জঙ্গি নির্মুল করতে হবে
সন্ত্রাসের চরম ও মারাত্মক রূপ হচ্ছে জঙ্গিবাদ। জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসের চাইতে আর বিপজ্জনক আর ক্ষতিকর। সন্ত্রাসে মানুষ খুন হতেও পারে, নাও হতে পারে। কিন্তু জঙ্গিবাদে মানুষ খুন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এই কারণে জঙ্গিবাদ ইসলামের দৃষ্টিতে আর বড় পাপ, কবিরা গুনাহ এবং হারাম।
খুনের অপরাধ অথবা সমাজের চরম অশান্তি সৃষ্টির কারণ ছাড়া কোন মানুষ (সে যে ধর্মের এবং ভাষারই লোক হোক না কেন) খুন করাকে আল্লাহ হারাম করেছেন। এই কারণে জঙ্গিবাদীরা দ-নীয় অপরাধে অপরাধী। জঙ্গিরা শুধু সাধারণ নিরপরাধ মানুষ নয়, আল্লাহওয়ালা এবং আলেম ওলামাদেরকে পর্যন্ত হত্যা করে। আল্লাহ বলেন “যারা কোন একজন মানুষকে খুনের অপরাধ অথবা ফাসাদ সৃষ্টির কারণ ছাড়া হত্যা করল, সে যেন সকল মানুষকে হত্যা করল।” অপর আয়াতে আল্লাহ বলেন যে কোন মুমিন মুসলমানকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করল, তার পরিণতি হল জাহান্নাম। সে ওখানে চিরদিন থাকবে”। আল কোরআন।
৫৭০ খৃস্টাব্দে আরব বিশ্ব ছিল দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী আর জঙ্গিবাদীদের অভয়ারণ্য। খুন, জখম, পরের সম্পদ আত্মসাৎ, লুঠরাজ, চুরি, ডাকাতি, জুলুম অত্যাচার, সংঘাত, সংঘর্ষ, কথায় কথায় মারামারি, সামান্য তুচ্ছ বিষয় নিয়ে গোত্রে গোত্রে, পাড়ায় পাড়ায় যুদ্ধ, নারী নির্যাতন, এমন কি কন্যা সন্তান জন্ম নিলে তাকে হত্যা করা, জেনা ব্যভিচার, ধর্ষণ, অপহরণ ইত্যাদী অপরাধ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক। নারীর ইজ্জত আব্রু লুন্ঠিত হত দিনে দুপুরে। তেমন এক জাহেলী সমাজে আর্বিভাব হন নবী মুহাম্মদ (সা.)। সে সময়ের চরম অরাজকতার অবসান ঘটিয়ে প্রিয় নবী (সা.) আরব বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করে মানুষকে দেন জানমালের নিরাপত্তা। নারী ফিরে পায় তাদের হারানো ইজ্জত ও সম্মান।
নেতা ও কর্মকর্তারা যদি বর্তমান নিরাপত্তাহীনতা ও অশান্তি থেকে জাতিকে মুক্তি দিতে চায়, বাংলাদেশের জনগণ যদি দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে মুক্তি পেতে ইচ্ছুক হয়, তাহলে তাদেরকে প্রিয় রাসুল (সা.) প্রদত্ত কর্মসূচিকেই রাষ্ট্রীয় ও পারিবারিক পরিকল্পনার অংশ হিসাবে গ্রহণ করতে হবে। সবাইকে স্বীকার করতে হবে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা জাহেলী বর্বর যুগের আরব দেশের মত প্রায়। তাই প্রিয় নবী (সা.) প্রদত্ত কর্মসূচি হতে পারে সেই কাক্সিক্ষত শান্তি ও মুক্তির একমাত্র গ্যারান্টি। বাংলাদেশের নেতা, কর্মকর্তারা কি সেই কর্মসূচি গ্রহণ করতে প্রস্তুত আছে?
খুনের অপরাধ অথবা সমাজের চরম অশান্তি সৃষ্টির কারণ ছাড়া কোন মানুষ (সে যে ধর্মের এবং ভাষারই লোক হোক না কেন) খুন করাকে আল্লাহ হারাম করেছেন। এই কারণে জঙ্গিবাদীরা দ-নীয় অপরাধে অপরাধী। জঙ্গিরা শুধু সাধারণ নিরপরাধ মানুষ নয়, আল্লাহওয়ালা এবং আলেম ওলামাদেরকে পর্যন্ত হত্যা করে। আল্লাহ বলেন “যারা কোন একজন মানুষকে খুনের অপরাধ অথবা ফাসাদ সৃষ্টির কারণ ছাড়া হত্যা করল, সে যেন সকল মানুষকে হত্যা করল।” অপর আয়াতে আল্লাহ বলেন যে কোন মুমিন মুসলমানকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করল, তার পরিণতি হল জাহান্নাম। সে ওখানে চিরদিন থাকবে”। আল কোরআন।
৫৭০ খৃস্টাব্দে আরব বিশ্ব ছিল দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী আর জঙ্গিবাদীদের অভয়ারণ্য। খুন, জখম, পরের সম্পদ আত্মসাৎ, লুঠরাজ, চুরি, ডাকাতি, জুলুম অত্যাচার, সংঘাত, সংঘর্ষ, কথায় কথায় মারামারি, সামান্য তুচ্ছ বিষয় নিয়ে গোত্রে গোত্রে, পাড়ায় পাড়ায় যুদ্ধ, নারী নির্যাতন, এমন কি কন্যা সন্তান জন্ম নিলে তাকে হত্যা করা, জেনা ব্যভিচার, ধর্ষণ, অপহরণ ইত্যাদী অপরাধ ছিল নিত্যনৈমিত্তিক। নারীর ইজ্জত আব্রু লুন্ঠিত হত দিনে দুপুরে। তেমন এক জাহেলী সমাজে আর্বিভাব হন নবী মুহাম্মদ (সা.)। সে সময়ের চরম অরাজকতার অবসান ঘটিয়ে প্রিয় নবী (সা.) আরব বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করে মানুষকে দেন জানমালের নিরাপত্তা। নারী ফিরে পায় তাদের হারানো ইজ্জত ও সম্মান।
নেতা ও কর্মকর্তারা যদি বর্তমান নিরাপত্তাহীনতা ও অশান্তি থেকে জাতিকে মুক্তি দিতে চায়, বাংলাদেশের জনগণ যদি দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে মুক্তি পেতে ইচ্ছুক হয়, তাহলে তাদেরকে প্রিয় রাসুল (সা.) প্রদত্ত কর্মসূচিকেই রাষ্ট্রীয় ও পারিবারিক পরিকল্পনার অংশ হিসাবে গ্রহণ করতে হবে। সবাইকে স্বীকার করতে হবে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা জাহেলী বর্বর যুগের আরব দেশের মত প্রায়। তাই প্রিয় নবী (সা.) প্রদত্ত কর্মসূচি হতে পারে সেই কাক্সিক্ষত শান্তি ও মুক্তির একমাত্র গ্যারান্টি। বাংলাদেশের নেতা, কর্মকর্তারা কি সেই কর্মসূচি গ্রহণ করতে প্রস্তুত আছে?
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোহন দাস (বিষাক্ত কবি) ১১/০৩/২০২০ভালোই
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ০১/০৩/২০১৭জঙ্গি নির্মুল করবে না একটি মহল বরং এটাকে পুজি করে বিরোধীদের নির্মূল করার ষড়যন্ত্র তাদের অন্তরে বিদ্যমান।
-
দীপঙ্কর বেরা ১৮/০২/২০১৭ভাল কথা ভাল লাগল।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৩/০২/২০১৭জঙ্গিবাদ নিপাত যাক। আর মানুষের মনে জাগ্রত হোক মনুষ্যত্ব।
-
রাবেয়া মৌসুমী ০৩/০২/২০১৭সুন্দর বিষয়ে লেখায় ধন্যবাদ।