বুদ্ধির শুদ্ধি আন্দোলন
আজ থেকে সহস্র বছর আগে মহামতি সক্রেটিস বলেছিলেন -- তর্ক করে তুমি বিপরীত পক্ষকে পরাস্ত করতে পার, কিন্তু তুমি তার হৃদয় জয় করতে পারবে না ।
অর্থাৎ, বিচারকমন্ডলীর রায়ে পরাজিত পক্ষ কখনোই বিষয়টি অন্তর থেকে মেনে নিতে পারেনা । তাই ফেইসবুকে অনেকের অযৌক্তিক স্টেটাস পড়েও কমেন্ট বক্সে তর্কে জড়াইনা । সে তার মত লইয়া জাহান্নামে যাউকজ্ঞা ।
আমরা বিভিন্ন জন বিভিন্ন রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী । বাংলাদেশের মত ছোট্ট একটি দেশেই প্রায় ৪০ টি রাজনৈতিক দল ! এই দলগুলো কার জন্য ? কিসের উদ্দেশ্যে গঠন করা হয়েছে ? তা জানার জন্য নিশ্চয় রাষ্ট্রবিজ্ঞানী হওয়ায় প্রয়োজন নাই । সবি আসলে মানুষের জন্য ।
তাই, যে কোন রাজনৈতিক দলের কর্মীর মনে মানব সেবার একটা টেন্ডেনসি কাজ করে । তাই আই হ্যাট পলিটিক্স মার্কা তরুণ যুবাদের থেকে এরা বেটার । যদিও
রাজনৈতিক কর্মীদের মানুষ সেবার অনুভূতি কতটা আছে তাও তর্কের বিষয় ।
তবুও আমি তাদের নিয়ে আশাবাদী ।
আমাদের দেশের বড় দলগুলোর কিছু পাগলা ভক্ত থাকে ৷ যাদের আমরা দলের সেবা দাস বলে বলি ।
এরা ফেইসবুকে রোমার ছড়ায়, গলাবাজি করে, গালাগাল দেয়, সার্কাজমের অশুচি বিষ তাদের অন্তরে । এরা ভাবে বিপরীত পক্ষকে ছোট করা, হেয় করার মাধ্যেই আমার দল দোষমুক্ত থাকবে ।
এই শ্রেণিটা আমার আলোচনার বিষয় নয় । বরং আমি বলতে চাই, সেইসব শিক্ষত শ্রেণির উদ্দেশ্যেকে । যারা রাজনীতি সচেতন, যারা তরুণ, যারা পড়ুয়া, যারা স্পেড কে স্পেড বলার সাহস করে । তাদের । যারা মেধাকে দলের দোষ ডাকতে ব্যবহার না করে চলমান সময়ের অন্যায়,শোষণ, বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াই করবে ।
একমাত্র এই উদীয়মান তারুণ্যই পারে দলের নামে গড়া এই প্রাচীর ভেঙ্গে দিতে ৷
আমাদের জাতীয় চেতনা, বিশ্বাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, জাতীয় বীরদের প্রেরণায় নতুন প্লাটফর্ম গড়তে ।
ঘুরে দাঁড়াতে প্রেরণা জোগাতে ।
নিজের পরিমন্ডলের পাশাপাশি দলীয় শুদ্ধতায় ভূমিকা রাখতে সাহস দেখাতে ।
মধ্য যুগীয় কায়দায় পেশিশক্তি প্রয়োগের নয় বরং সৌহার্দ্য ও বন্ধুত্বের মাধ্যমে সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে ।
যেখানে থাকবেনা ধর্মের বড়ত্ব চর্চা কিংবা কারো বিশ্বাস আঘাতের কুটিলপনা ।
যেখানে রাজনীতি হবে শুধুই ভালোর জন্য ।
আমি সেই আগামীর স্বপ্ন দেখি ...।
অর্থাৎ, বিচারকমন্ডলীর রায়ে পরাজিত পক্ষ কখনোই বিষয়টি অন্তর থেকে মেনে নিতে পারেনা । তাই ফেইসবুকে অনেকের অযৌক্তিক স্টেটাস পড়েও কমেন্ট বক্সে তর্কে জড়াইনা । সে তার মত লইয়া জাহান্নামে যাউকজ্ঞা ।
আমরা বিভিন্ন জন বিভিন্ন রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী । বাংলাদেশের মত ছোট্ট একটি দেশেই প্রায় ৪০ টি রাজনৈতিক দল ! এই দলগুলো কার জন্য ? কিসের উদ্দেশ্যে গঠন করা হয়েছে ? তা জানার জন্য নিশ্চয় রাষ্ট্রবিজ্ঞানী হওয়ায় প্রয়োজন নাই । সবি আসলে মানুষের জন্য ।
তাই, যে কোন রাজনৈতিক দলের কর্মীর মনে মানব সেবার একটা টেন্ডেনসি কাজ করে । তাই আই হ্যাট পলিটিক্স মার্কা তরুণ যুবাদের থেকে এরা বেটার । যদিও
রাজনৈতিক কর্মীদের মানুষ সেবার অনুভূতি কতটা আছে তাও তর্কের বিষয় ।
তবুও আমি তাদের নিয়ে আশাবাদী ।
আমাদের দেশের বড় দলগুলোর কিছু পাগলা ভক্ত থাকে ৷ যাদের আমরা দলের সেবা দাস বলে বলি ।
এরা ফেইসবুকে রোমার ছড়ায়, গলাবাজি করে, গালাগাল দেয়, সার্কাজমের অশুচি বিষ তাদের অন্তরে । এরা ভাবে বিপরীত পক্ষকে ছোট করা, হেয় করার মাধ্যেই আমার দল দোষমুক্ত থাকবে ।
এই শ্রেণিটা আমার আলোচনার বিষয় নয় । বরং আমি বলতে চাই, সেইসব শিক্ষত শ্রেণির উদ্দেশ্যেকে । যারা রাজনীতি সচেতন, যারা তরুণ, যারা পড়ুয়া, যারা স্পেড কে স্পেড বলার সাহস করে । তাদের । যারা মেধাকে দলের দোষ ডাকতে ব্যবহার না করে চলমান সময়ের অন্যায়,শোষণ, বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াই করবে ।
একমাত্র এই উদীয়মান তারুণ্যই পারে দলের নামে গড়া এই প্রাচীর ভেঙ্গে দিতে ৷
আমাদের জাতীয় চেতনা, বিশ্বাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, জাতীয় বীরদের প্রেরণায় নতুন প্লাটফর্ম গড়তে ।
ঘুরে দাঁড়াতে প্রেরণা জোগাতে ।
নিজের পরিমন্ডলের পাশাপাশি দলীয় শুদ্ধতায় ভূমিকা রাখতে সাহস দেখাতে ।
মধ্য যুগীয় কায়দায় পেশিশক্তি প্রয়োগের নয় বরং সৌহার্দ্য ও বন্ধুত্বের মাধ্যমে সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে ।
যেখানে থাকবেনা ধর্মের বড়ত্ব চর্চা কিংবা কারো বিশ্বাস আঘাতের কুটিলপনা ।
যেখানে রাজনীতি হবে শুধুই ভালোর জন্য ।
আমি সেই আগামীর স্বপ্ন দেখি ...।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ১২/০১/২০১৯দারুণ
-
নাসরীন আক্তার রুবি ১০/০১/২০১৯গঠনমলক লেখা।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৬/০১/২০১৯সকলের মধ্যে পরমতসহিষ্ণুতা জন্ম নিক।
-
আব্দুল হক ০৬/০১/২০১৯বেশ