নীল ঝুম স্নিগ্ধতা এবং একটি উত্তর
“প্রেম জিনিসটা কানের পাশ দিয়ে যায়, তেমন ধরা ছোঁয়ার ভিতরে থেকেও কেমন যেন দূরে দূরে লাগে”। কথাগুলো দুটো ঠোঁট দিয়ে কেমন পট পট বেরিয়ে গেল। কথাতো আর তেমন কিছু না। কয়েকটা বাতাসের মাঝে অনুরণন। নৃত্যরত বায়ু,রূপ নেয় ধ্বনি তে , প্রাণ লভে শ্রবণে। তা প্রেমময় হয় শ্রাবণে। শীতে কেমন জড়িয়ে যায়,বসন্তে তো কথাই নাই।
আমি নীল। আমি লেখকের নিতান্ত অনিচ্ছা সত্ত্বেও গল্পটাতে ঢুকে গেলাম, তাই কেমন অস্বস্তি লাগছে। ও না ! না! অস্বস্তি লাগছিল, এখন লাগছে না।সঙ্গী জুটে গেলে ক্লান্তি কাটে, আর তা যদি হয় মেয়ে,তার কথা লিখে বোঝান যাবে না!
নীলের পরণের কাপড়ের বর্ণনা দিতে মন চাচ্ছে না। তাই আপাতত থাক।তবে নীলের পাশে নীলিমার পরণে গোলাপি একটা সালওয়ার।
নীলিমা! তোমার নাম কী?
জী? না মানে,আমার নাম স্নিগ্ধা।আমি এলাম লেখকের মনের কুঠুরি হতে।যেখান থেকে নীল আকাশটা বড্ড হাতছানি দিত!
তাই নাকি?আমিও তো।সেখান থেকে তোমার হাসির আওয়াজে এলাম।
ওহ! কেমন হালকা করে বলল স্নিগ্ধা। তা-ই বলেন।আচ্ছা,আপনাকে কেমন চেনা চেনা লাগছে।চোখজোড়া ছোট হয়ে এল স্নিগ্ধার।কড়া দৃষ্টিতে আপাদমস্তক পরখ করে নিল নীলের। কোথায় যেন দেখেছে তাকে.........
কোন এক বিকেলে, কমলাপুরের তিন নং প্লাটফর্মে ব্যস্ত হয়ে হাঁটছিল ওরা দুজন। সেটাই তো প্রথম দেখা,তাই না?
বৃদ্ধর মত মাথা নাড়ে নীল। সেদিনের কথা তো কখনো ভুলবে না সে।
এই, তুমি চলে যাও। ট্রেনটা ছেড়ে দিচ্ছে তো।
কী বলছ? তোমাকে একা কীভাবে ছেড়ে দেই?আমিও যাব যে।
ভয় করে স্নিগ্ধার। অপরিচিত এই ছেলেটাকে খুব বিশ্বাস করতে মনে চাচ্ছে। বাহির বলে দূরে থাকুক, ভিতর বলে আসুক না।
কী আসুক? যা আসে আসুক!
৩০ মিনিট তো কেউই কথা বলে নি। শুধু স্নিগ্ধা একবার ট্রেনের জানালা দিয়ে বাইরে থুথু ফেলেছিল।তখন নীল একটু ভদ্রতা দেখিয়ে হাসি। নীলের সামনের দাঁতগুলো কেমন শুভ্র! খুব কাছে ডাকে।
ফিরতি বাসে উঠার সময় নীলকে হাত নাড়াতে ভুলে গিয়েছিল স্নিগ্ধা। এতটুকুই তো।
এতটুকু? চোখে হতাশার মেঘ ভেসে উঠে নীলের। স্নিগ্ধার কানের দুল টা বাতাসে দুলে উঠে। পার্কের বেঞ্চিগুলোর একটা বিশেষত্ব তার মনে খুব দাগ কাটে। ঝিরঝিরে বাতাস বয়ে যায়। আর এই বাতাসটাতেই তো ভেসে বেড়ায় মেঘগুলো, ছুটে যায় নীলিমাতে। যেমনটি আজ নীলকে আবার স্নিগ্ধার পাশে এনে বসিয়েছে!
সেদিন হঠাৎ নীলের প্রেম রোগ উঠলো। এই রোগ কোন ডাক্তারের বইতে পাবেন না। কোন মনরোগের পরীক্ষাতে লিখবেনও না। এটা হচ্ছে চুলকানি। এই চুলকানি হাতে পায়ে না , মনের মাঝখানটাতে হয়। যতই চুলকাবে, ততই মজা এবং চুলকানি চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়বে।
তুমি ডাক্তার হতে চাও? আমিও খুব চাই আমার বউটা ডাক্তার হোক।
কেন? ডাক্তার বউ দিয়ে কী করবে?
কী জানি? মনের ভিতরটাতে ঘা হয়ে উঠেছে। ওটা সারাতে হবে না? দুষ্টুমির হাসি খেলে যায় নীলের ঠোঁটে। তুমি মেডিকেলে চান্স পাওয়ার দিন সোজা কাজি অফিস, বুঝলে?
নাহ! স্নিগ্ধা বুঝে নি। তাই আজ তার সে কথা মনে নেই।ওর মনে আছে কিছু দ্বিধা। দ্বিধার ধাঁধায় মানুষ খুব মুরুব্বি হয়ে উঠে। স্নিগ্ধার মাঝে তা প্রতীয়মান হয়।
“আমাকে অনেক পড়াশোনা করতে হবে। অনেক অনেক অনেক অনেক দূর যাওয়া বাকি”। নিজমনেই বলে উঠে নীল। যেন মামলার রায় দিল বিবেক।
তাই? স্নিগ্ধা ভাবে মনে মনে, পথচারীর একাকী এই পথ হেঁটে যাওয়া হয়ত সম্ভব নয়। নীলের হাতে হাত রেখে হাঁটবে ও। বৃষ্টিতে কাদায় আঙ্গুল গেঁথে যাবে, তবু হাঁটবে।গরম বালিতে পা পুরবে,যাক না পুড়ে। হৃদয় পুড়ে গেলো, আর পা তো মামুলি ব্যাপার।
না না, তা হবে না।উঠে দাঁড়ায় নীল। আমার পথে শুধু আমিই হাঁটব, তোমার নরম পা দিয়ে ওটা মুছে যাবে।
পরের দিন আবার নীলের মত বদলায়। পরের দিন আবার। পরের দিন আরো একবার।
দোটানায় পড়েছিল স্নিগ্ধা। নীল কিরকম যেন! বুঝি না আমি।
“স্নিগ্ধা!!!!” গলায় আবেগ ঢেলে ডাকত সে। চোখে প্রশ্ন ফুটিয়ে একদিন সুধাল, “আমাকে ভালোবাসবে?”
“ভালোবাসা!নাহ,জানে না সে। মাথায় খুব যন্ত্রণা দিচ্ছিল। কোন উত্তর পায় নি নীল, সেদিন।
আজ বহুদিন পর। নীল তার গায়ের চাদরটা আরো শক্ত করে জড়িয়ে নেয়। আজকে তার প্রশ্নের উত্তর জানা যে খুব জরুরি।
স্নিগ্ধা! আজকে কি আমার উত্তর মিলবে ?
স্নিগ্ধা কেমন খেয়াল করল না। কাপড়ের কোণা দিয়ে ঠোঁটের লিপস্টিক এর নকশাটুকু ঠিক করায় ব্যস্ত সে।
নীলের ভেতরটা কেমন যেন করে উঠে।এ কি সেই স্নিগ্ধা? আপাদমস্তক দেখা দরকার তো।
কথায় আছে না? মানুষ বেঁচে থাকলে বদলায়। একি!কোথা থেকে এ অলুক্ষুনে বৃষ্টি নেমে আসল? এক রাশ সাদা সাদা বৃষ্টি পথের মাঝখানে দাঁড়িয়ে থাকা নীলকে ভিজিয়ে দিলো। পথের মাঝে আর কেউ নেই।
আরে???????? স্নিগ্ধা কোথায় গেল?
চশমাটা ভালো করে দিয়ে সে তাকায়, যতদূর চোখ যায়, কই? স্নিগ্ধা কোথায়? উত্তরটা যে দিলো না সে।
***********************
স্নিগ্ধা তখন হাঁটছিল। পথের ডান দিকের ছোট বেঞ্চটাতে বসে তখন আগন্তুক একটা ছবি আঁকছিলেন। সামনে তার একটা বড় আর্ট পেপার, আর রাজ্যের রঙ তুলি।
আকাশের ছবি আঁকি। তবে তুমি বুঝবে না এর কারণ হচ্ছে আকাশটা রাতের, এক নিঝুম রাতের।
আর্টিস্ট তখন খুব যত্ন নিয়ে ছবি আঁকছিল এক রাতের। আগন্তুক বলে ভুল করলাম, আমিই তো সেই আর্টিস্ট। রাতের ছবি আঁকি। রাতের আকাশটাতে অনেকগুলা তারা এঁকে দেই। আঁকা শেষ হলেই গল্প জুড়ি।
আসমানী গল্প। শুনতে নিশ্চয় অবাক লাগছে।তোমাকে তাহলে শোনাই। পাখিরা যেমন উড়ে, সেরকম একটা তুলি...............
চুপ!আমার ঠোঁটে তখন তার ডান হাতের আঙুল তুলতুলে প্রেম করছিল।
তুমি বড্ড বকবক কর। এত কথা বলা কে শিখাল?কই? সেদিন থেকে তোমাকে একটা প্রশ্ন করে যাচ্ছি, উত্তরটা তো দিলে না।
উত্তর? কে দিবে?
ধক করে উঠে স্নিগ্ধার বুক! কোথায় গেল এই আর্টিস্ট??? উত্তর টা যে মিলল না ?
আর্টিস্ট তখন নিঝুম রাতের আকাশে পৌঁছে গেছে।তার বহুদুর যেতে হবে। সে একা যেতে প্রবে না। তাই তারকা রাজিকে সাথে করে নিতে এসেছে।
রাত্রির তারকা! যাবে আমার সাথে?
উত্তরটা যে আজ বড়ই দরকার।
আমি নীল। আমি লেখকের নিতান্ত অনিচ্ছা সত্ত্বেও গল্পটাতে ঢুকে গেলাম, তাই কেমন অস্বস্তি লাগছে। ও না ! না! অস্বস্তি লাগছিল, এখন লাগছে না।সঙ্গী জুটে গেলে ক্লান্তি কাটে, আর তা যদি হয় মেয়ে,তার কথা লিখে বোঝান যাবে না!
নীলের পরণের কাপড়ের বর্ণনা দিতে মন চাচ্ছে না। তাই আপাতত থাক।তবে নীলের পাশে নীলিমার পরণে গোলাপি একটা সালওয়ার।
নীলিমা! তোমার নাম কী?
জী? না মানে,আমার নাম স্নিগ্ধা।আমি এলাম লেখকের মনের কুঠুরি হতে।যেখান থেকে নীল আকাশটা বড্ড হাতছানি দিত!
তাই নাকি?আমিও তো।সেখান থেকে তোমার হাসির আওয়াজে এলাম।
ওহ! কেমন হালকা করে বলল স্নিগ্ধা। তা-ই বলেন।আচ্ছা,আপনাকে কেমন চেনা চেনা লাগছে।চোখজোড়া ছোট হয়ে এল স্নিগ্ধার।কড়া দৃষ্টিতে আপাদমস্তক পরখ করে নিল নীলের। কোথায় যেন দেখেছে তাকে.........
কোন এক বিকেলে, কমলাপুরের তিন নং প্লাটফর্মে ব্যস্ত হয়ে হাঁটছিল ওরা দুজন। সেটাই তো প্রথম দেখা,তাই না?
বৃদ্ধর মত মাথা নাড়ে নীল। সেদিনের কথা তো কখনো ভুলবে না সে।
এই, তুমি চলে যাও। ট্রেনটা ছেড়ে দিচ্ছে তো।
কী বলছ? তোমাকে একা কীভাবে ছেড়ে দেই?আমিও যাব যে।
ভয় করে স্নিগ্ধার। অপরিচিত এই ছেলেটাকে খুব বিশ্বাস করতে মনে চাচ্ছে। বাহির বলে দূরে থাকুক, ভিতর বলে আসুক না।
কী আসুক? যা আসে আসুক!
৩০ মিনিট তো কেউই কথা বলে নি। শুধু স্নিগ্ধা একবার ট্রেনের জানালা দিয়ে বাইরে থুথু ফেলেছিল।তখন নীল একটু ভদ্রতা দেখিয়ে হাসি। নীলের সামনের দাঁতগুলো কেমন শুভ্র! খুব কাছে ডাকে।
ফিরতি বাসে উঠার সময় নীলকে হাত নাড়াতে ভুলে গিয়েছিল স্নিগ্ধা। এতটুকুই তো।
এতটুকু? চোখে হতাশার মেঘ ভেসে উঠে নীলের। স্নিগ্ধার কানের দুল টা বাতাসে দুলে উঠে। পার্কের বেঞ্চিগুলোর একটা বিশেষত্ব তার মনে খুব দাগ কাটে। ঝিরঝিরে বাতাস বয়ে যায়। আর এই বাতাসটাতেই তো ভেসে বেড়ায় মেঘগুলো, ছুটে যায় নীলিমাতে। যেমনটি আজ নীলকে আবার স্নিগ্ধার পাশে এনে বসিয়েছে!
সেদিন হঠাৎ নীলের প্রেম রোগ উঠলো। এই রোগ কোন ডাক্তারের বইতে পাবেন না। কোন মনরোগের পরীক্ষাতে লিখবেনও না। এটা হচ্ছে চুলকানি। এই চুলকানি হাতে পায়ে না , মনের মাঝখানটাতে হয়। যতই চুলকাবে, ততই মজা এবং চুলকানি চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়বে।
তুমি ডাক্তার হতে চাও? আমিও খুব চাই আমার বউটা ডাক্তার হোক।
কেন? ডাক্তার বউ দিয়ে কী করবে?
কী জানি? মনের ভিতরটাতে ঘা হয়ে উঠেছে। ওটা সারাতে হবে না? দুষ্টুমির হাসি খেলে যায় নীলের ঠোঁটে। তুমি মেডিকেলে চান্স পাওয়ার দিন সোজা কাজি অফিস, বুঝলে?
নাহ! স্নিগ্ধা বুঝে নি। তাই আজ তার সে কথা মনে নেই।ওর মনে আছে কিছু দ্বিধা। দ্বিধার ধাঁধায় মানুষ খুব মুরুব্বি হয়ে উঠে। স্নিগ্ধার মাঝে তা প্রতীয়মান হয়।
“আমাকে অনেক পড়াশোনা করতে হবে। অনেক অনেক অনেক অনেক দূর যাওয়া বাকি”। নিজমনেই বলে উঠে নীল। যেন মামলার রায় দিল বিবেক।
তাই? স্নিগ্ধা ভাবে মনে মনে, পথচারীর একাকী এই পথ হেঁটে যাওয়া হয়ত সম্ভব নয়। নীলের হাতে হাত রেখে হাঁটবে ও। বৃষ্টিতে কাদায় আঙ্গুল গেঁথে যাবে, তবু হাঁটবে।গরম বালিতে পা পুরবে,যাক না পুড়ে। হৃদয় পুড়ে গেলো, আর পা তো মামুলি ব্যাপার।
না না, তা হবে না।উঠে দাঁড়ায় নীল। আমার পথে শুধু আমিই হাঁটব, তোমার নরম পা দিয়ে ওটা মুছে যাবে।
পরের দিন আবার নীলের মত বদলায়। পরের দিন আবার। পরের দিন আরো একবার।
দোটানায় পড়েছিল স্নিগ্ধা। নীল কিরকম যেন! বুঝি না আমি।
“স্নিগ্ধা!!!!” গলায় আবেগ ঢেলে ডাকত সে। চোখে প্রশ্ন ফুটিয়ে একদিন সুধাল, “আমাকে ভালোবাসবে?”
“ভালোবাসা!নাহ,জানে না সে। মাথায় খুব যন্ত্রণা দিচ্ছিল। কোন উত্তর পায় নি নীল, সেদিন।
আজ বহুদিন পর। নীল তার গায়ের চাদরটা আরো শক্ত করে জড়িয়ে নেয়। আজকে তার প্রশ্নের উত্তর জানা যে খুব জরুরি।
স্নিগ্ধা! আজকে কি আমার উত্তর মিলবে ?
স্নিগ্ধা কেমন খেয়াল করল না। কাপড়ের কোণা দিয়ে ঠোঁটের লিপস্টিক এর নকশাটুকু ঠিক করায় ব্যস্ত সে।
নীলের ভেতরটা কেমন যেন করে উঠে।এ কি সেই স্নিগ্ধা? আপাদমস্তক দেখা দরকার তো।
কথায় আছে না? মানুষ বেঁচে থাকলে বদলায়। একি!কোথা থেকে এ অলুক্ষুনে বৃষ্টি নেমে আসল? এক রাশ সাদা সাদা বৃষ্টি পথের মাঝখানে দাঁড়িয়ে থাকা নীলকে ভিজিয়ে দিলো। পথের মাঝে আর কেউ নেই।
আরে???????? স্নিগ্ধা কোথায় গেল?
চশমাটা ভালো করে দিয়ে সে তাকায়, যতদূর চোখ যায়, কই? স্নিগ্ধা কোথায়? উত্তরটা যে দিলো না সে।
***********************
স্নিগ্ধা তখন হাঁটছিল। পথের ডান দিকের ছোট বেঞ্চটাতে বসে তখন আগন্তুক একটা ছবি আঁকছিলেন। সামনে তার একটা বড় আর্ট পেপার, আর রাজ্যের রঙ তুলি।
আকাশের ছবি আঁকি। তবে তুমি বুঝবে না এর কারণ হচ্ছে আকাশটা রাতের, এক নিঝুম রাতের।
আর্টিস্ট তখন খুব যত্ন নিয়ে ছবি আঁকছিল এক রাতের। আগন্তুক বলে ভুল করলাম, আমিই তো সেই আর্টিস্ট। রাতের ছবি আঁকি। রাতের আকাশটাতে অনেকগুলা তারা এঁকে দেই। আঁকা শেষ হলেই গল্প জুড়ি।
আসমানী গল্প। শুনতে নিশ্চয় অবাক লাগছে।তোমাকে তাহলে শোনাই। পাখিরা যেমন উড়ে, সেরকম একটা তুলি...............
চুপ!আমার ঠোঁটে তখন তার ডান হাতের আঙুল তুলতুলে প্রেম করছিল।
তুমি বড্ড বকবক কর। এত কথা বলা কে শিখাল?কই? সেদিন থেকে তোমাকে একটা প্রশ্ন করে যাচ্ছি, উত্তরটা তো দিলে না।
উত্তর? কে দিবে?
ধক করে উঠে স্নিগ্ধার বুক! কোথায় গেল এই আর্টিস্ট??? উত্তর টা যে মিলল না ?
আর্টিস্ট তখন নিঝুম রাতের আকাশে পৌঁছে গেছে।তার বহুদুর যেতে হবে। সে একা যেতে প্রবে না। তাই তারকা রাজিকে সাথে করে নিতে এসেছে।
রাত্রির তারকা! যাবে আমার সাথে?
উত্তরটা যে আজ বড়ই দরকার।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
স্বপন শর্মা ২২/০৮/২০১৬সুন্দর ভাবনা।
-
প্রিয় ১৭/০৭/২০১৬খুব ভালো।আপনার লেখা কেন যে আগে পড়িনি!তারুণ্যে ভালো লেখক ও ভালো কবির একটি তালিকা প্রকাশ করলে ভালো হত ।তবে খারাপ ও ভালো লেখা এক সাথে মিশে যেত না।আপনি কি মনে করেন?
-
গোপেশ দে ১২/০৬/২০১৬খুব সুন্দর
-
ফয়জুল মহী ১১/০৬/২০১৬Pure intent
-
পরশ ০৫/০৬/২০১৬সুন্দর
-
পরশ ০৩/০৬/২০১৬আসাধারন
-
দেবজ্যোতিকাজল ০৩/০৬/২০১৬হু ভাল , চেষ্টা চালিয়ে যাও
-
ফয়জুল মহী ০২/০৬/২০১৬উত্তম লেখা
-
দেবব্রত সান্যাল ০২/০৬/২০১৬আপনার লেখার হাত ভালো। একটু অস্থির। পাঠকদের ও সাথে নিয়ে চলতে হবে। আপনার জন্য ইশারাই যথেষ্ট। তারুণ্যে স্বাগত।