গোপলার কথা - ৯
আমাদের উৎসব
=======
উৎসবে যোগ দিতে কার না ভাল লাগে । আমার খুব ভাল লাগে যে কোন উৎসবে যোগ দিতে । ডাকলে তো কথাই নেই । খুব মজা হয় । ধর্মীয় অনুষ্ঠান হলেও আপত্তি নেই । আর সামাজিক হলে তো কথাই নেই । এত আনন্দ হয় কি যে বলবো।
কোথাও কোন নিয়মের মধ্যে বেঁধে ফেলার কথা বললেই খুব কষ্ট হয় । কেন না কোথাও একেবারে এই করে ঐ করে চলতে হবে , এটা না করলে ওটা না করলে অসম্মান করা হয় , এসব থাকলে আমার খুব কষ্ট হয় । একেবারেই ভাল লাগে না। শ্রদ্ধা জানাতে আমারও ভাল লাগে । ধর্মীয় হলে সেখানেও কোন আপত্তি নেই । কিন্তু জোর করে বাধ্যতামূলক না হলে সত্যিই খুব ভাল লাগে । আসলে সমস্ত ধর্মীয় বা সামাজিক বা অন্য যাকিছু উৎসব সবই আনন্দ ও সামাজিক উৎকর্ষতা উন্নতি করার জন্য পালন করা হয় ।
আর তাকেই অনেক মানুষ নিজেদের ফায়দা তুলে বিপথে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। আমরা কিছু বলতেই পারি না। বললেই বিপদ। ধর্মীয় বা অন্য বাহানা তুলে অনেকেই অন্য ব্যাখ্যা করতে থাকে। ফলে নানান গণ্ডগোল বাড়তে থাকে। আর এই ব্যাপারে যে কোন গোষ্ঠীকে যা কিছু বোঝাতে খুব একটা সময় লাগে না। অনেক সময় ভাবা হয় বিপক্ষ অথবা সম্প্রদায় অবমাননা।
তখন উৎসব আর উৎসব থাকে না। অন্য পথে মোড় নেয়। তবুও আমাদের যে কোন উৎসবকে একেবারে মানুষের কাছে মানবতামুখী করে তুলে সবাইকে সামিল করতে হবে, তাহলে এইসব উৎসবে যে ছুটি থাকে তাও খুব কাজে লাগে। ছুটি দেওয়ার সার্থকতা থাকে।
অন্যের অসুবিধার কথাও সেই সাথে মনে রাখা দরকার। তাহলে অন্য কারো মনে যদি বিরক্ত উৎপাদন না করে তাহলে সেও খোলা মনে সেই উৎসবকে মেনে নিতে পারবে। সে কখনও তাতে কোন ভাবেই বাধার সৃষ্টি করবে না। এ ভাবে সবাই এগিয়ে এলে সমাজসেবাতে আমরাই সামিল হতে পারব। সমাজের উন্নতি তথা দেশের উন্নতি হওয়ার পদক্ষেপও হতে পারে।
জীবনে পবিত্র বন্ধন, শুদ্ধ আবদার, সুখী বাসের আগাম শুভেচ্ছা, আর সর্বোপরি আশীর্বাদ প্রার্থনার জন্য খুব খুব প্রয়োজন এই উৎসবের। আর তাতে সামিল হওয়া মানে জীবনকে নতুন করে খুঁজে পাওয়া। মনকে খোলা রেখেই উৎসব অনুষ্ঠিত হোক।
অনেকেই এ রকম নানান অনুষ্ঠানে যোগ দেন। আমরা অনেকে তাকে ভাল চোখে দেখে আবার অনেকে ভাল চোখে দেখে না। কিন্তু এভাবেই সামাজিক অগ্রগতির কথা ভেবে এগিয়ে যাওয়া উচিত।
উৎসব মানে মিলনের আঙিনা।
=======
উৎসবে যোগ দিতে কার না ভাল লাগে । আমার খুব ভাল লাগে যে কোন উৎসবে যোগ দিতে । ডাকলে তো কথাই নেই । খুব মজা হয় । ধর্মীয় অনুষ্ঠান হলেও আপত্তি নেই । আর সামাজিক হলে তো কথাই নেই । এত আনন্দ হয় কি যে বলবো।
কোথাও কোন নিয়মের মধ্যে বেঁধে ফেলার কথা বললেই খুব কষ্ট হয় । কেন না কোথাও একেবারে এই করে ঐ করে চলতে হবে , এটা না করলে ওটা না করলে অসম্মান করা হয় , এসব থাকলে আমার খুব কষ্ট হয় । একেবারেই ভাল লাগে না। শ্রদ্ধা জানাতে আমারও ভাল লাগে । ধর্মীয় হলে সেখানেও কোন আপত্তি নেই । কিন্তু জোর করে বাধ্যতামূলক না হলে সত্যিই খুব ভাল লাগে । আসলে সমস্ত ধর্মীয় বা সামাজিক বা অন্য যাকিছু উৎসব সবই আনন্দ ও সামাজিক উৎকর্ষতা উন্নতি করার জন্য পালন করা হয় ।
আর তাকেই অনেক মানুষ নিজেদের ফায়দা তুলে বিপথে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। আমরা কিছু বলতেই পারি না। বললেই বিপদ। ধর্মীয় বা অন্য বাহানা তুলে অনেকেই অন্য ব্যাখ্যা করতে থাকে। ফলে নানান গণ্ডগোল বাড়তে থাকে। আর এই ব্যাপারে যে কোন গোষ্ঠীকে যা কিছু বোঝাতে খুব একটা সময় লাগে না। অনেক সময় ভাবা হয় বিপক্ষ অথবা সম্প্রদায় অবমাননা।
তখন উৎসব আর উৎসব থাকে না। অন্য পথে মোড় নেয়। তবুও আমাদের যে কোন উৎসবকে একেবারে মানুষের কাছে মানবতামুখী করে তুলে সবাইকে সামিল করতে হবে, তাহলে এইসব উৎসবে যে ছুটি থাকে তাও খুব কাজে লাগে। ছুটি দেওয়ার সার্থকতা থাকে।
অন্যের অসুবিধার কথাও সেই সাথে মনে রাখা দরকার। তাহলে অন্য কারো মনে যদি বিরক্ত উৎপাদন না করে তাহলে সেও খোলা মনে সেই উৎসবকে মেনে নিতে পারবে। সে কখনও তাতে কোন ভাবেই বাধার সৃষ্টি করবে না। এ ভাবে সবাই এগিয়ে এলে সমাজসেবাতে আমরাই সামিল হতে পারব। সমাজের উন্নতি তথা দেশের উন্নতি হওয়ার পদক্ষেপও হতে পারে।
জীবনে পবিত্র বন্ধন, শুদ্ধ আবদার, সুখী বাসের আগাম শুভেচ্ছা, আর সর্বোপরি আশীর্বাদ প্রার্থনার জন্য খুব খুব প্রয়োজন এই উৎসবের। আর তাতে সামিল হওয়া মানে জীবনকে নতুন করে খুঁজে পাওয়া। মনকে খোলা রেখেই উৎসব অনুষ্ঠিত হোক।
অনেকেই এ রকম নানান অনুষ্ঠানে যোগ দেন। আমরা অনেকে তাকে ভাল চোখে দেখে আবার অনেকে ভাল চোখে দেখে না। কিন্তু এভাবেই সামাজিক অগ্রগতির কথা ভেবে এগিয়ে যাওয়া উচিত।
উৎসব মানে মিলনের আঙিনা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।