ইসলামে মানবাধিকার
ইসলাম সর্বশ্রষ্ট জীব হিসেবে সর্বপ্রথম মানুষের মর্যাদকে সুপ্রতিষ্টিত করেছে।
মানুষের অধিকার বলতে আমরা সাধারনত বুঝি্ঃ
মৌলিক অধিকার সমূহ,
সম্পত্তির অধিকার নূন্যতম সুযোগ
যোগ্যতা অনুযায়ী কর্ম সংস্থানের অধিকার
সাধীন মতামত প্রকাশের
বিচার লাভের অধিকার
ইত্যাদি
এখন ইসলামের মানবাধিকার বিষঃয়ে তুলে ধরবঃ
ইসলামে সকল ব্যক্তি ও সকল শ্রেণীর মানুষের সম অধিকার রয়েছে।
বিনা কারনে ইসলাম কোন হত্যাকান্ড হারাম সে আপন সন্তান বা অন্য ধর্মের যে কেউ। ইয়াতিমদের
্যাপারে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। সঠিক ও ন্যায় সংগত ওজন দিতে হবে। সুবিচার করতে হবে। পিতাকে সম্মান করতে হবে। মাকে সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছে ইসলাম। নারী পুরুষের সমান অধিকার (তারা তোমাদর ভূষণ আর তোমরা তাদের ভূষণ)
আত্নীয় সাথে ভালো ব্যবহার, প্রতিবেশীর সাথে ভাল ব্যবহার (যে ধর্মরই হোক)। ইসলামে কোন শ্রণী বিভাগ নিষিদ্ধ (আরবের উপর অনারবের কোন অগ্রাধিকার নেই তেমনি আরবের উপর আনারবেও নেই-হাদিস)। দাস প্রথা বিলুপ্তে একমাত্র ইসলামই সর্বপ্রথম ভূমিকা রেখেছে। শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগে পারিশ্রমিক দিয়ে দিতে বলা হয়েছে। ক্ষুদার্থকে খাদ্য দান ও অসুস্থ ব্যক্তিকে সেবা করার কথা মুহাম্ম্দ দঃ বলেছেন। কোন ব্যক্তি মুসলিম নয় যে পেট পুরে খায় আর তার প্রতিবেশী ক্ষুদার্থ। প্রতিশোধ গ্রহন করতে হলে ততখানি করা যাবে যতটুকু জুলুম হয়েছে-তার চেয়ে সামান্যতম বেশী হতে পারবে না তবে ক্ষমাই উত্তম বলা হয়েছে। গোপনে বিচার কার্য ইসলাম অনুমোদন করে না। কাউকে ছদ্দনামে ডাকা যাবেনা। আল্লাহর রাসুল বলেছেন, 'অমুসলিমদের জীবন এবং সম্পদ আমাদের জীবন ও সম্পদের মত। অন্য ধর্মলম্বীদের উপাস্যদের গালি দেয়া যাবেনা। ইসলামে ভিক্ষাবৃত্তির স্থান নেই। ধনির সম্পদে পরিবের হত আছে। সামরিক অভিযানের সময়, উদ্ভদ বিনষ্ট করা যাবেনা। বৃদ্ধ, নারী শিশু হত্যা, বন্দি নির্যাতন নিষিদ্ধ। যুদ্ধ বন্দিদের সব মৌলিক চাহিদা পূর্ণ করতে হবে। শাসক ও জনগন সবাই আইনের চোখে সমান ও জবাবদিহি। ইত্যাদি
মানুষের অধিকার বলতে আমরা সাধারনত বুঝি্ঃ
মৌলিক অধিকার সমূহ,
সম্পত্তির অধিকার নূন্যতম সুযোগ
যোগ্যতা অনুযায়ী কর্ম সংস্থানের অধিকার
সাধীন মতামত প্রকাশের
বিচার লাভের অধিকার
ইত্যাদি
এখন ইসলামের মানবাধিকার বিষঃয়ে তুলে ধরবঃ
ইসলামে সকল ব্যক্তি ও সকল শ্রেণীর মানুষের সম অধিকার রয়েছে।
বিনা কারনে ইসলাম কোন হত্যাকান্ড হারাম সে আপন সন্তান বা অন্য ধর্মের যে কেউ। ইয়াতিমদের
্যাপারে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। সঠিক ও ন্যায় সংগত ওজন দিতে হবে। সুবিচার করতে হবে। পিতাকে সম্মান করতে হবে। মাকে সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছে ইসলাম। নারী পুরুষের সমান অধিকার (তারা তোমাদর ভূষণ আর তোমরা তাদের ভূষণ)
আত্নীয় সাথে ভালো ব্যবহার, প্রতিবেশীর সাথে ভাল ব্যবহার (যে ধর্মরই হোক)। ইসলামে কোন শ্রণী বিভাগ নিষিদ্ধ (আরবের উপর অনারবের কোন অগ্রাধিকার নেই তেমনি আরবের উপর আনারবেও নেই-হাদিস)। দাস প্রথা বিলুপ্তে একমাত্র ইসলামই সর্বপ্রথম ভূমিকা রেখেছে। শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগে পারিশ্রমিক দিয়ে দিতে বলা হয়েছে। ক্ষুদার্থকে খাদ্য দান ও অসুস্থ ব্যক্তিকে সেবা করার কথা মুহাম্ম্দ দঃ বলেছেন। কোন ব্যক্তি মুসলিম নয় যে পেট পুরে খায় আর তার প্রতিবেশী ক্ষুদার্থ। প্রতিশোধ গ্রহন করতে হলে ততখানি করা যাবে যতটুকু জুলুম হয়েছে-তার চেয়ে সামান্যতম বেশী হতে পারবে না তবে ক্ষমাই উত্তম বলা হয়েছে। গোপনে বিচার কার্য ইসলাম অনুমোদন করে না। কাউকে ছদ্দনামে ডাকা যাবেনা। আল্লাহর রাসুল বলেছেন, 'অমুসলিমদের জীবন এবং সম্পদ আমাদের জীবন ও সম্পদের মত। অন্য ধর্মলম্বীদের উপাস্যদের গালি দেয়া যাবেনা। ইসলামে ভিক্ষাবৃত্তির স্থান নেই। ধনির সম্পদে পরিবের হত আছে। সামরিক অভিযানের সময়, উদ্ভদ বিনষ্ট করা যাবেনা। বৃদ্ধ, নারী শিশু হত্যা, বন্দি নির্যাতন নিষিদ্ধ। যুদ্ধ বন্দিদের সব মৌলিক চাহিদা পূর্ণ করতে হবে। শাসক ও জনগন সবাই আইনের চোখে সমান ও জবাবদিহি। ইত্যাদি
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আমি-তারেক ২৮/১২/২০১৬Islam shantir dhormo...
-
রাবেয়া মৌসুমী ২৮/১২/২০১৬ধন্যবাদ,সুন্দর বিষেয় লেখার জন্য..
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৮/১২/২০১৬সবই ভালো। কিন্তু কয়জন মুসলমান এসব মানে?
-
সোলাইমান ২৮/১২/২০১৬অনেক সুন্দর হয়েছে।
-
রাসেল আহাম্মেদ ২৮/১২/২০১৬সুন্দর একটি পোষ্ট।জানতে পেলাম অনেক কিছু।শুভেচ্ছে নিবেন প্রিয়।