www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

মুখরিত তুরাগ তীর

তুরাগ তীরের পাশের অংশটি আজ থেকে আবার মুখরিত হলো লাখো জনতার কালেমার সুরে, যা সূচনা হয়েছিলো ১৯৪৪ সাল থেকে। তবে বিশ্ব ইজতেমা নামে রুপায়ন হলো ১৯৬৬ সাল থেকে। দুনিয়ার মোহ ত্যাগ করে জড়ো হলো হাজার হাজার মুসল্লি ও আম জনতা। যাদের উদ্দেয়শ্য নিরলস ভাবে খোদার বন্দেগী করা, মানুষকে আলোর পথে আহবান করে, ইসলামের গৌরবকে উন্নিত করা ও আল্লাহর সান্নিধ্য অর্জন করা। যে মানুষের বুকে থাকতো দুনিয়ার ধন- সম্পদের মোহ আজ তাদের মুখে উচ্চারিত কালেমায়ে তাওহিদের সুর। যে সুরে আন্দোলিত তুরাগ পাড়। মুখে তাদের তাসবিহ নবীর উপর দুরুদ। চটের ছাউনি ও বাঁশের খুঁটির আহলাদে প্রফুল্লিত ঢাকার আশ- পাশ ও আকাশ বাতাস। যে মহৎ উদ্দেয়শে হযরত ইলিয়াস (রা) সাধকের শিক্ষায় পূর্ণতা লাভ করার পর সে বাণী ছড়িয়ে দেয় বিশ্বের আনাচে কানাচে। যার জন্ম ১৮৮৫ সালে ভারতের দিল্লীর হেরা নামক স্থানে। আগেকার নবীর এ কাজের মহান লক্ষে যে সাধকেরা খেজুরের ছাউনিতে রাত যাপন করেছেন, নিবেদিত করেছেন নিজেকে এবং হয়েছেন যারা উৎসর্গিত তাদের সেই কাজের প্রতিচ্ছবি স্বরুপ এই দাওয়াতী কাজ। যেখানে ব্যক্তি কন্টাক করে ইসলামের দাওয়াত দেওয়া যায় ও গ্রুপ ভিত্তিক ও দাওয়াত দেওয়া যায়। যেগুলিকে মুরব্বীদের পরিভাষায় খুচোচি ও উমোমি গাশত বলা হয়।
পরিশেষে, আল্লাহর কাছে এই আবেদন যে তুমি এই মহান কাজে সফলতা দান করো আর এই কাজে বিদায়াত প্রবেশ থেকে বিরত রাখো কারণ কারন বিদায়াতের প্রবেশ করে ইসলামের মলাটে ও সুন্দরের আবরণে।
লিখেছেনঃ ফারুক আজিজ..
বিষয়শ্রেণী: সমসাময়িক
ব্লগটি ৯৬৮ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ২৪/০১/২০১৪

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

 
Quantcast