উন্নয়ন চিত্র
খামার পাথুরিয়া,বৃ-পাথুরিয়া, চাপিলা ,পম পাথুরিয়া পাশাপাশি গ্রাম। বেশির ভাগই কৃষক। কিছু নিজের জমিতে চাষাবাদ করে। আর কেউ অন্যের জমি বর্গা আবাদ করে।কিন্তু এ দুভাগই একেবারে হাতেগোনা।দিনমজুর সবচেয়ে বেশি। এসব দরিদ্র মানুষকে স্বচ্ছল করতে উদ্যোগ নিল ব্রাক,আশা ঠেঙ্গামারা নামের এন জি ও সংস্থা।সদস্য হবে মহিলা। এমনি এক সদস্য শিরি।নিয়মিত যাওয়া আসার কারণে পেয়ে যায় মাঠকর্মির দায়িত্ব। পরিবারের সদস্য মোটে ৩জন। স্বামী শাবু ফেরিওয়ালাই বলা চলে। প্রথমে কাপড়-লুঙ্গির ব্যবসা করতো। কোনমত খাওয়া-পড়া চলে আর কি। স্বাবলম্বী হওয়ার আশায় ভর্তি হয় এন জি ও সংস্থা আশাতে।ঋণ নেয় কিস্তি হিসেবে। একটা ভ্যানগাড়ি কিনে। আর ছোট্ট দোকান করে হাটে হাটে।বাড়িতে বানানো জিলাপি বাতাসা মুড়কি সন্দেশ ইত্যাদি বিক্রি করে।আগে যা কামাই হতো তা দিয়ে কোনমতে দিন চলে যেত।কিন্তু এখন কিস্তির টাকা যোগার করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।ঋণ পরিশোধের সময় হলে ভ্যানগাড়ি বিক্রি করে দেয়। তাতেও টাকা পূরণ হয় না। অগত্যা মানুষের থেকে ধার নিয়ে ঋণ শোধ করে।আবার বেশিঋণের আশায়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইব্রাহীম রাসেল ০১/১০/২০১৩--ক্ষুদে গল্প ভালো আর একটু গোছানো হতে পারতো
-
ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন ০১/১০/২০১৩এরকমই হয়। অতি লোভে তাঁতী নষ্ট। এনজিওগুলো তাদের লাভের জন্য খোলা হয়েছে। মানুষের সেবার জন্য নয়। এখানে সেবা হল একটা বিজ্ঞপন। গল্পটা খুব ভালো লেগেছে একেবারে বাস্তবচিত্র সম্বলিত
-
Înšigniã Āvî ০১/১০/২০১৩হ্যা এরকমই অবস্থা