কেউ বলে না
*******
বন্ধু রচিত
*******
কেউ বলে না...
তবু তুমি বলো ,
আমার সাথে জীবন পথে চলো ।
কেউ শোনে না…
তবু তুমি শোনো ,
অপেক্ষাতে দিনগুলিকে গোনো ।
~*~*~*~*~*~
দিনের শেষে
শ্রান্ত বেশে
ক্লান্ত নীড়ে
চলতো ফিরে।
জানতো – সেথায় বন্ধু আছে ,
আপন করে নেবে তারে ।
গিয়ে সেথা
করতো দেখা
নিকষ কালো
চুলের সাথে।
হোক না কালো, তবু ভালো ,
পৌঁছে দেবে নতুন প্রাতে ।
চুলের খোঁপায়
ছিলো বাঁধা
মন যে তাহার
মনের মাঝে।
সেই মনেতেই হারিয়ে যেতো ,
অবসরে কিংবা কাজে ।
মনের ভুলে
আজ-ও চলে
আবার যে সেই
পথটি ধরে।
ভয় কোনো নেই, বন্ধু আছে ,
চলেছে তাই মনের জোরে ।
পথের শেষে
পড়ে মনে
পথটি তাহার
গেছে বেঁকে।
বাঁকা পথই সোজা করে
দিয়েছে তার বন্ধু এঁকে ।
এখন-ও সেই
পথটি আছে
আগের মতোই
পথটি চেয়ে।
সেই পথেতেই চলেছে তাই
বন্ধু সাথে এ গান গেয়ে ।
এখন শুধু
হারিয়ে গেছে
পথের শেষের
শ্রান্ত মেয়ে।
হারায়নি তার মনটা তবু ,
ঝরনা হয়ে নামছে বেয়ে ।
ক্লান্ত যতো
দিনের শেষে
নতুন জীবন
দিতো ভরে।
সুখগুলোকে ঝিনুক ভেবে ,
রাখতো তুলে মনের ঘরে ।
যখন তাহার
কেউ ছিলো না
তখন ছিলো
আপন করে।
ভালোবাসা ছিলো মনে ,
শুধুই যে তার বন্ধু তরে ।
এখন তাহার
সব হয়েছে
এখন সে নেই
পথের শেষে।
এখন সে যে লুকিয়ে আছে
বন্ধু মনে আগের বেশে ।
সেই তো ছিলো
দিবা শেষের
শিশির ভেজা
সঙ্গী হয়ে।
সঙ্গী সে তো আজও আছে ,
যাক না যতোই রাত্রি বয়ে ।
তাহার কথা
কেউ বলে না
কারণ সে যে
নষ্ট মেয়ে...
অচিন দেশে গেছে সে তাই
আঁকা-বাঁকা পথটি বেয়ে ।
~*~*~*~*~*~*~*~
শুধু,
যে আছে...
সে আগেও ছিলো ,
ভবিষ্যতেও থাকবে সাথে ;
যে হাতখানি বাড়িয়েছিলো ,
ধরলে সে হাত, থাকবে হাতে ।
~*~*~*~*~*~
বাচ্চা ছেলে
ন্যাংটো ছেলে,
পথের ধূলায়
শুধু-ই খেলে;
অবাক হয়ে বারে-বারে
আকাশ পানে দু’চোখ মেলে ।
মায়ের ভয়ে
লুকিয়ে পড়ে
বাঁশ বনেতে
চুপটি করে।
এই বুঝি মা বুকের মাঝে
আনবে তাকে আবার ধরে ।
খেলার ছলে
যখন তাকে
বন্ধুরা সব
খুঁজে ফেরে,
ন্যাংটো ছেলে আপন মনে
স্বপ্নগুলো আঁকড়ে ধরে ।
তখন সে যে
ঘাপটি মেরে
লুকিয়ে থাকে
ঝোপের ধারে।
পরক্ষণেই মায়ের কাছে ,
বুকের মাঝে, আপন ঘরে ।
নদীর ধারে
বালির চরে
গরম কালে
স্নানের পরে,
দু’হাত দিয়ে জড়ো করে ,
বালিতে এক পাহাড় গড়ে ।
যখন মাকে
পড়ে মনে
ছুট্টে গিয়ে
জড়িয়ে ধরে।
আঁচল ধরে পায়ে-পায়ে ,
মায়ের সাথে ঘরে ফেরে ।
খাওয়ার পরে
দিদার সাথে
গল্প দেশে
ঘুরে ফিরে,
পক্ষীরাজে সওয়ার হয়ে ,
মেঘের সাথে হাওয়ায় ওড়ে ।
ক্লান্ত হয়ে
ঘুমিয়ে পড়ে
দিদার কোলে-ই
মাথা রেখে।
ঘুমের পরী কানে-কানে
তখন তাকে গেছে ডেকে ।
অনেক বছর
গেছে কেটে
সেই শিশুটি
হারিয়ে গেছে;
তবু আজো পুরানো সেই
স্বপ্নগুলো বেঁচে আছে ।
কিন্তু কেন
কে-ই বা জানে
এখনো তার
পড়ে মনে।
কেউ না থাকুক, ঘুমের পরী
এখনো তার আছে সনে ।
দিনের শেষে
যখন সে যে
শ্রান্ত হয়ে
ফেরে ঘরে,
ঘুমের পরী বসে থাকে
এখনো যে তারই তরে ।
তখন তাহার
পড়ে মনে
সেই যে মা-টি
নেই যে বসে ।
তারা হয়ে আকাশ মাঝে
তারই পানে চেয়ে হাসে ।
ঈশান কোনে
অনেক দুরে
কোথাও সেই
নদীর তীরে,
বালির পাহাড় গেছে ভেঙে ,
বালি তবু আছে পড়ে ।
এখনও সেই
ভিতটি আছে
কিন্তু এখন
ভগ্ন হয়ে।
ভগ্ন হলেও যায়নি মুছে ,
হাজার জোয়ার গেলেও বয়ে ।
শহরে-তে
জ্বালা বড়
পেটের খিদে,
পথের ধুলো;
তারই মাঝে দাপিয়ে বেড়ায়
মনের যতো স্বপ্নগুলো ।
সারাটি দিন
যায় মা কেটে,
শুধু-ই কেবল
পড়ে মনে।
কাটিয়ে ছিলো যে ক’টা ক্ষণ
তারই ছায়ায়, তারই সনে ।
সোনালী সেই
দিনগুলো সব
সময় স্রোতে
গেছে ভেসে;
স্মৃতি তবু রয়ে গেছে ,
সকল সময় কাছে আসে ।
আজ যে তাহার
নেই কেউ আর
শুধু যে আছে
নষ্ট মেয়ে...
হোক না যতোই নষ্ট, তবু
চলছে সে তার তরী বেয়ে ।
~*~*~*~*~*~*~*~
কারণ
সে তো...
আসলেতে ফুলের মতো ,
নষ্ট সে নয়, নষ্ট সমাজ ।
নষ্ট হলেও বয়েই যেতো ।
~*~*~*~*~*~*~
এখন বিকেল,
ফাগুন মেলা,
শহর মেলা,
নাগরদোলা।
তবু সবাই হাঁসফাঁসিয়ে ,
নগর জীবন বাদুর ঝোলা ।
সেই শিশুটি
এখন পিতা
নতুন শিশুর
জীবন দাতা।
মেলাচ্ছে সে নতুন করে
জমা-খরচ হিসাব খাতা ।
নাগরদোলায়
নতুন শিশু,
মিষ্টি হাসি,
উষ্ণ বায়ু।
সেই হাসিতে বিভোর হয়ে ,
বাড়ায় সমাজ নিজের আয়ু ।
পিতাটি কি
ভুলে গেছে
নতুন শিশুর
জন্ম দিয়ে?
একদিন সেও এমনি ছিলো ,
গেছে সে সব সময় বয়ে ।
নাকি তার-ও
পড়ে মনে,
এখনো সে
ভুলতে নারে?
ঘুমিয়ে থাকে শিশুর পিতা
নিজের শিশুর অন্তরে ।
নতুন শিশুর
মায়ের পাশে
এখনো সে
চেপে কাঁদে?
তাইতো মা তার বুকের মাঝে ,
আদর দিয়ে রাখে বেঁধে ।
কান্না মানে
শুধু-ই কি জল?
নাকি সেটা
মনের ভিতর?
জমে থাকা দুঃখগুলো ,
ঠিক যেন এক ভারী পাথর ।
জীবন স্রোতে
ডোবে ভাসে,
মানুষ শুধু-ই
সাঁতার কাটে।
কখন আবার জীবন পথে
এগিয়ে চলে, পিছু হাঁটে ।
নতুন শিশুর
মায়ের কাছে,
কত কিছু-ই
বলতে পারে।
কেউ বোঝে না সেসব কথা ,
মা-ই কেবল বোঝে তারে ।
সেই নদীতে,
স্নানের পরে,
গরম বালু,
বাঁশের ঝাড়ে।
দু’হাত জুড়ে নাড়া দিয়ে
কত-শত স্বপ্ন পাড়ে ।
গল্প বুড়ির
হাতের আদর
মায়ের হাতের
অনেক আদর।
ঠিক মনে হয়, চাঁদের পরী
বুলিয়ে গেছে ঘুমের চাদর ।
তার কথাটি
বলতে নারে;
কারণ সে তো
নষ্ট মেয়ে...
অচিন দেশে গেছে সে তাই
আঁকা-বাঁকা পথটি বেয়ে ............
***************************************
বন্ধু রচিত
*******
কেউ বলে না...
তবু তুমি বলো ,
আমার সাথে জীবন পথে চলো ।
কেউ শোনে না…
তবু তুমি শোনো ,
অপেক্ষাতে দিনগুলিকে গোনো ।
~*~*~*~*~*~
দিনের শেষে
শ্রান্ত বেশে
ক্লান্ত নীড়ে
চলতো ফিরে।
জানতো – সেথায় বন্ধু আছে ,
আপন করে নেবে তারে ।
গিয়ে সেথা
করতো দেখা
নিকষ কালো
চুলের সাথে।
হোক না কালো, তবু ভালো ,
পৌঁছে দেবে নতুন প্রাতে ।
চুলের খোঁপায়
ছিলো বাঁধা
মন যে তাহার
মনের মাঝে।
সেই মনেতেই হারিয়ে যেতো ,
অবসরে কিংবা কাজে ।
মনের ভুলে
আজ-ও চলে
আবার যে সেই
পথটি ধরে।
ভয় কোনো নেই, বন্ধু আছে ,
চলেছে তাই মনের জোরে ।
পথের শেষে
পড়ে মনে
পথটি তাহার
গেছে বেঁকে।
বাঁকা পথই সোজা করে
দিয়েছে তার বন্ধু এঁকে ।
এখন-ও সেই
পথটি আছে
আগের মতোই
পথটি চেয়ে।
সেই পথেতেই চলেছে তাই
বন্ধু সাথে এ গান গেয়ে ।
এখন শুধু
হারিয়ে গেছে
পথের শেষের
শ্রান্ত মেয়ে।
হারায়নি তার মনটা তবু ,
ঝরনা হয়ে নামছে বেয়ে ।
ক্লান্ত যতো
দিনের শেষে
নতুন জীবন
দিতো ভরে।
সুখগুলোকে ঝিনুক ভেবে ,
রাখতো তুলে মনের ঘরে ।
যখন তাহার
কেউ ছিলো না
তখন ছিলো
আপন করে।
ভালোবাসা ছিলো মনে ,
শুধুই যে তার বন্ধু তরে ।
এখন তাহার
সব হয়েছে
এখন সে নেই
পথের শেষে।
এখন সে যে লুকিয়ে আছে
বন্ধু মনে আগের বেশে ।
সেই তো ছিলো
দিবা শেষের
শিশির ভেজা
সঙ্গী হয়ে।
সঙ্গী সে তো আজও আছে ,
যাক না যতোই রাত্রি বয়ে ।
তাহার কথা
কেউ বলে না
কারণ সে যে
নষ্ট মেয়ে...
অচিন দেশে গেছে সে তাই
আঁকা-বাঁকা পথটি বেয়ে ।
~*~*~*~*~*~*~*~
শুধু,
যে আছে...
সে আগেও ছিলো ,
ভবিষ্যতেও থাকবে সাথে ;
যে হাতখানি বাড়িয়েছিলো ,
ধরলে সে হাত, থাকবে হাতে ।
~*~*~*~*~*~
বাচ্চা ছেলে
ন্যাংটো ছেলে,
পথের ধূলায়
শুধু-ই খেলে;
অবাক হয়ে বারে-বারে
আকাশ পানে দু’চোখ মেলে ।
মায়ের ভয়ে
লুকিয়ে পড়ে
বাঁশ বনেতে
চুপটি করে।
এই বুঝি মা বুকের মাঝে
আনবে তাকে আবার ধরে ।
খেলার ছলে
যখন তাকে
বন্ধুরা সব
খুঁজে ফেরে,
ন্যাংটো ছেলে আপন মনে
স্বপ্নগুলো আঁকড়ে ধরে ।
তখন সে যে
ঘাপটি মেরে
লুকিয়ে থাকে
ঝোপের ধারে।
পরক্ষণেই মায়ের কাছে ,
বুকের মাঝে, আপন ঘরে ।
নদীর ধারে
বালির চরে
গরম কালে
স্নানের পরে,
দু’হাত দিয়ে জড়ো করে ,
বালিতে এক পাহাড় গড়ে ।
যখন মাকে
পড়ে মনে
ছুট্টে গিয়ে
জড়িয়ে ধরে।
আঁচল ধরে পায়ে-পায়ে ,
মায়ের সাথে ঘরে ফেরে ।
খাওয়ার পরে
দিদার সাথে
গল্প দেশে
ঘুরে ফিরে,
পক্ষীরাজে সওয়ার হয়ে ,
মেঘের সাথে হাওয়ায় ওড়ে ।
ক্লান্ত হয়ে
ঘুমিয়ে পড়ে
দিদার কোলে-ই
মাথা রেখে।
ঘুমের পরী কানে-কানে
তখন তাকে গেছে ডেকে ।
অনেক বছর
গেছে কেটে
সেই শিশুটি
হারিয়ে গেছে;
তবু আজো পুরানো সেই
স্বপ্নগুলো বেঁচে আছে ।
কিন্তু কেন
কে-ই বা জানে
এখনো তার
পড়ে মনে।
কেউ না থাকুক, ঘুমের পরী
এখনো তার আছে সনে ।
দিনের শেষে
যখন সে যে
শ্রান্ত হয়ে
ফেরে ঘরে,
ঘুমের পরী বসে থাকে
এখনো যে তারই তরে ।
তখন তাহার
পড়ে মনে
সেই যে মা-টি
নেই যে বসে ।
তারা হয়ে আকাশ মাঝে
তারই পানে চেয়ে হাসে ।
ঈশান কোনে
অনেক দুরে
কোথাও সেই
নদীর তীরে,
বালির পাহাড় গেছে ভেঙে ,
বালি তবু আছে পড়ে ।
এখনও সেই
ভিতটি আছে
কিন্তু এখন
ভগ্ন হয়ে।
ভগ্ন হলেও যায়নি মুছে ,
হাজার জোয়ার গেলেও বয়ে ।
শহরে-তে
জ্বালা বড়
পেটের খিদে,
পথের ধুলো;
তারই মাঝে দাপিয়ে বেড়ায়
মনের যতো স্বপ্নগুলো ।
সারাটি দিন
যায় মা কেটে,
শুধু-ই কেবল
পড়ে মনে।
কাটিয়ে ছিলো যে ক’টা ক্ষণ
তারই ছায়ায়, তারই সনে ।
সোনালী সেই
দিনগুলো সব
সময় স্রোতে
গেছে ভেসে;
স্মৃতি তবু রয়ে গেছে ,
সকল সময় কাছে আসে ।
আজ যে তাহার
নেই কেউ আর
শুধু যে আছে
নষ্ট মেয়ে...
হোক না যতোই নষ্ট, তবু
চলছে সে তার তরী বেয়ে ।
~*~*~*~*~*~*~*~
কারণ
সে তো...
আসলেতে ফুলের মতো ,
নষ্ট সে নয়, নষ্ট সমাজ ।
নষ্ট হলেও বয়েই যেতো ।
~*~*~*~*~*~*~
এখন বিকেল,
ফাগুন মেলা,
শহর মেলা,
নাগরদোলা।
তবু সবাই হাঁসফাঁসিয়ে ,
নগর জীবন বাদুর ঝোলা ।
সেই শিশুটি
এখন পিতা
নতুন শিশুর
জীবন দাতা।
মেলাচ্ছে সে নতুন করে
জমা-খরচ হিসাব খাতা ।
নাগরদোলায়
নতুন শিশু,
মিষ্টি হাসি,
উষ্ণ বায়ু।
সেই হাসিতে বিভোর হয়ে ,
বাড়ায় সমাজ নিজের আয়ু ।
পিতাটি কি
ভুলে গেছে
নতুন শিশুর
জন্ম দিয়ে?
একদিন সেও এমনি ছিলো ,
গেছে সে সব সময় বয়ে ।
নাকি তার-ও
পড়ে মনে,
এখনো সে
ভুলতে নারে?
ঘুমিয়ে থাকে শিশুর পিতা
নিজের শিশুর অন্তরে ।
নতুন শিশুর
মায়ের পাশে
এখনো সে
চেপে কাঁদে?
তাইতো মা তার বুকের মাঝে ,
আদর দিয়ে রাখে বেঁধে ।
কান্না মানে
শুধু-ই কি জল?
নাকি সেটা
মনের ভিতর?
জমে থাকা দুঃখগুলো ,
ঠিক যেন এক ভারী পাথর ।
জীবন স্রোতে
ডোবে ভাসে,
মানুষ শুধু-ই
সাঁতার কাটে।
কখন আবার জীবন পথে
এগিয়ে চলে, পিছু হাঁটে ।
নতুন শিশুর
মায়ের কাছে,
কত কিছু-ই
বলতে পারে।
কেউ বোঝে না সেসব কথা ,
মা-ই কেবল বোঝে তারে ।
সেই নদীতে,
স্নানের পরে,
গরম বালু,
বাঁশের ঝাড়ে।
দু’হাত জুড়ে নাড়া দিয়ে
কত-শত স্বপ্ন পাড়ে ।
গল্প বুড়ির
হাতের আদর
মায়ের হাতের
অনেক আদর।
ঠিক মনে হয়, চাঁদের পরী
বুলিয়ে গেছে ঘুমের চাদর ।
তার কথাটি
বলতে নারে;
কারণ সে তো
নষ্ট মেয়ে...
অচিন দেশে গেছে সে তাই
আঁকা-বাঁকা পথটি বেয়ে ............
***************************************
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. ০৫/১০/২০১৩খুবই ভালো লাগলো।মনযোগ দিয়ে পড়লে অসাধারণ লাগবে।ধন্যবাদ।
-
Înšigniã Āvî ০৫/১০/২০১৩বাহ...
-
ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন ০৫/১০/২০১৩ঘটনাবহুল কবিতা খুব ভালো লেগেছে
-
সুবীর কাস্মীর পেরেরা ০৫/১০/২০১৩অনবদ্য