উচ্চ শিক্ষায় যৌন হয়রানী
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের উপর দিন দিন বাড়ছে এক শ্রেণীর শিক্ষকের যৌন হয়রানির ঘটনা। আর প্রভাবশালী, প্রতারক ছাত্রদের লোলোপ দৃষ্টি তো আছেই। সময় টিভি রিপোর্টো দেখানো হয়, এক্ষেত্রে টোপ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে টিউটোরিয়াল, ইনকোর্স ও আ্যাসাইনমেন্টের নম্বর। যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এসব ঘটনা প্রকাশ্যে আনছেন না শিক্ষার্থীরা। ইউএন উইমেনের জরিপ বলছে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ৭৬ শতাংশ ছাত্রীই যৌন হয়রানির শিকার হন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নিপীড়নের ঘটনা তদন্তে হাইকোর্টের পক্ষ থেকে একটি কমিটি করার বিধান থাকলেও তা মানছে না কেউই। আর এ বিষয়ে সচেতনভাবে নির্বিকার বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন।
এক শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, ‘কাপড় ওড়না টেনে খুলে দিয়েছে। একটা মেয়ের ওড়না খুলে দেয়া মানে বস্ত্র খুলে দেয়া সমান অপরাধ।’
শিক্ষার সর্বোচ্চ প্রাতিষ্ঠানিক স্তর বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানে যখন শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদের এ স্বর জ্ঞানের আলো তখন নিরর্থক।
যৌন হয়রানি বন্ধে উচ্চ আদালতের নির্দেশে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি’ করার কথা বলা হলেও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় তার তোয়াক্কা করছে না। যাওবা আছে কার্যকারিতার অভাবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে নামমাত্র কাগজে কলমে পরিণত হয়েছে এগুলো।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের তথ্যমতে দেশের মোট ৩৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ২৫টি আর ৯৫ টি প্রাইভেটের মধ্যে ৩৪টিতে এ কমিটি রয়েছে।
শিক্ষার্থী অভিযোগ, ‘যদি স্যারদের সাথে ঘোরাফেরা, সব সময় দেখা না করলে মার্কস দেয় না। মাঝে মাঝে পোশাক নিয়েও খারাপ কথা বলে।’
ইউএন উইমেনের সবশেষ জরিপ অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ৭৬ শতাংশ শিক্ষার্থী কোন না কোনভাবে যৌন হয়রানির শিকার হন।
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ হার ৮৭ শতাংশ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৬ শতাংশ, বিশ্ববিদ্যালয় কলেজগুলোতে ৭৬ শতাংশ, এবং মেডিকেল কলেজে এ হার ৫৪ শতাংশ।
জরিপে বিশাল এ অংশের কথা বলা হলেও এর ছিটেফোঁটার হিসেবও জানেন না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তাই কমিটি গঠনের পর থেকে কতটি অভিযোগ জমা পড়েছে এ বিষয়ের কোনো সঠিক উত্তর নেই তাঁদের। এত গাফিলতির পরও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করতে আপত্তি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের।
বেসরকারি জরিপে যৌন হয়রানির ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে।
এক শিক্ষার্থী অভিযোগ করে বলেন, ‘কাপড় ওড়না টেনে খুলে দিয়েছে। একটা মেয়ের ওড়না খুলে দেয়া মানে বস্ত্র খুলে দেয়া সমান অপরাধ।’
শিক্ষার সর্বোচ্চ প্রাতিষ্ঠানিক স্তর বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানে যখন শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদের এ স্বর জ্ঞানের আলো তখন নিরর্থক।
যৌন হয়রানি বন্ধে উচ্চ আদালতের নির্দেশে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘যৌন হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি’ করার কথা বলা হলেও অনেক বিশ্ববিদ্যালয় তার তোয়াক্কা করছে না। যাওবা আছে কার্যকারিতার অভাবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে নামমাত্র কাগজে কলমে পরিণত হয়েছে এগুলো।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের তথ্যমতে দেশের মোট ৩৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ২৫টি আর ৯৫ টি প্রাইভেটের মধ্যে ৩৪টিতে এ কমিটি রয়েছে।
শিক্ষার্থী অভিযোগ, ‘যদি স্যারদের সাথে ঘোরাফেরা, সব সময় দেখা না করলে মার্কস দেয় না। মাঝে মাঝে পোশাক নিয়েও খারাপ কথা বলে।’
ইউএন উইমেনের সবশেষ জরিপ অনুযায়ী, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ৭৬ শতাংশ শিক্ষার্থী কোন না কোনভাবে যৌন হয়রানির শিকার হন।
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ হার ৮৭ শতাংশ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৬ শতাংশ, বিশ্ববিদ্যালয় কলেজগুলোতে ৭৬ শতাংশ, এবং মেডিকেল কলেজে এ হার ৫৪ শতাংশ।
জরিপে বিশাল এ অংশের কথা বলা হলেও এর ছিটেফোঁটার হিসেবও জানেন না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তাই কমিটি গঠনের পর থেকে কতটি অভিযোগ জমা পড়েছে এ বিষয়ের কোনো সঠিক উত্তর নেই তাঁদের। এত গাফিলতির পরও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করতে আপত্তি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের।
বেসরকারি জরিপে যৌন হয়রানির ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
Tanju H ১০/০৭/২০১৭বাস্তবচিত্র ......
-
মোনালিসা ১০/০৭/২০১৭
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১০/০৭/২০১৭এরা অমানুষ। তাই শিক্ষাঙ্গনকে অপবিত্র করছে।
-
অর্ক রায়হান ১০/০৭/২০১৭দুঃখজনক। সমাধান চাই।