বোবা আমি
আমাকে তোমরা কেউ চিনবেনা,
আমি এখানে স্বাভাবিক নই
সুগভীর দীঘির পাড়ে
রোজ এখানে আসি
কিছু সাধ নিতে,
নিস্তব্ধ দাঁড়িয়ে থাকি,
পা পা করে হাঁটি,
গাছের পাতা ছিঁড়ি,
কেউ বাধা দেয়না, দিতে আসেনা।
দীঘির কালো জলে
আমার দুঃখের ভেলাটি ভাসিয়ে দিই।
তরঙ্গহীন জলে ভেলাটি দোল খায়না বলে
আমাকে নিয়ে যেতে পারেনা মাঝখানে।
আমার ভীষণ ইচ্ছেগুলি উজাড় করতে পারিনা তাই।
ভেলাটিকে প্রশ্ন করি, তুমিও এত নিষ্ঠুর কেন?
নিরুত্তর দিয়ে ঘুরপাক খায়,
ঘূর্ণিবাতাসের শীতল স্পর্শে।
হয়তো আমার কন্ঠ স্পষ্ট নয় বলে
কেউ বুঝেনা, তুমিও না।
তাই কেউ বাধা দেয়না, দিতে আসেনা।
কাউকে প্রশ্ন না করে,
অন্তরীক্ষের পানে করুন দৃষ্টি মেলে
আমার অস্পষ্ট প্রশ্নের উত্তর খুঁজি।
আমি অনুভব করি ঈশ্বরের নিষ্ঠুরতা,
আমার প্রতিবন্ধকতাকে সামনে রেখে
আজন্ম দায়বদ্ধতা নিয়ে
ঈশ্বরের উত্তরের প্রহর গুনি
দীঘির কালো জলের পাড়ে।
কালো জলের সুগভীর দীঘি!
মাঝখানে লুকিয়ে আছে উত্তর
আমাকে পৌঁছে দিও,
যন্ত্রণাগুলো ভাসিয়ে দিতে।
আমি এখানে স্বাভাবিক নই
সুগভীর দীঘির পাড়ে
রোজ এখানে আসি
কিছু সাধ নিতে,
নিস্তব্ধ দাঁড়িয়ে থাকি,
পা পা করে হাঁটি,
গাছের পাতা ছিঁড়ি,
কেউ বাধা দেয়না, দিতে আসেনা।
দীঘির কালো জলে
আমার দুঃখের ভেলাটি ভাসিয়ে দিই।
তরঙ্গহীন জলে ভেলাটি দোল খায়না বলে
আমাকে নিয়ে যেতে পারেনা মাঝখানে।
আমার ভীষণ ইচ্ছেগুলি উজাড় করতে পারিনা তাই।
ভেলাটিকে প্রশ্ন করি, তুমিও এত নিষ্ঠুর কেন?
নিরুত্তর দিয়ে ঘুরপাক খায়,
ঘূর্ণিবাতাসের শীতল স্পর্শে।
হয়তো আমার কন্ঠ স্পষ্ট নয় বলে
কেউ বুঝেনা, তুমিও না।
তাই কেউ বাধা দেয়না, দিতে আসেনা।
কাউকে প্রশ্ন না করে,
অন্তরীক্ষের পানে করুন দৃষ্টি মেলে
আমার অস্পষ্ট প্রশ্নের উত্তর খুঁজি।
আমি অনুভব করি ঈশ্বরের নিষ্ঠুরতা,
আমার প্রতিবন্ধকতাকে সামনে রেখে
আজন্ম দায়বদ্ধতা নিয়ে
ঈশ্বরের উত্তরের প্রহর গুনি
দীঘির কালো জলের পাড়ে।
কালো জলের সুগভীর দীঘি!
মাঝখানে লুকিয়ে আছে উত্তর
আমাকে পৌঁছে দিও,
যন্ত্রণাগুলো ভাসিয়ে দিতে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সুব্রত সামন্ত (বুবাই) ২১/০২/২০১৬সুন্দর
-
মাহাবুব ৩১/০১/২০১৬দারুণ, বেশ ভালো লাগলো।
শুভেচ্ছা কবি বন্ধু। -
ধ্রুব রাসেল ৩০/০১/২০১৬ধন্যবাদ
-
বিদ্রোহী ফাহিম খান ২৯/০১/২০১৬অসাধারন ভালো লাগার কবিতা॥ শুভেচ্ছা॥