক্তি দিলেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর মাধ্যমে মূলত অসহায় মানসিক রোগীদের প্রতি কর্তৃপক্ষের অবজ্ঞা ফুটে উঠেছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অনির্বাণ সূর্যকান্ত ২৪/০৮/২০১৭বাংলাদেশের প্রতিটা সেক্টরেই তো এমন অবস্থা।
-
ধ্রুবক ১৪/০৮/২০১৭কিছু করার নেই, খারাপ লাগে।
-
শাহানাজ সুলতানা (শাহানাজ) ১৪/০৮/২০১৭ভালো লিখেছেন
-
তীর্থের কাক ১৪/০৮/২০১৭ভাল লিখেছেন