সমাবেশের অধিকার
দৃশ্যমান ও যুক্তিসঙ্গত কোনো কারণ ছাড়াই সরকার তথা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ বিএনপিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। গত ২০ মে দলের চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার গুলশান অফিসে পুলিশের হানা ও তল্লাশির প্রতিবাদে বুধবার বিএনপি এই সমাবেশ করার কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল। ব্যাপক প্রচারণা চালানোর পাশাপাশি দলটি সাংগঠনিকভাবেও সমাবেশের প্রস্তুতি নিয়েছিল। কিন্তু সরকারের অনুমতি চেয়ে আবেদন করা সত্ত্বেও পুলিশ অনুমতি দেয়নি। জবাবে পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে বৃহস্পতিবার সারা দেশে প্রতিবাদ দিবস পালন করেছে বিএনপি। এই কর্মসূচিকেও পুলিশ শান্তিপূর্ণভাবে পালন করতে দেয়নি। দেশের বিভিন্নস্থানে বিএনপির মিছিলকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে দলটি অভিযোগ করেছে, প্রতিবাদ দিবসের কর্মসূচি ঘোষিত হওয়ার পর থেকেই পুলিশ বিএনপির নেতা-কর্মীদের গ্রেফতারের অভিযানে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। কোনো রকম মামলা না থাকা সত্ত্বেও অসংখ্য নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করে কারাগারে ঢোকানো হয়েছে। বিএনপি একই সঙ্গে চট্টগ্রামের একজন নেতাসহ অনেককে সাদা পোশাকে ধরে নিয়ে যাওয়ার এবং গুম করারও অভিযোগ তুলেছে। বিএনপি বলেছে, সব মিলিয়েই দেশে নতুন পর্যায়ে দমন-নির্যাতনের অভিযান মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। ভীতি-আতংক ছড়িয়ে পড়েছে নেতা-কর্মীসহ সমর্থক সাধারণ মানুষের মধ্যে।
আমরা বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দেয়ার সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাই। কারণ, বিএনপি দেশের অন্যতম প্রধান ও ব্যাপকভাবে জনসমর্থিত রাজনৈতিক দল। এর চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া তিন-তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। তিনি দু’বার সংসদে বিরোধী দলীয় নেত্রীর ভূমিকা পালন করেছেন। অমন একজন সম্মানিত ও জনপ্রিয় জাতীয় নেত্রীর রাজনৈতিক অফিসেই পুলিশ আচমকা হানা দিয়েছে এবং তল্লাশির নামে অফিসটিকে তছনছ করেছে। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর গণতান্ত্রিক অধিকার অবশ্যই রয়েছে বিএনপির। তাছাড়া দলটি আইনসম্মত পন্থাতেই প্রতিবাদ জানাতে চেয়েছিল। এজন্যই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি চেয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু সরকার নিয়েছে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত। সমাবেশের অনুমতি না দেয়ার পাশাপাশি সরকারের পক্ষ থেকে পুলিশকে মাঠে নামানো হয়েছে। সরকারের নির্দেশেই পুলিশ গ্রেফতারের অভিযান শুরু করেছে। বিএনপিকে দেশের কোথাও মিছিল-সমাবেশও করতে দিচ্ছে না পুলিশ। স্মরণ করা দরকার, এবারই প্রথম নয়, বাস্তবে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো বাধাহীনভাবে মিছিল-সমাবেশ করতে পারছে না। বিএনপির পাশাপাশি নিষ্ঠুর দমন-নির্যাতনের শিকার হয়েছে বিশেষ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির শীর্ষ নেতাদের একদিকে ফাঁসিতে হত্যা করা হয়েছে, অন্যদিকে চাপানো হয়েছে অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা। নির্বিচার গ্রেফতারের পাশাপাশি জামায়াতের নেতা-কর্মীদের ধাওয়ার মুখেও রেখেছে সরকার। অবস্থা এমন হয়েছে যে, নেতারা দূরে থাকুন, জামায়াতের কর্মী ও সমর্থকরা পর্যন্ত প্রকাশ্যে কোনো কার্যক্রম চালাতে পারছেন না। তাদের প্রায় সকলকে পালিয়ে থাকতে হচ্ছে। সেদিক থেকে বিএনপি কিছুটা নিরাপদে রয়েছে বলে এতদিন মনে করা হলেও চেয়ারপার্সনের অফিসে তল্লাশি চালানোর এবং সমাবেশের অনুমতি না দেয়ার পাশাপাশি দমন-নির্যাতন শুরু করার সর্বশেষ দুটি ঘটনায় প্রমাণিত হয়েছে, সরকার আসলে দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে মোটেও ইচ্ছুক বা আগ্রহী নয়।
ঘটনাপ্রবাহে সঙ্গত কারণেই বাকশালের কথাও যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে আলোচিত হচ্ছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকসহ বিশিষ্টজনেরা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্ভবত তার মরহুম পিতার পথেই এগোতে চাচ্ছেন। এমন অনুমান বা মন্তব্যকে হাল্কাভাবে নেয়ার সুযোগ নেই। কারণ, বাকশাল অর্থ এমন এক রাজনৈতিক ব্যবস্থা, যার অধীনে ক্ষমতাসীন দল ছাড়া দ্বিতীয় কোনো দল থাকতে পারবে না। ভিন্নমতাবলম্বী কোনো রাজনৈতিক দলকে কার্যক্রম চালাতে দেয়া হবে না। এই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য স্বাধীনতা-পরবর্তী মাত্র সাড়ে তিন বছরে হাজারের অংকে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল। এর উদ্দেশ্য ছিল ভিন্নমতাবলম্বীদের নির্মূল করা এবং বাকশাল প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যাওয়া। এ লক্ষ্যে সেকালের মুজিব সরকারের প্রচ- দমন-নির্যাতনে বিরোধী দলের কোমর ভেঙে গিয়েছিল। কোনো দলই ফলপ্রসূ বিরোধিতা করার মতো অবস্থায় ছিল না। এমন অবস্থার সুযোগ নিয়েই ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। নতুন ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতি হয়ে সব দল নিষিদ্ধ করে তিনি সর্বময় ক্ষমতা নিয়েছিলেন নিজের হাতে।
স্বাধীনতা পরবর্তী সে ইতিহাসের পরিপ্রেক্ষিতেই আশংকা করা হচ্ছে, শেখ হাসিনাও পিতার পথে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। একই উদ্দেশ্যে তিনি বিএনপি ও জামায়াতের মতো ব্যাপকভাবে জনসমর্থিত দলগুলোকে দমন-নির্যাতনের মাধ্যমে নির্মূল করতে চাচ্ছেন। চাচ্ছেন আরো একটি একদলীয় নির্বাচনের মাধ্যমে আবারও ক্ষমতায় আসতে। সে লক্ষ্য পূরণের উদ্দেশ্যেই তিনি একের পর এক সংবিধান ও গণতন্ত্রবিরোধী পদক্ষেপ নিচ্ছেন। এভাবেই শেখ হাসিনা জাতিকে নতুন চেহারার বাকশাল দেখানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। আমরা অবশ্য মনে করি, প্রধানমন্ত্রী চাইলেই সবকিছু তার ইচ্ছা অনুযায়ী ঘটবে এমন ভাবনা ঠিক নয়। কারণ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ ২০ দলীয় জোটের নেতৃত্বে দেশে এখন অত্যন্ত শক্তিশালী বিরোধী দল রয়েছে। রয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও। সুতরাং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা অন্য কারো পক্ষে একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা সহজে সম্ভব হওয়ার কথা নয়। কথাটা সরকার যত তাড়াতাড়ি অনুধাবন করবে ততই সরকারের জন্য শুধু নয়, দেশ ও জাতির জন্যও মঙ্গল। আমরা আশা করতে চাই, প্রধানমন্ত্রী দ্রুত গণতন্ত্রসম্মত পথে ফিরে আসবেন এবং সদিচ্ছার প্রমাণ দেয়ার জন্য অবিলম্বে সভা-সমাবেশের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেবেন। বর্তমান পর্যায়ে এটা বিশেষ একটি কারণেও দরকার। সে কারণ সম্ভাব্য জাতীয় নির্বাচন। ক্ষমতাসীনরা অনেক আগেই তাদের নির্বাচনমুখী তৎপরতা শুরু করেছেন। এমন অবস্থায় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ অন্য সকল দলের জন্যও সমান সুযোগ সৃষ্টি করা উচিত বলে আমরা মনে করি। এটাই সংবিধান এবং গণতন্ত্রেরও নির্দেশনা।
আমরা বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দেয়ার সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাই। কারণ, বিএনপি দেশের অন্যতম প্রধান ও ব্যাপকভাবে জনসমর্থিত রাজনৈতিক দল। এর চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া তিন-তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। তিনি দু’বার সংসদে বিরোধী দলীয় নেত্রীর ভূমিকা পালন করেছেন। অমন একজন সম্মানিত ও জনপ্রিয় জাতীয় নেত্রীর রাজনৈতিক অফিসেই পুলিশ আচমকা হানা দিয়েছে এবং তল্লাশির নামে অফিসটিকে তছনছ করেছে। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর গণতান্ত্রিক অধিকার অবশ্যই রয়েছে বিএনপির। তাছাড়া দলটি আইনসম্মত পন্থাতেই প্রতিবাদ জানাতে চেয়েছিল। এজন্যই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি চেয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু সরকার নিয়েছে সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত। সমাবেশের অনুমতি না দেয়ার পাশাপাশি সরকারের পক্ষ থেকে পুলিশকে মাঠে নামানো হয়েছে। সরকারের নির্দেশেই পুলিশ গ্রেফতারের অভিযান শুরু করেছে। বিএনপিকে দেশের কোথাও মিছিল-সমাবেশও করতে দিচ্ছে না পুলিশ। স্মরণ করা দরকার, এবারই প্রথম নয়, বাস্তবে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো বাধাহীনভাবে মিছিল-সমাবেশ করতে পারছে না। বিএনপির পাশাপাশি নিষ্ঠুর দমন-নির্যাতনের শিকার হয়েছে বিশেষ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির শীর্ষ নেতাদের একদিকে ফাঁসিতে হত্যা করা হয়েছে, অন্যদিকে চাপানো হয়েছে অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা। নির্বিচার গ্রেফতারের পাশাপাশি জামায়াতের নেতা-কর্মীদের ধাওয়ার মুখেও রেখেছে সরকার। অবস্থা এমন হয়েছে যে, নেতারা দূরে থাকুন, জামায়াতের কর্মী ও সমর্থকরা পর্যন্ত প্রকাশ্যে কোনো কার্যক্রম চালাতে পারছেন না। তাদের প্রায় সকলকে পালিয়ে থাকতে হচ্ছে। সেদিক থেকে বিএনপি কিছুটা নিরাপদে রয়েছে বলে এতদিন মনে করা হলেও চেয়ারপার্সনের অফিসে তল্লাশি চালানোর এবং সমাবেশের অনুমতি না দেয়ার পাশাপাশি দমন-নির্যাতন শুরু করার সর্বশেষ দুটি ঘটনায় প্রমাণিত হয়েছে, সরকার আসলে দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে মোটেও ইচ্ছুক বা আগ্রহী নয়।
ঘটনাপ্রবাহে সঙ্গত কারণেই বাকশালের কথাও যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে আলোচিত হচ্ছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকসহ বিশিষ্টজনেরা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্ভবত তার মরহুম পিতার পথেই এগোতে চাচ্ছেন। এমন অনুমান বা মন্তব্যকে হাল্কাভাবে নেয়ার সুযোগ নেই। কারণ, বাকশাল অর্থ এমন এক রাজনৈতিক ব্যবস্থা, যার অধীনে ক্ষমতাসীন দল ছাড়া দ্বিতীয় কোনো দল থাকতে পারবে না। ভিন্নমতাবলম্বী কোনো রাজনৈতিক দলকে কার্যক্রম চালাতে দেয়া হবে না। এই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য স্বাধীনতা-পরবর্তী মাত্র সাড়ে তিন বছরে হাজারের অংকে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল। এর উদ্দেশ্য ছিল ভিন্নমতাবলম্বীদের নির্মূল করা এবং বাকশাল প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যাওয়া। এ লক্ষ্যে সেকালের মুজিব সরকারের প্রচ- দমন-নির্যাতনে বিরোধী দলের কোমর ভেঙে গিয়েছিল। কোনো দলই ফলপ্রসূ বিরোধিতা করার মতো অবস্থায় ছিল না। এমন অবস্থার সুযোগ নিয়েই ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। নতুন ব্যবস্থায় রাষ্ট্রপতি হয়ে সব দল নিষিদ্ধ করে তিনি সর্বময় ক্ষমতা নিয়েছিলেন নিজের হাতে।
স্বাধীনতা পরবর্তী সে ইতিহাসের পরিপ্রেক্ষিতেই আশংকা করা হচ্ছে, শেখ হাসিনাও পিতার পথে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। একই উদ্দেশ্যে তিনি বিএনপি ও জামায়াতের মতো ব্যাপকভাবে জনসমর্থিত দলগুলোকে দমন-নির্যাতনের মাধ্যমে নির্মূল করতে চাচ্ছেন। চাচ্ছেন আরো একটি একদলীয় নির্বাচনের মাধ্যমে আবারও ক্ষমতায় আসতে। সে লক্ষ্য পূরণের উদ্দেশ্যেই তিনি একের পর এক সংবিধান ও গণতন্ত্রবিরোধী পদক্ষেপ নিচ্ছেন। এভাবেই শেখ হাসিনা জাতিকে নতুন চেহারার বাকশাল দেখানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। আমরা অবশ্য মনে করি, প্রধানমন্ত্রী চাইলেই সবকিছু তার ইচ্ছা অনুযায়ী ঘটবে এমন ভাবনা ঠিক নয়। কারণ, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ ২০ দলীয় জোটের নেতৃত্বে দেশে এখন অত্যন্ত শক্তিশালী বিরোধী দল রয়েছে। রয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও। সুতরাং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা অন্য কারো পক্ষে একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা সহজে সম্ভব হওয়ার কথা নয়। কথাটা সরকার যত তাড়াতাড়ি অনুধাবন করবে ততই সরকারের জন্য শুধু নয়, দেশ ও জাতির জন্যও মঙ্গল। আমরা আশা করতে চাই, প্রধানমন্ত্রী দ্রুত গণতন্ত্রসম্মত পথে ফিরে আসবেন এবং সদিচ্ছার প্রমাণ দেয়ার জন্য অবিলম্বে সভা-সমাবেশের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেবেন। বর্তমান পর্যায়ে এটা বিশেষ একটি কারণেও দরকার। সে কারণ সম্ভাব্য জাতীয় নির্বাচন। ক্ষমতাসীনরা অনেক আগেই তাদের নির্বাচনমুখী তৎপরতা শুরু করেছেন। এমন অবস্থায় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীসহ অন্য সকল দলের জন্যও সমান সুযোগ সৃষ্টি করা উচিত বলে আমরা মনে করি। এটাই সংবিধান এবং গণতন্ত্রেরও নির্দেশনা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আলম সারওয়ার ৩০/০৫/২০১৭অসাধারণ লেখার জন্য. শুভেচ্ছা