গোপলার কথা - ৮৮
দান
---
আমি খেতে পাই। দুবেলা ভাল ভাবে খেতে পাই। আমার বাড়ি আছে। ওয়েল ডেকোরেটেড। গাড়ি আছে। আমি চাকরি করি। আমার ব্যবসাও আছে। আমার সম্পত্তিও আছে। আমার এ সবকিছু সরকারী হিসেব অনুযায়ী রোজগার করা। কোন ফাঁকি নেই। বলতে গেলে আমি ভালই আছি।
তাহলে আমার কি উচিত দান করা? সে তো রাস্তায় ভিখারি দেখলে আমি দান করি। ধর্মস্থানের বাইরে অনেক ভিখারি। কতজনকে দান করব? তাই যতটুকু মনে হয় ততটুকুই দান করি।
এর বাইরে আমি হাটে বাজারে দামদর করে কেনাকাটা করি না। রিক্সাওয়ালা মজদুর এবং আমার নানান কাজকর্ম যারা করে দেয় তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে আমি কখনই বঞ্চিত করি না। তাতে আমি দেখেছি তাদের এবং আমার আশেপাশে কিংবা আমাদের দেশে দরিদ্রতা কিছুতেই কোথাও কমছে না। গরীবী দূর হচ্ছে না।
রাস্তায় পথে ঘাটে ঝুপড়িতে নদীর ধারে গাছের তলায় ক্রমান্বয়ে দারিদ্রতা বাড়ছে। আমাদের মত দু চার জন বা অনেকে বা সবাই দান করলেও অন্যের দারিদ্রতা দূর হয় না।
কেন না যারা দরিদ্র তাদের নিজেদেরকেই পরিকল্পনা করতে হয়। বেঁচে থাকার ও নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার পরিকল্পনা করতে হয়।
আমিও তো একসময় খেতে পেতাম না। পরতে পেতাম না। থাকার জন্য একটু ছিটে বেড়ার ঘর ছিল। বাবা মা দাদা দিদি এবং আমি মাঠে ঘাটে উদয় অস্ত পরিশ্রম করতাম। এক ছিটেফোঁটা জমিজমাও ছিল না। পরের বাড়িতে কাজ করে, পরের জমিতে চাষবাস করে, জন মজুর খেটে, এর ওর কাছে চেয়ে চিন্তে আমরা চার ভাইবোন মানুষ হয়েছি। মানুষ হয়েছি কি না জানি না তবে এখন আমরা কেউ অন্যের কাছে আর হাত পাতি না। নিজেদের বাঁচা ও বাঁচিয়ে রাখার সংস্থান নিজেরাই করতে পারি। চাকরি ব্যবসা ইত্যাদি সৎ জীবন যাপন করি।
কিন্তু কারও কাছ থেকে কিছু ছিনিয়ে নিই নি। কেউ দান করে দয়া করে তাদের অধিকার ছেড়ে দেয় নি। তার প্রত্যাশাও করি নি। তাহলে আমি কি করেছি?
পরিকল্পনা করেছি। করেছি পড়াশুনা। করেছি পড়াশুনায় ফাঁকি না দেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা। করেছি কোন পড়াশুনায় আমার কর্ম সংস্থান হবে তার সন্ধান। করেছি মানুষ সংখ্যার নিয়ন্ত্রণ। যতজনকে নিজের পায়ে দাঁড় করাতে পারব ঠিক তত জন ছেলেমেয়েকে পৃথিবীতে আনব। মিতব্যয়িতা। অন্যকে ভাল ভাবার আপ্রাণ চেষ্টা। ফোকটে কোন কিছু হাসিল না করার চিন্তা ভাবনা। আর আমরা যে গরীব আমাদের যে লাট সাহেবি মানায় না এটা আগেও ভাবতাম এখনও ভাবি।
কেন না আমি ফোকটে কিছু চাইলে সেটা অবশ্যই অন্য কেউ ন্যায্য থেকে বঞ্চিত হবে। তার মানে আমার সৎ থাকা অন্যায় না করা কারচুপি ইত্যাদি না করাও এক ধরনের সমাজ সেবা। আমার আপনার পরিকল্পনামাফিক জীবন যাপনই সামাজিক সাহায্য করা সমাজসেবা করা। এর জন্য আলাদা করে সমাজসেবী হতে হয় না।
দান বা অনুদানে আপনার সাময়িক বা দু একদিন চলবে। কিন্তু তারপর? যে দান করে, তার পুণ্য হয় কি না জানি না, তবে তার কোন কিছু কোন অংশেই কমে না। কেন না কেউ নিজের সর্বস্ব দান করে না। তার অতিরিক্ত বা উদ্বৃত্ত সে দান করে। যে এখানে ওখানে এত টাকা অত টাকা দান করে খোঁজ নিয়ে দেখুন তার আত্মীয় স্বজনের মধ্যে অনেকেই নিতান্তই গরীব ছাপোষা, তাদের কিন্তু এক পয়সাও দেয় না। কিংবা যারা দান ধ্যান করে তারা যদি ব্যবসা করে তাহলে সেখান থেকে ঠিক অতিরিক্ত তুলে নেয়। খরিদ্দার কে এক পয়সাও ছাড় দেয় না। আর যদি চাকরি বাকরি করে তাহলেও ঠিক অন্য আয় উপায় খুঁজে নেয়। পুণ্য অর্জনের ভাবনায়ায় যারা দান করে তারা মানুষকে খুব একটা দান করে না। দান করে ভগবানকে অর্থাৎ ধর্মস্থানে।
ঠিক তেমনি দান বা অনুদান পেয়ে কারও সর্বস্বও হয় না। তবে হ্যাঁ, মানুষ সর্বস্বান্ত হয়, বাঁচার শেষ সম্বলটুকুও সে ধরে রাখতে পারে না। তখন যার সম্বল আছে সহায় আছে তাকে এগিয়ে আসতে হবে। অনেকেই এগিয়ে আসে। তখন সেটা দান নয়। মানুষের পাশে মানুষের দাঁড়ানো।
তাছাড়া অন্যজন উপার্জন করে আমাকে দান করে দিয়ে যাবে কেন? কিংবা আমি উপার্জন করে অন্যজনকে দান করে দিয়ে আসব কেন? আমার পাশে, এসো তুমিও হাত লাগাও উপার্জন কর। কে বাধা দিচ্ছে?
বাধা দিচ্ছে? বাধা দেয়? কেন না তুমি আমি পরিকল্পনাহীন। কাজ আর কতজনকে কর্মে যুক্ত করবে? তুমি সারে সারে দাঁড়িয়ে আছো। জীব দিয়েছেন যিনি আহার দেবেন তিনি? আহারে? তাহলে যিনি তিনি কর্ম দেবেন খাবার দেবেন আমি নয়? পাঁচ দশ জনের থেকে দু তিনজন চয়েস করা যায়। কিন্তু লক্ষ কোটির মধ্যে পাঁচজন চয়েস করতে হলে তো জনঘোলা হবে, কাড়াকাড়ি হবে, সারভাইবেল হবে!
তবে যে দান চায় সে তো শুধু দুবেলা দুমুঠো খেতে চায়। দুবেলা দুমুঠো খাওয়ার নিরন্তর ব্যবস্থা করে যাওয়ার জন্য আজ এ কাল ও পরশু সে যদি একটু একটু করে নিজেরা নিজেদের ব্যবস্থা করে নেয় তাহলে কিছুটা সুরাহা হয়।
কিন্তু এই সুরাহার কোন শেষ নেই। জন্ম দিয়ে জীবনকে অনাথ করে রাস্তায় অনেকে এভাবে ছেড়ে দেবে আর খাওয়া পরার দায়িত্ব রাষ্ট্রের সংগঠনের বা কোন সমাজ সচেতনের হবে কেন? সেই সব অনাথ সৃষ্টিকারীকে ধরা হবে না কেন? এই সব অনাথ সৃষ্টিকারীকে যাতে আর অনাথ সৃষ্টি করতে না পারে তার ব্যবস্থা হবে না কেন? কেন কোন শিশুকে কোন বয়স্ককে কোন শরণার্থীকে কোন উদ্বাস্তুকে বলতে হবে - বাবু ভিক্ষে দিন। বাবু দান করুন। বাবু দয়া করুন। বাবু দুমুঠো খেতে দিন।
এই উৎস বন্ধ করা দরকার সবার আগে। কে ছেড়ে যায় এই প্রাণ? পৃথিবীতে প্রাণ যে আনবে তাকেই তার পূর্ণ ব্যবস্থা করতেই হবে। কোনভাবেই একে প্রশ্রয় দিলে হবে না। সেই উদ্যোগ সরকার থেকে নিতে হবে। যে দেশ পৃথিবীতে প্রাণ আনার পূর্ণ ব্যবস্থায় অগ্রণী, সেই দেশ জীবন সংগ্রামের লড়াইয়ে উন্নতির শিখর হতে পেরেছে।
এখন কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থাও তো নির্দিষ্ট। এই নির্দিষ্টে যদি অনির্দিষ্ট অনিয়ন্ত্রিত অসংখ্য প্রতিযোগী এসে যায় তাহলে ব্যবস্থায় যুক্ত করা বা নিয়ন্ত্রণ করা কোন মতেই সম্ভব নয়। ফলে এই অনির্দিষ্ট অসংখ্যকে দান যতই দেওয়া হোক না কেন তাদের নিজের পায়ে দাঁড়ানো সত্যিই কষ্টকর।
---
আমি খেতে পাই। দুবেলা ভাল ভাবে খেতে পাই। আমার বাড়ি আছে। ওয়েল ডেকোরেটেড। গাড়ি আছে। আমি চাকরি করি। আমার ব্যবসাও আছে। আমার সম্পত্তিও আছে। আমার এ সবকিছু সরকারী হিসেব অনুযায়ী রোজগার করা। কোন ফাঁকি নেই। বলতে গেলে আমি ভালই আছি।
তাহলে আমার কি উচিত দান করা? সে তো রাস্তায় ভিখারি দেখলে আমি দান করি। ধর্মস্থানের বাইরে অনেক ভিখারি। কতজনকে দান করব? তাই যতটুকু মনে হয় ততটুকুই দান করি।
এর বাইরে আমি হাটে বাজারে দামদর করে কেনাকাটা করি না। রিক্সাওয়ালা মজদুর এবং আমার নানান কাজকর্ম যারা করে দেয় তাদের ন্যায্য পাওনা থেকে আমি কখনই বঞ্চিত করি না। তাতে আমি দেখেছি তাদের এবং আমার আশেপাশে কিংবা আমাদের দেশে দরিদ্রতা কিছুতেই কোথাও কমছে না। গরীবী দূর হচ্ছে না।
রাস্তায় পথে ঘাটে ঝুপড়িতে নদীর ধারে গাছের তলায় ক্রমান্বয়ে দারিদ্রতা বাড়ছে। আমাদের মত দু চার জন বা অনেকে বা সবাই দান করলেও অন্যের দারিদ্রতা দূর হয় না।
কেন না যারা দরিদ্র তাদের নিজেদেরকেই পরিকল্পনা করতে হয়। বেঁচে থাকার ও নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার পরিকল্পনা করতে হয়।
আমিও তো একসময় খেতে পেতাম না। পরতে পেতাম না। থাকার জন্য একটু ছিটে বেড়ার ঘর ছিল। বাবা মা দাদা দিদি এবং আমি মাঠে ঘাটে উদয় অস্ত পরিশ্রম করতাম। এক ছিটেফোঁটা জমিজমাও ছিল না। পরের বাড়িতে কাজ করে, পরের জমিতে চাষবাস করে, জন মজুর খেটে, এর ওর কাছে চেয়ে চিন্তে আমরা চার ভাইবোন মানুষ হয়েছি। মানুষ হয়েছি কি না জানি না তবে এখন আমরা কেউ অন্যের কাছে আর হাত পাতি না। নিজেদের বাঁচা ও বাঁচিয়ে রাখার সংস্থান নিজেরাই করতে পারি। চাকরি ব্যবসা ইত্যাদি সৎ জীবন যাপন করি।
কিন্তু কারও কাছ থেকে কিছু ছিনিয়ে নিই নি। কেউ দান করে দয়া করে তাদের অধিকার ছেড়ে দেয় নি। তার প্রত্যাশাও করি নি। তাহলে আমি কি করেছি?
পরিকল্পনা করেছি। করেছি পড়াশুনা। করেছি পড়াশুনায় ফাঁকি না দেওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা। করেছি কোন পড়াশুনায় আমার কর্ম সংস্থান হবে তার সন্ধান। করেছি মানুষ সংখ্যার নিয়ন্ত্রণ। যতজনকে নিজের পায়ে দাঁড় করাতে পারব ঠিক তত জন ছেলেমেয়েকে পৃথিবীতে আনব। মিতব্যয়িতা। অন্যকে ভাল ভাবার আপ্রাণ চেষ্টা। ফোকটে কোন কিছু হাসিল না করার চিন্তা ভাবনা। আর আমরা যে গরীব আমাদের যে লাট সাহেবি মানায় না এটা আগেও ভাবতাম এখনও ভাবি।
কেন না আমি ফোকটে কিছু চাইলে সেটা অবশ্যই অন্য কেউ ন্যায্য থেকে বঞ্চিত হবে। তার মানে আমার সৎ থাকা অন্যায় না করা কারচুপি ইত্যাদি না করাও এক ধরনের সমাজ সেবা। আমার আপনার পরিকল্পনামাফিক জীবন যাপনই সামাজিক সাহায্য করা সমাজসেবা করা। এর জন্য আলাদা করে সমাজসেবী হতে হয় না।
দান বা অনুদানে আপনার সাময়িক বা দু একদিন চলবে। কিন্তু তারপর? যে দান করে, তার পুণ্য হয় কি না জানি না, তবে তার কোন কিছু কোন অংশেই কমে না। কেন না কেউ নিজের সর্বস্ব দান করে না। তার অতিরিক্ত বা উদ্বৃত্ত সে দান করে। যে এখানে ওখানে এত টাকা অত টাকা দান করে খোঁজ নিয়ে দেখুন তার আত্মীয় স্বজনের মধ্যে অনেকেই নিতান্তই গরীব ছাপোষা, তাদের কিন্তু এক পয়সাও দেয় না। কিংবা যারা দান ধ্যান করে তারা যদি ব্যবসা করে তাহলে সেখান থেকে ঠিক অতিরিক্ত তুলে নেয়। খরিদ্দার কে এক পয়সাও ছাড় দেয় না। আর যদি চাকরি বাকরি করে তাহলেও ঠিক অন্য আয় উপায় খুঁজে নেয়। পুণ্য অর্জনের ভাবনায়ায় যারা দান করে তারা মানুষকে খুব একটা দান করে না। দান করে ভগবানকে অর্থাৎ ধর্মস্থানে।
ঠিক তেমনি দান বা অনুদান পেয়ে কারও সর্বস্বও হয় না। তবে হ্যাঁ, মানুষ সর্বস্বান্ত হয়, বাঁচার শেষ সম্বলটুকুও সে ধরে রাখতে পারে না। তখন যার সম্বল আছে সহায় আছে তাকে এগিয়ে আসতে হবে। অনেকেই এগিয়ে আসে। তখন সেটা দান নয়। মানুষের পাশে মানুষের দাঁড়ানো।
তাছাড়া অন্যজন উপার্জন করে আমাকে দান করে দিয়ে যাবে কেন? কিংবা আমি উপার্জন করে অন্যজনকে দান করে দিয়ে আসব কেন? আমার পাশে, এসো তুমিও হাত লাগাও উপার্জন কর। কে বাধা দিচ্ছে?
বাধা দিচ্ছে? বাধা দেয়? কেন না তুমি আমি পরিকল্পনাহীন। কাজ আর কতজনকে কর্মে যুক্ত করবে? তুমি সারে সারে দাঁড়িয়ে আছো। জীব দিয়েছেন যিনি আহার দেবেন তিনি? আহারে? তাহলে যিনি তিনি কর্ম দেবেন খাবার দেবেন আমি নয়? পাঁচ দশ জনের থেকে দু তিনজন চয়েস করা যায়। কিন্তু লক্ষ কোটির মধ্যে পাঁচজন চয়েস করতে হলে তো জনঘোলা হবে, কাড়াকাড়ি হবে, সারভাইবেল হবে!
তবে যে দান চায় সে তো শুধু দুবেলা দুমুঠো খেতে চায়। দুবেলা দুমুঠো খাওয়ার নিরন্তর ব্যবস্থা করে যাওয়ার জন্য আজ এ কাল ও পরশু সে যদি একটু একটু করে নিজেরা নিজেদের ব্যবস্থা করে নেয় তাহলে কিছুটা সুরাহা হয়।
কিন্তু এই সুরাহার কোন শেষ নেই। জন্ম দিয়ে জীবনকে অনাথ করে রাস্তায় অনেকে এভাবে ছেড়ে দেবে আর খাওয়া পরার দায়িত্ব রাষ্ট্রের সংগঠনের বা কোন সমাজ সচেতনের হবে কেন? সেই সব অনাথ সৃষ্টিকারীকে ধরা হবে না কেন? এই সব অনাথ সৃষ্টিকারীকে যাতে আর অনাথ সৃষ্টি করতে না পারে তার ব্যবস্থা হবে না কেন? কেন কোন শিশুকে কোন বয়স্ককে কোন শরণার্থীকে কোন উদ্বাস্তুকে বলতে হবে - বাবু ভিক্ষে দিন। বাবু দান করুন। বাবু দয়া করুন। বাবু দুমুঠো খেতে দিন।
এই উৎস বন্ধ করা দরকার সবার আগে। কে ছেড়ে যায় এই প্রাণ? পৃথিবীতে প্রাণ যে আনবে তাকেই তার পূর্ণ ব্যবস্থা করতেই হবে। কোনভাবেই একে প্রশ্রয় দিলে হবে না। সেই উদ্যোগ সরকার থেকে নিতে হবে। যে দেশ পৃথিবীতে প্রাণ আনার পূর্ণ ব্যবস্থায় অগ্রণী, সেই দেশ জীবন সংগ্রামের লড়াইয়ে উন্নতির শিখর হতে পেরেছে।
এখন কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থাও তো নির্দিষ্ট। এই নির্দিষ্টে যদি অনির্দিষ্ট অনিয়ন্ত্রিত অসংখ্য প্রতিযোগী এসে যায় তাহলে ব্যবস্থায় যুক্ত করা বা নিয়ন্ত্রণ করা কোন মতেই সম্ভব নয়। ফলে এই অনির্দিষ্ট অসংখ্যকে দান যতই দেওয়া হোক না কেন তাদের নিজের পায়ে দাঁড়ানো সত্যিই কষ্টকর।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
Biswanath Banerjee ২৬/০১/২০২১AWESOMWE
-
Biswanath Banerjee ২৫/০১/২০২১awesome
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ২৪/০১/২০২১Very Good.
-
ফয়জুল মহী ২৩/০১/২০২১Great. Best of luck