একটি ছোট্ট ভালবাসার গল্প
সকাল থেকে কোন একটা কারনে রাহাতের মন খারাপ। অনেক বেশি মন খারাপ ছিল। নিজের উপর রাগ করে কখন ঘুমিয়ে পড়েছে খেয়াল নেই।
ঘুম থেকে উঠেই দেখে প্রায় সন্ধা। সকাল থেকে কিছুই খাওয়া হয়নি, খুব ক্ষুধা পেয়েছে রাহাতের।চোখে-মুখে পানির ঝাপটা দিয়ে বিসানায় এসে বসল আবার। ও আজ তো ভালবাসা দিবস। রাহাত ভুলেই গেছিল।
আলমারি থেকে পছন্দের টি শার্ট আর জিন্স পরেই বেরিয়ে পড়ল।ক্যাম্পাসের সড়ক দিয়ে হাটছে রাহাত।তখন প্রায় সন্ধা। কি একটা যেন ভাবছে রাহাত।
হঠাৎ কে যেন পেছন থেকে টেনে ধরল রাহাত কে। পেছনে ঘুরতেই দেখল অরণী দাড়িয়ে আছে। তখন প্রায় সন্ধা। তবে মুখের ভাবসাবে বোঝা যাচ্ছে মেয়েটার মনে চাপা অভিমান। কাদো কাদো স্বরে অরণী বলতে আরম্ভ করলো " ওই বুদ্ধু সারাদিন কই ছিলা? কত যাগায় খুজলাম কোথাও পেলাম না। সেই থেকে কল দিচ্ছি, ফোন অফ। কই ছিলা সত্যি করে বলবা"
এক দমে কথাগুলো শেষ করলো। অরণী রিতি মত হাপাচ্ছে।
আরে কই আর যাব ঘুমাচ্ছিলাম। আর ফোন.... পকেট থেকে ফোনটা বেরিয়ে দেখলো ফোন অফ।
ও ও ফোন অফ করে ঘুমচ্ছিলাম। তুমি আমাদের ডর্মে যাইতা। আমি রুমেই ছিলাম। আজকের দিনে কেউ কিছু বলতো না। বলেই একটা জোরে হাসি দিল রাহাত,,,,,,
হু খেয়ে আমার কাজ নাই, ওখানে সব শয়তান ছেলে গুলা থাকে হি হি হি হি।
দুজনেই চুপ হয়ে গেল।হঠাৎ চারিদিকে নিস্তব্ধতা নেমে এল। তখনও সন্ধা নামেনি।ভালবাসা দিবস উপলক্ষে ছোট খাট কনসার্ট হচ্ছে। তারই কোলাহল ভেষে আসছে।
রাহাত অরণীর দিকে তাকাল। অনেক বেশি সুন্দর,সাদা-মাটা বাঙালী। চোখে কাজল দিয়েছে, আঙুলের নখ গুলো ও বড় বড়ই রেখেছে। রাহাতের পছন্দ মত।রাহাত কে অনেক বেশি ভালবাসে মেয়েটা।
কি একটা যেন ভাবলো রাহাত।তারপর অরণীর হাতটা ধরে বল্ল "চল কনসার্ট এর দিকে যাই ........
দুজনেই দুজনের হাত শক্ত করে ধরে রেখেছে। অরণীর মাথাটা হেলে পড়েছে রাহাতের হাতের উপর।,,,,,,,,,,,
অন্যদিন হলে একটা নির্দিষ্ট দুরত্ব থাকতো তাদের মাঝখানে।
"সমাপ্ত"......
ঘুম থেকে উঠেই দেখে প্রায় সন্ধা। সকাল থেকে কিছুই খাওয়া হয়নি, খুব ক্ষুধা পেয়েছে রাহাতের।চোখে-মুখে পানির ঝাপটা দিয়ে বিসানায় এসে বসল আবার। ও আজ তো ভালবাসা দিবস। রাহাত ভুলেই গেছিল।
আলমারি থেকে পছন্দের টি শার্ট আর জিন্স পরেই বেরিয়ে পড়ল।ক্যাম্পাসের সড়ক দিয়ে হাটছে রাহাত।তখন প্রায় সন্ধা। কি একটা যেন ভাবছে রাহাত।
হঠাৎ কে যেন পেছন থেকে টেনে ধরল রাহাত কে। পেছনে ঘুরতেই দেখল অরণী দাড়িয়ে আছে। তখন প্রায় সন্ধা। তবে মুখের ভাবসাবে বোঝা যাচ্ছে মেয়েটার মনে চাপা অভিমান। কাদো কাদো স্বরে অরণী বলতে আরম্ভ করলো " ওই বুদ্ধু সারাদিন কই ছিলা? কত যাগায় খুজলাম কোথাও পেলাম না। সেই থেকে কল দিচ্ছি, ফোন অফ। কই ছিলা সত্যি করে বলবা"
এক দমে কথাগুলো শেষ করলো। অরণী রিতি মত হাপাচ্ছে।
আরে কই আর যাব ঘুমাচ্ছিলাম। আর ফোন.... পকেট থেকে ফোনটা বেরিয়ে দেখলো ফোন অফ।
ও ও ফোন অফ করে ঘুমচ্ছিলাম। তুমি আমাদের ডর্মে যাইতা। আমি রুমেই ছিলাম। আজকের দিনে কেউ কিছু বলতো না। বলেই একটা জোরে হাসি দিল রাহাত,,,,,,
হু খেয়ে আমার কাজ নাই, ওখানে সব শয়তান ছেলে গুলা থাকে হি হি হি হি।
দুজনেই চুপ হয়ে গেল।হঠাৎ চারিদিকে নিস্তব্ধতা নেমে এল। তখনও সন্ধা নামেনি।ভালবাসা দিবস উপলক্ষে ছোট খাট কনসার্ট হচ্ছে। তারই কোলাহল ভেষে আসছে।
রাহাত অরণীর দিকে তাকাল। অনেক বেশি সুন্দর,সাদা-মাটা বাঙালী। চোখে কাজল দিয়েছে, আঙুলের নখ গুলো ও বড় বড়ই রেখেছে। রাহাতের পছন্দ মত।রাহাত কে অনেক বেশি ভালবাসে মেয়েটা।
কি একটা যেন ভাবলো রাহাত।তারপর অরণীর হাতটা ধরে বল্ল "চল কনসার্ট এর দিকে যাই ........
দুজনেই দুজনের হাত শক্ত করে ধরে রেখেছে। অরণীর মাথাটা হেলে পড়েছে রাহাতের হাতের উপর।,,,,,,,,,,,
অন্যদিন হলে একটা নির্দিষ্ট দুরত্ব থাকতো তাদের মাঝখানে।
"সমাপ্ত"......
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
০।।০ ১৯/০৪/২০১৭
-
ফয়জুল মহী ১৯/০৩/২০১৭লেখাটি যেন অমরকানন হয়
-
স্বপ্নীল মিহান ১৬/০৩/২০১৭দারুন
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ১৬/০৩/২০১৭স্বার্থক ছোট গল্প।।
অল্পের মধ্যে অনেক ভালো থিমে লেখা।
ভাল থাকুন সর্বদা ।। শুভ কামনা নিরন্তর...