গোপলার কথা - ৬৮
সংঘর্ষ থেকে সংহতি
-----------------
সংহতি আসবে কি না লাখ টাকার প্রশ্ন। কিন্তু সংঘর্ষ আদিম থেকে আজ পর্যন্ত সবসময় ছিল আছে থাকবে। পৃথিবীতে আদিম থেকে আজ পর্যন্ত কোন সাধারণ মানুষ যে কোন কারণেই হোক না কেন কখনই সংঘর্ষ চায় না। তারা সারা জীবন শুধু সংহতি মৈত্রী শান্তি সাম্য চায়।
কিন্তু মানুষ যখন ক্ষমতাবান হয়ে পড়ে, ক্ষমতার অলিন্দে বাস করে তখন তার মধ্যে এক ধরণের প্রভুত্ব কাজ করে। রাজা মন্ত্রী সান্ত্রী জনপ্রতিনিধি ভূস্বামী স্বামী কিংবা যে কোন কর্তৃত্ব-অধিকারী সবার মধ্যে এই প্রভূত্বের বাসনা জাগে। এই প্রভুত্বের বহিঃপ্রকাশে অনিবার্য হয়ে পড়ে সংঘর্ষ। মজার ব্যাপার হল এই সংঘর্ষ এক প্রভু তার নিজের প্রভুত্বের শ্লাঘা সাধারণ মানুষের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে আর এক প্রভুর বিরুদ্ধে তা প্রবল করে তোলে। ফলে প্রাণ যায় শুধু সাধারণের।
আবার প্রভূত্বের বাসনায় যখন কিছু অধিকার বণ্টণের সাম্যতা এসে ভিড় করে তখন সংঘর্ষের পরবর্তী সংহতি প্রতিষ্ঠিত হয়। যা কখনই চিরস্থায়ী হয় না। কেননা মানুষ কখনই তার প্রভূত্ব কোনভাবেই হস্তান্তর করতে চায় না। তার কাছ থেকে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিতে হয়। কিংবা ক্ষমতাশীল কেউ অন্যকে স্বেচ্ছায় 'ঠিক আছে উনিই প্রভু' এভাবে মেনে নেয় না। ফলে অনিবার্য হয়ে পড়ে সংঘর্ষ।
যদিও একটানা রামরাজ্য পৃথিবীর কোথাও কখনও প্রতিষ্ঠিত হয় নি। হবেও না। তবু সাধারণ মানুষ খুব পরিশ্রম করে দুবেলা দুমুঠো খেয়ে শান্তিতে ঘুমিয়ে পড়ে। ঘুম থেকে উঠে আপনজনের স্নেহ পরশে নিজেদের ভেতরে প্রভুত্বকে বদলা বদলের ভূমিকা থেকে বাদ দিয়ে একসাথে কোন না কোন কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে। সংঘর্ষ তাই ঘরোয়া অবস্থানে আর সংঘর্ষ থাকে না। ঘর হয়ে ওঠে সংহতির মিলনক্ষেত্র।
একজন মানুষ আর একজন পাশের মানুষকে হয়তো ভালোবাসে। ভালোবাসতে চায়। কিন্তু গোষ্ঠীর দেশের রাজ্যের সাম্রাজ্যের ক্ষমতাসীনের প্রতিনিধি হিসেবে কোন মানুষ তার পাশের ভিন্ন গোষ্ঠীর অন্য দেশের ভিন রাজ্যের মানুষকে ভালোবাসায় কিছু না কিছু অন্তরায় থেকে যায়। মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে প্রতিনিধির প্রভুত্ব বা প্রতিনিধিত্বের কিছু সংস্কার। সেই প্রভুত্বে সেই সংস্কারে কিছু বাধা এলেই তার বহিঃপ্রকাশ ঘটে সংঘর্ষে।
যে যার নিজেকে বাঁচাতে সব রাষ্ট্র সব রাজ্য সব গোষ্ঠী তৈরি করে চলেছে আরো উন্নত আরো উন্নত আরো আরো উন্নত হাতিয়ার। ধ্বংস করার সরঞ্জাম। দেশের উৎপাদনের প্রায় তিরিশ চল্লিশ পঞ্চাশ শতাংশ প্রতিরক্ষা খাতে খরচ করছে। সব রাষ্ট্র সব গোষ্ঠী। যেন ভয়ে ভয়ে বাস করছে। এই বুঝি চলে যায় আমার প্রভুত্ব। এই বুঝি নষ্ট হয়ে যায় আমার সংস্কার আমার অস্তিত্ব। ফলে লেগে আছে সংঘর্ষও। এ শুধু আজকে নয়। যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। হিউয়েন সাং গৌতম বুদ্ধ অশোক থেকে শুরু করে আরো অনেকেই শান্তির সম্প্রীতির প্রচার করেও ক্ষমতাসীন মানুষের মন থেকে প্রভুত্ব সরিয়ে ফেলতে পারে নি।
এই প্রভুত্বের সারাংশে এক সম্প্রদায় আর এক সম্প্রদায়কে, এক গোষ্ঠী আর এক গোষ্ঠীকে, এক প্রতিনিধি আর এক প্রতিনিধিকে, এক রাষ্ট্র আর এক রাষ্ট্রকে এমনকি এক ধর্ম আর এক ধর্মকে কিছুতেই আপন করে বা সহবস্থান মর্যাদায় ভাবতেই পারে না। ফলে সংঘর্ষের বাতাবরণ ছেয়ে আছে পৃথিবীর বুকে।
তবু যেটুকু সংহতির বার্তা শান্তির অবস্থান সাম্য মৈত্রীর জীবন যাপিত হয় তা কেবল সাধারণ মানুষের জীবনে। শত কষ্ট দুর্দশা বিশৃঙখলা ক্ষুধা তৃষ্ণা মারামারি হানাহানির মধ্যেও সাধারণ মানুষ সংহতির জীবন যাপন করে। তাও অসাধারণের (ক্ষমতাবানের) বার বার উসকানিতে সাধারণ মানুষ জড়িয়ে পড়ে সংঘর্ষে। বার বার। অনবরত।
এখন আর পলাশীর প্রান্তর কিংবা পাণিপথের যুদ্ধ আর হয় না। যুদ্ধ করে এই দেশ কিংবা এই দেশের অংশ আলেকজাণ্ডারের মত কেউ এখন আর অধিকার করতে পারবে না। কিছুটা প্রভাব বিস্তার করার একটা অভিপ্রায় থাকে। ফলে এখন দুপক্ষ এক মাঠে উপস্থিত হয়ে আর যুদ্ধ হয় না।
কিন্তু এখন সবচেয়ে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে সন্ত্রাসবাদ। এই সন্ত্রাসবাদের জন্য সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ছে। এরা সব দেশে সব রাজ্যে ভেতরে বাইরে নিজেদের একটা আলাদা অবস্থানে শুধু মানুষ মারার ষড়যন্ত্র ও সংঘর্ষে লিপ্ত রাখে। ফলে এদের ধ্বংস করার জন্য রাজ্য রাষ্ট্রকে প্রস্তুত থাকতে হয় সংঘর্ষের দিকে তাকিয়ে।
তাহলে সংহতি আসবে কি করে? ধরো কোন ভূখণ্ড সে ভারতের হোক কি রাশিয়ার হোক কিংবা বিহার বা দিল্লীর যার আন্ডারে হোক না কেন সাধারণ মানুষের কি উপকার হয়? কিছু না। কোন রাষ্ট্র কোন জনগণকে কি এমনি খাওয়ায় এমনি পরায় না কি এমনি থাকতে দেয়। দেয় না। তার ট্যাক্স লাগে। কাজ করতে লাগে। উৎপাদন করতে হয়। করে। ফলে কোন সাধারণ মানুষ সে ভারতে থাক কি অন্য কোথাও তাতে অসুবিধা কি?
অসুবিধা তখনই হয় যখন প্রথম তাকে যদি ধর্মের কারণে সরিয়ে দেওয়ার কথা হয়। দ্বিতীয় যদি সে রাষ্ট্রের শাসনে না চলতে চায়। তৃতীয় যদি সে রাষ্ট্রের আইনকে ফাঁকি দিয়ে বড় হওয়ার চেষ্টা করে। চতুর্থ রাষ্ট্র যদি ক্রমাগত নিজস্ব মনমানি করতে থাকে। পঞ্চম যদি সে নিজস্ব দায়ভার রাষ্ট্রের উপর চাপিয়ে দেওয়ার কথা ভাবে। যেমন সরকার আমাকে কেন অনুদান দেবে না? আমি কেন ক্ষতিপূরণ পাবো না? আমার পাঁচ সাতটা ছেলে তাদেরকে আমি কি করে মানুষ করব সরকার দেখুন? যোগ্যতা আবার কি? আমার ছেলে মেয়ে সবাই যেন চাকরী পায়। আমি চাকরী পেয়েছি আবার কি কাজ করব? আমি এখানে নোংরা ফেলব তোলার জন্য সরকার লোক রাখুক তারা তুলুক। ঘুষ তোলাবাজি পারসেন্টেজ কাটমানি ইত্যাদি যেন আমাকে ভাগীদার করে। ইত্যাদি ইত্যাদি। ফলে সেই দেশে সেই রাজ্যে রাষ্ট্রে বা সেই ভূখণ্ডে থাকতে আজ না হোক কাল না হলে পরশু অসুবিধা হবেই হবে। তাহলে সংহতি আসবে কি করে?
-----------------
সংহতি আসবে কি না লাখ টাকার প্রশ্ন। কিন্তু সংঘর্ষ আদিম থেকে আজ পর্যন্ত সবসময় ছিল আছে থাকবে। পৃথিবীতে আদিম থেকে আজ পর্যন্ত কোন সাধারণ মানুষ যে কোন কারণেই হোক না কেন কখনই সংঘর্ষ চায় না। তারা সারা জীবন শুধু সংহতি মৈত্রী শান্তি সাম্য চায়।
কিন্তু মানুষ যখন ক্ষমতাবান হয়ে পড়ে, ক্ষমতার অলিন্দে বাস করে তখন তার মধ্যে এক ধরণের প্রভুত্ব কাজ করে। রাজা মন্ত্রী সান্ত্রী জনপ্রতিনিধি ভূস্বামী স্বামী কিংবা যে কোন কর্তৃত্ব-অধিকারী সবার মধ্যে এই প্রভূত্বের বাসনা জাগে। এই প্রভুত্বের বহিঃপ্রকাশে অনিবার্য হয়ে পড়ে সংঘর্ষ। মজার ব্যাপার হল এই সংঘর্ষ এক প্রভু তার নিজের প্রভুত্বের শ্লাঘা সাধারণ মানুষের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে আর এক প্রভুর বিরুদ্ধে তা প্রবল করে তোলে। ফলে প্রাণ যায় শুধু সাধারণের।
আবার প্রভূত্বের বাসনায় যখন কিছু অধিকার বণ্টণের সাম্যতা এসে ভিড় করে তখন সংঘর্ষের পরবর্তী সংহতি প্রতিষ্ঠিত হয়। যা কখনই চিরস্থায়ী হয় না। কেননা মানুষ কখনই তার প্রভূত্ব কোনভাবেই হস্তান্তর করতে চায় না। তার কাছ থেকে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিতে হয়। কিংবা ক্ষমতাশীল কেউ অন্যকে স্বেচ্ছায় 'ঠিক আছে উনিই প্রভু' এভাবে মেনে নেয় না। ফলে অনিবার্য হয়ে পড়ে সংঘর্ষ।
যদিও একটানা রামরাজ্য পৃথিবীর কোথাও কখনও প্রতিষ্ঠিত হয় নি। হবেও না। তবু সাধারণ মানুষ খুব পরিশ্রম করে দুবেলা দুমুঠো খেয়ে শান্তিতে ঘুমিয়ে পড়ে। ঘুম থেকে উঠে আপনজনের স্নেহ পরশে নিজেদের ভেতরে প্রভুত্বকে বদলা বদলের ভূমিকা থেকে বাদ দিয়ে একসাথে কোন না কোন কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে। সংঘর্ষ তাই ঘরোয়া অবস্থানে আর সংঘর্ষ থাকে না। ঘর হয়ে ওঠে সংহতির মিলনক্ষেত্র।
একজন মানুষ আর একজন পাশের মানুষকে হয়তো ভালোবাসে। ভালোবাসতে চায়। কিন্তু গোষ্ঠীর দেশের রাজ্যের সাম্রাজ্যের ক্ষমতাসীনের প্রতিনিধি হিসেবে কোন মানুষ তার পাশের ভিন্ন গোষ্ঠীর অন্য দেশের ভিন রাজ্যের মানুষকে ভালোবাসায় কিছু না কিছু অন্তরায় থেকে যায়। মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে প্রতিনিধির প্রভুত্ব বা প্রতিনিধিত্বের কিছু সংস্কার। সেই প্রভুত্বে সেই সংস্কারে কিছু বাধা এলেই তার বহিঃপ্রকাশ ঘটে সংঘর্ষে।
যে যার নিজেকে বাঁচাতে সব রাষ্ট্র সব রাজ্য সব গোষ্ঠী তৈরি করে চলেছে আরো উন্নত আরো উন্নত আরো আরো উন্নত হাতিয়ার। ধ্বংস করার সরঞ্জাম। দেশের উৎপাদনের প্রায় তিরিশ চল্লিশ পঞ্চাশ শতাংশ প্রতিরক্ষা খাতে খরচ করছে। সব রাষ্ট্র সব গোষ্ঠী। যেন ভয়ে ভয়ে বাস করছে। এই বুঝি চলে যায় আমার প্রভুত্ব। এই বুঝি নষ্ট হয়ে যায় আমার সংস্কার আমার অস্তিত্ব। ফলে লেগে আছে সংঘর্ষও। এ শুধু আজকে নয়। যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। হিউয়েন সাং গৌতম বুদ্ধ অশোক থেকে শুরু করে আরো অনেকেই শান্তির সম্প্রীতির প্রচার করেও ক্ষমতাসীন মানুষের মন থেকে প্রভুত্ব সরিয়ে ফেলতে পারে নি।
এই প্রভুত্বের সারাংশে এক সম্প্রদায় আর এক সম্প্রদায়কে, এক গোষ্ঠী আর এক গোষ্ঠীকে, এক প্রতিনিধি আর এক প্রতিনিধিকে, এক রাষ্ট্র আর এক রাষ্ট্রকে এমনকি এক ধর্ম আর এক ধর্মকে কিছুতেই আপন করে বা সহবস্থান মর্যাদায় ভাবতেই পারে না। ফলে সংঘর্ষের বাতাবরণ ছেয়ে আছে পৃথিবীর বুকে।
তবু যেটুকু সংহতির বার্তা শান্তির অবস্থান সাম্য মৈত্রীর জীবন যাপিত হয় তা কেবল সাধারণ মানুষের জীবনে। শত কষ্ট দুর্দশা বিশৃঙখলা ক্ষুধা তৃষ্ণা মারামারি হানাহানির মধ্যেও সাধারণ মানুষ সংহতির জীবন যাপন করে। তাও অসাধারণের (ক্ষমতাবানের) বার বার উসকানিতে সাধারণ মানুষ জড়িয়ে পড়ে সংঘর্ষে। বার বার। অনবরত।
এখন আর পলাশীর প্রান্তর কিংবা পাণিপথের যুদ্ধ আর হয় না। যুদ্ধ করে এই দেশ কিংবা এই দেশের অংশ আলেকজাণ্ডারের মত কেউ এখন আর অধিকার করতে পারবে না। কিছুটা প্রভাব বিস্তার করার একটা অভিপ্রায় থাকে। ফলে এখন দুপক্ষ এক মাঠে উপস্থিত হয়ে আর যুদ্ধ হয় না।
কিন্তু এখন সবচেয়ে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে সন্ত্রাসবাদ। এই সন্ত্রাসবাদের জন্য সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ছে। এরা সব দেশে সব রাজ্যে ভেতরে বাইরে নিজেদের একটা আলাদা অবস্থানে শুধু মানুষ মারার ষড়যন্ত্র ও সংঘর্ষে লিপ্ত রাখে। ফলে এদের ধ্বংস করার জন্য রাজ্য রাষ্ট্রকে প্রস্তুত থাকতে হয় সংঘর্ষের দিকে তাকিয়ে।
তাহলে সংহতি আসবে কি করে? ধরো কোন ভূখণ্ড সে ভারতের হোক কি রাশিয়ার হোক কিংবা বিহার বা দিল্লীর যার আন্ডারে হোক না কেন সাধারণ মানুষের কি উপকার হয়? কিছু না। কোন রাষ্ট্র কোন জনগণকে কি এমনি খাওয়ায় এমনি পরায় না কি এমনি থাকতে দেয়। দেয় না। তার ট্যাক্স লাগে। কাজ করতে লাগে। উৎপাদন করতে হয়। করে। ফলে কোন সাধারণ মানুষ সে ভারতে থাক কি অন্য কোথাও তাতে অসুবিধা কি?
অসুবিধা তখনই হয় যখন প্রথম তাকে যদি ধর্মের কারণে সরিয়ে দেওয়ার কথা হয়। দ্বিতীয় যদি সে রাষ্ট্রের শাসনে না চলতে চায়। তৃতীয় যদি সে রাষ্ট্রের আইনকে ফাঁকি দিয়ে বড় হওয়ার চেষ্টা করে। চতুর্থ রাষ্ট্র যদি ক্রমাগত নিজস্ব মনমানি করতে থাকে। পঞ্চম যদি সে নিজস্ব দায়ভার রাষ্ট্রের উপর চাপিয়ে দেওয়ার কথা ভাবে। যেমন সরকার আমাকে কেন অনুদান দেবে না? আমি কেন ক্ষতিপূরণ পাবো না? আমার পাঁচ সাতটা ছেলে তাদেরকে আমি কি করে মানুষ করব সরকার দেখুন? যোগ্যতা আবার কি? আমার ছেলে মেয়ে সবাই যেন চাকরী পায়। আমি চাকরী পেয়েছি আবার কি কাজ করব? আমি এখানে নোংরা ফেলব তোলার জন্য সরকার লোক রাখুক তারা তুলুক। ঘুষ তোলাবাজি পারসেন্টেজ কাটমানি ইত্যাদি যেন আমাকে ভাগীদার করে। ইত্যাদি ইত্যাদি। ফলে সেই দেশে সেই রাজ্যে রাষ্ট্রে বা সেই ভূখণ্ডে থাকতে আজ না হোক কাল না হলে পরশু অসুবিধা হবেই হবে। তাহলে সংহতি আসবে কি করে?
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নাসরীন আক্তার রুবি ১৩/০২/২০১৯চমৎকার লেখা
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ৩০/০১/২০১৯দারুণ
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৯/০১/২০১৯সংহতির সুর বাজুক সকল প্রাণে।
-
মুহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন ২৯/০১/২০১৯বিশ্লেষণ বেশ ভাল।
-
শেখ ফারুক হোসেন ২৮/০১/২০১৯ভালো লিখেছেন