গোপলার কথা - ৯৭
স্কুল
বহু আশা নিয়ে শিশুরা স্কুলে যায়, সকাল সকাল ঘুম চোখে দৌড়াদৌড়ি করে স্কুলে যায়, বাবা মার বকাঝকার ভয় নিয়ে স্কুলে যায়, কেউ বাস ধরে কেউ সাইকেলে কেউ হেঁটে স্কুলে যায় ; প্লিজ ওদের পড়া দেওয়া পড়া নেওয়া যেন হয়, প্লিজ ওদের হোম ওয়ার্কের খাতা যেন চেক হয়, প্লিজ ওদের আর একটু ভাল করে যেন পড়া বুঝিয়ে দেওয়া হয়, প্লিজ ওদের এক দু পিরিয়ড ক্লাস নিয়ে বাদবাকি সময় বসিয়ে রাখা না হয়, প্লিজ পুরো সিলেবাস রুটিন মাফিক যেন পড়ানো হয়, প্লিজ ওদের যেন আবার টিউশনে গিয়ে ডবল পরিশ্রম করতে না হয়।
প্লিজ। প্লিজ। প্লিজ।
প্লিজ । স্কুলে গিয়েই যেন শিক্ষা সম্পূর্ণ হয়। যেন চারিত্রিক দৃঢ়তা তৈরি হয়। দেখে শেখার সম্পূর্ণ ব্যবস্থা যেন হয়। ওমুক স্যারের কাছে অনেক কিছু শিখেছি – এই ওমুক স্যার যেন কোন টিউশন শিক্ষক না হয়।
ওরা বড় হয়ে কি হবে আমরা জানি না। শুধু চাকরি পাওয়ার আশা নিয়ে কেউ যেন স্কুলে না যায়। যেন কিছু শিখতে পারে সেই নিশ্চিত ব্যবস্থা যেন স্কুলে পায়। যেন আজকের ক্লাস মিস হল বলে ওরা আপশোস করে।
পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ হল পড়াশুনা করা। শিশুরা সবচেয়ে কঠিন কাজটা করে। সেই কঠিনকে সহজে পরিণত করার একমাত্র তীর্থক্ষেত্র স্কুল। সেখানে যত খুশি যত আনন্দ যত অভিজ্ঞতা যত পারস্পরিক মেলামেশা তৈরি হবে তত প্রতিটি শিশু নিজেকে চিনবে। আগামী মজবুত হয়ে গড়ে উঠবে।
পরবর্তীতে পড়াশুনার মত কঠিন বিষয়বস্তু তাদের কাছে যেন সহজরূপে ধরা দেয়। কেন না পড়াশুনা চালিয়ে যাওয়া অত সহজ না। আমরা ক’জন আর পড়াশুনা করি? অনেকেই কর্মক্ষেত্রে ঢুকে নতুন কিছু পড়া ভুলেই যায়। বর্তমানে মোবাইল ট্যাব ল্যাপটপ ইত্যাদির সৌজন্যে বইয়ের সঙ্গে অনেকের আর সম্পর্ক নেই।
কিন্তু যাদের কাছে স্কুল পড়াশুনার তীর্থক্ষেত্র হিসেবে পরিগণিত হয়েছে তারা বই ছাড়ে নি। ক্লাসের পড়ার সাথে সাথে পড়াশুনার নানান দিকে তাদের কাছে উদ্ভাসিত হয়েছে।
তাই স্কুল যেন শিশুর কাছে বিমুখ না হয়। পড়াশুনা চর্চার যে কিশলয় দিগন্ত তা যেন কোনভাবে মেঘে না ঢেকে যায়।
এই ভগ্ন সময়ে (যদিও আমি মনে সব সময় সুসময় অথবা দুঃসময় যে যার দৃষ্টিতে) শিক্ষকদের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি।
বহু আশা নিয়ে শিশুরা স্কুলে যায়, সকাল সকাল ঘুম চোখে দৌড়াদৌড়ি করে স্কুলে যায়, বাবা মার বকাঝকার ভয় নিয়ে স্কুলে যায়, কেউ বাস ধরে কেউ সাইকেলে কেউ হেঁটে স্কুলে যায় ; প্লিজ ওদের পড়া দেওয়া পড়া নেওয়া যেন হয়, প্লিজ ওদের হোম ওয়ার্কের খাতা যেন চেক হয়, প্লিজ ওদের আর একটু ভাল করে যেন পড়া বুঝিয়ে দেওয়া হয়, প্লিজ ওদের এক দু পিরিয়ড ক্লাস নিয়ে বাদবাকি সময় বসিয়ে রাখা না হয়, প্লিজ পুরো সিলেবাস রুটিন মাফিক যেন পড়ানো হয়, প্লিজ ওদের যেন আবার টিউশনে গিয়ে ডবল পরিশ্রম করতে না হয়।
প্লিজ। প্লিজ। প্লিজ।
প্লিজ । স্কুলে গিয়েই যেন শিক্ষা সম্পূর্ণ হয়। যেন চারিত্রিক দৃঢ়তা তৈরি হয়। দেখে শেখার সম্পূর্ণ ব্যবস্থা যেন হয়। ওমুক স্যারের কাছে অনেক কিছু শিখেছি – এই ওমুক স্যার যেন কোন টিউশন শিক্ষক না হয়।
ওরা বড় হয়ে কি হবে আমরা জানি না। শুধু চাকরি পাওয়ার আশা নিয়ে কেউ যেন স্কুলে না যায়। যেন কিছু শিখতে পারে সেই নিশ্চিত ব্যবস্থা যেন স্কুলে পায়। যেন আজকের ক্লাস মিস হল বলে ওরা আপশোস করে।
পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ হল পড়াশুনা করা। শিশুরা সবচেয়ে কঠিন কাজটা করে। সেই কঠিনকে সহজে পরিণত করার একমাত্র তীর্থক্ষেত্র স্কুল। সেখানে যত খুশি যত আনন্দ যত অভিজ্ঞতা যত পারস্পরিক মেলামেশা তৈরি হবে তত প্রতিটি শিশু নিজেকে চিনবে। আগামী মজবুত হয়ে গড়ে উঠবে।
পরবর্তীতে পড়াশুনার মত কঠিন বিষয়বস্তু তাদের কাছে যেন সহজরূপে ধরা দেয়। কেন না পড়াশুনা চালিয়ে যাওয়া অত সহজ না। আমরা ক’জন আর পড়াশুনা করি? অনেকেই কর্মক্ষেত্রে ঢুকে নতুন কিছু পড়া ভুলেই যায়। বর্তমানে মোবাইল ট্যাব ল্যাপটপ ইত্যাদির সৌজন্যে বইয়ের সঙ্গে অনেকের আর সম্পর্ক নেই।
কিন্তু যাদের কাছে স্কুল পড়াশুনার তীর্থক্ষেত্র হিসেবে পরিগণিত হয়েছে তারা বই ছাড়ে নি। ক্লাসের পড়ার সাথে সাথে পড়াশুনার নানান দিকে তাদের কাছে উদ্ভাসিত হয়েছে।
তাই স্কুল যেন শিশুর কাছে বিমুখ না হয়। পড়াশুনা চর্চার যে কিশলয় দিগন্ত তা যেন কোনভাবে মেঘে না ঢেকে যায়।
এই ভগ্ন সময়ে (যদিও আমি মনে সব সময় সুসময় অথবা দুঃসময় যে যার দৃষ্টিতে) শিক্ষকদের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জামাল উদ্দিন জীবন ১৭/০৮/২০২১সঠিক কথা বলেছেন।
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ১৪/০৮/২০২১শিশুরা বাঁচুক তাদের ভূবনে !