বলির লড়াই
জব্বারের বলিখেলা
চট্টগ্রামের শতবর্ষী ঐতিহ্য কুস্তিখেলা।যাকে এখানের আঞ্চলিক ভাষায় বলিখেলা বলে।তখন ১৩১৬ বঙ্গাব্দ।গ্রেগরিয়ান হিসেবে ১৯০৯ সাল।চট্টগ্রাম শহরের লালদিঘি ঐতিহ্যবাহি ও সুপরিচিত স্থান।এর পাশেই বদরপাতি নামক এলাকা।ব্যবসায়িদের পদভারে ব্যস্ত এ এলাকা।এখানেরই এক বড় ব্যবসায়ি সওদাগর জব্বার।তিনি প্রচলন করেন এই কুস্তিখেলার।মূল উদ্দেশ্য ছিল ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের প্রতি উৎসাহ দেয়া ও আন্দোলনের যোগদানে উদ্বুদ্ধ করা।এ বছর বসছে ১০৫তম আসর।প্রতি বছর ১২ই বৈশাখ ২৫ এপ্রিল এ বলিখেলা অনুষ্ঠিত হয়।যদিও ২৫ তারিখ মূল আসর বসে,তবে সপ্তাহব্যাপি চলে বৈশাখি মেলা।আয়োজন করা হয় খুব জাঁকজমক ভাবে।প্রতি বছর প্রায় পঞ্চাশটিরও বেশি বলি অংশগ্রহণ করে,উপস্থিত হয় হাজার হাজার দর্শনার্থী।দুপুরের পর শুরু হয় মূল পর্ব।একে একে লড়তে থাকে বলিরা।চলে কয়েকটি শ্বাসরুদ্ধ লড়াই।এরপর একজন বিজয়ি ঘোষণা করা হয়।ব্রিটিশ ও পাকিস্থান আমলে সুদূর আরাকান থেকে আসতো বলিরা।আগে কুস্তিগীরদের কদর ছিল বাদশা ও জমিদারদের দরবারে।অতীত ঐতিহ্য হারাতে বসলেও বৃহত্তর চট্টগ্রামের কিছু শৌখিন কুস্তিগীর এ ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছেন।
চট্টগ্রামের শতবর্ষী ঐতিহ্য কুস্তিখেলা।যাকে এখানের আঞ্চলিক ভাষায় বলিখেলা বলে।তখন ১৩১৬ বঙ্গাব্দ।গ্রেগরিয়ান হিসেবে ১৯০৯ সাল।চট্টগ্রাম শহরের লালদিঘি ঐতিহ্যবাহি ও সুপরিচিত স্থান।এর পাশেই বদরপাতি নামক এলাকা।ব্যবসায়িদের পদভারে ব্যস্ত এ এলাকা।এখানেরই এক বড় ব্যবসায়ি সওদাগর জব্বার।তিনি প্রচলন করেন এই কুস্তিখেলার।মূল উদ্দেশ্য ছিল ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের প্রতি উৎসাহ দেয়া ও আন্দোলনের যোগদানে উদ্বুদ্ধ করা।এ বছর বসছে ১০৫তম আসর।প্রতি বছর ১২ই বৈশাখ ২৫ এপ্রিল এ বলিখেলা অনুষ্ঠিত হয়।যদিও ২৫ তারিখ মূল আসর বসে,তবে সপ্তাহব্যাপি চলে বৈশাখি মেলা।আয়োজন করা হয় খুব জাঁকজমক ভাবে।প্রতি বছর প্রায় পঞ্চাশটিরও বেশি বলি অংশগ্রহণ করে,উপস্থিত হয় হাজার হাজার দর্শনার্থী।দুপুরের পর শুরু হয় মূল পর্ব।একে একে লড়তে থাকে বলিরা।চলে কয়েকটি শ্বাসরুদ্ধ লড়াই।এরপর একজন বিজয়ি ঘোষণা করা হয়।ব্রিটিশ ও পাকিস্থান আমলে সুদূর আরাকান থেকে আসতো বলিরা।আগে কুস্তিগীরদের কদর ছিল বাদশা ও জমিদারদের দরবারে।অতীত ঐতিহ্য হারাতে বসলেও বৃহত্তর চট্টগ্রামের কিছু শৌখিন কুস্তিগীর এ ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আবু সঈদ আহমেদ ১৪/০৭/২০১৪জেনে ভালো লাগল।
-
রূপক বিধৌত সাধু ০৮/০৬/২০১৪আমাদের কালচার।চিরজীবি হউক।
-
কবি মোঃ ইকবাল ০৯/০৫/২০১৪ভালো লাগলো পড়ে।
-
এস,বি, (পিটুল) ২৭/০৪/২০১৪Thanks
-
প্রবাসী পাঠক ২৫/০৪/২০১৪জব্বারের বলিখেলা সম্পর্কে প্রথম জেনেছিলাম সম্ভবত ২০০৮-২০০৯ সালে। সে সময় বেসরকারি একটি টিভি চ্যানেল এটিএন বাংলা কিংবা চ্যানেল আই সরাসরি সম্প্রচার করেছিল। আপনার লেখা থেকে অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
-
পল্লব ২৪/০৪/২০১৪নতুন কিছু জানতে পারলাম। তথ্যগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।