ধর্মীয় সহিংসতার কোন ধর্ম নেই
শষ্যের চেয়ে আগাছা বেশী, ধর্মের চেয়ে টুপি বেশী-কথাটি বলেছিলেন প্রখ্যাত লেখক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ। সে ৪৭ এর পর হতে যেন ধর্মীয় সহিংসতা, উস্কানী এসব আমাদের মানবতা, জাতীয়তাকে গলা টিপে ধরে আছে। তার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। আমার মতে, প্রথম ও প্রধান কারণ হলো ধর্ম। অন্যভাবে বলতে গেলে ধর্মান্ধতা। ধর্মান্ধতা এমন একটি বস্তু তা কোন স্বচেতন ধর্মীয় জ্ঞানী লোক সমর্থন করেননা। একটি উদাহরন দিলে বুঝা যায়। দৈনিক নামাজের জন্য ৫ বার মসজিদ হতে আহবাণ করা হলও অনেক অল্প সংখ্যক লোক নামাজে যান । আবার ভারতবর্ষে যখন বাবরি মসজিদ ভাঙ্গা হয় তখন মন্দির ভাঙ্গার লোকের অভাব হয়না। ইসলামী আন্দোলনের অগ্রসেনানীদের অন্যায়ভাবে অসত্য তথ্যে ফাসীতে ঝুলানে হলেও কেউ প্রতিবাদী সংগ্রমে লিপ্ত হননা। সম্প্রতি কে একজন হিন্দু কাবা শরীফের উপর কি ছবি একেছে আমি তার আইনানুগ শাস্তি চাই। তবে একজনের এ কর্মের জন্য সকল হিন্দুদের কেন শাস্তি পেতে হবে? ইসলামে এটি হারাম বা অবৈধ।
যারা এসব অবৈধ কাজ করেন তারা দেশ, সমাজ ও ধর্মের শত্রু। আর সুবিধাভোগী রাজনীতিবিদরা তা থেকে প্রপাগান্ডা ছড়িয়ে সর্বদা সুবিধা নিতে ব্যস্ত থাকেন। এ খেলায় বলির পাটা হন সাধারণ নিরপরাধ মানুষ। ভারত বর্ষে এটি করেই নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতায় এসেছেন, আওয়ামিলীগও টিকে আছেন। কিন্তু জামাত এর মত ধর্মভীরু লোক সর্বদা এসব অন্যায়ের প্রতিবাদ করে বিধায় এবং নির্মুলের সৎ ইচ্ছার দরুন বর্তমান নোংরা রাজনীতীতে অনেক পেছনে।
আশা করি সবার প্রকৃত বোদয় হবে এবং এসব ক্ষমতা লোভীদের আর হিংস্র ধর্মন্ধদের প্রতিহত করবেন।
যারা এসব অবৈধ কাজ করেন তারা দেশ, সমাজ ও ধর্মের শত্রু। আর সুবিধাভোগী রাজনীতিবিদরা তা থেকে প্রপাগান্ডা ছড়িয়ে সর্বদা সুবিধা নিতে ব্যস্ত থাকেন। এ খেলায় বলির পাটা হন সাধারণ নিরপরাধ মানুষ। ভারত বর্ষে এটি করেই নরেন্দ্র মোদী ক্ষমতায় এসেছেন, আওয়ামিলীগও টিকে আছেন। কিন্তু জামাত এর মত ধর্মভীরু লোক সর্বদা এসব অন্যায়ের প্রতিবাদ করে বিধায় এবং নির্মুলের সৎ ইচ্ছার দরুন বর্তমান নোংরা রাজনীতীতে অনেক পেছনে।
আশা করি সবার প্রকৃত বোদয় হবে এবং এসব ক্ষমতা লোভীদের আর হিংস্র ধর্মন্ধদের প্রতিহত করবেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।