আলাপচারিতা
কাল রাতে আমি যাওয়ার পর কি করলে ?
কে,আমি ? কি করবো , তুমি ?
কাঁদলাম ।
কেন ?
বুকের ভেতরে কেমন যেন হারানোর শব্দ , তারপর নিশ্বাসে অক্সিজেন কম পাচ্ছিলাম , তারপর চোখ ফেটে জল ।
তারপর ?
লিখতে বসলাম ।
কবিতা ? কই দেখি , আনো নি ?
লিখে-ই কুঁচিকুঁচি , তারপর আগুনে ।
কেন ?
আমার কবিতায় তুমি এখন না কোনও স্বপ্ন খোঁজ , না কোনও প্রতিরূপ তৈরি করে হৃদয়ের আয়নায় ।
তাই বলে পোড়াবে ?
এই কয় বছর প্রতিটা রাত ঘুমহীন চোখে ভোরের অপেক্ষায় থাকতো ।
আনন্দে কথা বলতো অনর্গল নিজের প্রতিকৃতির সাথে , পায়চারি করতো ছায়ার সাথে পাল্লা দিয়ে , কবিতার শব্দগুলো মাথার উঠোন থেকে খাতার উঠোনে আসার জন্যে প্রতিযোগিতা করতো ।
আজ দেখো অক্ষরগুলো কেমন খেয়ালি হয়ে ঝিমিয়ে পরে আছে মৃত খাতার শ্বশানে ।
যে অক্ষরগুলো লাল ভেবে সাজাই খাতার মধ্যে সেগুলো কেমন নীল ব্যথা হয়ে ঢুকে পড়ছে হৃদয়ে আমার ।
তাই বলে সত্যিই পুড়িয়ে ফেলেছো ?
যে কাজটা তুমি বহুবার করেছো নির্দ্বিধায় , বুকের কোথাও এক ফোটা আঁচড় লাগেনি তোমার ।
সে কাজটা আমি নিজেই করলাম , নিজেকে পুড়িয়ে দেখলাম ,
দেখলাম ছাই হবার আনন্দ ।
১৬-০৯-১৩
কে,আমি ? কি করবো , তুমি ?
কাঁদলাম ।
কেন ?
বুকের ভেতরে কেমন যেন হারানোর শব্দ , তারপর নিশ্বাসে অক্সিজেন কম পাচ্ছিলাম , তারপর চোখ ফেটে জল ।
তারপর ?
লিখতে বসলাম ।
কবিতা ? কই দেখি , আনো নি ?
লিখে-ই কুঁচিকুঁচি , তারপর আগুনে ।
কেন ?
আমার কবিতায় তুমি এখন না কোনও স্বপ্ন খোঁজ , না কোনও প্রতিরূপ তৈরি করে হৃদয়ের আয়নায় ।
তাই বলে পোড়াবে ?
এই কয় বছর প্রতিটা রাত ঘুমহীন চোখে ভোরের অপেক্ষায় থাকতো ।
আনন্দে কথা বলতো অনর্গল নিজের প্রতিকৃতির সাথে , পায়চারি করতো ছায়ার সাথে পাল্লা দিয়ে , কবিতার শব্দগুলো মাথার উঠোন থেকে খাতার উঠোনে আসার জন্যে প্রতিযোগিতা করতো ।
আজ দেখো অক্ষরগুলো কেমন খেয়ালি হয়ে ঝিমিয়ে পরে আছে মৃত খাতার শ্বশানে ।
যে অক্ষরগুলো লাল ভেবে সাজাই খাতার মধ্যে সেগুলো কেমন নীল ব্যথা হয়ে ঢুকে পড়ছে হৃদয়ে আমার ।
তাই বলে সত্যিই পুড়িয়ে ফেলেছো ?
যে কাজটা তুমি বহুবার করেছো নির্দ্বিধায় , বুকের কোথাও এক ফোটা আঁচড় লাগেনি তোমার ।
সে কাজটা আমি নিজেই করলাম , নিজেকে পুড়িয়ে দেখলাম ,
দেখলাম ছাই হবার আনন্দ ।
১৬-০৯-১৩
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাখাওয়াতুল আলম চৌধুরী. ১৬/০৯/২০১৩খুবই সুনিপুণ সজ্জায় সরল লেখনী।ভালো লাগলো।