ফাহিমা
ফাহিমা ছাত্রী, মেয়েটির মনের গভীরে লুকানো অজস্র স্বপ্ন।
চোখে তার দিগন্তজোড়া আকাঙ্ক্ষা, আর ঠোঁটে ভেসে ওঠা মিষ্টি হাসি।
বিকেল সময়টা ছিল তার প্রিয়, ক্যাম্পাসের পাশের গাছতলায় বসা,
একটু নিরিবিলি, একটু শান্তি আর কিছু ভাবনার ছোঁয়া।
রাফি, ক্যাম্পাসের আরেক তরুণ, গানের দল নিয়ে মেতে থাকে।
তাকে প্রথম দেখেছিল ফাহিমা, মঞ্চের আলোয় এক সন্ধ্যায়।
তখন সে গাইছিল এক প্রেমের গান, শব্দে মিশে ছিল মায়া,
ফাহিমার হৃদয় যেন মুহূর্তেই দুলে উঠল সেই সুরে।
পরের দিন বিকেলে ক্যাম্পাসের গাছতলায় দেখা,
ফাহিমা তখন বইয়ে ডুবে, চোখে চিন্তার ছায়া।
রাফি এসে পাশে দাঁড়িয়ে বলে উঠল, “তোমার পছন্দ কি?
গান, কবিতা, নাকি নীরবতা—কোনটা তোমার প্রিয়?"
ফাহিমা একটু ভ্যাবাচ্যাকা, তবু মিষ্টি হেসে বলল,
“নীরবতা আমার কথা শোনে, কিন্তু কবিতার গভীরতা ছোঁয়।”
রাফি অবাক, তার মনে ঝরে পড়ে প্রেমের প্রথম আলোর কণা।
বিকেলের ছায়া লম্বা হতে থাকে, কথার মালা গাঁথে তারা।
কিছুদিন পর, বিকেলে দুজনের দেখা হতো নিয়মিত।
তারা কখনো হাঁটত নদীর ধারে, কখনো বসত ক্যাম্পাসের বেঞ্চে।
রাফি তাকে শোনাত গান, আর ফাহিমা শোনাত কবিতা,
তাদের সম্পর্কটা ছিল যেন এক সুর আর শব্দের মেলবন্ধন।
ফাহিমার স্বপ্ন ছিল বড় কিছু করার,
নিজের পরিবারকে নতুন করে সাজানোর।
রাফি তাকে বলত, “তোমার স্বপ্নে আমিও থাকব,
তোমার সাহসের ছায়ায় আমি বাঁচব।”
একদিন বর্ষার বিকেল, আকাশ জুড়ে মেঘের খেলা।
ফাহিমা ছাতা হাতে দাঁড়িয়ে, আর রাফি তার পাশে।
বৃষ্টির ফোঁটার ছোঁয়ায় তাদের হাত দুটো মিশে গেল,
প্রথম স্পর্শে যেন তাদের ভালোবাসা পূর্ণতা পেল।
কিন্তু সময় সবসময় মধুর নয়।
ফাহিমার পরিবার চাইত সে পড়াশোনা শেষ করে শহরে যাক।
আর রাফি ছিল গ্রামমুখী, তার গানেই ছিল জীবনের অর্থ।
তাদের স্বপ্ন দুটো যেন ভিন্ন পথে এগোতে চাইছিল।
তবু তারা হাল ছাড়েনি।
রাফি তার গানে লিখল ফাহিমার কথা,
আর ফাহিমা তার কবিতায় সাজাল তাদের বিকেলের প্রেম।
তারা বুঝেছিল, দূরত্ব কখনো ভালোবাসার অন্তরায় নয়।
শেষ বিকেলের আলোয়, তারা দাঁড়িয়ে প্রতিজ্ঞা করল,
“তোমার স্বপ্নে আমি থাকব, আমার গানে তুমি।
জীবনের পথে আমরা একসঙ্গে চলব,
তুমি আমার কবিতা, আমি তোমার সুর।”
ফাহিমা এখন তার স্বপ্নের শহরে পড়ে,
রাফি তার গ্রামে গান গেয়ে চলে।
তাদের হৃদয় আজও যুক্ত,
বিকেলের রঙে লুকিয়ে আছে তাদের প্রেমের কাব্য।
চোখে তার দিগন্তজোড়া আকাঙ্ক্ষা, আর ঠোঁটে ভেসে ওঠা মিষ্টি হাসি।
বিকেল সময়টা ছিল তার প্রিয়, ক্যাম্পাসের পাশের গাছতলায় বসা,
একটু নিরিবিলি, একটু শান্তি আর কিছু ভাবনার ছোঁয়া।
রাফি, ক্যাম্পাসের আরেক তরুণ, গানের দল নিয়ে মেতে থাকে।
তাকে প্রথম দেখেছিল ফাহিমা, মঞ্চের আলোয় এক সন্ধ্যায়।
তখন সে গাইছিল এক প্রেমের গান, শব্দে মিশে ছিল মায়া,
ফাহিমার হৃদয় যেন মুহূর্তেই দুলে উঠল সেই সুরে।
পরের দিন বিকেলে ক্যাম্পাসের গাছতলায় দেখা,
ফাহিমা তখন বইয়ে ডুবে, চোখে চিন্তার ছায়া।
রাফি এসে পাশে দাঁড়িয়ে বলে উঠল, “তোমার পছন্দ কি?
গান, কবিতা, নাকি নীরবতা—কোনটা তোমার প্রিয়?"
ফাহিমা একটু ভ্যাবাচ্যাকা, তবু মিষ্টি হেসে বলল,
“নীরবতা আমার কথা শোনে, কিন্তু কবিতার গভীরতা ছোঁয়।”
রাফি অবাক, তার মনে ঝরে পড়ে প্রেমের প্রথম আলোর কণা।
বিকেলের ছায়া লম্বা হতে থাকে, কথার মালা গাঁথে তারা।
কিছুদিন পর, বিকেলে দুজনের দেখা হতো নিয়মিত।
তারা কখনো হাঁটত নদীর ধারে, কখনো বসত ক্যাম্পাসের বেঞ্চে।
রাফি তাকে শোনাত গান, আর ফাহিমা শোনাত কবিতা,
তাদের সম্পর্কটা ছিল যেন এক সুর আর শব্দের মেলবন্ধন।
ফাহিমার স্বপ্ন ছিল বড় কিছু করার,
নিজের পরিবারকে নতুন করে সাজানোর।
রাফি তাকে বলত, “তোমার স্বপ্নে আমিও থাকব,
তোমার সাহসের ছায়ায় আমি বাঁচব।”
একদিন বর্ষার বিকেল, আকাশ জুড়ে মেঘের খেলা।
ফাহিমা ছাতা হাতে দাঁড়িয়ে, আর রাফি তার পাশে।
বৃষ্টির ফোঁটার ছোঁয়ায় তাদের হাত দুটো মিশে গেল,
প্রথম স্পর্শে যেন তাদের ভালোবাসা পূর্ণতা পেল।
কিন্তু সময় সবসময় মধুর নয়।
ফাহিমার পরিবার চাইত সে পড়াশোনা শেষ করে শহরে যাক।
আর রাফি ছিল গ্রামমুখী, তার গানেই ছিল জীবনের অর্থ।
তাদের স্বপ্ন দুটো যেন ভিন্ন পথে এগোতে চাইছিল।
তবু তারা হাল ছাড়েনি।
রাফি তার গানে লিখল ফাহিমার কথা,
আর ফাহিমা তার কবিতায় সাজাল তাদের বিকেলের প্রেম।
তারা বুঝেছিল, দূরত্ব কখনো ভালোবাসার অন্তরায় নয়।
শেষ বিকেলের আলোয়, তারা দাঁড়িয়ে প্রতিজ্ঞা করল,
“তোমার স্বপ্নে আমি থাকব, আমার গানে তুমি।
জীবনের পথে আমরা একসঙ্গে চলব,
তুমি আমার কবিতা, আমি তোমার সুর।”
ফাহিমা এখন তার স্বপ্নের শহরে পড়ে,
রাফি তার গ্রামে গান গেয়ে চলে।
তাদের হৃদয় আজও যুক্ত,
বিকেলের রঙে লুকিয়ে আছে তাদের প্রেমের কাব্য।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।