গরিবের স্বপ্ন দেখতে নাই
গরিবের স্বপ্ন দেখতে নাই
মোঃ বুলবুল হোসেন
তারিখঃ ০১-০৩-২০২২ ইং
সারাদিন অফিস শেষে ক্লান্ত মনে হচ্ছে। বাসায় এসে একটু হাত মুখ ধুয়ে রুমের মধ্যে বসে আছি, ভাবতেছি কি করা যায় । হঠাৎ দেখি ফোনে রিংটোন বেজে উঠলো ফোন রিসিভ করতেই দাদু বললেন, কি ব্যাপার দাদু ভাই কেমন আছো। অনেকদিন হলো তোমার সাথে কথা হয় না। আমাদের কে ভুলে গেছো, একবার বাড়িতে আসলে হয়না দাদুভাই। একটু ঘুরে যাও তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে ।এদিকে দাদুর এমন কথা শুনে আমার মনটা কেমন জানি হয়ে গেল। কত দিন হয় বাড়িতে যাইনি বাড়ির জন্য আমার মনটা কাঁদে। আমি ও ভাবতে ছিলাম ফোন দিয়ে বাড়িতে কথা বলবো। যাই হোক আমি কথাগুলো ভাবতে ভাবতে দাদু বলল,কি ব্যাপার দাদু ভাই কোথায় হারিয়ে গেলে। আমি যে কথাগুলো বললাম তুমি কি বুঝতে পারো নাই । জ্বি দাদুভাই বুঝতে পারছি। আর এখন তো প্রচন্ড গরম তাই সকাল সকাল চলে এসো। আমি তোমার আম্মাকে বলে রাখবো। এই বলে দাদু ফোনটা কেটে দিলো। আমার যে কি আনন্দ হচ্ছে। কতো দিন পরে বাড়ি যাবো গ্রামের পরিবেশ দেখবো। গ্রামের মানুষগুলোর সাথে ঘুরবো ভাবতেই কেমন প্রান ফিরে পেলাম। যাই হোক রাতের খাওয়া-দাওয়া সেরে আমি শুয়ে পরলাম । আবার সকাল সকাল উঠতে হবে । সবার আগে প্ল্যান করলাম। সকাল বেলায় অফিসে গিয়ে বসের কাছ থেকে ছুটি নিয়ে চলে যাবো বাড়িতে।
সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে। সকালের নাস্তা সেরে অফিসের দিকে রওনা দিলাম। অফিসে যাওয়ার পর বস আমাকে বলল, কি ব্যাপার আজকে তোমার মনটা কেমন যেনো খুশি খুশি লাগতেছে। তখন আমি বললাম আপনা কে একটা কথা বলব, বস বললেন ঠিক আছে বলো সমস্যা নাই। নতুন চাকরি নিয়েছি অনেক দিনই তো হলো । একদিন ছুটি কাটাই নাই।এদিকে দাদু আমাকে দেখতে চাচ্ছিল। যদি আমাকে কয়েক দিনের জন্য ছুটি দিতেন। তাহলে হয়তো ভালো হতো, বস খুশি হয়ে বললোঃ তুমি তো এখনো ছুটি কাটাও নাই তাই যেতে পারো। বসের মুখে এমন কথা শুনে আমি খুশি হয়ে গেলাম। আর বসের কথা কি বলবো যেমন সহজ সরল শান্ত প্রকৃতির একজন মানুষ। সব সময় মুখে হাসি লেগেই থাকে । এমন মানুষকে কাছে পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার, যাই হোক বসের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমি রওনা দিলাম বাড়ির দিকে। গাড়িতে উঠতে দেখি আমার পাশের সিটে একজন বৃদ্ধ মহিলা বসে আছে। আমি বললাম পাশের সিটটা আমার বৃদ্ধ মহিলাটি বলল, বাবা আমি অসুস্থ মানুষ আমি একটু জানালার পাশে বসি। তুমি আমার পাশে বসো আমিও ভাবলাম বয়স্ক মানুষের সমস্যা হতেই পারে, তাই আমি কিছু না বলে উনার পাশে বসে পড়লাম । এমন সময় দেখি বৃদ্ধ মহিলাটি চোখ দিয়ে পানি পড়তেছে। আমি কিছু বলতে যাবো এমন সময় বয়স্ক মহিলা বলল বাবা তুমি কিছু বলবে । তখন আমি বললাম কি হয়েছে আপনার কান্নাকাটি করতেছেন কেন।
এদিকে গাড়িটা অনেক আগেই ছেড়ে দিয়েছে। দ্রুত গতিতে চলছে । দুজনের মধ্যে আলোচনা চলছে। এমন সময় তিনি বললেন, কি বলবো বাবা দুঃখের কথা আমার ছেলে এই শহরে চাকরি করতো অনেকদিন হলো তার কোন খোঁজ খবর পাইনা। এই শহরে দুদিন হল এসেছি। রাস্তার পাশে রাত কাটিয়েছি। দুদিন হল কিছু খাইনি ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছি। যদি ছেলেটার দেখা পেতাম। তাহলে হয়তো আমার কষ্টটা বলে যেতাম। গাড়িওয়ালা কে বুঝিয়ে বলে গাড়িতে উঠেছি। উনি খুব ভালো মানুষ তাই আমার কথাগুলো বিশ্বাস করে গাড়িতে তুলেছে। বয়স্ক মহিলাটির কথা শুনে আমার মায়া লেগে গেল। দুদিন হলো কিছু খাইনি ছেলে কি বেঁচে আছে না মারা গেছে তাও জানেনা। উনাকে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো ভাষা আমার নাই তবু বললাম হয়তো কোথাও আছে একদিন আপনার ছেলে আপনার কাছে ফিরবে অবশ্যই । আমি বললাম আমার কাছে কিছু রুটি আছে। আসার সময় হোটেল থেকে নিয়ে এসেছি। আপনি যদি কিছু না মনে করেন তাহলে এগুলো খেতে পারেন। মহিলাটি ভাঙ্গা গলায় বলল তুমি খাবে না। তোমার সমস্যা হবে না, আরে না দুই তিন ঘণ্টার পথ আর আমি সকাল বেলায় খেয়ে এসেছি । এগুলো আপনি খেতে পারেন । মহিলাটি খেতে যাবেন এমন সময় হঠাৎ কান্নার শব্দ সামনে রাস্তা বন্ধ মানুষ হই হুল্লোর করতেছে। বৃদ্ধ মহিলাটি খাবার ছেড়ে জানালা দিয়ে উঁকি দিয়ে বলল বাবা দেখতো ওই জায়গায় কি হয়েছে। আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে। আপনি বসেন আমি দেখে আসি ।বাস সুপারভাইজার কে বললাম ভাই আমি সামনে একটু দেখে আসি কি হয়েছে। আপনি যাওয়ার সময় সামনে থেকে আমাকে নিয়ে যাবেন। সুপারভাইজার বললো ঠিক আছে যান । কথাগুলো বলে সামনের দিকে চলে গেলাম । এগিয়ে দেখি একটি বাস খাদের কিনারায় পরের আছে ।
আরেকটি মাঝখানে অনেকগুলো লোক আহত হয়েছে। এরমধ্যে মারাও গেছে অনেকে। স্বজনরা কান্নায় ভেঙে পড়ছে। এর মধ্যে অনেকগুলো লাশ শনাক্ত করা হয় নাই। এমন সময় আমি পিছন থেকে লক্ষ করলাম বয়স্ক মহিলাটি আমার পিছন পিছন চলে এসেছে । বয়স্ক মহিলাটি বলল বাবা যেগুলো লাশ এখন পর্যন্ত কেউ চিনতে পারেনি। ঐ গুলো লাশ আমাকে দেখাও তো । আমার কেমন জানি মনে হচ্ছে । মায়ের মনতো কিছু মানে না। আমি বললাম ঠিক আছে চলেন বয়স্ক মহিলা কে একে একে সব লাশগুলো দেখাতে শুরু করলাম । এমন সময় একটি লাশ দেখে মহিলাটি জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। আমার বুঝতে বাকি রইল না এই হলো ওনার ছেলে । আমি কি করব বুঝে পারছিলাম না। তখন ভাবলাম আগে বয়স্ক মহিলা কে সুস্থ করতে হবে। পাশের দাঁড়িয়ে থাকা লোকটির কাছ থেকে পানির বোতল নিয়ে উনার চোখে মুখে ছিটিয়ে দিলাম । কিছুক্ষণ পর বয়স্ক মহিলার জ্ঞান ফিরে আসলো। মহিলাটি বলল এই আমার ছেলে। এই শহরে এসেছিলো কতো স্বপ্ন নিয়ে। সে অনেক বড় হবে টাকা পয়সা রোজগার করবে। আমরা দুবেলা ভালোভাবে খেতে পারো। আমার ছেলের স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে গেল। গরিবের স্বপ্ন দেখতে নাই। বাবা তুমি আমার একটা উপকার করো না বাবা আমার ছেলের লাশটা আমার বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার একটা ব্যবস্থা করে দাও। মহিলার কথাগুলো শুনে আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে । আমি একটি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে। বয়স্ক মহিলার ছেলেকে উনার সাথে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দেই।
মোঃ বুলবুল হোসেন
তারিখঃ ০১-০৩-২০২২ ইং
সারাদিন অফিস শেষে ক্লান্ত মনে হচ্ছে। বাসায় এসে একটু হাত মুখ ধুয়ে রুমের মধ্যে বসে আছি, ভাবতেছি কি করা যায় । হঠাৎ দেখি ফোনে রিংটোন বেজে উঠলো ফোন রিসিভ করতেই দাদু বললেন, কি ব্যাপার দাদু ভাই কেমন আছো। অনেকদিন হলো তোমার সাথে কথা হয় না। আমাদের কে ভুলে গেছো, একবার বাড়িতে আসলে হয়না দাদুভাই। একটু ঘুরে যাও তোমাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে ।এদিকে দাদুর এমন কথা শুনে আমার মনটা কেমন জানি হয়ে গেল। কত দিন হয় বাড়িতে যাইনি বাড়ির জন্য আমার মনটা কাঁদে। আমি ও ভাবতে ছিলাম ফোন দিয়ে বাড়িতে কথা বলবো। যাই হোক আমি কথাগুলো ভাবতে ভাবতে দাদু বলল,কি ব্যাপার দাদু ভাই কোথায় হারিয়ে গেলে। আমি যে কথাগুলো বললাম তুমি কি বুঝতে পারো নাই । জ্বি দাদুভাই বুঝতে পারছি। আর এখন তো প্রচন্ড গরম তাই সকাল সকাল চলে এসো। আমি তোমার আম্মাকে বলে রাখবো। এই বলে দাদু ফোনটা কেটে দিলো। আমার যে কি আনন্দ হচ্ছে। কতো দিন পরে বাড়ি যাবো গ্রামের পরিবেশ দেখবো। গ্রামের মানুষগুলোর সাথে ঘুরবো ভাবতেই কেমন প্রান ফিরে পেলাম। যাই হোক রাতের খাওয়া-দাওয়া সেরে আমি শুয়ে পরলাম । আবার সকাল সকাল উঠতে হবে । সবার আগে প্ল্যান করলাম। সকাল বেলায় অফিসে গিয়ে বসের কাছ থেকে ছুটি নিয়ে চলে যাবো বাড়িতে।
সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে। সকালের নাস্তা সেরে অফিসের দিকে রওনা দিলাম। অফিসে যাওয়ার পর বস আমাকে বলল, কি ব্যাপার আজকে তোমার মনটা কেমন যেনো খুশি খুশি লাগতেছে। তখন আমি বললাম আপনা কে একটা কথা বলব, বস বললেন ঠিক আছে বলো সমস্যা নাই। নতুন চাকরি নিয়েছি অনেক দিনই তো হলো । একদিন ছুটি কাটাই নাই।এদিকে দাদু আমাকে দেখতে চাচ্ছিল। যদি আমাকে কয়েক দিনের জন্য ছুটি দিতেন। তাহলে হয়তো ভালো হতো, বস খুশি হয়ে বললোঃ তুমি তো এখনো ছুটি কাটাও নাই তাই যেতে পারো। বসের মুখে এমন কথা শুনে আমি খুশি হয়ে গেলাম। আর বসের কথা কি বলবো যেমন সহজ সরল শান্ত প্রকৃতির একজন মানুষ। সব সময় মুখে হাসি লেগেই থাকে । এমন মানুষকে কাছে পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার, যাই হোক বসের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমি রওনা দিলাম বাড়ির দিকে। গাড়িতে উঠতে দেখি আমার পাশের সিটে একজন বৃদ্ধ মহিলা বসে আছে। আমি বললাম পাশের সিটটা আমার বৃদ্ধ মহিলাটি বলল, বাবা আমি অসুস্থ মানুষ আমি একটু জানালার পাশে বসি। তুমি আমার পাশে বসো আমিও ভাবলাম বয়স্ক মানুষের সমস্যা হতেই পারে, তাই আমি কিছু না বলে উনার পাশে বসে পড়লাম । এমন সময় দেখি বৃদ্ধ মহিলাটি চোখ দিয়ে পানি পড়তেছে। আমি কিছু বলতে যাবো এমন সময় বয়স্ক মহিলা বলল বাবা তুমি কিছু বলবে । তখন আমি বললাম কি হয়েছে আপনার কান্নাকাটি করতেছেন কেন।
এদিকে গাড়িটা অনেক আগেই ছেড়ে দিয়েছে। দ্রুত গতিতে চলছে । দুজনের মধ্যে আলোচনা চলছে। এমন সময় তিনি বললেন, কি বলবো বাবা দুঃখের কথা আমার ছেলে এই শহরে চাকরি করতো অনেকদিন হলো তার কোন খোঁজ খবর পাইনা। এই শহরে দুদিন হল এসেছি। রাস্তার পাশে রাত কাটিয়েছি। দুদিন হল কিছু খাইনি ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছি। যদি ছেলেটার দেখা পেতাম। তাহলে হয়তো আমার কষ্টটা বলে যেতাম। গাড়িওয়ালা কে বুঝিয়ে বলে গাড়িতে উঠেছি। উনি খুব ভালো মানুষ তাই আমার কথাগুলো বিশ্বাস করে গাড়িতে তুলেছে। বয়স্ক মহিলাটির কথা শুনে আমার মায়া লেগে গেল। দুদিন হলো কিছু খাইনি ছেলে কি বেঁচে আছে না মারা গেছে তাও জানেনা। উনাকে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো ভাষা আমার নাই তবু বললাম হয়তো কোথাও আছে একদিন আপনার ছেলে আপনার কাছে ফিরবে অবশ্যই । আমি বললাম আমার কাছে কিছু রুটি আছে। আসার সময় হোটেল থেকে নিয়ে এসেছি। আপনি যদি কিছু না মনে করেন তাহলে এগুলো খেতে পারেন। মহিলাটি ভাঙ্গা গলায় বলল তুমি খাবে না। তোমার সমস্যা হবে না, আরে না দুই তিন ঘণ্টার পথ আর আমি সকাল বেলায় খেয়ে এসেছি । এগুলো আপনি খেতে পারেন । মহিলাটি খেতে যাবেন এমন সময় হঠাৎ কান্নার শব্দ সামনে রাস্তা বন্ধ মানুষ হই হুল্লোর করতেছে। বৃদ্ধ মহিলাটি খাবার ছেড়ে জানালা দিয়ে উঁকি দিয়ে বলল বাবা দেখতো ওই জায়গায় কি হয়েছে। আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে। আপনি বসেন আমি দেখে আসি ।বাস সুপারভাইজার কে বললাম ভাই আমি সামনে একটু দেখে আসি কি হয়েছে। আপনি যাওয়ার সময় সামনে থেকে আমাকে নিয়ে যাবেন। সুপারভাইজার বললো ঠিক আছে যান । কথাগুলো বলে সামনের দিকে চলে গেলাম । এগিয়ে দেখি একটি বাস খাদের কিনারায় পরের আছে ।
আরেকটি মাঝখানে অনেকগুলো লোক আহত হয়েছে। এরমধ্যে মারাও গেছে অনেকে। স্বজনরা কান্নায় ভেঙে পড়ছে। এর মধ্যে অনেকগুলো লাশ শনাক্ত করা হয় নাই। এমন সময় আমি পিছন থেকে লক্ষ করলাম বয়স্ক মহিলাটি আমার পিছন পিছন চলে এসেছে । বয়স্ক মহিলাটি বলল বাবা যেগুলো লাশ এখন পর্যন্ত কেউ চিনতে পারেনি। ঐ গুলো লাশ আমাকে দেখাও তো । আমার কেমন জানি মনে হচ্ছে । মায়ের মনতো কিছু মানে না। আমি বললাম ঠিক আছে চলেন বয়স্ক মহিলা কে একে একে সব লাশগুলো দেখাতে শুরু করলাম । এমন সময় একটি লাশ দেখে মহিলাটি জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। আমার বুঝতে বাকি রইল না এই হলো ওনার ছেলে । আমি কি করব বুঝে পারছিলাম না। তখন ভাবলাম আগে বয়স্ক মহিলা কে সুস্থ করতে হবে। পাশের দাঁড়িয়ে থাকা লোকটির কাছ থেকে পানির বোতল নিয়ে উনার চোখে মুখে ছিটিয়ে দিলাম । কিছুক্ষণ পর বয়স্ক মহিলার জ্ঞান ফিরে আসলো। মহিলাটি বলল এই আমার ছেলে। এই শহরে এসেছিলো কতো স্বপ্ন নিয়ে। সে অনেক বড় হবে টাকা পয়সা রোজগার করবে। আমরা দুবেলা ভালোভাবে খেতে পারো। আমার ছেলের স্বপ্ন স্বপ্নই রয়ে গেল। গরিবের স্বপ্ন দেখতে নাই। বাবা তুমি আমার একটা উপকার করো না বাবা আমার ছেলের লাশটা আমার বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার একটা ব্যবস্থা করে দাও। মহিলার কথাগুলো শুনে আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে । আমি একটি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে। বয়স্ক মহিলার ছেলেকে উনার সাথে গ্রামের বাড়ি পাঠিয়ে দেই।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জে এস এম অনিক ০৪/০৩/২০২২অসাধারণ উপস্থাপন।
-
Md. Rayhan Kazi ০২/০৩/২০২২অসাধারণ
-
শ.ম.ওয়াহিদুজ্জামান ০২/০৩/২০২২তবু স্বপ্ন অনাবিল। সবার তরে।
-
আব্দুর রহমান আনসারী ০১/০৩/২০২২সুন্দর উপস্থাপনা