টুকরো কথা -৫৭ (রোহিণীর দিনকাল)
টুকরো কথা -৫৭ (রোহিণীর দিনকাল)
===========================@@@
হপ্তা গড়িয়ে গেলো -
একই ছানুল চলছে,
সংজ্ঞা হারা ভাত খেতে চায় না রোহিণী
বক বক করে মা
তবুও না।
জীবন্ত গাছে লাগা উঁই পোকার মতো
সামর্থ্যের চামড়া যখন নির্দয় ভাবে কুরে কুরে কাটে
কিলবিলে ক্ষুধা -
তখন বসে।
আজ ওর অসুখ!
নিদের ঘোরে কি সব উল্টা-পাল্টা বকছে।
শিথানে দাঁড়ায়ে মাতা শুধায় -
’মা রে! তুই কি বিধাতার নামে অভিযোগ তুলছিস?’
তাকাতে পারে না রোহিণী
কণ্ঠ বিবশ হয়ে আসে
অতি কষ্টে ওষ্ঠাধর মেলে শুধু জবাব দেয় -
’না গো মা!
আমি তো তাকে বলতেই চেয়েছিলাম -
ছালুনটা একবার চেখে দেখবে না প্রাণেশ্বর!’
===========================@@@
হপ্তা গড়িয়ে গেলো -
একই ছানুল চলছে,
সংজ্ঞা হারা ভাত খেতে চায় না রোহিণী
বক বক করে মা
তবুও না।
জীবন্ত গাছে লাগা উঁই পোকার মতো
সামর্থ্যের চামড়া যখন নির্দয় ভাবে কুরে কুরে কাটে
কিলবিলে ক্ষুধা -
তখন বসে।
আজ ওর অসুখ!
নিদের ঘোরে কি সব উল্টা-পাল্টা বকছে।
শিথানে দাঁড়ায়ে মাতা শুধায় -
’মা রে! তুই কি বিধাতার নামে অভিযোগ তুলছিস?’
তাকাতে পারে না রোহিণী
কণ্ঠ বিবশ হয়ে আসে
অতি কষ্টে ওষ্ঠাধর মেলে শুধু জবাব দেয় -
’না গো মা!
আমি তো তাকে বলতেই চেয়েছিলাম -
ছালুনটা একবার চেখে দেখবে না প্রাণেশ্বর!’
মন্তব্যসমূহ
-
অভিজিৎ হালদার ১২/১১/২০২৩বেশ ।
-
মোঃজাকিরুল চৌধুরী ১২/১১/২০২৩খুব ভালো লাগলো
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১২/১১/২০২৩দুর্দান্ত
-
আলমগীর সরকার লিটন ১২/১১/২০২৩বেশ আবেগময়