আইনের রক্ষকই আইনের ভক্ষক
‘আমি জানি না আমাদের প্রধান বিচারপতি কী কারণে বললেন, দেশে আইনের শাসন নেই, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নেই’ সম্প্রতি প্রধান বিচারপতির দেয়া বক্তব্যের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন মন্তব্যের কঠোর সমালোচনা আসে প্রিন্ট মিডিয়ায়-(প্রধানমন্ত্রী) তো জানবেন না। কারণ এই আইনের শাসন তিনিই ধ্বংস করেছেন। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা তিনিই হরণ করছেন। যে কারণে আজকে বাংলাদেশের কোনো মানুষ শান্তিতে নেই, স্তস্তিতে নেই। কোথাও কেউ নিরাপদ নয়। বিএনপির সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টুর হত্যা, কাদের মোল্লার পরিবর্তিত ফাসি, আজ অপেন সিক্রেট।
বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীনতা হরণ করায় দেশে আজ জনজীবনের নিরাপত্তা নেই। কোথাও আইনের শাসন নেই। আওয়ামী লীগ যখন যা বলছে সেটাই আইন, সেটাই বিচার হয়ে যাচ্ছে। কখনও কল্পনাও করতে পারিনি যে, বাংলাদেশে গণতন্ত্র বলে কিছুই থাকবে না। সরকারের স্বৈরাচারি নীতির কারণে গোটা দেশ আজ হতাশ।
আজকে শত হাজার নেতাকর্মীর মৃত্যু হয়েছে এই সরকারের হাতে। সরকারের হাত গণতন্ত্রের কর্মীদের রক্তে রঞ্জিত। তারা গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে, গণতান্ত্রিক আন্দোলনকারীদের হত্যা করেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করে ফেলেছে। সবকিছু ধ্বংস করেছে। আর সেকারণে আজ তাদের নিজেদের মধ্যে রাষ্ট্রের মধ্যে বিভিন্ন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
এমনকি প্রধানমন্ত্রী এক ভাষণে বলছেন- আমি জানি না- আমাদের প্রধান বিচারপতি কিভাবে বললেন যে, দেশে আইনের শাসন নেই। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নেই। আসলকথা, প্রধানমন্ত্রী নিজেই বিচার বিভাগকে ধ্বংস করে দিয়েছেন। কোথাও কেউ ন্যায় বিচার পাচ্ছেনা। প্রধান বিচাপতি সত্য কথা বলায় এখন উনার গায়ে জ্বালা ধরেছে।
যে অপশক্তি আমাদের গণতন্ত্রকে হরণ করছে তাকে পরাজিত করতে হবে। দেশের এ দুঃসময় কোথাও সুশাসন নেই। তাদের দুঃশাসনে মানুষের জীবনের কোনও নিরাপত্তা নেই। আমাদের কোনও ভবিষ্যত স্বপ্ন নেই। তাই আজকে যতই উন্নয়নের ফিরিস্তি দিক তাতে করে কোনও লাভ হবে না। সাধারণ মানুষ অত্যন্ত কষ্টে আছে।
হাওরাঞ্চলের নানা অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে হাহাকার চলছে। মানুষের খাবার নেই। ভবিষ্যতে তারা কী করবে তা নিজেরাই জানে না। মোটা চালের দাম ৫০ টাকার কাছাকাছি চলে গেছে। দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ছে। অথচ সরকার বলছে চাল আমদানি করছে। কিন্তু আওয়াজ আসছে হাওরাঞ্চলে খাদ্যের অভাব দেখা দিচ্ছে। হাওরবাসী দিশেহারা। তারপরও সরকার উন্নয়ন, উন্নয়ন বলে যাচ্ছে। যেন বাংলাদেশের মানুষের আর কিছুর প্রয়োজন নেই।
প্রতিটি গুম, খুনের বিচার এই বাংলার মাটিতেই হবে বলে আশা রাখি। বিরোধী জোটের অসংখ্য নেতাকর্মী গুম-খুনের শিকার হয়েছেন। এখনও হচ্ছেন। সকলকে স্বচেতন থাকতে হবে।
বর্তমান সরকার বিচার বিভাগের স্বাধীনতা হরণ করায় দেশে আজ জনজীবনের নিরাপত্তা নেই। কোথাও আইনের শাসন নেই। আওয়ামী লীগ যখন যা বলছে সেটাই আইন, সেটাই বিচার হয়ে যাচ্ছে। কখনও কল্পনাও করতে পারিনি যে, বাংলাদেশে গণতন্ত্র বলে কিছুই থাকবে না। সরকারের স্বৈরাচারি নীতির কারণে গোটা দেশ আজ হতাশ।
আজকে শত হাজার নেতাকর্মীর মৃত্যু হয়েছে এই সরকারের হাতে। সরকারের হাত গণতন্ত্রের কর্মীদের রক্তে রঞ্জিত। তারা গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে, গণতান্ত্রিক আন্দোলনকারীদের হত্যা করেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করে ফেলেছে। সবকিছু ধ্বংস করেছে। আর সেকারণে আজ তাদের নিজেদের মধ্যে রাষ্ট্রের মধ্যে বিভিন্ন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
এমনকি প্রধানমন্ত্রী এক ভাষণে বলছেন- আমি জানি না- আমাদের প্রধান বিচারপতি কিভাবে বললেন যে, দেশে আইনের শাসন নেই। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নেই। আসলকথা, প্রধানমন্ত্রী নিজেই বিচার বিভাগকে ধ্বংস করে দিয়েছেন। কোথাও কেউ ন্যায় বিচার পাচ্ছেনা। প্রধান বিচাপতি সত্য কথা বলায় এখন উনার গায়ে জ্বালা ধরেছে।
যে অপশক্তি আমাদের গণতন্ত্রকে হরণ করছে তাকে পরাজিত করতে হবে। দেশের এ দুঃসময় কোথাও সুশাসন নেই। তাদের দুঃশাসনে মানুষের জীবনের কোনও নিরাপত্তা নেই। আমাদের কোনও ভবিষ্যত স্বপ্ন নেই। তাই আজকে যতই উন্নয়নের ফিরিস্তি দিক তাতে করে কোনও লাভ হবে না। সাধারণ মানুষ অত্যন্ত কষ্টে আছে।
হাওরাঞ্চলের নানা অনিয়ম-দুর্নীতির কারণে হাহাকার চলছে। মানুষের খাবার নেই। ভবিষ্যতে তারা কী করবে তা নিজেরাই জানে না। মোটা চালের দাম ৫০ টাকার কাছাকাছি চলে গেছে। দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ছে। অথচ সরকার বলছে চাল আমদানি করছে। কিন্তু আওয়াজ আসছে হাওরাঞ্চলে খাদ্যের অভাব দেখা দিচ্ছে। হাওরবাসী দিশেহারা। তারপরও সরকার উন্নয়ন, উন্নয়ন বলে যাচ্ছে। যেন বাংলাদেশের মানুষের আর কিছুর প্রয়োজন নেই।
প্রতিটি গুম, খুনের বিচার এই বাংলার মাটিতেই হবে বলে আশা রাখি। বিরোধী জোটের অসংখ্য নেতাকর্মী গুম-খুনের শিকার হয়েছেন। এখনও হচ্ছেন। সকলকে স্বচেতন থাকতে হবে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোনালিসা ১১/০৫/২০১৭সঠিক
-
মধু মঙ্গল সিনহা ১০/০৫/২০১৭সত্যের জয় হবে।
-
Tanju H ১০/০৫/২০১৭আইন আছে,আইনের প্রয়োগ নেই।