রাজার নীতি রাজনীতি
খেলাঃহাসিনা বনাম খালেদার বিগফাইট ম্যাচ
ভেনুঃ বঙ্গ বন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম
( স্মরণ কালের শ্রেষ্ঠ ম্যাচ, দলে দলে যোগ দিন)
------------------------------------------------------------------
ওহ রাজনীতিবিদরা তোমরা এত খারাপ কেন?
ক্ষমতার জন্য তোমরা যে কে কি করতে পার তাঁর সুন্দর প্রদর্শনী করছ। কিন্তু তোমাদের প্রদর্শনী ম্যাচের দরুন আমরা সাধারণ মানুষ আজ জেরবার। আমাদের যান বুকের খাঁচা হতে বের হয়ে গলায় এসে পড়েছে।
কেন যে তোমরা খেটে খাওয়া মানুষের কথা ভাব না। কেন যে তোমরা একটু দেশপ্রেমিক হতে পার না।
@@এই সময় একটি বিখ্যাত উক্তি খুব মনে পড়ছেঃ “ বাঙ্গালীরা শুধু ঠিক লাঠির কাছে”।( প্রশ্নঃ এই বিখ্যাত উক্তিটি কার)
আমারও ঠিক এই কথা এখন মনে খুব পড়ছে। আবার মনে পড়ছে ১/১১র মঈন/ফখরুদ্দিন সরকারের কথা। এই ১/১১ সরকার গত জোট সরকারের আমলের দুর্নীতিবাজ আমলা মন্ত্রীদের যেমন বাঁশ ডলা দিয়েছিল তেমনি লিগ সরকারের দুর্নীতিবাজ প্রধান এবং মন্ত্রীদের সুন্দর একটা বাঁশ ডলা কামনা করছি।
>>বর্তমান প্রধান দুই মহিলাকে লাঠি পেটা করতে আবার ১/১১র মত একটা সরকার আবার কামনা করছি।
তোমাদের খুব মনে পড়ছে তোমাদের মঈন/ফখরুদ্দিন। তোমারা আবার এস অন্য কারও রুপধরে। আবার একটা শুদ্ধি অভিজান পরিচালনা করতে হবে এই দেশের আম রাজনীতিবিদদের উপর।
>>>আমরা শান্তি চাই। রাস্তায় বের হবার অধিকার চাই। আমরা সুস্থ হয়ে বাবা মার কোলে আবার ফিরে আসতে চাই। পরিবার পরিজনের মুখে দুবেলা দু মুঠা খাবার তুলে দেবার জন্য কাজ করার নিশ্চয়তা চাই।
>>কিন্তু দুই মহিলার চুলচুলি যতক্ষণ না থামছে তা কি সম্ভব?
>>সম্ভব নয়।
তাই এই দুই মাহিলার চুলচুলি ভাল মত সুযোগ ও নিরপেক্ষতার জন্য এদের জন্য একটা বিগ ফাইট আদলে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে একটা ম্যাচ আয়োজন করা হোক। এই ম্যাচ এর টিকিটের টাকা দিয়ে রাজপথে আহত ও নিহত পরিবারের জন্য ক্ষতি পুরন করা হবে( রাজ পথে যারা আহত ও নিহত হয়েছেন এই কয়েকদিনে তাদের প্রতি ও তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা ছাড়া আর কিছু জানানোর নাই, আর দুই নেত্রীর প্রতি ঘৃণা)।
তখন জনগণ গেলারি থেকে দেখবে তোমরা কেমন পার মারামারি বা চুলচুলি করতে।যে ভাল কেরবে জনগণ গেলারি হতে হাসিনা হাসিনা বা খালেদা খালেদা করে চিল্লাবে আনন্দে। জান্তব আনন্দে জনগণ হাসবে তোমাদের অবস্থা দেখে।
তোমাদের পরস্পরের খামচি আঘাত পাবার দৃশ্য দেখে আমরা জনগণ হাসব। তখন হয়তো তোমরা বুজবে আঘাত পেতে কেমন লাগে।
>>এখন যেমন তোমরা টিভির অগ্নিদগ্ধ বা পুলিশের গুলিতে নিহতদের নিউজ দেখে হাঁস।
@@তাই আসুন একটা ম্যাচ আয়োজন করার জন্য এদের দুজনের কাছে প্রস্থাব করি।
ভেনুঃ বঙ্গ বন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম
( স্মরণ কালের শ্রেষ্ঠ ম্যাচ, দলে দলে যোগ দিন)
------------------------------------------------------------------
ওহ রাজনীতিবিদরা তোমরা এত খারাপ কেন?
ক্ষমতার জন্য তোমরা যে কে কি করতে পার তাঁর সুন্দর প্রদর্শনী করছ। কিন্তু তোমাদের প্রদর্শনী ম্যাচের দরুন আমরা সাধারণ মানুষ আজ জেরবার। আমাদের যান বুকের খাঁচা হতে বের হয়ে গলায় এসে পড়েছে।
কেন যে তোমরা খেটে খাওয়া মানুষের কথা ভাব না। কেন যে তোমরা একটু দেশপ্রেমিক হতে পার না।
@@এই সময় একটি বিখ্যাত উক্তি খুব মনে পড়ছেঃ “ বাঙ্গালীরা শুধু ঠিক লাঠির কাছে”।( প্রশ্নঃ এই বিখ্যাত উক্তিটি কার)
আমারও ঠিক এই কথা এখন মনে খুব পড়ছে। আবার মনে পড়ছে ১/১১র মঈন/ফখরুদ্দিন সরকারের কথা। এই ১/১১ সরকার গত জোট সরকারের আমলের দুর্নীতিবাজ আমলা মন্ত্রীদের যেমন বাঁশ ডলা দিয়েছিল তেমনি লিগ সরকারের দুর্নীতিবাজ প্রধান এবং মন্ত্রীদের সুন্দর একটা বাঁশ ডলা কামনা করছি।
>>বর্তমান প্রধান দুই মহিলাকে লাঠি পেটা করতে আবার ১/১১র মত একটা সরকার আবার কামনা করছি।
তোমাদের খুব মনে পড়ছে তোমাদের মঈন/ফখরুদ্দিন। তোমারা আবার এস অন্য কারও রুপধরে। আবার একটা শুদ্ধি অভিজান পরিচালনা করতে হবে এই দেশের আম রাজনীতিবিদদের উপর।
>>>আমরা শান্তি চাই। রাস্তায় বের হবার অধিকার চাই। আমরা সুস্থ হয়ে বাবা মার কোলে আবার ফিরে আসতে চাই। পরিবার পরিজনের মুখে দুবেলা দু মুঠা খাবার তুলে দেবার জন্য কাজ করার নিশ্চয়তা চাই।
>>কিন্তু দুই মহিলার চুলচুলি যতক্ষণ না থামছে তা কি সম্ভব?
>>সম্ভব নয়।
তাই এই দুই মাহিলার চুলচুলি ভাল মত সুযোগ ও নিরপেক্ষতার জন্য এদের জন্য একটা বিগ ফাইট আদলে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে একটা ম্যাচ আয়োজন করা হোক। এই ম্যাচ এর টিকিটের টাকা দিয়ে রাজপথে আহত ও নিহত পরিবারের জন্য ক্ষতি পুরন করা হবে( রাজ পথে যারা আহত ও নিহত হয়েছেন এই কয়েকদিনে তাদের প্রতি ও তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা ছাড়া আর কিছু জানানোর নাই, আর দুই নেত্রীর প্রতি ঘৃণা)।
তখন জনগণ গেলারি থেকে দেখবে তোমরা কেমন পার মারামারি বা চুলচুলি করতে।যে ভাল কেরবে জনগণ গেলারি হতে হাসিনা হাসিনা বা খালেদা খালেদা করে চিল্লাবে আনন্দে। জান্তব আনন্দে জনগণ হাসবে তোমাদের অবস্থা দেখে।
তোমাদের পরস্পরের খামচি আঘাত পাবার দৃশ্য দেখে আমরা জনগণ হাসব। তখন হয়তো তোমরা বুজবে আঘাত পেতে কেমন লাগে।
>>এখন যেমন তোমরা টিভির অগ্নিদগ্ধ বা পুলিশের গুলিতে নিহতদের নিউজ দেখে হাঁস।
@@তাই আসুন একটা ম্যাচ আয়োজন করার জন্য এদের দুজনের কাছে প্রস্থাব করি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আহমাদ সাজিদ ২৯/১১/২০১৩
-
রাখাল ২৯/১১/২০১৩হাউজির একটা কল আছে,"সদা নন্দ, গদানন্দ যতো নন্দ আছে, সব নন্দই ঠান্ডা থাকে, ডাবল ডান্ডার কাছে, ডবল ওয়ান এলেভেন" ।
অথবা, সুকুমারের বাবুরাম সাপুড়েতে আছে, "তেড়ে মেরে ডান্ডা, করে দেবো ঠান্ডা "
চুলচেরা বিশ্লেষণে বিশেষ অজ্ঞেরা তাই বলেন,"ডান্ডার ঝান্ডাই একমাত্র পারে, চুল নিয়ে চুলোচুলি থামিয়ে, আনতে পারে শান্তিটাকে নামিয়ে"। -
জহির রহমান ২৯/১১/২০১৩
আস্ সালামু আলাইকুম। ভাল আছেন,ভাল থাকুন; এই প্রার্থনা আমাদের মত সাধারণের সর্বসময়। আমার মত ছোট্ট আর কম বিষেশজ্ঞের একমাত্র কথা হল:- আমাদের নিয়ে আর খেলবেন না। আপনারই শুধু সংবিধান বিষেশজ্ঞ নন। আমরাও কিছু বুঝি। প্রিয় প্রধানমন্ত্রী! দয়া করে ক্ষমতার জন্য সংবিধানের দোহাই না দিয়ে এখনই চেয়ার ছেড়ে রক্তক্ষয়ী এই খেলা বন্ধ করুন। প্রিয় নেত্রী! আর কত লাশের সংখ্যা বাড়াবেন? দয়া করে আমাদের নিয়ে ক্ষমতার পরীক্ষা চালাবেন না।
প্রিয় বিরোধীদলনেত্রী! আর অনর্থক এই হরতাল বা অবরোধের ডাক দেবেন না। আপনার সোনার ছেলেরা বা নেতারা মাঠে থাকেনা এই আন্দোলণে। শুধু টাকার বিনিময়ে গাড়ি আর বাড়ি পুড়িয়ে আমাদের মত সাধারণদের আর কত কষ্ট দেবেন। দয়া করে এই মিছামিছি আন্দোলন বন্ধ করুন। বিকল্প পন্থা বের করুন। নইলে ক্ষমতার লড়াইয়ে পিছপা হন। একদিন স্বৈরাচারের পতন হবেই। আমাদের নিয়ে দুজন খেলবেন না। আমাদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে গেলে আপনাদের দুজনের ( সাথে প্রাক্তন স্বৈর-প্রেমিক) জন্য শুধুই অমঙ্গল হবে। আপনারা বেঁচে থাকার কোনো পথই হয়তো একদিন পাবেন না। জনগণের অভিশাপে ধ্বংস হয়ে যাবেন।
দয়া করে দুজনই উপলব্ধি করুন। আমাদের বাঁচতে দিন।