মনের মুকুরে বাঁধানো ছবি
ধন্য আমার জন্ম।এই বাংলাতে জন্মেছি।যেখানে বিছানো সবুজের চাদর।চোখ জুড়ানো দৃশ্য।লুকায়িত আছে সৃষ্টিকর্তার অপার মহিমা।দয়ার নিদর্শনও এতেই নিহিত।কত সুন্দর!সাজানো বাগান।মনকাড়া স্থান।রয়েছে হাজারে হাজার।প্রতি কোনায় ছড়ানো মুক্তামালা।যেখানে ছুটে যায় মানুষ অজানা কিসের টানে।এমনি এক স্থান অনুভব করি তার টান গত ২০০৯ সালের ২১শে সেপ্টেম্বরে।ছুটেও গেলাম সেখানে।কারণ ঐ টান উপেক্ষা করার শক্তি কার আছে।আহ!পানি রাশির উম্মত্ব নাচ।যতদূর চোখ যায় শুধই পানি।সময় চলতে থাকলো আপন গতিতে।পানি রাশিতে কেউ যেন টানতে শুরু করলো।আর কমতে লাগলো পানি।সন্ধ্যাও প্রায় হয়ে গেল।সূয্যিমামা নিজ বাড়ি ফিরতে প্রস্তুত।দেখতে বড় ফুটবলের মত হয়ে গেল।আকাশে ছেয়ে গেল লালিমা।আশ্চর্য!!সামনে কি পানি?না,সব রক্ত।না কেউ নিচে আগুন লাগিয়েছে।আরে টকটকে লাল পাকা আম বাতাসের মৃদু ধাক্কায় ঝরে গেল।কি বলছি আর,সূয্যিমামা তো এমনই হঠাৎ উধাও হল।চলে গেল দৃষ্টির শেষসীমা ছেড়ে।দূরে,বহুদূরে।এই কিছুক্ষণ আগে যে আলোকিত করেছিল সে কোথায় গেল!রঙিন এধরাকে আঁধারে ভাসিয়ে।সেই সে সাগর পাড়ের স্মৃতি যেন মনের মুকুরে বাঁধানো ছবি।কখনো ভুলতে পারবো না।তাইতো ছুটে আসে এ সৈকতে দেশি-বিদেশি হাজারো পর্যটক।আর মুগ্ধ নয়নে চেয়ে থাকে দূর সীমানায়।অস্তমিত সূর্যের দিকে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সায়েম খান ১৯/০১/২০১৪সুন্দর লেখা, তবে আফসোস তারূণ্য ব্লগে ভাল লেখার মূল্যায়ন হয়না। আমার ব্লগে দাওয়াত রইলো।