অনু মানুষ
অনেক চড়াই উতরাই ঠিক করে আমার গন্তব্য ।
ঠিক যেমন তুমি স্বপ্ন দেখতে ভয় পাও
পাছে যদি ভাঙে মনের দেয়াল ।
আমি বুঝিনা কেমন করে বাসা বাঁধে বাবুই !
অনেক প্যাঁচগোছের ভেতর সৃষ্টি হয়
ভালবাসার নীড় ।
সুখের ডিম পাড়ে ছানা'র স্বপ্ন নিয়ে ।
আর দালান কোঠার ভিতর
চাপা পড়ে যায় আবেগের শহর ।
কেমন কোলাহলের মাঝখানে
নিজেকে নিঃসঙ্গ মনে হয় ,
অপরিমেয় জীবন জৌলুসে ।
সুখের বৈভব এর মধ্যে খুঁজি ফিরি তোমায়
অর্বাচীনের মতো পথে কলাপাতা বিছিয়ে
তোমার পথ ধরে খানিকটা সুদূরতায় ।
আমার কিসে সুখ , কিসে আনন্দ ,
কিসের মধ্যে লুকিয়ে থাকে
হা-করে তাকিয়ে থাকা আধপেটা চাঁদ !
আমার ডায়েরীতে পক্ষকালের
অমাবস্যা পূর্ণিমার বিভাজন ঘুচিয়ে ,
তোমার শিয়রে ঠিক- ই
দাঁড় করিয়ে রাখতাম ঐ পূর্ণিমাকে ।
আর আমি তার দ্যুতিময় পরিবেশটাকে
নিজের মতো করে গুছিয়ে রাখতাম
স্বপ্নের চিলে কোঠায় ।
আমার প্রতিটি লেখায়
সূর্য এসে ভর করে আমার কাঁধে ।
আমি বুঝিনা , কাগুজে সংসারে ভয় কিসের ?
আমি প্রায় সময় কথা বলি বিধাতার সাথে
তিনি আমার কপাল নিয়ে
যোগ বিয়োগ এর অংক খেলায় মেতে থাকেন ।
আমি লক্ষ্য করি আমার জীবন
বরফ যুগের গুহার মতো অন্ধকার শীতল ।
তাই প্রার্থনা করি তোমার করুনা ,
স্রোতহীন জীবনে বর্জ্যর মতো
বেঁচে থাকবো তোমার পায়ের নীচে দূর্বাঘাস হয়ে । আর -
নির্বোধের মতো খুঁজবো অনুভূতি ।
তোমার বুকের মাঝে খুঁজে নেব বৃষ্টিধারা ,
সে ফোটায় কাদামাটি করে আমায়
আবার নুতন করে তৈরি করবে
ঐ বিধাতার হাত হতে কেড়ে নিয়ে ।
আমি টুকরো হতে হতে অনু মানুষ হয়ে আছি ,
এখন আর একের মধ্যে দুই ভাবিনা
দু'এ মিলে এক হয়ে গেছি ।
০২-১০-১৩
ঠিক যেমন তুমি স্বপ্ন দেখতে ভয় পাও
পাছে যদি ভাঙে মনের দেয়াল ।
আমি বুঝিনা কেমন করে বাসা বাঁধে বাবুই !
অনেক প্যাঁচগোছের ভেতর সৃষ্টি হয়
ভালবাসার নীড় ।
সুখের ডিম পাড়ে ছানা'র স্বপ্ন নিয়ে ।
আর দালান কোঠার ভিতর
চাপা পড়ে যায় আবেগের শহর ।
কেমন কোলাহলের মাঝখানে
নিজেকে নিঃসঙ্গ মনে হয় ,
অপরিমেয় জীবন জৌলুসে ।
সুখের বৈভব এর মধ্যে খুঁজি ফিরি তোমায়
অর্বাচীনের মতো পথে কলাপাতা বিছিয়ে
তোমার পথ ধরে খানিকটা সুদূরতায় ।
আমার কিসে সুখ , কিসে আনন্দ ,
কিসের মধ্যে লুকিয়ে থাকে
হা-করে তাকিয়ে থাকা আধপেটা চাঁদ !
আমার ডায়েরীতে পক্ষকালের
অমাবস্যা পূর্ণিমার বিভাজন ঘুচিয়ে ,
তোমার শিয়রে ঠিক- ই
দাঁড় করিয়ে রাখতাম ঐ পূর্ণিমাকে ।
আর আমি তার দ্যুতিময় পরিবেশটাকে
নিজের মতো করে গুছিয়ে রাখতাম
স্বপ্নের চিলে কোঠায় ।
আমার প্রতিটি লেখায়
সূর্য এসে ভর করে আমার কাঁধে ।
আমি বুঝিনা , কাগুজে সংসারে ভয় কিসের ?
আমি প্রায় সময় কথা বলি বিধাতার সাথে
তিনি আমার কপাল নিয়ে
যোগ বিয়োগ এর অংক খেলায় মেতে থাকেন ।
আমি লক্ষ্য করি আমার জীবন
বরফ যুগের গুহার মতো অন্ধকার শীতল ।
তাই প্রার্থনা করি তোমার করুনা ,
স্রোতহীন জীবনে বর্জ্যর মতো
বেঁচে থাকবো তোমার পায়ের নীচে দূর্বাঘাস হয়ে । আর -
নির্বোধের মতো খুঁজবো অনুভূতি ।
তোমার বুকের মাঝে খুঁজে নেব বৃষ্টিধারা ,
সে ফোটায় কাদামাটি করে আমায়
আবার নুতন করে তৈরি করবে
ঐ বিধাতার হাত হতে কেড়ে নিয়ে ।
আমি টুকরো হতে হতে অনু মানুষ হয়ে আছি ,
এখন আর একের মধ্যে দুই ভাবিনা
দু'এ মিলে এক হয়ে গেছি ।
০২-১০-১৩
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইব্রাহীম রাসেল ০২/১০/২০১৩এটা বড়ই সুন্দর, লিখুন আরো আরো
-
সহিদুল হক ০২/১০/২০১৩খুবই সুন্দর কবিতা।
-
אולי כולנו טועים ০২/১০/২০১৩দুর্দান্ত ভাবনা !!
অনবদ্য প্রকাশ !! -
Înšigniã Āvî ০২/১০/২০১৩দুর্দান্ত..
-
ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন ০২/১০/২০১৩যোগের অর্থ যদি মিলন হয়
এক আর একে মিলে একই হয়।
অসাধারণ ভালো কবিতা