www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

এক বীরাঙ্গনা মেয়ের কাহিনী

দুপুরের রোদ আকাশ থেকে ঝুলতে থাকে যখন বাংলার বুকে ঠিক তখনই দেখি চৌরাস্তার চত্বরে আগুনের প্রজ্বলিত শিখা জ্বলজ্বল করে জ্বলে উঠছে।
প্রজ্বলিত শিখা এজন্যই বললাম যে সেই শিখায় আমি বিপ্লব দেখেছি আর দেখেছি দেশের জন্য নিখাদ ভালোবাসা।
শরীরে একটি মলিন শাড়ি জোড়ানো। একদিকে টেনে ঠিক করতে চাইলে আর একদিকের শরীর বেরিয়ে যায় বিপ্লবীর। বয়স ঊনপঞ্চাশের একটু বেশি হতে পারে। গড়নে সে বেশ লম্বা, চোখ দু'টো টানা টানা নাকটিও একটু লম্বা উঁচু এবং চিকন। গায়ের রঙ ফর্সা
হলেও চাপা মনে হয়। হয়ত ঠিকমতো গোসল না করার জন্য আর অযত্নেই এমন দেখাচ্ছে।
চত্বরটি রাউন্ড এবং গ্রিল দিয়ে ঘেরানো। ভেতরে রয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ছবি, জননেত্রী শেখ হাসিনার ছবি এবং ওই এলাকার ঐতিহাসিক ভাস্কর্য।
তার ভেতরেই বিপ্লবীর আবাস। তবে এ শহরে মেয়ে বিপ্লবী নয়, কোথা থেকে এসেছে কেউ বলতে পারে না। সে বলে এটা তার পিতার ঘর আর এ ঘরটাই তার ঘর। শত চেষ্টাতেও বিল্পবীকে অনথ্য স্থানান্তর করা যায়নি।

---ট্রাফিক সার্জন বলে- বিপ্লবী তুমি অন্য জায়গায় চলো
তোমার খাওয়াদাওয়া সব ব্যবস্থা করে দিব।
----না বাবু আমি কোথাও যামু না। এটা আমার বাপজানের ঘর।
ততলাতে ততলাতে খানিক এলোমেলোভাবেই কথার জবাব দেয় বিপ্লবী।

সেই প্রজ্জ্বলিত শিখা তার দৈনন্দিনের চুলোর আগুন। পাশের বাজারে যা পড়ে থাকে সবজি কিংবা চেয়ে কিছু চাল,সবজি যোগাড় করে ইট দিয়ে চুলো তৈরি করে মাটির হাড়িতে রান্না বসায় আর এদিক ওদিক তাকিয়ে ফিকফিক করে হাসে। কি নিস্পাপ তার সেই হাসিটা দেখতে। তবুও অনেকে পাগলি বলে, অনেকে লাঠি নিয়ে মারতে যায়। তার দুঃখ বোঝার মতো মানুষ এই সমাজে খুবই কম। তারও চোখে ছিল জোসনাভাঙা রাত দেখার সাধ।
তবে ওর জীবনে রাত এসেছে অনেক কিন্তু সেই জোসনাভাঙা রাত কোনোদিন আসেনি এসেছে অমাবস্যার রাত।
আর সেই রাত তাকে বানিয়েছে গর্ভবতী। দু- তিনটে বাচ্চা প্রসবও করেছিল শুনেছি কিন্তু সে বাচ্চার কোনো হদিস নেই। কে কোথায় কিভাবে আছে কেউ জানে না। না-কি ওর মতোই অবস্থা হয়েছে কে জানে। পাকিসেনারা চলে গেলেও তার বীজ বহন করছে আমাদের দেশ। নাহলে এই কাপুরষগুলোর জন্ম কোথায় বা কার পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে এরা। বড্ড ভাবায় এসব কথা।

কলিংবেলের শব্দ শুনে আঁখি উঠে গেল দরজার দিকে। যেতে যেতে ওর মেয়ে মনিষাকে বলল - দাঁড়া, দেখে আসি কে এসেছে।
----- আচ্ছা মামুনি। এসে কিন্তু পুরো গল্পটা শোনাতে হবে
----- আচ্ছা বাবা আচ্ছা।
দরজা খুলেই দেখে গোলাপি মাসি দরজার ওপাশে দাঁড়িয়ে।
-----ও মাসি তুমি, আদাব মাসি, এসো এসো ভিতরে এসে বসো এই মোড়াটার মধ্যে।
------তা তোমরা মা-মেয়ে কি করছিলে গো?
------মাসি ওকে একটা জীবন্ত গল্প শুনাচ্ছিলাম।
এটা বিজয়ের মাস কোন বন্ধুর মুখে শুনেছে ১৬ই ডিসেম্বরে আমরা বিজয় লাভ করি। সেটাই সে ভালো করে শোনতে চায় আমার কাছে। বুঝোই তো ছোটো মানুষ। যা একবার শোনে সেটা তাদের ভালো করে শুনা চাই।
---- আচ্ছা মাসি তুমি বলো - কোথায় গিয়েছিলে আর এভাবেই বা হাফাচ্ছ কেন?
---- আর বলিস না ডি সি অফিসে গিয়েছিলাম বিজয় দিবস আর মুজিববর্ষ নিয়ে একটা মিটিং ছিল।
এবারে তো করোনাকাল বুঝোই তাই স্বল্প পরিসরে কিভাবে সবকিছু মেইনটেইন করে অনুষ্ঠানটি সফল করা যায় তাই নিয়ে।

তা তোমার মেয়ে কোন ক্লাসে পড়ছে গো বাছা?
--ক্লাস ভাইভে মাসি
-- ওহ, গল্প শুনিয়ে ভালো কাজ করছিস। শুধু বই পড়ে সম্পূর্ণ জ্ঞান অর্জন করা যায় না বা মনে রাখা যায় না বরং শুনে বা দেখে বেশি মনে রাখা যায়।
----দিমা মুজিববর্ষ কি?
---আরে বুড়ি মুজিব বর্ষ জানিস না। তোমাকেই বা কি আর বলি মনিষা। তোমার থেকে বড়রাও অনেকেই জানে না।
শোন----
মুজিব বর্ষ হল বাংলাদেশের জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী পালনের জন্য ঘোষিত বর্ষ। বাংলাদেশ সরকার ২০২০ সালকে মুজিব বর্ষ হিসেবে পালনের ঘোষণা দেয়। [২] ২০২১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতার সুবর্নজয়ন্তীবর্ষ উদযাপন করা হবে।[৩][৪] বাংলাদেশের জাতির পিতা এবং বঙ্গবন্ধু খ্যাত নেতা অবিভক্ত ভারতের পূর্ববঙ্গে (বর্তমানে বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে) ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। আবার ২০২১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশ স্বাধীনতার অর্ধ-শত বার্ষিকীতে পদার্পণ করবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে শেখ মুজিবুর রহমান ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকায় ঘোষিত বর্ষটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
।কি মনে থাকবে তো? এগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা মনে রাখিও।
----হ্যাঁ দিমা আমার মনে থাকবে।
----ঠিক আছে আঁখি মা, আমি এবার যাই আরও মিটিং
আছে। ও হ্যাঁ শোন - ১৬ ডিসেম্বরে এবার তুই আমার সংগে যাস তাহলে ভালোভাবে দেখতে ও শোনতেও পাবি।
---- তাহলে তো ভালোই হয় মাসি। অবশ্যই যাবো
---- মামুনি আমিও তোমাদের সাথে যাবো
-----না-না, করোনাকালে তোকে বের হতে হবে না।
----- আঁখি ওভাবে কেন বলছিস। ওকে সাথে নিস
মাস্ক পড়িয়ে দিস আর হ্যান্ড সেনিটাইজার সাথে নিস।
ওদেরই তো বেশি দেখার ও শোনার প্রয়োজন। ওরা দেশের ভাবি অভিভাবক।
----ঠিক আছে মাসি তাই হবে। তোমার কাছে অনেককিছু শেখার আছে গো মাসি।
ও মাসি একটা কথা জিজ্ঞেস করতে চাই?
--- বল না বল?
--- তুমি কি এবারেও এমপি পদে দাঁড়াবে গো?
---- দেখ আঁখি জনগণ আমাকে এমপি করেছে। আমি প্রাণপণে জনগণের ও দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছি।
জনগণ যদি চায় তবে এবারও দাঁড়াব। পাশে থাকিস।
---- হ্যাঁ মাসি আমরাও চাই। পাশে শুধু নয় গো মাসি তোমার হয়ে কাজ করব এবার।
---- আচ্ছা বাছা। এবার তাহলে আমি আসি।ভালো থাকিস তোরা।
------ তুমিও সাবধানে থেকো এবং ভালো থেকো মাসি।

----মামনি শেখ মুজিবুরকে জাতির জনক কেন বলা হয়?
----- এ এক বিড়াট মাহাকাব্য মা। তবে আমি তোকে
অল্প একটু বলি শোন;-
এই বিজয় দিবস বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন আর এই অর্জন একদিনে সম্ভব হয়নিরে। সুদীর্ঘ তপসা ও সাধনার ফসল এটা। আর কাণ্ডারী ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
পাকিস্তানিদের বর্বরতার মাত্রা যখন বাংলার মানুষের উপর বেড়ে যেতে শুরু করে ঠিক তখনই বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চে একটি ভাষণ দেন পরবর্তীতে সেই ভাষন ঐতিহাসিক ভাষণ হিসেবে বিবেচিত হয়। আর সেই ভাষণ শোনার পরেই পাকিস্তানিরা আরও হিংস্র ও সোচ্চার হয়ে উঠে।
গ্রামগঞ্জে ঘুমন্ত মানুষের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেয়, যুবকদেরকে ধরে ধরে গুলি করে ও পৈশাচিক নির্যাতন করে। কিশোরী, রমণীদের ধরে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে এবং নিজেদের ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে ওদেরকে যৌনদাসী বানিয়ে রাখে। এটাও যুদ্ধের একটা অংশ ছিল ওদের। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো মা এইসব ভাগ্যহত নারীদেরকে মুক্তিযুদ্ধের গৌরবের ভাগ কেউ
কখনো তেমনভাবে দেয়নি। এদের চোখভরা স্বপ্ন লাল সবুজের পতাকায় উড়ে।
অথচ তখন পাকসেনাদের নিপীড়ন সহ্য করতে না পেরে সাধারণ মানুষ,ছাত্র,শিক্ষক, কামার কুমার, বুদ্ধিজীবী এমনকি শিশু, কিশোরী, নারী সকলেই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল যে যেভাবে পেরেছিল এবং দীর্ঘ ৯ মাস এই যুদ্ধ চালিয়ে তবেই এসেছে এই বিজয়। এটি আমাদের
রক্ত রঞ্জিত চেতনার বিজয় ও আমাদের আত্মপরিচয়।
এটা সবসবময় লালন করবি হৃদয়ে বুঝেছিস মা।
--- হ্যাঁ মামুনি বুঝেছি। এটা আমাদের নিজের দেশ আর কি সুন্দর নাম বাংলাদেশ।
--- হ্যাঁ ঠিক বলেছিস, যেমন সুন্দর নাম তেমন সুন্দর এই দেশ। সবুজে ভরা আর নদীর জল কলকল ধ্বণি তোলে বাংলাদেশের চারিদিক। কি মনোরম পরিবেশ।

----মামুনি ওই বিপ্লবীর কথা তো আর বলছ না?
------ বুঝেছি তোর বিপ্লবীর কথা খুব শোনতে ইচ্ছে করছে।
বিপ্লবীও স্বাধীনতা যুদ্ধের একটি অংশ। ওর মা বিরাঙ্গণা ছিলেন।
---- মামুনি বীরাঙ্গনা কি?
----- বীরাঙ্গনা ওরাই পাকিস্তানিরা যে সকল নারীদেরকে
যৌনদাসী বানিয়ে রেখেছিল। বড় হলে আরও ভালো করে বুঝতে পারবি। বিপ্লবীও এক বীরাঙ্গনার মেয়ে।
বিপ্লবীকে জন্ম দিয়েই ওর বীরাঙ্গনা মা সমাজের কুরুচিপূর্ণ কথা সহ্য করতে না পেরে ফাঁস লাগিয়ে মারা গিয়েছিলেন। শুধু ওকে জন্ম দেওয়ার জন্য কিছুদিন অপেক্ষা করেছিলেন।
---- মামুনি আমি তো শুনেছিলাম ইতিহাস স্যারের কাছে বঙ্গবন্ধু না-কি তাদের জন্য পুর্ণবাসনকেন্দ্র প্রতিষ্টা করেছিলেন?
------ ঠিকই শুনেছিস। ওখানে ওদেরকে নানান দক্ষতায় দক্ষ করে তোলা হতো যেন তারা নিজেদের জীবন নিজেরাই চালিয়ে নিত পারেন। শুধু তাই নয় তিনি আরও বলেছিলেন বীরাঙ্গনারা তাদের ঠিকানা ৩২ নম্বর বাড়ি উল্লেখ করেন যেন আর পিতার জায়গায় বঙ্গবন্ধুর নাম ব্যবহার করেন।
একবার ভাবতো কতটা মহান হলে একজন মানুষ এই কথা বলতে পারে! উনি মানুষ ছিলেন না মহামানব ছিলেন।
এই জাতিকে নিয়ে যেমন গর্ব হয় তেমনি বড় লজ্জা হয় মা। কি করে ওই নরপশুগুলো বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গবন্ধুর সপরিবারকে হত্যা করেছিল।
----কেন হত্যা করেছিল মা?
---- হয়ত লোভ মা, গদির লোভ আর সেই লোভ থেকেই
এ কাজ করেছে। তবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে ঠিকই
কিন্তু মারতে পারেনি। জাতির জনক হয়ে সকলের অন্তরে উনার বসবাস।
-----মামুনি বিপ্লবীর কি হলো?
------ বিপ্লবী বুঝতে পেরেছে এবার ওর বাবাকে নিয়ে দেশে একটা রবরব অনুষ্ঠান চলছে এবং আলোচোনা সভা হচ্ছে। যেখানেই কোনো আলোচোনা সভা হয় বিপ্লবী চুপ করে একপাশে দাঁড়িয়ে শোনে।
জানি না সে কতটুকু বোঝে আর কতটুকু বোঝে না। তবে সে ওই চত্বরে বঙ্গবন্ধুর ছবিকে সাজানোর চেষ্টা করে।
কোথাও কোনো ফুল, জরি পড়ে থাকলে সেগুলো কুড়িয়ে এনে বঙ্গবন্ধুর ছবির উপরে জড়িয়ে রাখে।
এভাবেই চলছে বিপ্লবীর জীবন। এমন কত বিপ্লবী যে আছে দেশে এবং নতুন করে তৈরি হচ্ছে আমাদের দেশের নরপিশাচদের হাতে তার সঠিক হিসেব কে রাখে মা। খুব কষ্ট হয় এগুলো মনে হলে।
------মামুনি কষ্ট পেয়ো না। বড় হলে আমিও জননেত্রী হবো।
--- মুচকি হেসে আঁখি বলে, হোস মা হোস দোয়া করি।
তবে জননেত্রী হওয়া খুব কঠিন কাজ মা। ভালোভাবে পড়াশুনা করতে হবে রাজনীতি সম্পর্কে জানতে হবে নিঃস্বার্থভাবে দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যেতে হবে এবং লোভকে বিসর্জন দিতে হবে। এক কথা আত্মবিসর্জন। তারপর জনগণ যদি চায় তুমি নেত্রী হতে পারবে।
তবে একটা কথা মনে রেখো মা তোরাই দেশের ভবিষ্যৎ তাই তোদেরকে সেই ১৫ ই আগস্টের হৃদয়বিদারক শোকাবহ স্মৃতিকে হৃদয়ে ধারণ করে এই দেশকে ভালোবেসে তোদের জীবন নিবেদিত করতে হবে দেশের কাজে।
নেত্রী হওয়ার বাসনায় নয়, লাখো শহিদের ও বীরাঙ্গনাদের অর্জিত স্বাধীনতার সুফল জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দিতে তোদের সম্মিলিত চেষ্টাই হবে জাতীর জনকের সার্থকতা, শান্তিতে ঘুমোবে সেই শহীদ ও বীরাঙ্গনারা।
আর এই কাজ করতে গিয়ে এবং দেশের মানুষকে ভালো রাখার জন্য জাতির জনকের আদর্শকে সামনে রেখে কাজ করে যেতে হবে তবেই হতে পারবি একজন দেশপ্রেমিক।
যা আমাদের সরকার প্রাণপণ চেষ্টায় করে যাচ্ছেন।
------ মামুনি আমি বুঝেছি। আমি তাই করব,আমার জীবনকে আমি দেশের জন্য নিবেদন করব জনকের আদর্শে।
তবে মামুনি আমার খুব কষ্ট হচ্ছে বিপ্লবীর জন্য। আমি বড় হলে আর কোনো বিপ্লবী তৈরি হতে দিব না। তুমি দেখে নিও।
----এ খুব ভালো কথা মা তবে কঠিন কাজ।

বিপ্লবীর আজ মন খুব খারাপ। যেন চুলোর আগুন জ্বলছে বুকে। একটা চেলা লাঠি নিয়ে ছুটছে দুটি পুরুষের পেছনে আর জোরে জোরে চিৎকার করছে শালারা আমার বাপকে মেরে শান্তি পাসনি এখন আবার আমার বাপের ছবিকে ভাঙতে এসেছিস।
বিষয়শ্রেণী: গল্প
ব্লগটি ৫৯৪ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ১২/১২/২০২০

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • সুন্দর উপস্থাপন
  • আমি-তারেক ১৫/১২/২০২০
    Sundor proyash!!:):)
  • Md. Rayhan Kazi ১৪/১২/২০২০
    অনন্য
  • কাহিনী ভাল লেগেছে।
  • ফয়জুল মহী ১২/১২/২০২০
    হৃদয় ছোঁয়া লেখনী।❤️
 
Quantcast