গোপলার কথা - ১৮
কে ভাল কে মন্দ
========
একজনকে ভাল বললে অন্যজনকে যদিও বা খারাপ না বলি তবুও তাকে পেছনে ফেলতেই হয়। আবার খুব ভাল যারা তারা পুরস্কার পায়। পেছনে যারা থাকে তাদেরকে না বললেও বুঝে যায় তারা খারাপ। তাই বলা হয় আবার চেষ্টা কর নিশ্চয় ভাল হবে।
কিন্তু যে ভাল সে তো আরো ভালর জন্য চেষ্টা করবেই। স্বভাবতই যে পেছনে তার পক্ষে সামনে আসা মুশকিল। ভালকে টপকে তার সামনে আসা হয়তো হয়েই ওঠে না। কিংবা অপেক্ষা করতে হয় ভালো যেন আর ভালোর চেষ্টা না করে অথবা খারাপ হয়ে যায়।
যেটা আদৌ সম্ভব নয়। বা আশা করাও উচিত নয়। তাই দেখা যায় খারাপ খারাপই থেকে যায়। অথবা ভালো করার চেষ্টায় একটা উচ্চতা পর্যন্ত গিয়ে থেমে যায়।
লক্ষ্য করা যেতে পারে ক্লাসে যে প্রথম হয় সেই-ই হয়। কিংবা দুই তিন চার পাঁচের মধ্যেই ঘোরাফেরা করে। কখনই বারো ষোল নম্বরে আসা কোন শিক্ষার্থী এক দুইয়ে আসতেই পারে না। আবার শিক্ষকেরা সেই ভাল খারাপ সূত্র ধরেই মূল্যায়ন করেন। সেখানে দোষের কিছু নেই। কেননা তারা সত্যিই ভাল। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে পেছনে থাকা খারাপ ছেলেদের কি হবে? তারা খারাপ বলেই না ভালো এতটা প্রতীয়মান।
এই পেছনকে তুলে আনার ন্যূনতম প্রচেষ্টা যেদিন দেখা যাবে সেদিন ভালো নিয়ে আহ্লাদিত হওয়া আরো ভালোর দিকে এগিয়ে যাবে। ও তো খারাপ বলে ছেড়ে দিয়ে এগিয়ে যাওয়ায় বিড়ম্বনা এসে জুটবেই।
বুঝলাম খারাপ। কিন্তু কেন? ভালোর মধ্যে এমন কিছু নেই তো যার জন্য খারাপ এত প্রকট হয়ে উঠছে? ভালো দেখাতে গিয়ে কিছু ভালোকে খারাপ বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে না তো। ভালোর আবার দৃষ্টি বদল আছে । সার্বজনীন ভাল আর তুমি বলেছ ভালো আমি নিজে বলি ভালো । এর কত কি ফাঁক থাকে । সে সব জীবনকে আরো অতীষ্ঠ করে দিতে পারে ।
তাই ভালো হোক মন্দ হোক আমাদেরই অংশ । একে সাথে করে এগিয়ে যাওয়ায় জীবনের বিভাজন ভালো খারাপে থেকেও বাঁচা যায় এবং তার জন্য একেবারে দূরে সরানোর অপচেষ্টা না করাই ভালো ।
ভাল থাকুন সবাই ।
========
একজনকে ভাল বললে অন্যজনকে যদিও বা খারাপ না বলি তবুও তাকে পেছনে ফেলতেই হয়। আবার খুব ভাল যারা তারা পুরস্কার পায়। পেছনে যারা থাকে তাদেরকে না বললেও বুঝে যায় তারা খারাপ। তাই বলা হয় আবার চেষ্টা কর নিশ্চয় ভাল হবে।
কিন্তু যে ভাল সে তো আরো ভালর জন্য চেষ্টা করবেই। স্বভাবতই যে পেছনে তার পক্ষে সামনে আসা মুশকিল। ভালকে টপকে তার সামনে আসা হয়তো হয়েই ওঠে না। কিংবা অপেক্ষা করতে হয় ভালো যেন আর ভালোর চেষ্টা না করে অথবা খারাপ হয়ে যায়।
যেটা আদৌ সম্ভব নয়। বা আশা করাও উচিত নয়। তাই দেখা যায় খারাপ খারাপই থেকে যায়। অথবা ভালো করার চেষ্টায় একটা উচ্চতা পর্যন্ত গিয়ে থেমে যায়।
লক্ষ্য করা যেতে পারে ক্লাসে যে প্রথম হয় সেই-ই হয়। কিংবা দুই তিন চার পাঁচের মধ্যেই ঘোরাফেরা করে। কখনই বারো ষোল নম্বরে আসা কোন শিক্ষার্থী এক দুইয়ে আসতেই পারে না। আবার শিক্ষকেরা সেই ভাল খারাপ সূত্র ধরেই মূল্যায়ন করেন। সেখানে দোষের কিছু নেই। কেননা তারা সত্যিই ভাল। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে পেছনে থাকা খারাপ ছেলেদের কি হবে? তারা খারাপ বলেই না ভালো এতটা প্রতীয়মান।
এই পেছনকে তুলে আনার ন্যূনতম প্রচেষ্টা যেদিন দেখা যাবে সেদিন ভালো নিয়ে আহ্লাদিত হওয়া আরো ভালোর দিকে এগিয়ে যাবে। ও তো খারাপ বলে ছেড়ে দিয়ে এগিয়ে যাওয়ায় বিড়ম্বনা এসে জুটবেই।
বুঝলাম খারাপ। কিন্তু কেন? ভালোর মধ্যে এমন কিছু নেই তো যার জন্য খারাপ এত প্রকট হয়ে উঠছে? ভালো দেখাতে গিয়ে কিছু ভালোকে খারাপ বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে না তো। ভালোর আবার দৃষ্টি বদল আছে । সার্বজনীন ভাল আর তুমি বলেছ ভালো আমি নিজে বলি ভালো । এর কত কি ফাঁক থাকে । সে সব জীবনকে আরো অতীষ্ঠ করে দিতে পারে ।
তাই ভালো হোক মন্দ হোক আমাদেরই অংশ । একে সাথে করে এগিয়ে যাওয়ায় জীবনের বিভাজন ভালো খারাপে থেকেও বাঁচা যায় এবং তার জন্য একেবারে দূরে সরানোর অপচেষ্টা না করাই ভালো ।
ভাল থাকুন সবাই ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সমরেশ সুবোধ পড়্যা ০২/০৯/২০১৫সুন্দর লিখেছেন।
-
আবুল হাসান ৩১/০৮/২০১৫ভালো
-
কল্লোল বেপারী ৩১/০৮/২০১৫সুন্দর লিখেছেন,পড়ে খুব ভালো লাগলো।
-
সবুজ আহমেদ কক্স ৩১/০৮/২০১৫বেশ ভাল হইছে
-
কিশোর কারুণিক ৩১/০৮/২০১৫বেশ