দেশ হারা হতভাগা
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানা এলাকার জেনেভা ক্যাম্পের আটকে পড়া পাকিস্তানিদের মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানির অভিযোগ এসেছে ওই থানার ওসি জামাল উদ্দিন মীরের বিরুদ্ধে।খবর বিডিনিউজের।
চার মাস ধরে মাদকবিরোধী অভিযানের নামে এ হয়রানি চলছে বলে আটকেপড়াদের একটি সংগঠনের পক্ষ থেকে রোববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ আনে।
তবে ওসি জামাল উদ্দিন এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে জেনেভা ক্যাম্পে মাদকবিরোধী অভিযান চালানো হয়।
‘নন লোকাল রিলিফ কমিটি’র চেয়ারম্যান এস কে গোলাম জিলানী সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এ বছরের ১৬ জানুয়ারি তাকে ও সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক মো. শামসাদ শাকিলকে ফোন করে ডেকে এনে মোহাম্মদপুর থানায় অবৈধভাবে ৩৭ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়।
বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী কোনো নাগরিককে আটকের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে হাজির করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
কিন্তু তাদের ক্ষেত্রে এ আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে দাবি করে জিলানী বলেন, “আমার মোবাইলে ফোন করে শাকিলসহ থানায় যেতে বলা হয়। থানায় গেলে এসআই সুজানুর রহমান আমাদের ডিউটি অফিসারের কক্ষে বসিয়ে রাখেন। পরে ডিউটি অফিসার এসআই ফিরোজ আমাদের মোবাইল ফোন কেড়ে নেন।এভাবে টানা ৩৭ ঘণ্টা আটকে রাখার পর ১৮ জানুয়ারি কোর্টে পাঠানো হয়।”
এ ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেন সংগঠনটির নেতারা। হয়রানি বন্ধে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপও কামনা করেন তারা।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি জামাল উদ্দিন মীর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “তেজগাঁও জোনের উপ-কমিশনার বিপ্লব সরকারসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে জেনেভা ক্যাম্পে মাদক বিরোধী অভিযান চালানো হয়। এরই অংশ হিসেবে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী জিলানীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।”
জিলানির দুই ছেলেও মাদক বিক্রির সঙ্গে সরাসরি জড়িত দাবি করে ওসি আরও বলেন, “ওই মামলাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার উদ্দেশ্যেই মিথ্যা অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করা হচ্ছে।”
‘ওয়েলফেয়ার মিশন অব বিহারিজ’ এর সভাপতি মুস্তাক আহমেদ এবং ‘নন লোকাল রিলিফ কমিটি, সেকশন-১১’ এর চেয়ারম্যান মো. সরফরাজ আলমও সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
চার মাস ধরে মাদকবিরোধী অভিযানের নামে এ হয়রানি চলছে বলে আটকেপড়াদের একটি সংগঠনের পক্ষ থেকে রোববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ আনে।
তবে ওসি জামাল উদ্দিন এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে জেনেভা ক্যাম্পে মাদকবিরোধী অভিযান চালানো হয়।
‘নন লোকাল রিলিফ কমিটি’র চেয়ারম্যান এস কে গোলাম জিলানী সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এ বছরের ১৬ জানুয়ারি তাকে ও সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক মো. শামসাদ শাকিলকে ফোন করে ডেকে এনে মোহাম্মদপুর থানায় অবৈধভাবে ৩৭ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়।
বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী কোনো নাগরিককে আটকের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে হাজির করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
কিন্তু তাদের ক্ষেত্রে এ আইনের ব্যত্যয় ঘটেছে দাবি করে জিলানী বলেন, “আমার মোবাইলে ফোন করে শাকিলসহ থানায় যেতে বলা হয়। থানায় গেলে এসআই সুজানুর রহমান আমাদের ডিউটি অফিসারের কক্ষে বসিয়ে রাখেন। পরে ডিউটি অফিসার এসআই ফিরোজ আমাদের মোবাইল ফোন কেড়ে নেন।এভাবে টানা ৩৭ ঘণ্টা আটকে রাখার পর ১৮ জানুয়ারি কোর্টে পাঠানো হয়।”
এ ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেন সংগঠনটির নেতারা। হয়রানি বন্ধে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপও কামনা করেন তারা।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি জামাল উদ্দিন মীর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “তেজগাঁও জোনের উপ-কমিশনার বিপ্লব সরকারসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে জেনেভা ক্যাম্পে মাদক বিরোধী অভিযান চালানো হয়। এরই অংশ হিসেবে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী জিলানীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।”
জিলানির দুই ছেলেও মাদক বিক্রির সঙ্গে সরাসরি জড়িত দাবি করে ওসি আরও বলেন, “ওই মামলাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার উদ্দেশ্যেই মিথ্যা অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করা হচ্ছে।”
‘ওয়েলফেয়ার মিশন অব বিহারিজ’ এর সভাপতি মুস্তাক আহমেদ এবং ‘নন লোকাল রিলিফ কমিটি, সেকশন-১১’ এর চেয়ারম্যান মো. সরফরাজ আলমও সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
দ্বীপ সরকার ১৩/০৩/২০১৭nice post
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ১৩/০৩/২০১৭সারা দেশব্যাপীই এখন এরকম মিথ্যা আর হয়রানী চলছে, সরকারও নীরব
তবে এই নীরবতার মানে কি????? -
রাবেয়া মৌসুমী ১৩/০৩/২০১৭ধন্যবাদ।