আলো ও আলোক দূষণ
আলো কি কখনো দূষণ হতে পারে?
___________________________________
♥ আমরা সকলেই কমবেশি জানি যে, রাতের স্বাভাবিক একটা সৌন্দর্য আছে। যার তুলনা দিনের আলোতে করা যায়না। রাতের সেই মায়াবী রূপমাধুরীতে মুগ্ধ হয়ে যুগে যুগে শিল্পির কন্ঠে শোনা যায়-
"নিশি রাত বাঁকা চাঁদ আকাশে
চুপিচুপি বাঁশি বাজে বাতাসে"
অথবা-
"জোছনা করেছে আড়ি, আসেনা আমার বাড়ি"
"এই রাত তোমার আমার, এই চাঁদ তোমার আমার
শুধু দুজনে....."
অথবা-
"ঘুমঘুম চাঁদ ঝিকিমিকি তারা
এই মাধবী রাত
আসেনিতো কভু আর
জীবনে আমার..."
ইত্যাদি অসাধারণ সব গান। যা রাতের প্রকৃতিকে নিবিড় ভাবে পর্যবেক্ষণ করে সৃষ্টি হয়েছে। রাতের তারা ভরা আকাশ হাজার বছর ধরে আমাদের শিশুমনে কতো বিচিত্র অনুভূতির জন্ম দিয়েছে!
Twinkle twinkle little star
How I wonder what you are.
Up above the world so high
Like a diamond in the sky.
কোন এক কবি বিমুগ্ধ হয়ে বলেছেন-
"রাতের সব তারাই আছে দিনের আলোর গভীরে"।
____________________________________________
♥ জীবকুলের বেঁচে থাকার জন্য আলো খুব জরুরী। কিন্তু এই আলোই কি কখনও আলোক দূষণ হয়ে দেখা দিতে পারে? হ্যাঁ পারে। রাতের স্বাভাবিক কার্যকলাপে মানুষ থেকে ঝিঁঝিঁপোকা, জোনাকি- সবার জীবনেই, বিশেষ করে নিশাচর প্রাণীদের জীবনে এই আলোক দূষণ প্রাণঘাতী হয়ে দেখা দিতে পারে। এবং দেখা দিয়েছেও।
♥ রাতের বেলায় অতিরিক্ত আলোয় পাখিদের খুব সমস্যা হয়। তাদের দিন ও রাতের পার্থক্য বুঝতে অসুবিধা হয়। তারা অসময়ে ডাকতে ও খেতে শুরু করে। যেমন ইদানীং সন্ধ্যারাতেও কোকিল ও কাকেদের ডেকে উঠতে শোনা যায়। নিশাচর পাখিদের মধ্যে পেঁচা ও বাদুরের বেলায় এই সমস্যা খুব প্রকট ও প্রাণঘাতী। মনুষ্যসৃষ্ট উজ্জ্বল বৈদ্যুতিক আলোয় তাদের চলাফেরায় ভয়ানক প্রভাব পড়ে। যার কারণে তাদের শিকার করা বিঘ্নিত হয়।
♥ বৈজ্ঞানিক গবেষণায় জানা যায়, প্রতিবছর প্রায় ২০০ রকমের পাখি প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার কারণে, পৃথিবী থেকে চিরতরে হারিয়ে যাচ্ছে। শহরে, বিশেষ করে পার্ক গুলিতে রাতের বেলায় তীব্র আলো নিয়ন্ত্রণ করা গেলে প্রকৃতির এই অমূল্য উপাদান পাখি, ছোট ছোট জন্তু ও হাজার প্রজাতির পতঙ্গ যাদের দ্বারা এই পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষা হয়ে থাকে, যাদের স্বাভাবিক অন্ধকার খুব প্রয়োজন; তাদের রক্ষা করা সম্ভব হবে।
♥ এক গবেষণায় দেখা গেছে ভরা জোৎস্নায় চাঁদের যে তীব্র আলো এই ধরণীর বুকে ছড়িয়ে পড়ে, তার চাইতে পনেরশ গুণ বেশি তীব্র হলো স্টিকলাইট বা এলইডি লাইটের আলো। রাতের তীব্র আলো শুধু ডাঙ্গায়ই প্রভাব ফেলছে তা নয়। জলেও এর ভয়ানক পরিণতি লক্ষণীয়। সৌন্দর্যবর্ধন এবং সামাজিক নিরাপত্তা উভয় কারনেই রাতে কৃত্রিম আলোর প্রয়োজন। কিন্তু সমুদ্রের কাছাকাছি রাতের বেলায় সারিসারি আলো, সদ্য ডিম ফুটে বেরিয়ে আসা কচ্ছপ ছানাদের সমূদ্রের দিকে যাওয়ার বদলে আশ্চর্য ভাবে সমুদ্রতীরবর্তী রাস্তার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যা নিঃসন্দেহে ভয়ানক ব্যাপার। ক্ষতি হচ্ছে প্রবালেরও। তাদের জননক্রিয়া ব্যহত হওয়ার কারনে সঠিক সময়ে ডিম নিষিক্ত হতে পারেনা।
♥ বাদুর এবং কিছু নিশাচর প্রাণী যারা দিনের উনিশ ঘন্টাই ঘুমিয়ে কাটায়, তারা রাতের ওই কয়েক ঘন্টাই সব থেকে বেশি কর্মক্ষম থাকে। এছাড়া হরিণ ও একজাতীয় খরগোশ গোধূলির মৃদু আলো খুব পছন্দ করে। এদের সকলের জন্য রাতের কৃত্রিম আলো এক মারণাস্ত্র।
♥ রাতের কৃত্রিম আলো গাছের জন্যও সমান ক্ষতির কারণ। রাতের বেলায় দীর্ঘসময় আলোর সংস্পর্শ পাওয়ার কারনে ফলদায়ী গাছ গুলিতে রাসায়নিক বিক্রিয়া হয় যার কারণে সময়মত মুকুল বা বোল আসেনা। আসলেও তাদের পরাগায়ন ব্যাহত হয় ওই সব পোকা বা পাখিদের অনুপস্থিতির জন্য, যারা পরাগায়ন ঘটাতে সাহায্য করে থাকে। এরা অযাচিত আলোক দূষণের কারণে আসতে পারেনা।
♥ যে মানবজাতি, তার নিজের স্বার্থে পৃথিবীর ভারসাম্য তিলেতিলে নষ্ট করে নিজে চরম উৎকর্ষ সাধনে এগিয়ে চলেছে, তারা কি এই আলোক দূষণের প্রভাব মুক্ত? একদম না। সন্ধ্যার পর যেখানে আমাদের মৃদু আলোর প্রয়োজন সেখানে অতিরিক্ত আলো আমাদের ত্বকে মেলানিন নিয়ন্ত্রণে বাঁধা প্রদান করে। যা ক্যান্সারের মতো ভয়াবহ রোগের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া রাত জেগে পড়ালেখা বা বিনোদন দীর্ঘমেয়াদী ইনসমনিয়ার(অনিদ্রা রোগ) জন্ম দেয়। চবিশ ঘন্টা খোলা থাকে এরকম শপিং মল, রেস্তরা বা নাইটক্লাব গুলি সাধারণত অল্পবয়স্কদের বেশি আকর্ষণ করে। যার ফলে তারা রাতে জাগে ও দিনে অনেক বেলা করে ঘুমায়। যা এই প্রকৃতির নিয়মের সম্পূর্ণ বিপরীত। স্বাভাবিক জীবনের পরিপন্থী। এর ফলে অল্প বয়েসেই চেহারা বুড়িয়ে যাওয়া, স্থূলতা, হজম শক্তি কমে যাওয়া, কর্মশক্তি হ্রাস পাওয়া এবং শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গে নানাবিধ রোগের জন্ম নেয়ার মতো বহু সমস্যা দেখা যায়।
♥ প্রকৃতি বেঁচে থাকার জন্য আমাদের সব দিয়েছে। আর বিজ্ঞান আমাদের ভালো ও সত্যকে দেখার চোখ দিয়েছে। প্রকৃতি মানুষকে জীবকুলের শ্রেষ্ঠতম করেছে। আর মানুষ নিজের প্রয়োজনে প্রকৃতিকে খুড়ে, কেটে, জ্বালিয়ে, ভরাট করে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। সুতরাং বোঝা গেল বায়ু, জল, শব্দ ইত্যাদি দূষণের মতো রাতের কৃত্রিম আলোও এক প্রকার দূষণ। এই দূষণ রোধে আপনি সচেতন হউন। রাতে অপ্রয়োজনীয় আলো নিভিয়ে রাখুন এবং অন্যকেও সচেতন করুন।
© সুব্রত ব্রহ্ম
জুলাই ১৮, ২০১৬ ইং:
ভাবনা সূত্র: বিভিন্ন জার্নাল ও নিজ অভিজ্ঞতালব্ধ।
___________________________________
♥ আমরা সকলেই কমবেশি জানি যে, রাতের স্বাভাবিক একটা সৌন্দর্য আছে। যার তুলনা দিনের আলোতে করা যায়না। রাতের সেই মায়াবী রূপমাধুরীতে মুগ্ধ হয়ে যুগে যুগে শিল্পির কন্ঠে শোনা যায়-
"নিশি রাত বাঁকা চাঁদ আকাশে
চুপিচুপি বাঁশি বাজে বাতাসে"
অথবা-
"জোছনা করেছে আড়ি, আসেনা আমার বাড়ি"
"এই রাত তোমার আমার, এই চাঁদ তোমার আমার
শুধু দুজনে....."
অথবা-
"ঘুমঘুম চাঁদ ঝিকিমিকি তারা
এই মাধবী রাত
আসেনিতো কভু আর
জীবনে আমার..."
ইত্যাদি অসাধারণ সব গান। যা রাতের প্রকৃতিকে নিবিড় ভাবে পর্যবেক্ষণ করে সৃষ্টি হয়েছে। রাতের তারা ভরা আকাশ হাজার বছর ধরে আমাদের শিশুমনে কতো বিচিত্র অনুভূতির জন্ম দিয়েছে!
Twinkle twinkle little star
How I wonder what you are.
Up above the world so high
Like a diamond in the sky.
কোন এক কবি বিমুগ্ধ হয়ে বলেছেন-
"রাতের সব তারাই আছে দিনের আলোর গভীরে"।
____________________________________________
♥ জীবকুলের বেঁচে থাকার জন্য আলো খুব জরুরী। কিন্তু এই আলোই কি কখনও আলোক দূষণ হয়ে দেখা দিতে পারে? হ্যাঁ পারে। রাতের স্বাভাবিক কার্যকলাপে মানুষ থেকে ঝিঁঝিঁপোকা, জোনাকি- সবার জীবনেই, বিশেষ করে নিশাচর প্রাণীদের জীবনে এই আলোক দূষণ প্রাণঘাতী হয়ে দেখা দিতে পারে। এবং দেখা দিয়েছেও।
♥ রাতের বেলায় অতিরিক্ত আলোয় পাখিদের খুব সমস্যা হয়। তাদের দিন ও রাতের পার্থক্য বুঝতে অসুবিধা হয়। তারা অসময়ে ডাকতে ও খেতে শুরু করে। যেমন ইদানীং সন্ধ্যারাতেও কোকিল ও কাকেদের ডেকে উঠতে শোনা যায়। নিশাচর পাখিদের মধ্যে পেঁচা ও বাদুরের বেলায় এই সমস্যা খুব প্রকট ও প্রাণঘাতী। মনুষ্যসৃষ্ট উজ্জ্বল বৈদ্যুতিক আলোয় তাদের চলাফেরায় ভয়ানক প্রভাব পড়ে। যার কারণে তাদের শিকার করা বিঘ্নিত হয়।
♥ বৈজ্ঞানিক গবেষণায় জানা যায়, প্রতিবছর প্রায় ২০০ রকমের পাখি প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার কারণে, পৃথিবী থেকে চিরতরে হারিয়ে যাচ্ছে। শহরে, বিশেষ করে পার্ক গুলিতে রাতের বেলায় তীব্র আলো নিয়ন্ত্রণ করা গেলে প্রকৃতির এই অমূল্য উপাদান পাখি, ছোট ছোট জন্তু ও হাজার প্রজাতির পতঙ্গ যাদের দ্বারা এই পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষা হয়ে থাকে, যাদের স্বাভাবিক অন্ধকার খুব প্রয়োজন; তাদের রক্ষা করা সম্ভব হবে।
♥ এক গবেষণায় দেখা গেছে ভরা জোৎস্নায় চাঁদের যে তীব্র আলো এই ধরণীর বুকে ছড়িয়ে পড়ে, তার চাইতে পনেরশ গুণ বেশি তীব্র হলো স্টিকলাইট বা এলইডি লাইটের আলো। রাতের তীব্র আলো শুধু ডাঙ্গায়ই প্রভাব ফেলছে তা নয়। জলেও এর ভয়ানক পরিণতি লক্ষণীয়। সৌন্দর্যবর্ধন এবং সামাজিক নিরাপত্তা উভয় কারনেই রাতে কৃত্রিম আলোর প্রয়োজন। কিন্তু সমুদ্রের কাছাকাছি রাতের বেলায় সারিসারি আলো, সদ্য ডিম ফুটে বেরিয়ে আসা কচ্ছপ ছানাদের সমূদ্রের দিকে যাওয়ার বদলে আশ্চর্য ভাবে সমুদ্রতীরবর্তী রাস্তার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যা নিঃসন্দেহে ভয়ানক ব্যাপার। ক্ষতি হচ্ছে প্রবালেরও। তাদের জননক্রিয়া ব্যহত হওয়ার কারনে সঠিক সময়ে ডিম নিষিক্ত হতে পারেনা।
♥ বাদুর এবং কিছু নিশাচর প্রাণী যারা দিনের উনিশ ঘন্টাই ঘুমিয়ে কাটায়, তারা রাতের ওই কয়েক ঘন্টাই সব থেকে বেশি কর্মক্ষম থাকে। এছাড়া হরিণ ও একজাতীয় খরগোশ গোধূলির মৃদু আলো খুব পছন্দ করে। এদের সকলের জন্য রাতের কৃত্রিম আলো এক মারণাস্ত্র।
♥ রাতের কৃত্রিম আলো গাছের জন্যও সমান ক্ষতির কারণ। রাতের বেলায় দীর্ঘসময় আলোর সংস্পর্শ পাওয়ার কারনে ফলদায়ী গাছ গুলিতে রাসায়নিক বিক্রিয়া হয় যার কারণে সময়মত মুকুল বা বোল আসেনা। আসলেও তাদের পরাগায়ন ব্যাহত হয় ওই সব পোকা বা পাখিদের অনুপস্থিতির জন্য, যারা পরাগায়ন ঘটাতে সাহায্য করে থাকে। এরা অযাচিত আলোক দূষণের কারণে আসতে পারেনা।
♥ যে মানবজাতি, তার নিজের স্বার্থে পৃথিবীর ভারসাম্য তিলেতিলে নষ্ট করে নিজে চরম উৎকর্ষ সাধনে এগিয়ে চলেছে, তারা কি এই আলোক দূষণের প্রভাব মুক্ত? একদম না। সন্ধ্যার পর যেখানে আমাদের মৃদু আলোর প্রয়োজন সেখানে অতিরিক্ত আলো আমাদের ত্বকে মেলানিন নিয়ন্ত্রণে বাঁধা প্রদান করে। যা ক্যান্সারের মতো ভয়াবহ রোগের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া রাত জেগে পড়ালেখা বা বিনোদন দীর্ঘমেয়াদী ইনসমনিয়ার(অনিদ্রা রোগ) জন্ম দেয়। চবিশ ঘন্টা খোলা থাকে এরকম শপিং মল, রেস্তরা বা নাইটক্লাব গুলি সাধারণত অল্পবয়স্কদের বেশি আকর্ষণ করে। যার ফলে তারা রাতে জাগে ও দিনে অনেক বেলা করে ঘুমায়। যা এই প্রকৃতির নিয়মের সম্পূর্ণ বিপরীত। স্বাভাবিক জীবনের পরিপন্থী। এর ফলে অল্প বয়েসেই চেহারা বুড়িয়ে যাওয়া, স্থূলতা, হজম শক্তি কমে যাওয়া, কর্মশক্তি হ্রাস পাওয়া এবং শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গে নানাবিধ রোগের জন্ম নেয়ার মতো বহু সমস্যা দেখা যায়।
♥ প্রকৃতি বেঁচে থাকার জন্য আমাদের সব দিয়েছে। আর বিজ্ঞান আমাদের ভালো ও সত্যকে দেখার চোখ দিয়েছে। প্রকৃতি মানুষকে জীবকুলের শ্রেষ্ঠতম করেছে। আর মানুষ নিজের প্রয়োজনে প্রকৃতিকে খুড়ে, কেটে, জ্বালিয়ে, ভরাট করে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। সুতরাং বোঝা গেল বায়ু, জল, শব্দ ইত্যাদি দূষণের মতো রাতের কৃত্রিম আলোও এক প্রকার দূষণ। এই দূষণ রোধে আপনি সচেতন হউন। রাতে অপ্রয়োজনীয় আলো নিভিয়ে রাখুন এবং অন্যকেও সচেতন করুন।
© সুব্রত ব্রহ্ম
জুলাই ১৮, ২০১৬ ইং:
ভাবনা সূত্র: বিভিন্ন জার্নাল ও নিজ অভিজ্ঞতালব্ধ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শ.ম. শহীদ ২৯/১১/২০২৪
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২৮/০২/২০২২খুবই বাস্তব। সুন্দর। চমৎকার।
-
শুভজিৎ বিশ্বাস ২৪/০২/২০২২ভালো লেখা
-
সুব্রত ভৌমিক ২৭/০৯/২০২১খুব বাস্তব এক গুরুতর সমস্যার কথা তুলেছন। এ নিয়ে আরো আলোচনা জারি রাখলে ভালো হয়। আমি ভুক্তভোগী কারন রাস্তার জোরালো আলোয় সারারাত আমার শোয়ার ঘর আলোকিত থাকার জন্য ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে। অস্বস্তি হয়। পর্দা দিয়ে ঘর অন্ধকার করি। খুব সমস্যা।
-
মোহাম্মদ আফজাল হোসেন মাসুম ০৮/০৯/২০২১চমৎকার লেখা
-
অভিজিৎ হালদার ০৩/০৯/২০২১বেশ
-
জামাল উদ্দিন জীবন ১৪/০৮/২০২১ভালো
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।