গোলাপ দিবসে
রাত্রি দ্বি-প্রহরের সুঁনসান নীরবতা।গোলাপের পাপড়িগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে পিচঢালা পথে।গাড়ীর চাকা আর পথচারীর পায়ের নীচে পড়ে পিষ্ট।মাঝে মাঝে এলো বাতাসে পাপড়িগুলো উড়ে যাচ্ছে এখানে-ওখানে।অথচ আজকের সকালটা শুরু হয়েছিল কত সম্ভাবনার সাথে।সুগন্ধে চারপাশ মুখরিত।ফুটন্ত গোলাপ।লাল টুকটুকে।হঠাৎ কারো শোভা বর্ধনের জন্য আত্মহত্যা।অতঃপর হাত বদল। খসখসে হাত থেকে কোমল নরম হাতে।কখনো চুলের খোঁপায়,কখনো নাকের ডগায়।তখনো প্রাণ আছে।হৃদয়টা যেন শেষ কম্পনে ব্যস্ত ছিল তিলে তিলে বিলীন হতে থাকা সুগন্ধীর মাঝে।সারা দিনের দু'টো প্রাণের সাথে থেকে যাওয়া নীরব সাক্ষী।প্রেম-ভালবাসা,ফুচকা,বাদাম,
পার্ক,রিকশা।দিনের ব্যস্ততা শেষে যখন সন্ধ্যা ঘনায়,পাপড়িগুলো চুপসে যায়।কখন যেন সময়ের সাথে সাথে শেষ হয় উপযোগ।অতঃপর শেষ ঠিকানায়।
আজ নাকি গোলাপ দিবস!! আর গোলাপের এই হাল!
পার্ক,রিকশা।দিনের ব্যস্ততা শেষে যখন সন্ধ্যা ঘনায়,পাপড়িগুলো চুপসে যায়।কখন যেন সময়ের সাথে সাথে শেষ হয় উপযোগ।অতঃপর শেষ ঠিকানায়।
আজ নাকি গোলাপ দিবস!! আর গোলাপের এই হাল!
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
হাসান কাবীর ২১/০২/২০১৬সাবলিল লেখা।
-
মাহাবুব ০৮/০২/২০১৬দারুণ, কবিতাটা বেশ ভাল লাগলো।
শুভেচ্ছা... -
ধ্রুব রাসেল ০৮/০২/২০১৬অসম্ভব ভাল লাগলো। কাব্যিক প্রবন্ধ যেন। গোলাপের মত ব্যঞ্জনাময়। বাস্তবিক এক গোলাপ দিবস। শুভেচ্ছা ঘ্রাণময় সতেজ পাপড়িযুক্ত টুকটুকে লাল গোলাপের।
-
বিদ্রোহী ফাহিম খান ০৮/০২/২০১৬অপূর্ব
-
অভিষেক মিত্র ০৮/০২/২০১৬দারুণ!
-
সৈয়দ আলি আকবর, ০৭/০২/২০১৬সুন্দর