www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

একজন বৃদ্ধার আকুতি

অনেক বছর আগে-
বোধ করি; বয়স তখন কুড়ি।
দেখতাম-
কলেজ থেকে ফেরার পথে
মানুষ বেচা হতো হাটে।
তবু-
কিছু মানুষ থেকে যায়
যাদেরকে কেনা দায়,
এসেছে দূর থেকে
বড় আশা নিয়ে বুকে।
এমনই একজনের কথা বলি;
লোকটি বৃদ্ধ অতি,
ঘরে তার অসুস্থ্য স্ত্রী
সন্তানেরা পেতেছে সংসার
যে যার মত করি।
কেনা বেচা শেষে যখন
সন্ধ্যা দিল পার, লোকটি দেখে-
ছিল যারা সাথে
কেউ নেই তারা আর।
কাঁধ থেকে গামছা নিয়ে
মুছে মুখের ঘাম,
ভাবে-
আমার মত বৃদ্ধার বুঝি
নেই সমাজে দাম।
আসলে কি তাই!
বৃদ্ধ বলে সমাজ তাকে
দেবেনা কোন ঠাঁই?
বিষয়শ্রেণী: কবিতা
ব্লগটি ৯০৮ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ২০/০১/২০১৫

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • ২১/০১/২০১৫
    কারণ - গল্প লেখা যেমন আমার শেষ থেকে তুমি শুরু করছিলে। কবিতাতেও তুমি ঠিক এক কাজ করেছ।
  • ২১/০১/২০১৫
    তোমাকে স্বীকার যেতে হবে আমি কবিতাটি আগে লিখেছিলাম। সেই কবিতাটি এডিটিং করতে গিয়ে নতুন আর আকটি কবিতা লিখেছ।
  • ফিরোজ মানিক ২১/০১/২০১৫
    আমার কাছে সেই কম্পিটার এখন নেই যেখানে তুমি লিখতে আজাদ। সেই হার্ড ডিক্সটাও নেই যার থেকে তোমার কবিতা চুরি করবো। আর তোমার লেখা গল্প অশ্রুনীড় আর আমার লেখা গল্প একাকিত্ব দুটোর মূলভাব সমপূর্ণই আলাদা বন্ধু। তুমি আমার ফোনটা রিসিভ করছো না কেন? ফোনেই সমাধান করতাম তোমার আমার সমস্যা।
  • ২১/০১/২০১৫
    ফিরোজ মানিক যে আমার কবিতা নকল করে লিখেছে, 
    তার কিছু সরের কৈফিয়ত:

    ১. সে কবিতার ভেতর বরেছে - অনেক বছর আগে,  তার মানে সে আগে ঘটনাটি দেখে এসেছে,  এখন কবিতা লিখছে।  তখণ তার বয়স কুড়ি।  

    ২. চোর চুরি করে ভুলে কিছু চিহ্ন ফেলে যায়।  যেমন : কবিতার প্রধান চরিত্র বৃদ্ধ কিন্তু সে নিচে বলতেছে  বৃদ্ধা ( স্ত্রীবাচক শব্দ) ঘরে তার স্ত্রীকে রেখে কাজে এসেছে। আবার কবিতার নাম দিয়েছে বৃদ্ধার, আসলে শব্দটা বৃদ্ধ, ওনার লিঙ্গ জ্ঞান নাই। হাসতে হয়! 

    ৩. সে আমার রোমমমেট ছিল। আমি তার কম্পিটারে লেকতাম।

    ৪. আমার কবিতা যখন প্রগতির প্রকাশ হয় তখন সে আমাকে ধন্যবাদ জানায়।

    ৫. টাঙ্গাইল সাহিত্য সংসদ থেকে আমি শ্রেষ্ঠ কবি পুরষ্কার পেলাম,  সে পেলনা।  আমার লেখা নকল করে সে যখন,  সাহিত্য সংসদে পাঠ করল।  তখন ওকে মিরজাফর মনে হল। কিন্তু বন্ধু বলে সবার সামনে অপমান করিনি।  সেই কবিতাটি নিয়েই ও আবার ঝামেলা পাকাল। 

    ৬. সে আরও অপরাধ করেছে,  আমার প্রকাশিত গল্প 'অশ্রনীড় ' প্রকাশের পর আমার অনুমতি ছাড়াই আমার গল্পের শেষ থেকে আর একটি গল্প লিখল।  বন্ধু বলে সব নিরবে সইলাম।  এখন দেখি সব জায়গায় সে আমার সমস্যা করছে। 



    অতএব, আপনারাই বলুন,  বিশ্বাস ঘাত বন্ধুকে কি বলা যায়।
  • ২১/০১/২০১৫
    আমার লেখা কবিতাটা প্রকাশের পর
    তুমি নতুন
    ভাবে কবিতাটাকে লিখেছিলে। যখন
    তুমি সাহিত্য সংসদ থেকে কোন পুরষ্কার
    পাচ্ছিলেনা তখন তুমি এটা পড়ে ছিলে।
    তুমি গামছা শব্দের
    স্থলে গান্ছা বলে ছিলে আমি
    হেসেছিলাম। আমি এত সহজে কোন কিছু
    ভুলে যাইনা। কবিকে জন্ম দেয়া যায়না।
    বড়জোর পথ চিনিয়ে দেয়া যায়।
    • ফিরোজ মানিক ২১/০১/২০১৫
      আমি তর্কে যাব না আজাদ, আমি যেদিন এই কবিতাটি লেখেছিলাম তুমি আমার সাথে ছিলে। ঐ গামছার স্থলে রুমাল কথা ছিল তুমিই বলেছিলে রুমাল কথাটা পরিবর্তন করে গামছা লেখার কথা। কই সেদিন তো তোমার এ নামে কোন কবিতা ছিল বলে তো মনে পড়ে না।
  • ২১/০১/২০১৫
    আমার লেখা কবিতাটা প্রকাশের পর তুমি নতুন ভাবে কবিতাটাকে লিখেছিলে। যখন তুমি সাহিত্য সযসদ থেকে কোন পুরষ্কার পাচ্ছিলেনা তখন তুমি এটা পগে ছিলে। তুমি গামছা শব্দের স্থলে গান্ছা বলে ছিলে আমি হেসেছিলাম। আমি এত সহজে কোন কিছু ভুলে যাইনা। কবিকে জন্ম দেয়া যায়না। বড়জোর পথ চিনিয়ে দেয়া যায়।
  • ফিরোজ মানিক ২১/০১/২০১৫
    আমি আমার বন্ধু আজাদকে বলছি, আমি যদি কোন কবির জন্ম দিতে পাির তাহলে এ রকম অনেক কবিতারও জন্ম দিতে পারি। একজন বৃদ্ধার আকুতি কবিতাটি লেখার পর টাঙ্গাইল সাধারণ গন্থাগারে আমি আবৃতি করেছিলাম, মাহমুদ কামাল স্যারের কাছে তার একটি কপি দেওয়া আছে। তারিখটা দেখে নিও। তাহলে বুঝতে পারবে কে আগে লিখেছে। তাছাড়া তোমার কবিতা আর আমার কবিতার হয়তো মূল ভাব এক কিন্তু কথাগুলো তো এক নয়। তাই বলে কি আমার কবিতা তোমার কবিতা হয়ে গেল?
  • ২১/০১/২০১৫
    আমার লেখা এডিটিং করতে গিয়ে বন্ধু মানিক আর একটি কবিতা লেখে। যা সে নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছে। বন্ধু আমার কবিতা চুরি করে গুরুদক্ষিণা নিল।
  • ২১/০১/২০১৫
    শ্রদ্বেয় এডমিন
    নিচে মন্তব্য দেয়া হল:
    ফিরোজ মানিক ২১/০১/২০১৫
    আমার জানা মতে আমার
    কবিতাটা লেখার পর তুমি তোমার
    কবিতাটা লিখেছিলে তারিখটা দেখে
    বলো। সে ক্ষেত্রে চোর কাকে বলবো।
    যেমন আমার তাজমহল
    লেখাটা দেখে তুমিও তাজমহল
    নামে লিখেছিলে মনে পড়ে?
    উত্তর দিন
    আজাদ বঙ্গবাসী ২১/০১/২০১৫
    এডিটং করার সময় বললাম
    তোমারটা ফেলে দাও। তুমি বললা,
    থাক, এটা এমনি রেখে দিচ্ছি, আমার
    তখনই সন্দেহ হয়েছি। তুমি একটা কিছু
    ঝামেলা করবা। আজ তা প্রমাণ
    পেলাম। বন্ধুত্বের মর্যাদা পেলাম |
    উত্তর দিন
    আজাদ বঙ্গবাসী ২১/০১/২০১৫
    আমি আগে কবিতাটি লিখেছি |
    তুমি এডিটিং করতে গিয়ে আমারটা
    নকল করেছ। এটাই সত্য।
    উত্তর দিন
    আজাদ বঙ্গবাসী ২১/০১/২০১৫
    তাজমহল কবিতা আমি কোথাও
    প্রকাশ করিনি | সেটা ছিল আমার
    শিক্ষানবিশ কাল |
    উত্তর দিন
    আজাদ বঙ্গবাসী ২১/০১/২০১৫
    নিচে প্রমাণ দিলাম
    এটা আমার লেখা কবিতা, যা দৈনিক
    প্রগতির আলোতে ২০০৮ সালে প্রকাশিত।
    ||
    একজন বৃদ্ধের কথা
    আজাদ বঙ্গবাসী
    দিন শেষে ব্যস্ত স্টেশনটা
    নিশ্চুপে ঘুমিয়ে পড়েছে
    শুধু ঘুম নেই কাজের সন্ধানে আসা
    এ বৃদ্ধের চোখে।
    গায়ে কম জোর ভেবে কাজে নিতে
    কেউ চায়নি তাকে।
    দুদিন পার হতে চলে
    বিনামূলে টিউবয়েলের ওই
    পানি খেয়ে আছে সে।
    যে সামান্য পুঁজিতে বেরিয়ে ছিল কাজে
    কে জানত বাসের কন্টাকটর
    জোরে বলে নিবে তাও যে!
    ঘরে অসুস্থ্যা স্ত্রী না খেয়ে
    সন্তানেরা পেতেছে সংসার
    সঙ্গিনী পেয়ে।
    দৃক সন্তান! দৃক!
    লাঠিতে ভর করেই আমি
    করবো কাজ ঠিক।
    ||
    বন্ধু, ফিরোজ আলম বকুল ( মানিক)
    এর লেখা
    ||
    একজন বৃদ্ধার আকুতি
    - ফিরোজ মানিক
    অনেক বছর আগে-
    বোধ করি; বয়স তখন কুড়ি।
    দেখতাম-
    কলেজ থেকে ফেরার পথে
    মানুষ বেচা হতো হাটে।
    তবু-
    কিছু মানুষ থেকে যায়
    যাদেরকে কেনা দায়,
    এসেছে দূর থেকে
    বড় আশা নিয়ে বুকে।
    এমনই একজনের কথা বলি;
    লোকটি বৃদ্ধ অতি,
    ঘরে তার অসুস্থ্য স্ত্রী
    সন্তানেরা পেতেছে সংসার
    যে যার মত করি।
    কেনা বেচা শেষে যখন
    সন্ধ্যা দিল পার, লোকটি দেখে-
    ছিল যারা সাথে
    কেউ নেই তারা আর।
    কাঁধ থেকে গামছা নিয়ে
    মুছে মুখের ঘাম,
    ভাবে-
    আমার মত বৃদ্ধার বুঝি
    নেই সমাজে দাম।
    আসলে কি তাই!
    বৃদ্ধ বলে সমাজ তাকে
    দেবেনা কোন ঠাঁই?
    উত্তর দিন
    আজাদ বঙ্গবাসী ২১/০১/২০১৫
    একজন বৃদ্ধের আকুতি '
    কবিতাটি আমি আজাদ বঙ্গবাসী '
    দৈনিক প্রগতির আলো, পত্রিকায় অনেক
    আগেই প্রকাশ করি। আমার বন্ধু মানিক,
    এহেন ঘৃণ্য কাজটি করবে ভাতেই
    পারিনি। মানিক আর আমি এক
    মেসে থাক তাম। ওর কম্পিউটারে আমার
    অনেক লেখাই রয়েছে। ওদেখি আমার
    সাথে বেইমানি শুরু করছে।
    মানিককে আপনার একটু বলুন ,
    লেখা চুরি করে কবি হওয়া যায়না।
    কবি হতে হলে নিজে লেখতে হয়।
    শালা চুর | কবিতা চুর |
    উত
    আজাদ বঙ্গবাসী ২১/০১/২০১৫
    আমার কবিতাটি দৈনিক প্রগতির
    আলো পত্রিকা, টাঙ্গাইল থেকে অনেক
    আগেই প্রকাশ করা হয়েছিল।
    আজাদ বঙ্গবাসী ২১/০১/২০১৫
    মানিক, কবিতাটি তো আমার লেখা |
    তুমি এটা করলে কেন? দু একটা বাক্য বদল
    করে লেখলেই কবিতার দাবিতার
    দাকিদার হওয়া যায় |
    কবিতাটি মুছে ফেল | ছি, মানিক!
  • এডমিন ২১/০১/২০১৫
    লেখা চুরি করা গুরুতর অপরাধ। ফিরোজ মানিক ও আজাদ বঙ্গবাসী দু'জনকেই যার যার বক্তব্যের সপক্ষে প্রমান উপস্থাপনের আহবান জানাচ্ছি। যার নামে সবচেয়ে আগে কবিতাটি প্রকাশের প্রমান পাওয়া যাবে কবিতাটি তার বলেই বিবেচিত হবে। লেখা চুরির দায়ে অপরজনের পুরো একাউন্ট তারুণ্য থেকে ব্যান করা হবে।
  • ২১/০১/২০১৫
    শব্দটা এডিটিং
  • ফিরোজ মানিক ২১/০১/২০১৫
    আমার জানা মতে আমার কবিতাটা লেখার পর তুমি তোমার কবিতাটা লিখেছিলে তারিখটা দেখে বলো। সে ক্ষেত্রে চোর কাকে বলবো। যেমন আমার তাজমহল লেখাটা দেখে তুমিও তাজমহল নামে লিখেছিলে মনে পড়ে?
    • ২১/০১/২০১৫
      এডিটং করার সময় বললাম তোমারটা ফেলে দাও। তুমি বললা, থাক, এটা এমনি রেখে দিচ্ছি, আমার তখনই সন্দেহ হয়েছি। তুমি একটা কিছু ঝামেলা করবা। আজ তা প্রমাণ পেলাম। বন্ধুত্বের মর্যাদা পেলাম |
    • ২১/০১/২০১৫
      আমি আগে কবিতাটি লিখেছি | তুমি এডিটিং করতে গিয়ে আমারটা নকল করেছ। এটাই সত্য।
    • ২১/০১/২০১৫
      তাজমহল কবিতা আমি কোথাও প্রকাশ করিনি | সেটা ছিল আমার শিক্ষানবিশ কাল |
  • ২১/০১/২০১৫
    নিচে প্রমাণ দিলাম
    এটা আমার লেখা কবিতা, যা দৈনিক
    প্রগতির আলোতে ২০০৮ সালে প্রকাশিত।


    ||

    একজন বৃদ্ধের কথা

    আজাদ বঙ্গবাসী


    দিন শেষে ব্যস্ত স্টেশনটা
    নিশ্চুপে ঘুমিয়ে পড়েছে
    শুধু ঘুম নেই কাজের সন্ধানে আসা
    এ বৃদ্ধের চোখে।
    গায়ে কম জোর ভেবে কাজে নিতে
    কেউ চায়নি তাকে।
    দুদিন পার হতে চলে
    বিনামূলে টিউবয়েলের ওই
    পানি খেয়ে আছে সে।
    যে সামান্য পুঁজিতে বেরিয়ে ছিল কাজে
    কে জানত বাসের কন্টাকটর
    জোরে বলে নিবে তাও যে!
    ঘরে অসুস্থ্যা স্ত্রী না খেয়ে
    সন্তানেরা পেতেছে সংসার
    সঙ্গিনী পেয়ে।
    দৃক সন্তান! দৃক!
    লাঠিতে ভর করেই আমি
    করবো কাজ ঠিক।
    ||
    বন্ধু, ফিরোজ আলম বকুল ( মানিক)
    এর লেখা

    ||
    একজন বৃদ্ধার আকুতি
    - ফিরোজ মানিক
    অনেক বছর আগে-
    বোধ করি; বয়স তখন কুড়ি।
    দেখতাম-
    কলেজ থেকে ফেরার পথে
    মানুষ বেচা হতো হাটে।
    তবু-
    কিছু মানুষ থেকে যায়
    যাদেরকে কেনা দায়,
    এসেছে দূর থেকে
    বড় আশা নিয়ে বুকে।
    এমনই একজনের কথা বলি;
    লোকটি বৃদ্ধ অতি,
    ঘরে তার অসুস্থ্য স্ত্রী
    সন্তানেরা পেতেছে সংসার
    যে যার মত করি।
    কেনা বেচা শেষে যখন
    সন্ধ্যা দিল পার, লোকটি দেখে-
    ছিল যারা সাথে
    কেউ নেই তারা আর।
    কাঁধ থেকে গামছা নিয়ে
    মুছে মুখের ঘাম,
    ভাবে-
    আমার মত বৃদ্ধার বুঝি
    নেই সমাজে দাম।
    আসলে কি তাই!
    বৃদ্ধ বলে সমাজ তাকে
    দেবেনা কোন ঠাঁই?
    উত্তর দিন
    আজাদ বঙ্গবাসী ২১/০১/২০১৫
    একজন বৃদ্ধের আকুতি '
    কবিতাটি আমি আজাদ বঙ্গবাসী '
    দৈনিক প্রগতির আলো, পত্রিকায় অনেক
    আগেই প্রকাশ করি। আমার বন্ধু মানিক,
    এহেন ঘৃণ্য কাজটি করবে ভাতেই
    পারিনি। মানিক আর আমি এক
    মেসে থাক তাম। ওর কম্পিউটারে আমার
    অনেক লেখাই রয়েছে। ওদেখি আমার
    সাথে বেইমানি শুরু করছে।
    মানিককে আপনার একটু বলুন ,
    লেখা চুরি করে কবি হওয়া যায়না।
    কবি হতে হলে নিজে লেখতে হয়।
    শালা চুর | কবিতা চুর |
    উত


    আজাদ বঙ্গবাসী ২১/০১/২০১৫
    আমার কবিতাটি দৈনিক প্রগতির
    আলো পত্রিকা, টাঙ্গাইল থেকে অনেক
    আগেই প্রকাশ করা হয়েছিল।


    আজাদ বঙ্গবাসী ২১/০১/২০১৫
    মানিক, কবিতাটি তো আমার লেখা |
    তুমি এটা করলে কেন? দু একটা বাক্য বদল
    করে লেখলেই কবিতার দাবিতার
    দাকিদার হওয়া যায় |
    কবিতাটি মুছে ফেল | ছি, মানিক!
  • ফিরোজ মানিক ২১/০১/২০১৫
    বন্ধু আজাদ আমি বুঝলাম না একজন বৃদ্ধার আকুতি কবিতাটি তোমার হলো কি করে! নদিয়া কম্পিউটারে গিয়ে দেখ এখনো আমার পান্ডুলিপি তৈরী করা আছে। সেখানে আমার এই কবিতাটি আছে কি না। আর চুরি করে কখনো কবি হইনি, ভুলে যেওনা, তোমাকে সঠিক মানের কবি আমিই তৈরী করেছি। আর যদি প্রগতির আলো পত্রিকায় প্রকাশ করে থাক আর কথাগুলো যদি সেমসেম হয় তাহলে ভুল করেছো। কারণ এ কবিতা যে আমার তার যথেষ্ঠ প্রমাণ আছে। প্রমাণ ছাড়া আমি কিছু করিনা।
  • ২১/০১/২০১৫
    এটা আমার লেখা কবিতা, যা দৈনিক
    প্রগতির আলোতে ২০০৮ সালে প্রকাশিত।


    একজন বৃদ্ধের কথা
    আজাদ বঙ্গবাসী


    দিন শেষে ব্যস্ত স্টেশনটা
    নিশ্চুপে ঘুমিয়ে পড়েছে
    শুধু ঘুম নেই কাজের সন্ধানে আসা
    এ বৃদ্ধের চোখে।
    গায়ে কম জোর ভেবে কাজে নিতে
    কেউ চায়নি তাকে।
    দুদিন পার হতে চলে
    বিনামূলে টিউবয়েলের ওই
    পানি খেয়ে আছে সে।
    যে সামান্য পুঁজিতে বেরিয়ে ছিল কাজে
    কে জান ত বাসের কন্টাকটর
    জোরে বলে নিবে তা যে!
    ঘরে অসুস্থ্যা স্ত্রী না খেয়ে
    সন্তানেরা পেতেছে সংসার
    সঙ্গিনী পেয়ে।
    দৃক সন্তান! দৃক!
    লাঠিতে ভর করেই আমি
    করবো কাজ ঠিক।


    ||

    বন্ধুর ফিরোজ আলম বকুল ( মানিক)

    এর লেখা


    কজন বৃদ্ধার আকুতি
    - ফিরোজ মানিক
    অনেক বছর আগে-
    বোধ করি; বয়স তখন কুড়ি।
    দেখতাম-
    কলেজ থেকে ফেরার পথে
    মানুষ বেচা হতো হাটে।
    তবু-
    কিছু মানুষ থেকে যায়
    যাদেরকে কেনা দায়,
    এসেছে দূর থেকে
    বড় আশা নিয়ে বুকে।
    এমনই একজনের কথা বলি;
    লোকটি বৃদ্ধ অতি,
    ঘরে তার অসুস্থ্য স্ত্রী
    সন্তানেরা পেতেছে সংসার
    যে যার মত করি।
    কেনা বেচা শেষে যখন
    সন্ধ্যা দিল পার, লোকটি দেখে-
    ছিল যারা সাথে
    কেউ নেই তারা আর।
    কাঁধ থেকে গামছা নিয়ে
    মুছে মুখের ঘাম,
    ভাবে-
    আমার মত বৃদ্ধার বুঝি
    নেই সমাজে দাম।
    আসলে কি তাই!
    বৃদ্ধ বলে সমাজ তাকে
    দেবেনা কোন ঠাঁই?
  • ২১/০১/২০১৫
    একজন বৃদ্ধের আকুতি ' কবিতাটি আমি আজাদ বঙ্গবাসী ' দৈনিক প্রগতির আলো, পত্রিকায় অনেক আগেই প্রকাশ করি। আমার বন্ধু মানিক, এহেন ঘৃণ্য কাজটি করবে ভাতেই পারিনি। মানিক আর আমি এক মেসে থাক তাম। ওর কম্পিউটারে আমার অনেক লেখাই রয়েছে। ওদেখি আমার সাথে বেইমানি শুরু করছে। মানিককে আপনার একটু বলুন , লেখা চুরি করে কবি হওয়া যায়না। কবি হতে হলে নিজে লেখতে হয়। শালা চুর | কবিতা চুর |
  • ২১/০১/২০১৫
    আমার কবিতাটি দৈনিক প্রগতির আলো পত্রিকা, টাঙ্গাইল থেকে অনেক আগেই প্রকাশ করা হয়েছিল।
  • ২১/০১/২০১৫
    মানিক, কবিতাটি তো আমার লেখা | তুমি এটা করলে কেন? দু একটা বাক্য বদল করে লেখলেই কবিতার দাবিতার দাকিদার হওয়া যায় | কবিতাটি মুছে ফেল | ছি, মানিক!
  • প্রদীপ কুমার ২০/০১/২০১৫
    অনেক সুন্দর.....ধন্যবাদ।
  • অন্তু নীল ২০/০১/২০১৫
    ভাল লাগল
  • ২০/০১/২০১৫
    লেখাটা কিন্তু চমৎকার হয়েছে ।
    চালিয়ে যান ।
  • চমৎকার। বৃদ্ধদের মূল্যায়ন করা দরকার।
  • সুব্রত দাশ আপন ২০/০১/২০১৫
    আমার মতো বৃদ্ধা বুঝি নেই দাম, বেশ লাগলো। আসলে সময়ের প্রেক্ষাপটে অনেক কিছু বদলিয়ে ফেলে। কবি কে শুভেচ্ছা।
  • ফিরোজ মানিক ২০/০১/২০১৫
    ধন্যবাদ সবুজ ভাই।
  • সবুজ আহমেদ কক্স ২০/০১/২০১৫
    শব্দ বাক্য অন্ত্যিমল এর দিক আরো মনযোগ দেওয়া উচিত বলে মনে করি । সো ফাইণ কবি ফিরোফ মানিক ভাই..................।
  • রক্তিম ২০/০১/২০১৫
    একটা দীর্ঘ শ্বাস.........।।
  • হমমমমমমমমমমমমমমমমমমমম.............?
 
Quantcast