মাফ কর হে মহাসাধক
বাবার আম বাগানে ছেলের গাঁজা চাষের খবর শুনে কি আপনি অবাক হয়েছিলেন ?
আমি কিন্তু মোটেও অবাক হয়নি । সেকথার ব্যাখ্যা একটু পরে দেই ।
সভ্যতার প্রাচীনতম পেশাগুলোর মধ্যে কৃষি প্রনিধানযোগ্য একটি পেশা ।
রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে শরীরের রক্ত পানি করে ফসল ফলায় কৃষকেরা । মানুষের জন্য ফল-ফসল উৎপাদন করেন হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খেটে । তাই কৃষকদেরকে বলা হয়ে থেকে সব সাধকের মহাসাধক ।
যারা আমাদের অন্নের যোগান দেয় তাদের দুঃখ-কষ্ট কতটুকুই বা আমরা অনুভব করি । আমরা যখন ঝলমলে আলোময় শহরের কোন নামি দামি রেস্টুরেন্টে বসে ফ্রাইড রাইস, ফিরনি পায়েস, কাচ্চি, তেহারি উদরস্থ করছি, ঠিক সেসময়ে একজন কৃষক হয়তো মুড়ির সাথে কাঁচা মরিচ মাখিয়ে ইফতার করছে । এইসব সুখাদ্যের যোগানদাতা শিল্পী কারিগরদের এহেন কাল্পনিক প্রতিচ্ছবি মনে হয়না বেশি রংচঙা । ভাতের ধবধবে সাদা রঙে মিশে থাকে কৃষকের রক্ত-জল ! দেখেছেন কখনো, আমি দেখেছি ! কারণ আমি কৃষকের সন্তান ৷ আমি মোটামুটি স্বচ্ছল গৃহস্থের ছেলে । তবুও টানাপোড়েন আমাদের নিত্য অনুষঙ্গ ।
চাষাদের সাথে আমার নাড়ির সম্পর্ক ।
কৃষকের সন্তান হিসেবে ছেলেবেলা থেকেই আমার গর্বের শেষ নাই ৷
কবে স্কুল জীবনে রাজিয়া খাতুন চৌধুরীরাণীর "চাষা" কবিতাটি মনে দাগ কেটেছিল । কবিতায় কবি যেভাবে চাষাদের কল্পনা করেছেন, তেমনি আমি আমার বাবার মুখচ্ছবি দেখেছিলাম কবিতাটির ছত্রে ছত্রে । তাই আমার গর্ব হত চাষার ছেলে বলে । কবির ভাষায়--
সব সাধকের বড় সাধক আমার দেশের চাষা,
দেশ মাতারি মুক্তিকামি দেশের সে যে আশা।
দধিচি কি তাহার চেয়ে সাধক ছিল বড়
পূন্য অত হবে নাকো সব করিলেও জড় !
মুক্তিকামী মহা সাধক মুক্ত করে দেশ,
সবারই সে অন্ন যোগায় নাইকো গর্ব লেশ ।
কবিতাটা পড়ার পর নিজেকে সাধক পুত্র মনে হত । সবার অন্ন যোগানোকে পেশা হিসেবে বেছে নেয়া কি কম পূন্যের কাজ ? কিন্তু হায় ! বর্তমানে কবির ভাবভাষ্য আর বাস্তবতার যে নির্মম প্রভেদ !
বাবা আমাদের তিন ভাইকে বরাবরই কৃষি কাজ, চাষাবাদ ইত্যাদি থেকে বিরত রেখেছেন । কষ্টকরে পড়ালেখা করিয়েছেন । চাকুরে বানিয়েছেন । গৃহস্থ বা কৃষক বানাতে চাননি কখনোই ।
আমি আজ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি বাবা কেন আমাদের চাষাবাদে নিরুৎসাহিত করতেন ।
বাবা নিজের বুকে একটা জলন্ত ক্ষত পুষে রেখেছেন , তা আর তিনি আমাদের মাঝে জিইয়ে রাখতে চাননি ।
তাইতো আজ ভুলতে বসেছি কাঁদা মাটির সোঁদা গন্ধ ।
কৃষকদের যে ফসলের ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত করা হয় শুধু তাই কিন্তু নয় । বরং
বন্যা, খরা ঝড় কৃষকের ভাগ্য উল্টে পাল্টে দেয় বারংবার !
সে প্রাচীন কাল থেকেই কৃষক চাষাদের জীবিকার সাথে নির্মমতার মল্লযুদ্ধ বিরাজমান ।
ষোড়শ শতকের কবি চন্দ্রাবতী তার মালুয়া আখ্যানে বন্যায় চাষার সর্বস্ব খোয়ানোর বর্ণনা দিয়েছেন এভাবে :
চান্দ বিনোদন আসি কয় মায়ের কাছে
আশনা পানিতে মাও সব শস্যি গেছে ।
মায়ে কান্দে পুতে কান্দে সিরে দিয়ে হাত
সারা বছরের লাগ্যা গেছে ঘরের ভাত ।
শত বছর পূর্বেও বেগম রোকেয়া তার "চাষার দুঃখ" রচনায় উল্লেখ করেন চাষাদের পাছায় জড়ানোর মত ত্যানাটুকু পর্যন্ত জুটত না !
আবহমান কাল থেকে প্রকৃত এবং মানুষের কাছ থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে এই শ্রেণিটা । আজ এ যুগে এসেও তাদের দুঃখের দীর্ঘশ্বাসের শেষ কোথায় ?
ধানের দাম না পেয়ে কাটার জন্য কামলা না পেয়ে ধানে আগুন দেয়া হয় ।
আর আমরা, সেই খবরে সেড রিঅ্যাক্ট বা একটা কমেন্ট করেই পগারপার ।
রমজান মাস চলছে । আর কদিন পরেই ঈদ । ঈদের খুশিতে হাসবে সবাই । শুধু বোবা কান্নার গুমোট আবহ থাকবে চাষাদের ঘরে ঘরে ৷
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায় :
জীবনে যাদের হর রোজ রোজা ক্ষুধায় আসেনা নিদ
মুমূর্ষু সেই কৃষকের ঘরে এসেছে কি আজ ঈদ ?
একটি বিন্দু দুধ নাহি পেয়ে যে খোকা মরিবে তার
উঠেছে ঈদের চাঁদ হয়ে কি সে শিশু পাঁজরে হাড় ?
নিত্য উপবাসী কৃষকদের জন্য এবারের ঈদও যে কোন বারের মতই অকথ্য অনন্দের ।
আর কিছু মানুষ ধানের ন্যায্য মূল্যের দাবিতে সোচ্চার না হয়ে করে লুঙ্গি গেঞ্জি পড়ে ফটো সেশনে ব্যস্ত ! মেকি কৃষক দরদের যেন উৎসব চলছে ।
রাজনীতিকদের শট ও কপট বুদ্ধি কৃষকদের কপাল ভেঙ্গেই চলেছে ।
ভরা মওসুমে চড়া দামে চাল আমদানি করা হয় । মুন্ত্রীরা মহোদয় বলছেন -- "ধানের দাম বাড়ানো সম্ভব নয় । চাহিদার তুলনায় বেশি ধান উৎপাদন হয়েছে বলে দাম কম ।,, দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা যদি এভাবে কৃষকদের হতাশ করে, তাহলে আর কি বলার থাকে ।
এদিকে ধান বেচার মত গ্রাহক পাচ্ছে না কৃষকরা ।
আমাদের ঠাকুরগাঁওয়ে ধানের মন ৩৫০ টাকা আর এক কেজি গরুর গোশত কিনতে লাগে ৩৬০ টাকা ।
ধানের কেজি ৮ টাকা ১০ টাকা আর এক লিটার পানির দাম ১৫ টাকা ।
জলের দামের চেয়ে কম ফসলের দাম, ভাবা যায় !
শ্রমিকরা ধান কাটতে চায়না, মহাজনরা ধান কিনতে চাননা, সরকার ধানের দাম বাড়াবে না । চাষাদের যেন ত্রাহি মধুসূদন অবস্থা ! এই অবস্থায় পাঠক আপনারই বলুন আম চাষ না করে গাঁজা চাষ করা কি খুবই অবাস্তব কোন কিছু ?
আর কৃষক কোনদিন তাদের ফসলের শ্রমের ন্যায্য মূল্য পাবেনা কারণ আমরা তো শেকড় ভুলা ছারপোকা ।
আমরা সবাই এখন কোটা টাই পড়া বাবু ।
তাছাড়া বোকাসোকা কৃষকরা ফসলের ন্যায্য মূল্য না পেলেও যে কখনো ফসল ফলানো বন্ধ করে দিবে না, অন্য পোশাজীবীদের মত ধর্মঘট বিদ্রোহ করবে না তো আমরা জানা আছে । মনে হয় কৃষকদের বড় দুর্বলতাই হচ্ছে সে যে কৃষক।
সবশেষে আমি সকল শ্রেণি পেশার মানুষদের প্রতি কৃষকদের যৌক্তিক দাবিতে সোচ্চার হওয়ার আহবান জানাই । বাংলাদেশের মাটিতে কৃষকেরা তে-ভাগা আন্দোলনের জড়িয়ে পরেছিল । এমন কিছু ঘটার আগেই সরকারকে অবিলম্বে কৃষকদের ধানসহ সব ফসলের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত, কৃষকের সন্তান এবং পরিবারের দ্রোহ নিরসনে আশু দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ।
আমি কিন্তু মোটেও অবাক হয়নি । সেকথার ব্যাখ্যা একটু পরে দেই ।
সভ্যতার প্রাচীনতম পেশাগুলোর মধ্যে কৃষি প্রনিধানযোগ্য একটি পেশা ।
রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে শরীরের রক্ত পানি করে ফসল ফলায় কৃষকেরা । মানুষের জন্য ফল-ফসল উৎপাদন করেন হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খেটে । তাই কৃষকদেরকে বলা হয়ে থেকে সব সাধকের মহাসাধক ।
যারা আমাদের অন্নের যোগান দেয় তাদের দুঃখ-কষ্ট কতটুকুই বা আমরা অনুভব করি । আমরা যখন ঝলমলে আলোময় শহরের কোন নামি দামি রেস্টুরেন্টে বসে ফ্রাইড রাইস, ফিরনি পায়েস, কাচ্চি, তেহারি উদরস্থ করছি, ঠিক সেসময়ে একজন কৃষক হয়তো মুড়ির সাথে কাঁচা মরিচ মাখিয়ে ইফতার করছে । এইসব সুখাদ্যের যোগানদাতা শিল্পী কারিগরদের এহেন কাল্পনিক প্রতিচ্ছবি মনে হয়না বেশি রংচঙা । ভাতের ধবধবে সাদা রঙে মিশে থাকে কৃষকের রক্ত-জল ! দেখেছেন কখনো, আমি দেখেছি ! কারণ আমি কৃষকের সন্তান ৷ আমি মোটামুটি স্বচ্ছল গৃহস্থের ছেলে । তবুও টানাপোড়েন আমাদের নিত্য অনুষঙ্গ ।
চাষাদের সাথে আমার নাড়ির সম্পর্ক ।
কৃষকের সন্তান হিসেবে ছেলেবেলা থেকেই আমার গর্বের শেষ নাই ৷
কবে স্কুল জীবনে রাজিয়া খাতুন চৌধুরীরাণীর "চাষা" কবিতাটি মনে দাগ কেটেছিল । কবিতায় কবি যেভাবে চাষাদের কল্পনা করেছেন, তেমনি আমি আমার বাবার মুখচ্ছবি দেখেছিলাম কবিতাটির ছত্রে ছত্রে । তাই আমার গর্ব হত চাষার ছেলে বলে । কবির ভাষায়--
সব সাধকের বড় সাধক আমার দেশের চাষা,
দেশ মাতারি মুক্তিকামি দেশের সে যে আশা।
দধিচি কি তাহার চেয়ে সাধক ছিল বড়
পূন্য অত হবে নাকো সব করিলেও জড় !
মুক্তিকামী মহা সাধক মুক্ত করে দেশ,
সবারই সে অন্ন যোগায় নাইকো গর্ব লেশ ।
কবিতাটা পড়ার পর নিজেকে সাধক পুত্র মনে হত । সবার অন্ন যোগানোকে পেশা হিসেবে বেছে নেয়া কি কম পূন্যের কাজ ? কিন্তু হায় ! বর্তমানে কবির ভাবভাষ্য আর বাস্তবতার যে নির্মম প্রভেদ !
বাবা আমাদের তিন ভাইকে বরাবরই কৃষি কাজ, চাষাবাদ ইত্যাদি থেকে বিরত রেখেছেন । কষ্টকরে পড়ালেখা করিয়েছেন । চাকুরে বানিয়েছেন । গৃহস্থ বা কৃষক বানাতে চাননি কখনোই ।
আমি আজ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি বাবা কেন আমাদের চাষাবাদে নিরুৎসাহিত করতেন ।
বাবা নিজের বুকে একটা জলন্ত ক্ষত পুষে রেখেছেন , তা আর তিনি আমাদের মাঝে জিইয়ে রাখতে চাননি ।
তাইতো আজ ভুলতে বসেছি কাঁদা মাটির সোঁদা গন্ধ ।
কৃষকদের যে ফসলের ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত করা হয় শুধু তাই কিন্তু নয় । বরং
বন্যা, খরা ঝড় কৃষকের ভাগ্য উল্টে পাল্টে দেয় বারংবার !
সে প্রাচীন কাল থেকেই কৃষক চাষাদের জীবিকার সাথে নির্মমতার মল্লযুদ্ধ বিরাজমান ।
ষোড়শ শতকের কবি চন্দ্রাবতী তার মালুয়া আখ্যানে বন্যায় চাষার সর্বস্ব খোয়ানোর বর্ণনা দিয়েছেন এভাবে :
চান্দ বিনোদন আসি কয় মায়ের কাছে
আশনা পানিতে মাও সব শস্যি গেছে ।
মায়ে কান্দে পুতে কান্দে সিরে দিয়ে হাত
সারা বছরের লাগ্যা গেছে ঘরের ভাত ।
শত বছর পূর্বেও বেগম রোকেয়া তার "চাষার দুঃখ" রচনায় উল্লেখ করেন চাষাদের পাছায় জড়ানোর মত ত্যানাটুকু পর্যন্ত জুটত না !
আবহমান কাল থেকে প্রকৃত এবং মানুষের কাছ থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে এই শ্রেণিটা । আজ এ যুগে এসেও তাদের দুঃখের দীর্ঘশ্বাসের শেষ কোথায় ?
ধানের দাম না পেয়ে কাটার জন্য কামলা না পেয়ে ধানে আগুন দেয়া হয় ।
আর আমরা, সেই খবরে সেড রিঅ্যাক্ট বা একটা কমেন্ট করেই পগারপার ।
রমজান মাস চলছে । আর কদিন পরেই ঈদ । ঈদের খুশিতে হাসবে সবাই । শুধু বোবা কান্নার গুমোট আবহ থাকবে চাষাদের ঘরে ঘরে ৷
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায় :
জীবনে যাদের হর রোজ রোজা ক্ষুধায় আসেনা নিদ
মুমূর্ষু সেই কৃষকের ঘরে এসেছে কি আজ ঈদ ?
একটি বিন্দু দুধ নাহি পেয়ে যে খোকা মরিবে তার
উঠেছে ঈদের চাঁদ হয়ে কি সে শিশু পাঁজরে হাড় ?
নিত্য উপবাসী কৃষকদের জন্য এবারের ঈদও যে কোন বারের মতই অকথ্য অনন্দের ।
আর কিছু মানুষ ধানের ন্যায্য মূল্যের দাবিতে সোচ্চার না হয়ে করে লুঙ্গি গেঞ্জি পড়ে ফটো সেশনে ব্যস্ত ! মেকি কৃষক দরদের যেন উৎসব চলছে ।
রাজনীতিকদের শট ও কপট বুদ্ধি কৃষকদের কপাল ভেঙ্গেই চলেছে ।
ভরা মওসুমে চড়া দামে চাল আমদানি করা হয় । মুন্ত্রীরা মহোদয় বলছেন -- "ধানের দাম বাড়ানো সম্ভব নয় । চাহিদার তুলনায় বেশি ধান উৎপাদন হয়েছে বলে দাম কম ।,, দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা যদি এভাবে কৃষকদের হতাশ করে, তাহলে আর কি বলার থাকে ।
এদিকে ধান বেচার মত গ্রাহক পাচ্ছে না কৃষকরা ।
আমাদের ঠাকুরগাঁওয়ে ধানের মন ৩৫০ টাকা আর এক কেজি গরুর গোশত কিনতে লাগে ৩৬০ টাকা ।
ধানের কেজি ৮ টাকা ১০ টাকা আর এক লিটার পানির দাম ১৫ টাকা ।
জলের দামের চেয়ে কম ফসলের দাম, ভাবা যায় !
শ্রমিকরা ধান কাটতে চায়না, মহাজনরা ধান কিনতে চাননা, সরকার ধানের দাম বাড়াবে না । চাষাদের যেন ত্রাহি মধুসূদন অবস্থা ! এই অবস্থায় পাঠক আপনারই বলুন আম চাষ না করে গাঁজা চাষ করা কি খুবই অবাস্তব কোন কিছু ?
আর কৃষক কোনদিন তাদের ফসলের শ্রমের ন্যায্য মূল্য পাবেনা কারণ আমরা তো শেকড় ভুলা ছারপোকা ।
আমরা সবাই এখন কোটা টাই পড়া বাবু ।
তাছাড়া বোকাসোকা কৃষকরা ফসলের ন্যায্য মূল্য না পেলেও যে কখনো ফসল ফলানো বন্ধ করে দিবে না, অন্য পোশাজীবীদের মত ধর্মঘট বিদ্রোহ করবে না তো আমরা জানা আছে । মনে হয় কৃষকদের বড় দুর্বলতাই হচ্ছে সে যে কৃষক।
সবশেষে আমি সকল শ্রেণি পেশার মানুষদের প্রতি কৃষকদের যৌক্তিক দাবিতে সোচ্চার হওয়ার আহবান জানাই । বাংলাদেশের মাটিতে কৃষকেরা তে-ভাগা আন্দোলনের জড়িয়ে পরেছিল । এমন কিছু ঘটার আগেই সরকারকে অবিলম্বে কৃষকদের ধানসহ সব ফসলের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত, কৃষকের সন্তান এবং পরিবারের দ্রোহ নিরসনে আশু দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০১/০৬/২০১৯ভালো।
-
আবুল বাশার শেখ ৩১/০৫/২০১৯ভালো লাগলো ভাই খুবই সুন্দর একটি বিষয়।
-
নাসরীন আক্তার রুবি ৩০/০৫/২০১৯বাহ বেশ চমৎকার