পুলিশের নিরিহ মানুষ গুম কাহিনী
কুমিল্লা নগরীর বালুতুপা এলাকায় সদর দক্ষিণ থানা পুলিশের একটি দল অজ্ঞাতপরিচয় এক যুবককে (২৮) পিটিয়ে হত্যার পর লাশ গুম করার সময় তিন পুলিশ কনস্টেবলকে স্থানীয় উত্তেজিত জনতা গণপিটুনি ও গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে অভিযোগে জড়িত তিন পুলিশ কনস্টেবলকে জনতার সহয়তায় ঘটনাস্থল থেকে আটক করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ।
এ সময় এলাকাবাসীর সহায়তায় ঐ তিন কনস্টেবলকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করে পুলিশ। তবে তাদের নাম পরিচয় এখনো জানায়নি।
শুক্রবার সকাল ৯টায় পুলিশ মরদেহটি বালুতুপা এলাকার ফসলি জমি থেকে উদ্ধার করে। এর আগে ভোরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র থেকে জানা যায়, একটি সাদা হায়েক্স মাইক্রোবাসে করে সদর দক্ষিণ থানা পুলিশের চার সদস্য এক মোটরসাইকেল আরোহীকে সদর দক্ষিণ উপজেলার ভারতের সীমান্তবর্তী লক্ষ্মীপুর এলাকা থেকে ধাওয়া করে। পরে সদরের বালুতুপা এলাকার সড়কে এসে আরোহী নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে পড়ে যায়।
এ সময় যুবকটি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাকে ধরে বালুতুপার এক ফসলি জমিতে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে। এ সময় লাশটি গুম করার সময় স্থানীয় লোকজন পুলিশের ওই চার সদস্যকে ঘিরে ফেললে একজন পালিয়ে যায়। বাকী তিনজনকে স্থানীয়রা আটক করে কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
সে সময় স্থানীয় উত্তেজিত জনতা পুলিশ বহনকারী গাড়িটি ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট এসে আগুন নিভায়। স্থানীয়রা দাবি করেন, সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে সদর দক্ষিণ থানা পুলিশের সদস্যরা সব সময় বেপরোয়া মনোভাব দেখায়। তারা স্থানীয় সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জড়িয়ে অনেক সাধারণ মানুষকে হয়রানি করে।
খবর পেয়ে কুমিল্লা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের বুঝিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন। এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানা পুলিশের ইন্সপেক্টর (পরিদর্শক) মো. সালাউদ্দিন বলেন, এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান সালাউদ্দিন।
এ সময় এলাকাবাসীর সহায়তায় ঐ তিন কনস্টেবলকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করে পুলিশ। তবে তাদের নাম পরিচয় এখনো জানায়নি।
শুক্রবার সকাল ৯টায় পুলিশ মরদেহটি বালুতুপা এলাকার ফসলি জমি থেকে উদ্ধার করে। এর আগে ভোরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র থেকে জানা যায়, একটি সাদা হায়েক্স মাইক্রোবাসে করে সদর দক্ষিণ থানা পুলিশের চার সদস্য এক মোটরসাইকেল আরোহীকে সদর দক্ষিণ উপজেলার ভারতের সীমান্তবর্তী লক্ষ্মীপুর এলাকা থেকে ধাওয়া করে। পরে সদরের বালুতুপা এলাকার সড়কে এসে আরোহী নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে পড়ে যায়।
এ সময় যুবকটি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাকে ধরে বালুতুপার এক ফসলি জমিতে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে। এ সময় লাশটি গুম করার সময় স্থানীয় লোকজন পুলিশের ওই চার সদস্যকে ঘিরে ফেললে একজন পালিয়ে যায়। বাকী তিনজনকে স্থানীয়রা আটক করে কোতোয়ালি থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
সে সময় স্থানীয় উত্তেজিত জনতা পুলিশ বহনকারী গাড়িটি ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট এসে আগুন নিভায়। স্থানীয়রা দাবি করেন, সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে সদর দক্ষিণ থানা পুলিশের সদস্যরা সব সময় বেপরোয়া মনোভাব দেখায়। তারা স্থানীয় সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জড়িয়ে অনেক সাধারণ মানুষকে হয়রানি করে।
খবর পেয়ে কুমিল্লা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের বুঝিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন। এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানা পুলিশের ইন্সপেক্টর (পরিদর্শক) মো. সালাউদ্দিন বলেন, এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান সালাউদ্দিন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোনালিসা ১২/০৩/২০১৭হুম্ম
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ১১/০৩/২০১৭নৈতিকতা ভূলে পুলিশ সদস্যরা টাকার জন্য যা করছে তা আসলেই জাতির জন্য দুঃখজনক।
আবু জাহেলরা আবার সেই অন্ধকারের যুগের দিকে দেশকে ঠেলে দিচ্ছে আর ''জোর যার মুল্লুক তার'' এই বাকশালী মন্ত্র কায়েম করতে চাচ্ছে।
এই খুন, হত্যা, গুম, নিপিড়ন, বীভৎসতা এসব বন্ধ না করলে এর মাশুল গুনতে হবেই একদিন।।