গোপলার কথা - ২৬
মেনে নিতে হয়
========
তোমার মত হয় নি বলে তুমি কখনই বলতে পারো না যে ঠিক নয়। মেনে নিতে হয়। আর সেই মেনে নেওয়া চলতে থাকলে একসময় সেটাই নিয়মতন্ত্রে এসে যায় এবং ঠিকও। যদি বা আরও কিছু অতিবাহিতে অন্য প্রশ্ন জেগে ওঠে তাও বলতেই পারি না যে ঠিক না।
আবার এর উল্টো অবস্থানও দেখা যায়। যখন ঠিক কিন্তু আপ্রাণ চেষ্টায় ভুল প্রমাণ করাও কম হয় নি। তার ঠিক মর্যাদা ফিরিয়ে দিতে অনেকটা সময় পেরিয়ে যায়।সত্যের জয় একেবারেই নিশ্চিত। কিন্তু সেই জয় চাইলাম আর পেয়ে গেলাম তাও তো নয়।
কেন না এটাই যে সত্য সেটা প্রমাণ করা এত সহজ নয়। ভাঙাটা দেখা গেল কিন্তু ভাঙাতে নতুন গড়তে যে নিরপেক্ষ সময় দরকার তা তুমি পেতেও পার আবার না পেতেও পার। বাধা আসবেই।
সেই বাধা অতিক্রম করে সঠিক সত্য প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা এত সহজ নয়। সত্যের হাজার অবস্থান সংজ্ঞা। মতভেদে তার অনেক রকম আব্রু বেরিয়ে আসে। কাটাছেঁড়া চলে। গণ্ডির বাইরে না না চলে। এমন কি শেষ অবস্থানও জায়গা করে নেয়।
কিন্তু সত্য প্রতিষ্ঠায় একলা বা অনেক বা কিছু পাওয়া যায় তাদের নিয়ে এগিয়ে যেতেই হবে। তবে সত্য তার নিজস্ব খুঁজে পাবে।
হঠাৎ দেখি একটা লোককে অনেকে মারছে। পাশে একজন বলেছে - বেশ করছে মারাই উচিত। আমি পাশে দাঁড়িয়ে। উঁকি মেরে দেখলাম। নিরীহ টাইপের লোক। কিছু বলতে চাইছে বলার সুযোগ নেই। তাৎক্ষণিক ভাবে যে মার খাচ্ছে সে ভুল আর যারা মারছে তারা ঠিক। কিন্তু সমাধান কি? মেরে ফেলা, মার দেওয়াটাই কি সমাধান? এবার মতামত কি?
এই আলোচনায় হাজার কথা। উত্তরের বিস্তৃতিও সুদূর প্রসারী। এখন এই মার পাল্টা মার কিভাবে ব্যাধির মত ছড়িয়ে পড়ছে তা তো দেখাই যাচ্ছে। তাহলে ঠিক মত কি? সত্য কি?
========
তোমার মত হয় নি বলে তুমি কখনই বলতে পারো না যে ঠিক নয়। মেনে নিতে হয়। আর সেই মেনে নেওয়া চলতে থাকলে একসময় সেটাই নিয়মতন্ত্রে এসে যায় এবং ঠিকও। যদি বা আরও কিছু অতিবাহিতে অন্য প্রশ্ন জেগে ওঠে তাও বলতেই পারি না যে ঠিক না।
আবার এর উল্টো অবস্থানও দেখা যায়। যখন ঠিক কিন্তু আপ্রাণ চেষ্টায় ভুল প্রমাণ করাও কম হয় নি। তার ঠিক মর্যাদা ফিরিয়ে দিতে অনেকটা সময় পেরিয়ে যায়।সত্যের জয় একেবারেই নিশ্চিত। কিন্তু সেই জয় চাইলাম আর পেয়ে গেলাম তাও তো নয়।
কেন না এটাই যে সত্য সেটা প্রমাণ করা এত সহজ নয়। ভাঙাটা দেখা গেল কিন্তু ভাঙাতে নতুন গড়তে যে নিরপেক্ষ সময় দরকার তা তুমি পেতেও পার আবার না পেতেও পার। বাধা আসবেই।
সেই বাধা অতিক্রম করে সঠিক সত্য প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা এত সহজ নয়। সত্যের হাজার অবস্থান সংজ্ঞা। মতভেদে তার অনেক রকম আব্রু বেরিয়ে আসে। কাটাছেঁড়া চলে। গণ্ডির বাইরে না না চলে। এমন কি শেষ অবস্থানও জায়গা করে নেয়।
কিন্তু সত্য প্রতিষ্ঠায় একলা বা অনেক বা কিছু পাওয়া যায় তাদের নিয়ে এগিয়ে যেতেই হবে। তবে সত্য তার নিজস্ব খুঁজে পাবে।
হঠাৎ দেখি একটা লোককে অনেকে মারছে। পাশে একজন বলেছে - বেশ করছে মারাই উচিত। আমি পাশে দাঁড়িয়ে। উঁকি মেরে দেখলাম। নিরীহ টাইপের লোক। কিছু বলতে চাইছে বলার সুযোগ নেই। তাৎক্ষণিক ভাবে যে মার খাচ্ছে সে ভুল আর যারা মারছে তারা ঠিক। কিন্তু সমাধান কি? মেরে ফেলা, মার দেওয়াটাই কি সমাধান? এবার মতামত কি?
এই আলোচনায় হাজার কথা। উত্তরের বিস্তৃতিও সুদূর প্রসারী। এখন এই মার পাল্টা মার কিভাবে ব্যাধির মত ছড়িয়ে পড়ছে তা তো দেখাই যাচ্ছে। তাহলে ঠিক মত কি? সত্য কি?
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জানবক্স খান ১৯/০৭/২০২০সত্য খুঁজতে গেলে অনেক সময় লাগবে। আপাতত মার দিয়েই সবাই শান্তি পায়। সত্য বা সঠিকটি প্রতিষ্ঠিত করতে গেলে আরো অনেক জনম পেরিয়ে আসতে হবে সবাইকে!
-
অদিতি চক্রবর্তী ০৭/০৭/২০১৬আপনার ভাবনার সাথে সহমত হয়েও বলতে চাই, মানুষ সময়ের দাস। তাই সময় সাপেক্ষে কোনো সত্য সময়ান্তরে মিথ্যে বলেও গণ্য হতে পারে।কিছু কিছু রেকর্ড যেমন ভাঙার জন্যই সৃষ্টি হয়।
-
জে এস সাব্বির ৩১/০৫/২০১৬অনেক দামী কথা!! মনে রাখবো....