সাহিত্যের চাঁদ vs বিজ্ঞানের চাঁদ
চাদের সৌন্দর্য নিয়ে আমাদের অনুভূতির শেষ নেই । সেই আদি সাহিত্যিক যুগ থেকে সাহিত্যিক দের কবিতা, গল্প, উপন্যাসে সৌন্দর্যের উপমা হিসেবে ঠাই পেয়েছে এই চাঁদ । চাঁদকে সৌন্দর্যের উপমা হিসেবে প্রয়োগ করে নাই এমন কবি সাহিত্যিক বিশেষ করে বাংলাদেশে কমই আছে । বাইরের দেশের কথা আমি জানি না ।
আমাদের ইংরেজি ব্যকরণেও ঠাই পেয়েছে চাদের বিশেষত্ব, ব্যাকরণবিদ গণের মতে যেহেতু চাদ সুন্দর, এবং মেয়েরা পৃথিবী পৃষ্ঠে সৌন্দর্যের আধার সেহেতু আমরা চাদের বেলায় SHE ব্যবহার করবো ।
আমাদের দেশের ছেলেরা তাদের গার্ল্ফ্রেন্ড কে চাদের সাথে তুলনা করে তাদের গার্ল ফ্রেন্ড এর সৌন্দর্য প্রকাশ করে থাকে । বাইরের দেশের কথা আমি জানি না ।
তো সার্বিক দিক বিবেচনা করলে আমরা চাদকে একরূপ স্ত্রী লিংগ বলেই ভাবতে বাধ্য হয়েছি ।
আসুন লজিকালি দেখি চাঁদ এর এই সৌন্দর্যের পিছনে অবদান কার কার,আসলেই কি চাদের নিজস্ব কোনো সৌন্দর্য আছে...??? :-
চাঁদ তো পৃথিবীর মতই প্রায় গোলাকার পৃথিবীর ই উপগ্রহ । চাদের নিজস্ব কোনো আলো নেই । সূর্যের আলোকে নিজের অজান্তে ব্যবহার করে রীতীমতো নায়িকা বনে গেছে রাতারাতি । তৃতীয় প্রজন্মের ভাষায় Celebrity . কিন্তু সূর্যকে আমরা অত্যান্ত অবাধ্য বলেই জেনে এসেছি । যে নীরবে চাদের সৌন্দর্য তৈরি করে । আসলে আমরা প্রকাশ্যমান বিষয়বস্তু নিয়েই ভাবতে পছন্দ করি । গল্পের পেছনের গল্প নিয়ে ভাবতে আমরা নারাজ । আজ ওমোক লোক রিক্সা চালাতে চালাতে সফল হয়ে গেছে আমরা তার গল্প শুনি, সে কীভাবে সফল হয়েছে..আর শত কোটি রিক্সা চালক রিক্সা চালিয়ে দিন আনে দিন খায় গোছের সংসার চালায়, তাদের গল্প আমরা শুনি না.. সফলতার গল্প শুনতে আমরা উৎসুক জনতা, ব্যর্থতা বড়ই বেমানান । আচ্ছা মূল টপিক এ ফিরে আসি ।
আচ্ছা আমরা যদি চাদের এই সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে চাদকে দেখতে চাদে যাই , কেমন হবে..???? চাঁদ ছোট একটা হাসি দিয়ে বলবে সৌন্দর্য দূর থেকে দেখার জিনিস, বাছা । ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে যাও ।
ভাবনার দুয়ার টা উন্মুক্ত করাটা বিশেষ মূল্য বহন করে,, আমরা আসলে পূর্ব থেকে চলে আসা রীতি গুলো অন্ধ বিশ্বাস এর সাথে মেনে চলতে চলতে আমাদের ভাবনার দুয়ার তালাবদ্ধ হয়ে গেছে ।
জ্ঞানী তারাই যারা দাঁড়িয়ে, বসে ও শুয়ে আল্লাহকে স্মরণ করে এবং আসমান ও জমিনের সৃষ্টি বিষয়ে চিন্তা করে যে হে আমাদের প্রতিপালক, আপনি এসব বৃথা সৃষ্টি করেননি। আপনি অর্থহীন কাজ থেকে পবিত্র। দোজখের আগুন থেকে আপনি আমাদের রক্ষা করুন।" (৩:১৯১)
আর্টিকেল লেখক :- মনিরুল ইসলাম ফারাবী
তাং :- ১০/১২/১৭
রোজ রবিবার
আমাদের ইংরেজি ব্যকরণেও ঠাই পেয়েছে চাদের বিশেষত্ব, ব্যাকরণবিদ গণের মতে যেহেতু চাদ সুন্দর, এবং মেয়েরা পৃথিবী পৃষ্ঠে সৌন্দর্যের আধার সেহেতু আমরা চাদের বেলায় SHE ব্যবহার করবো ।
আমাদের দেশের ছেলেরা তাদের গার্ল্ফ্রেন্ড কে চাদের সাথে তুলনা করে তাদের গার্ল ফ্রেন্ড এর সৌন্দর্য প্রকাশ করে থাকে । বাইরের দেশের কথা আমি জানি না ।
তো সার্বিক দিক বিবেচনা করলে আমরা চাদকে একরূপ স্ত্রী লিংগ বলেই ভাবতে বাধ্য হয়েছি ।
আসুন লজিকালি দেখি চাঁদ এর এই সৌন্দর্যের পিছনে অবদান কার কার,আসলেই কি চাদের নিজস্ব কোনো সৌন্দর্য আছে...??? :-
চাঁদ তো পৃথিবীর মতই প্রায় গোলাকার পৃথিবীর ই উপগ্রহ । চাদের নিজস্ব কোনো আলো নেই । সূর্যের আলোকে নিজের অজান্তে ব্যবহার করে রীতীমতো নায়িকা বনে গেছে রাতারাতি । তৃতীয় প্রজন্মের ভাষায় Celebrity . কিন্তু সূর্যকে আমরা অত্যান্ত অবাধ্য বলেই জেনে এসেছি । যে নীরবে চাদের সৌন্দর্য তৈরি করে । আসলে আমরা প্রকাশ্যমান বিষয়বস্তু নিয়েই ভাবতে পছন্দ করি । গল্পের পেছনের গল্প নিয়ে ভাবতে আমরা নারাজ । আজ ওমোক লোক রিক্সা চালাতে চালাতে সফল হয়ে গেছে আমরা তার গল্প শুনি, সে কীভাবে সফল হয়েছে..আর শত কোটি রিক্সা চালক রিক্সা চালিয়ে দিন আনে দিন খায় গোছের সংসার চালায়, তাদের গল্প আমরা শুনি না.. সফলতার গল্প শুনতে আমরা উৎসুক জনতা, ব্যর্থতা বড়ই বেমানান । আচ্ছা মূল টপিক এ ফিরে আসি ।
আচ্ছা আমরা যদি চাদের এই সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে চাদকে দেখতে চাদে যাই , কেমন হবে..???? চাঁদ ছোট একটা হাসি দিয়ে বলবে সৌন্দর্য দূর থেকে দেখার জিনিস, বাছা । ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে যাও ।
ভাবনার দুয়ার টা উন্মুক্ত করাটা বিশেষ মূল্য বহন করে,, আমরা আসলে পূর্ব থেকে চলে আসা রীতি গুলো অন্ধ বিশ্বাস এর সাথে মেনে চলতে চলতে আমাদের ভাবনার দুয়ার তালাবদ্ধ হয়ে গেছে ।
জ্ঞানী তারাই যারা দাঁড়িয়ে, বসে ও শুয়ে আল্লাহকে স্মরণ করে এবং আসমান ও জমিনের সৃষ্টি বিষয়ে চিন্তা করে যে হে আমাদের প্রতিপালক, আপনি এসব বৃথা সৃষ্টি করেননি। আপনি অর্থহীন কাজ থেকে পবিত্র। দোজখের আগুন থেকে আপনি আমাদের রক্ষা করুন।" (৩:১৯১)
আর্টিকেল লেখক :- মনিরুল ইসলাম ফারাবী
তাং :- ১০/১২/১৭
রোজ রবিবার
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আরিয়ান আহম্মেদ সাব্বির ১৩/১২/২০১৭সুন্দর
-
মীর মুহাম্মাদ আলী ১০/১২/২০১৭ভাল লেখনি।।