পাগলি মেয়ে
দস্যি মেয়ে বড়শি ফেলে, করবে
কুপোকাত
ফন্দি করে আকাশ মাপি, দেখাই
অজুহাত
হাতে পড়া রেশমি চুড়ি
আড়াল হতে দেয় যে তুড়ি
রিমঝিম বাজিয়ে মাদল
হৃদয়ে তোলে ঝড় বাদল
সূএ ধরে অংক মিলায়, সরল অনুপাত
চরণ রাখে বরণ ডালায়, গড়নে তার ঢেউ
কূল কামিনী বসন্তে সে, ডেকে নিল
কেউ
মুখের রসে ঝরায় মধু
হতে চায় আমার বধূ
নীল জোছনায় বাধবে আপন ঘর
বলে নাকি ইচ্ছে হলেই করে দেবে পর
লাল ঘোড়ায় বসবে চড়ে
ইচ্ছে হলেই যাবে উড়ে
আমার বুকের কষ্ট গুনে, শেখায় প্রেমের
ধারাপাত
সবুজ মাঠে বৃষ্টি বুনে কাটাই
সারারাত
রক্ত জবা চুলে বেধে
ঝগড়া নাকি করবে সেধে
কথার জালে রাখবে বেধে
খাওয়াবে না আমায় রেধে
ডেকে যাবে আপন সুরে
মারবে নাকি কুড়ে কুড়ে
নিঃস্ব করে যাবে দূরে, নাই যে
ঘড়িঘাট।
ঘিয়ে নাকি ভাজবে জীবন
রাখবে না সে কিছুই গোপন
তবু দেখে আমার স্বপন
কথায় কথায় বানায় আপন
ষোড়শী বুকে তার, বাসনা প্রভাত
ইচ্ছে হলেই দেবে তালা
দেবে নাকি মরন জ্বালা
ইচ্ছে হলেই তার নাকি দেখবে বাদর
নাচ
দূপুরবেলা ছায়া হয়ে ভাঙতে হবে কাচ
চাদ প্রহরে বালিশ হয়ে শোনায় যদি
গান
তবেই নাকি পুড়ে দেবে মনের
অভিমান
আড়ি দিয়ে শাড়ী পড়ে ভাঙবে
মানের জাত
কত চেনা লাগে অচেনা সখি
পাগলিরে কত বেনামে, আদরে বকি
করেছে ঘায়েল লাগায়ে নয়নের তীর
ধীর সবে হয়ে যায় থাক যত বীর
শূন্য কি রাখিতে পারি হৃদয়ের নীড়
করেছে ঘায়েল লাগায়ে নয়নের তীর
কেন যে তাহারে, ব্যাথা দেই
আহারে
যে আপন হাতে পরায় গলে মালা
ক্ষমা কর ভাবুকে, শাসিয়ে চাবুকে
নিয়ে যাব পাহাড়ে ওরে মধুবালা।
কুপোকাত
ফন্দি করে আকাশ মাপি, দেখাই
অজুহাত
হাতে পড়া রেশমি চুড়ি
আড়াল হতে দেয় যে তুড়ি
রিমঝিম বাজিয়ে মাদল
হৃদয়ে তোলে ঝড় বাদল
সূএ ধরে অংক মিলায়, সরল অনুপাত
চরণ রাখে বরণ ডালায়, গড়নে তার ঢেউ
কূল কামিনী বসন্তে সে, ডেকে নিল
কেউ
মুখের রসে ঝরায় মধু
হতে চায় আমার বধূ
নীল জোছনায় বাধবে আপন ঘর
বলে নাকি ইচ্ছে হলেই করে দেবে পর
লাল ঘোড়ায় বসবে চড়ে
ইচ্ছে হলেই যাবে উড়ে
আমার বুকের কষ্ট গুনে, শেখায় প্রেমের
ধারাপাত
সবুজ মাঠে বৃষ্টি বুনে কাটাই
সারারাত
রক্ত জবা চুলে বেধে
ঝগড়া নাকি করবে সেধে
কথার জালে রাখবে বেধে
খাওয়াবে না আমায় রেধে
ডেকে যাবে আপন সুরে
মারবে নাকি কুড়ে কুড়ে
নিঃস্ব করে যাবে দূরে, নাই যে
ঘড়িঘাট।
ঘিয়ে নাকি ভাজবে জীবন
রাখবে না সে কিছুই গোপন
তবু দেখে আমার স্বপন
কথায় কথায় বানায় আপন
ষোড়শী বুকে তার, বাসনা প্রভাত
ইচ্ছে হলেই দেবে তালা
দেবে নাকি মরন জ্বালা
ইচ্ছে হলেই তার নাকি দেখবে বাদর
নাচ
দূপুরবেলা ছায়া হয়ে ভাঙতে হবে কাচ
চাদ প্রহরে বালিশ হয়ে শোনায় যদি
গান
তবেই নাকি পুড়ে দেবে মনের
অভিমান
আড়ি দিয়ে শাড়ী পড়ে ভাঙবে
মানের জাত
কত চেনা লাগে অচেনা সখি
পাগলিরে কত বেনামে, আদরে বকি
করেছে ঘায়েল লাগায়ে নয়নের তীর
ধীর সবে হয়ে যায় থাক যত বীর
শূন্য কি রাখিতে পারি হৃদয়ের নীড়
করেছে ঘায়েল লাগায়ে নয়নের তীর
কেন যে তাহারে, ব্যাথা দেই
আহারে
যে আপন হাতে পরায় গলে মালা
ক্ষমা কর ভাবুকে, শাসিয়ে চাবুকে
নিয়ে যাব পাহাড়ে ওরে মধুবালা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অলকানন্দা দে ১১/০৭/২০১৮সুছন্দে গাঁথা!
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ১০/০৭/২০১৮দারুণ লাগল।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১০/০৭/২০১৮বেশ তো!