শাহজালালের মাজার
ইচ্ছা ছিল হযরত শাহজালাল (র) সম্পর্কে কিছু লিখব। কিন্তু আসলে দেখলাম তার অবদান, কর্ম জীবনী লিখার চেয়ে তার সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা, তাকে নিয়ে ব্যবসা, অসামাজিক কার্যক্রম আর সুবিদাভূগীদের সুবিদাজনক শ্রেণীবৈশম্য নিয়ে আলোচনা বেশী গুরুত্বপূর্ণ।
শাহজালাল (র) এর আগমণ আর বতমান প্রচলিত ধারণা পরস্পর বিপরীতমূখী। ইতিহাস লক্ষ্য করলে দেখা যায়, ইসলামের প্রচার বাংলাদেশ শাহজাললের বহুপূর্বে সিলেট এবং বাংলাদেশে হয়েছিল। অনেকে মনে করেন বুরহান উদ্দিন সিলেটের প্রথম মুসলিম, এ ধারণা সম্পূর্ণ ভূল। বুরহান উদ্দিনের পূত্র হত্যার ঘঠনা এবং বুরহান উদ্দিন সিলেটের প্রথম মুসলিম, এ ধারণা অনেকটা বিকৃত।শাহজালালের সুরমা নদী পাড়ি দেয়ার কল্প কাহিনী অপ্রমাণিত। আসলে এসব বিষয়ে সমালোনা এখানে উদ্দেশ্য নয়।
যাহোক সিলেটে মুসলিম সংখ্যাগরিস্ট একথা সত্য কিন্তু কতিপয় ধর্ম ব্যবসায়ী শাহজালালের নামে লাগামহীনভাবে যেসব কূকর্ম করে যাচ্ছে সকলের উচিত এর তীব্র প্রতিবাদ করা। মাজার পূজা, মানত করা, উরসের নামে নাচা-গান, নিষিদ্ধ মাদক গ্রহণ, লাকড়ী তোলা, খাবার অনুপযুক্ত শিরণি বিতরন, মাজারের নামে মানত, মাজারের নামে কসম ইত্যাদি ইসলাম ধংস করার মতই ঘৃণিত কাজ। এসব দান যারা করেন না বুজে তারা, নিজের,সমাজের ,রাস্ট্রের ক্ষতি করছেন। দেশের এখনো অনেক মানুষ অজ্ঞ, ভূল করতেই পারেন। সরকারের, প্রশাসনের দায়িত্ব এসব অর্থের সঠিক ব্যবস্থাপনা করা কিন্তু তারা তা না করে নিজেদের স্বার্থ আদায়ে ব্যস্ত, যা তাদের দায়িত্বের খেলাপ এবং কোন কোন ক্ষেত্রে রাষ্ট্রদোহিতা।
এ যখন অবস্থা সাধারণ জনগণ তো প্রণের ভয়ে কিছু বলার বা করার সাহস পাবে কোথায়। তার পরও আশা রাখি মানুষেরা মানুষ হবে , নিজের ভুল বুঝতে পারবে এবং শাহজালাল এর দেখানো পথে জীবন পরিচালিত করবে, তার মাজারকে পজা বন্দ করবে ।
শাহজালাল (র) এর আগমণ আর বতমান প্রচলিত ধারণা পরস্পর বিপরীতমূখী। ইতিহাস লক্ষ্য করলে দেখা যায়, ইসলামের প্রচার বাংলাদেশ শাহজাললের বহুপূর্বে সিলেট এবং বাংলাদেশে হয়েছিল। অনেকে মনে করেন বুরহান উদ্দিন সিলেটের প্রথম মুসলিম, এ ধারণা সম্পূর্ণ ভূল। বুরহান উদ্দিনের পূত্র হত্যার ঘঠনা এবং বুরহান উদ্দিন সিলেটের প্রথম মুসলিম, এ ধারণা অনেকটা বিকৃত।শাহজালালের সুরমা নদী পাড়ি দেয়ার কল্প কাহিনী অপ্রমাণিত। আসলে এসব বিষয়ে সমালোনা এখানে উদ্দেশ্য নয়।
যাহোক সিলেটে মুসলিম সংখ্যাগরিস্ট একথা সত্য কিন্তু কতিপয় ধর্ম ব্যবসায়ী শাহজালালের নামে লাগামহীনভাবে যেসব কূকর্ম করে যাচ্ছে সকলের উচিত এর তীব্র প্রতিবাদ করা। মাজার পূজা, মানত করা, উরসের নামে নাচা-গান, নিষিদ্ধ মাদক গ্রহণ, লাকড়ী তোলা, খাবার অনুপযুক্ত শিরণি বিতরন, মাজারের নামে মানত, মাজারের নামে কসম ইত্যাদি ইসলাম ধংস করার মতই ঘৃণিত কাজ। এসব দান যারা করেন না বুজে তারা, নিজের,সমাজের ,রাস্ট্রের ক্ষতি করছেন। দেশের এখনো অনেক মানুষ অজ্ঞ, ভূল করতেই পারেন। সরকারের, প্রশাসনের দায়িত্ব এসব অর্থের সঠিক ব্যবস্থাপনা করা কিন্তু তারা তা না করে নিজেদের স্বার্থ আদায়ে ব্যস্ত, যা তাদের দায়িত্বের খেলাপ এবং কোন কোন ক্ষেত্রে রাষ্ট্রদোহিতা।
এ যখন অবস্থা সাধারণ জনগণ তো প্রণের ভয়ে কিছু বলার বা করার সাহস পাবে কোথায়। তার পরও আশা রাখি মানুষেরা মানুষ হবে , নিজের ভুল বুঝতে পারবে এবং শাহজালাল এর দেখানো পথে জীবন পরিচালিত করবে, তার মাজারকে পজা বন্দ করবে ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জহির রহমান ১৯/১১/২০১৬মাজার পুজা, পীর পুজা- এসবের বিপক্ষে যারা সাধারণ মুসলমানদের বুঝাচ্ছেন, তারা আজ অন্ধকার কারাগারে অথবা বিদেশে অবস্থান করছে। তারাই পাচ্ছে দেশদ্রোহীর খেতাব!
-
আব্দুল হক ১৩/০৯/২০১৬Will write referansive history soon.
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ১০/০৯/২০১৬শাহজালালের সঠিক ইতিহাস চাই
-
সোলাইমান ০৯/০৯/২০১৬সত্যি, প্রয় সব মাজারগুলো এমন অবস্থানে আছে।
-
আনিসা নাসরীন ০৭/০৯/২০১৬মাজার প্রেম দেখলে সত্যিই ভীষণ খারাপ লাগে।
-
স্বপ্নময় স্বপন ২৫/০৮/২০১৬তথ্যবহুল রচনা ! ভালো!
-
মোহাম্মদ ২৫/০৮/২০১৬ভালো কথা