সমন্বয় সীমা (পঞ্চম পর্ব)
পিয়াস ...।
খুব করুন দৃষ্টিতে তাকাল পিয়াস ... চোখ ভাঙ্গে কান্না আসছে তার ... কিন্তু কাঁদতে পারেনি এতক্ষণ কিন্তু এখন আর পারলো না ... নুহা, অবনী আমাকে ভালবাসে না ... সে অন্য কারো ।। বলেই আলিঙ্গনে জড়িয়ে নিল নুহাকে ...
নুহাও কাঁদছে নুহার মনে হচ্ছে পিয়াসের কষ্টটা স্পর্শ করছে তাকে ... মনে হচ্ছে পিয়াসের সাথে সাথে তার ভেতরটাও ভেঙ্গে চুরমার ......।।
পিয়াস প্লিস কেঁদো না ... পিয়াস আরও জড়ে আলিঙ্গনে জড়াল নুহাকে নুহাও মিশে গেলো পিয়াসের মধ্যে ... হটাত বুঝতে পারলো পিয়াস নিজেকে সরিয়ে নিল খুব ধিরে ...
নুহা পিয়াস দুজনই কাঁদছে ...
কেউ কারো চোখের পানি মুছতে পারছে না কষ্ট যেন দুজনকেই ছুঁয়ে যাচ্ছে ...
কি আজব দুনিয়া নুহা যাকে খুব ভালবাসে সেই মানুষটা তাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে কিন্তু তার জন্য না ... অন্য একটা মেয়ের জন্য ... হয়ত এটাই সংজ্ঞাহীন ভালবাসা ...।
ইদানিং খুব একটা ফোন দেয় না অবনী পিয়াসকে ... অবনীর ধারনা পিয়াস নিশ্চয়ই বুঝতে পারবে অবনীর অনুপস্তিতি, হয়ত এসে বলবে অবনী তুমি অন্য কারো না শুধু আমার ...
অবনী আরও কিছু জিনিস প্ল্যান করে রেখেছে আগের গুলতে কাজ না হলে পরের গুলো কাজে লাগাতে হবে...
পিয়াস বসে আছে ... ইদানিং কিছুই ভালো লাগে না তার ... চোখে শুধুই ঝাপসা দেখে ... ক্লাস ও তেমন করে না ... সে জানে নোটে কোন প্রবলেম হবে না নুহা সব করে রাখবে ।। নুহার সাথে কথা হয় ইদানিং ।। যদিও নুহার প্রত্যেকটা ফোনের জায়গায় সে অবনীর ফোনের অপেক্ষায় থাকে ...
আবারও ফোন বেজে উঠলো ...
মোবাইল স্ক্রিনে ভাসছে অবনীর চোখ ...
তাকিয়ে আহে পিয়াস ।। এক মাস পর ফোন করলো অবনী ।।
হ্যালো পিয়াস
হুম বল
তোমার সাথে একটা কথা ছিল খুব গুরুত্বপূর্ণ ...।।
চলবে ............
খুব করুন দৃষ্টিতে তাকাল পিয়াস ... চোখ ভাঙ্গে কান্না আসছে তার ... কিন্তু কাঁদতে পারেনি এতক্ষণ কিন্তু এখন আর পারলো না ... নুহা, অবনী আমাকে ভালবাসে না ... সে অন্য কারো ।। বলেই আলিঙ্গনে জড়িয়ে নিল নুহাকে ...
নুহাও কাঁদছে নুহার মনে হচ্ছে পিয়াসের কষ্টটা স্পর্শ করছে তাকে ... মনে হচ্ছে পিয়াসের সাথে সাথে তার ভেতরটাও ভেঙ্গে চুরমার ......।।
পিয়াস প্লিস কেঁদো না ... পিয়াস আরও জড়ে আলিঙ্গনে জড়াল নুহাকে নুহাও মিশে গেলো পিয়াসের মধ্যে ... হটাত বুঝতে পারলো পিয়াস নিজেকে সরিয়ে নিল খুব ধিরে ...
নুহা পিয়াস দুজনই কাঁদছে ...
কেউ কারো চোখের পানি মুছতে পারছে না কষ্ট যেন দুজনকেই ছুঁয়ে যাচ্ছে ...
কি আজব দুনিয়া নুহা যাকে খুব ভালবাসে সেই মানুষটা তাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে কিন্তু তার জন্য না ... অন্য একটা মেয়ের জন্য ... হয়ত এটাই সংজ্ঞাহীন ভালবাসা ...।
ইদানিং খুব একটা ফোন দেয় না অবনী পিয়াসকে ... অবনীর ধারনা পিয়াস নিশ্চয়ই বুঝতে পারবে অবনীর অনুপস্তিতি, হয়ত এসে বলবে অবনী তুমি অন্য কারো না শুধু আমার ...
অবনী আরও কিছু জিনিস প্ল্যান করে রেখেছে আগের গুলতে কাজ না হলে পরের গুলো কাজে লাগাতে হবে...
পিয়াস বসে আছে ... ইদানিং কিছুই ভালো লাগে না তার ... চোখে শুধুই ঝাপসা দেখে ... ক্লাস ও তেমন করে না ... সে জানে নোটে কোন প্রবলেম হবে না নুহা সব করে রাখবে ।। নুহার সাথে কথা হয় ইদানিং ।। যদিও নুহার প্রত্যেকটা ফোনের জায়গায় সে অবনীর ফোনের অপেক্ষায় থাকে ...
আবারও ফোন বেজে উঠলো ...
মোবাইল স্ক্রিনে ভাসছে অবনীর চোখ ...
তাকিয়ে আহে পিয়াস ।। এক মাস পর ফোন করলো অবনী ।।
হ্যালো পিয়াস
হুম বল
তোমার সাথে একটা কথা ছিল খুব গুরুত্বপূর্ণ ...।।
চলবে ............
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ফয়জুল্লাহ সাকি ০৭/১২/২০১৩অপ্রত্যাশিত এ কল তাদের এক করার রাস্তা করলো।
-
Înšigniã Āvî ২৫/১১/২০১৩অসাধারণ.... এটাই একদম বাস্তব
-
সহিদুল হক ২৫/১১/২০১৩একই সঙ্গে অবনী(তরুণী) আর পিয়াস(তরুণ)--দুজনেরই মনোভাব ফুটিয়ে তোলার ক্ষেত্রে বেশ মুন্সিয়ানার পরিচয় মিলছে।
শুভেচ্ছা নিও। -
জহির রহমান ২৪/১১/২০১৩"কি আজব দুনিয়া! নুহা যাকে ভালোবাসে সে মানুষটা তাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে! কিন্তু তার জন্য না! অন্য একটা মেয়ের জন্য!"
সত্যিই এ মুহুর্তটা অনেক কষ্টের। অনেক যন্ত্রণার!
আমার চোখেও
শুভেচ্ছা
শুভ কামনা ফাম্মী আপু। -
শামসুল বাসিত শেরো ২৪/১১/২০১৩এক্টু সতরকতা দরকার। মনে হচ্ছে ঝুলে যাচ্ছে