www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

চিকুনগুনিয়া জ্বর

ভীতি ও উদ্বেগের কারণ হলো, চিকুনগুনিয়া জ্বরের চিকিৎসার জন্য এখন পর্যন্ত কোনো টীকা আবিষ্কৃত হয়নি। এমন অবস্থায় চিকিৎসকরা সাধারণ প্যারাসিটামল ওষুধ হিসেবে খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। রোগীকে অবশ্যই বিশ্রাম নিতে হবে। সেই সাথে খেতে হবে প্রচুর পানি এবং তরল ধরনের খাবার। ডাব, তরমুজ এবং কমলাসহ পানি আছে এমন ধরনের ফল খাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। তারা জানিয়েছেন, পাঁচ-সাত দিন পর্যন্ত প্রচণ্ড জ্বর থাকতে পারে। তিন বেলা দু’টি করে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খেলে জ্বর কমে যাবে কিন্তু ব্যথা কমতে সময় লাগবে বেশ কয়েকদিন। এমনকি এক-দেড় মাস পর্যন্তও ব্যথা থাকতে পারে। কিন্তু এজন্য ভয় পাওয়ার কারণ নেই। চিকুনগুনিয়া জ্বরে আক্রান্তদের মৃত্যুর ঝুঁকি আছে বলে এখনো জানা যায়নি। রোগীকে প্রচুর বলকারক খাবার খাওয়াতে বলেছেন চিকিৎসকরা। পাশাপাশি বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে বাড়ির ভেতরে বা আশপাশে পানিযুক্ত ময়লা-আবর্জনা জমতে না পারে। কারণ, এসব স্থানেই এডিস প্রজাতির মশাগুলোর জন্ম হয়। তাছাড়া মশার উপদ্রব বেশি থাকলে অবশ্যই মশারী ব্যবহার করতে হবে। শুধু রাতে নয়, চিকিৎসকরা দিনের বেলায়ও মশারী টাঙানোর পরামর্শ দিয়েছেন।
বিষয়শ্রেণী: সমসাময়িক
ব্লগটি ৬৯০ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ১৯/০৫/২০১৭

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

 
Quantcast