ডাবের পুষ্টিগুণ
ডাবের কেরামতিতে মাত সাত থেকে সত্তর। ব্লাড প্রেশার কমায়। হার্ট টনিকের কাজ করে। হ্যাংওভার কাটায়। মাথাব্যথার মহৌষধ। ওজন কমায়। বয়স কমায়। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে কচি ডাবের জল। চাঁদিফাটা এই গরমে ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধ করে একগ্লাস কচি ডাবের পানি।
কচি ডাবের পানিতে রয়েছে ভরপুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামিনো অ্যাসিড, এনজাইম, B-কমপ্লেক্স ভিটামিন, ভিটামিন C, আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ও জিঙ্ক। ডাবের পানির প্রাকৃতিক মিনারেলস শরীরের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। ফলে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। অন্যান্য কার্ডিওভাসকুলার রোগের সম্ভাবনা কমায়। প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম থাকার কারণে কিডনির বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে ডাবের জল। বিভিন্ন খাবার এবং অন্যান্য মাধ্যমে প্রতিদিন শরীরে যে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস পেটে ঢোকে, সেগুলো মারতে একগ্লাস ডাবের পানিই যথেষ্ট।
বমি হলে রক্তে পটাসিয়ামের পরিমাণ কমে যায়। ডাবের পানি সেই ঘাটতি পূরণ করে। তাই অতিরিক্ত গরমে ডিহাইড্রেশন, ডায়েরিয়া, বমির জন্য ডাবের পানি খুব উপকারি। এতে পানির পরিমাণ থাকে ৯৪ শতাংশ। তাই ত্বকের সৌন্দর্যরক্ষায়, পুরো দেহের শিরা-উপশিরায় সঠিকভাবে রক্ত চলতে সাহায্য করে। দেহে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের সরবরাহ বাড়ে। প্রতিটি অঙ্গে বিশুদ্ধ রক্ত পৌছয়। ফলে পুরো দেহ হয়ে ওঠে সতেজ ও শক্তিশালী। ডাবের পানি চুলের পুষ্টি জোগানোর পাশাপাশি খুশকি দূর করতে সাহায্য করে। এতে কোনও চর্বি বা কোলেস্টেরল নেই। প্রচুর খনিজ উপাদান থাকায় বাড়ন্ত শিশু থেকে বৃদ্ধ, সবার জন্য ডাবের জল উপকারি।
তবে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ডাবের পানি খাওয়ার কিছু বিধিনিষেধ আছে।ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রেখেই ডাবের পানি খাওয়া উচিত। কিডনিতে পাথর রয়েছে বা ডায়ালিসিস চলছে, এমন রোগীদের ডাবের পানি খাওয়া নিষেধ। কারণ, উচ্চমাত্রার পটাসিয়াম কিডনি রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।
কচি ডাবের পানিতে রয়েছে ভরপুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামিনো অ্যাসিড, এনজাইম, B-কমপ্লেক্স ভিটামিন, ভিটামিন C, আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ও জিঙ্ক। ডাবের পানির প্রাকৃতিক মিনারেলস শরীরের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। ফলে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। অন্যান্য কার্ডিওভাসকুলার রোগের সম্ভাবনা কমায়। প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম থাকার কারণে কিডনির বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে ডাবের জল। বিভিন্ন খাবার এবং অন্যান্য মাধ্যমে প্রতিদিন শরীরে যে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস পেটে ঢোকে, সেগুলো মারতে একগ্লাস ডাবের পানিই যথেষ্ট।
বমি হলে রক্তে পটাসিয়ামের পরিমাণ কমে যায়। ডাবের পানি সেই ঘাটতি পূরণ করে। তাই অতিরিক্ত গরমে ডিহাইড্রেশন, ডায়েরিয়া, বমির জন্য ডাবের পানি খুব উপকারি। এতে পানির পরিমাণ থাকে ৯৪ শতাংশ। তাই ত্বকের সৌন্দর্যরক্ষায়, পুরো দেহের শিরা-উপশিরায় সঠিকভাবে রক্ত চলতে সাহায্য করে। দেহে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের সরবরাহ বাড়ে। প্রতিটি অঙ্গে বিশুদ্ধ রক্ত পৌছয়। ফলে পুরো দেহ হয়ে ওঠে সতেজ ও শক্তিশালী। ডাবের পানি চুলের পুষ্টি জোগানোর পাশাপাশি খুশকি দূর করতে সাহায্য করে। এতে কোনও চর্বি বা কোলেস্টেরল নেই। প্রচুর খনিজ উপাদান থাকায় বাড়ন্ত শিশু থেকে বৃদ্ধ, সবার জন্য ডাবের জল উপকারি।
তবে ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ডাবের পানি খাওয়ার কিছু বিধিনিষেধ আছে।ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রেখেই ডাবের পানি খাওয়া উচিত। কিডনিতে পাথর রয়েছে বা ডায়ালিসিস চলছে, এমন রোগীদের ডাবের পানি খাওয়া নিষেধ। কারণ, উচ্চমাত্রার পটাসিয়াম কিডনি রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ধ্রুবক ২০/০৭/২০১৭লেখাটি ভালো।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০২/০৭/২০১৭ডাবের পানির পুষ্টিগুণ অনেক।
তথ্যসমৃদ্ধ।